Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

হাসপাতাল মানেই নরক গুলজার

Screenshot_2023-11-27-07-41-24-22_680d03679600f7af0b4c700c6b270fe7
Dr. Punyabrata Gun

Dr. Punyabrata Gun

General physician
My Other Posts
  • November 27, 2023
  • 7:42 am
  • No Comments

মেডিক্যাল কলেজে আমি ১৯৭৮-এর ব্যাচ। ক্লাস শুরু হয়েছিল ১৯৭৯-এর জানুয়ারীতে। শুরু থেকেই আমি মেডিক্যাল কলেজ ডেমোক্র্যাটিক স্টুডেন্টস’ অ্যাসোশিয়েসনের সদস্য। এমসিডিএসএ ১৯৭৭-এ গড়ে উঠছিল আভ্যন্তরীণ জরুরী অবস্থার অবসানে, কলেজের গণতান্ত্রিক ও সমাজ-পরিবর্তনকামী ছাত্র-ছাত্রীরা এই সংগঠনের সদস্য। ’৭৭ থেকে ’৮৩ ছাত্র-সংসদ ছিল এমসিডিএসএ-র নেতৃত্বে। ’৭৯-এর এপ্রিলের ছাত্র-সংসদ নির্বাচনে জিতে আমি ক্লাসের পাঁচজন শ্রেণী-প্রতিনিধির মধ্যে একজন।

১৯৭৯-এর শেষার্ধে মেডিক্যাল কলেজ ছাত্র সংসদ ও এমসিডিএসএ-র উদ্যোগে হাসপাতালে এক অনুসন্ধান চালানো হয়। দেখা যায়—

  • হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে সিনিয়র অফিসার অন ডিউটি-র পদ সাতটা, তার মধ্যে তিনটে পদ খালি। হাউসস্টাফদের ওপর বিরাট কাজের চাপ থাকা সত্ত্বেও তাদের দিয়ে জোর করে জুনিয়র অফিসার অন ডিউটি-র কাজ করানো হয়।
  • গত এক মাস ধরে ইসিজি মেশিন খারাপ, হার্টের রোগীদের চিকিৎসা না করে পাঠাতে হয়েছে অন্য হাসপাতালে, রাস্তায় মারা গেছেন কিছুজন।
  • ইমার্জেন্সিতে রক্ত পাওয়া যায় না, চোরাকারবারীতে অবশ্য পাওয়া যায়। (যে সময়ের কথা বলছি, সে সময়ে সেন্ট্রাল ব্লাড ব্যাংক কিন্তু ছিল মেডিকাল কলেজেই সিঁড়িওয়ালা এমসিএইচ বিল্ডিং-এর একতলায়।)
  • অক্সিজেন সিলিন্ডারের অভাব। বহু জরুরী ও জীবনদায়ী ওষুধ হাসপাতালে নেই, ফলে রোগীরা বিনা ওষুধে ধুঁকতে ধুঁকতে মারা যাচ্ছেন।
  • হাসপাতালের আউটডোর বা ইনডোরে পেনিসিলিন বা সালফা ড্রাগ ছাড়া অন্য অ্যান্টিবায়োটিক নেই। চর্মরোগের বিভাগে আবার পেনিসিলিনও মেলে না।
  • হাসপাতালে বার্ন ইউনিট নেই, পোড়া রোগীকে বারান্দায় রাখা হয়, ফলে ২০% পোড়া রোগীও জীবাণুসংক্রমণে মারা যান, যেখানে আধুনিক চিকিৎসায় নাকি ৮০% পোড়া রোগীকেও সারিয়ে তোলা সম্ভব।
  • আউটডোরে ৩ ঘন্টা অপেক্ষা করে রোগী ১ মিনিট ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পান, (যাঁরা সৌভাগ্যবান তাঁরা পান বড়জোর ৩ থেকে ৪ মিনিট)। ওষুধের লাইনে আরও অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পর প্রতিদিনের জন্য গড়ে ২৫ পয়সার ওষুধ পাওয়া যায়। অনেক রোগী ওষুধ না পেয়ে খালি হাতে ফেরত যান।
  • অপারেশন করতে হবে এমন রোগী আউটডোরে দেখানোর পর এক-দেড় বছর পর হাসপাতালে ভর্তির সুযোগ পান।
  • রোগীর খাবার দরকার দৈনিক কমকরে ৩০০০ ক্যালরি, ভর্তি রোগীদের দেওয়া হয় ১৫০০-১৭০০ ক্যালরির খাবার।
  • স্ত্রীরোগ ও ধাত্রীবিদ্যা বিভাগ ইডেন হাসপাতালে একটা বেডে তিনজন অবধি রোগিনীকে থাকতে হয়। এক মা থেকে অন্য মায়ের, এক নবজাতক থেকে অন্য নবজাতকের জীবাণু-সংক্রমণ আকছার ঘটে।
  • হাসপাতালের ইমার্জেন্সি বিভাগের যক্ষ্মারোগীকে রাখা হয় সবচেয়ে অন্ধকার স্যাঁতসেতে ঘরে।
  • ১৫-২০ জন রোগীপিছু একজন নার্স, যেখানে থাকার কথা ৫ জনে একজন।
  • ওষুধকোম্পানীগুলোর কাছে মেডিকাল কলেজের ধার ৫৫ লাখ টাকা।

সরকারী হাসপাতালের অবস্থা সুন্দর করে ফুটে উঠেছিল বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের একটা কবিতায়, যদিও সে কবিতা আরও বছর চারেক বাদে লেখা।

হাসপাতাল মানে

যখন শিশু ছিলাম, বড়দের মুখে শুনতাম, একবার হাসপাতালে

গেলে কেউ আর বাড়ি ফেরে না।

এ দেশ তখন ছিল ইংরেজদের রাজত্ব। গন্ডগোলটা কোথায় ছিল,

বড় হয়ে কিছুটা বুঝতে পেরেছি। যখন দেশ স্বাধীন হয়েছে।

হাসপাতাল সবার জন্য নয়। যাঁরা এই দেশ শাসন করেন,

হাসপাতাল তাঁদের। এখানে তাঁরা থাকেন রাজার মতো, সবাই

বাড়ি ফেরেন বেশ গোলগাল হ’য়ে। যদিও তাঁরা এমনিতেই

গোল, কেননা এই দেশটাই তো তাঁদের।

বাকিরা কেউ বাড়ি, কেউ ফেরে না। সবটাই ভাগ্যির

ব্যাপার। যাদের কিছু নেই, হাসপাতালের দরজা তাদের জন্য

বন্ধ। সেখানে তারা ঢুকতেই পারে না। হাসপাতালের নোংরামী,

ভেতরের এবং বাইরের, তাদের স্পর্শ করে না। ওষুধ এবং

পথ্য নিয়ে এখানে কি চোরপুলিশ খেলা হয়, কানু-সিধুর

ভাই-ভাতিজারা তা বিন্দু-বিসর্গও জানতে পারে না। যদিও

তাঁদের নামে কলকাতায় রাস্তা হয়…,

হাসপাতালে গেলে কেউ আর বাড়ি ফেরে না, কথাটা,

এখন বুঝতে পারি, অর্ধসত্য। কেউ কেউ ফেরে। তারা সত্যিই

ভাগ্যবান।  হাসপাতালে ঢুকতে পেরেছে এবং সেখান

থেকে বেরুতে পেরেছে। ইংরেজ আমল

থেকেই এই ব্যবস্থাটা চলে আসছে। কোথাও কোনো

পরিবর্তন হয়নি। তবে ওষুধ আর পথ্যের কারচুপিটা

যখন আমরা পরাধীন ছিলাম, ঠিক এতটা ছিল না।

ভিতরে এবং বাইরে এত ধূলো আর দুর্গন্ধ ছিল না।

এখন হাসপাতাল মানেই নরক গুলজার।

বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

‘জুনিয়ার ডাক্তারদের সমর্থনে

কবিকন্ঠ’ থেকে, ১৯৮৩

গ্রীক পুরান-বর্ণিত সেই আস্তাবলের জঞ্জাল পরিষ্কার করতে, অবস্থা পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষায় ছাত্রসংসদের নেতৃত্বে ১৯৭৯-তে মেডিকাল কলেজের ছাত্র ও জুনিয়র ডাক্তাররা এক আন্দোলনে নামেন, ‘Hospital Movement’ নামে তা পরিচিত। একই রকম আন্দোলনে নামেন আর জি কর মেডিকাল কলেজের ছাত্র ও জুনিয়র ডাক্তাররা। সে যাত্রায় তাঁদের দাবীগুলো অপূর্ণ থেকে যায়, কিন্তু এই আন্দোলন ছিল পরের দশকের এক বৃহত্তর আন্দোলনের প্রস্তুতি।

PrevPreviousএক নিঃসঙ্গ দ্বীপে একলা এক নারী
Nextপ্রেগনেন্সির সময় কনস্টিপেশন বা কোষ্ঠকাঠিন্য? সমাধান কী?Next
3 1 vote
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

অপরাধকে ধামাচাপা দিতে গিয়ে আইনের শাসনের যে ক্ষতি করা হল, তা মেরামত করতে বহু বছর লাগবে

October 15, 2025 No Comments

আমরা অনেকেই যা আশঙ্কা করছিলাম, সেটাই হচ্ছে বারবার। আরও বাড়বে। আর জি কর কাণ্ডের পর অপরাধীদের আড়াল করার জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করে রাজ্য প্রশাসন সব

নোবেল শান্তি পুরস্কার

October 15, 2025 No Comments

তাহলে তো Steven Cheung,White House Communications Director ভুল কিছু বলেন নি, “The Nobel Committee proved they place politics over peace”. নোবেল শান্তি পুরস্কার এমন একজন

‘মারের সাগর পাড়ি দেব ভয়ভাঙা এই নায়ে’

October 15, 2025 No Comments

গত ১০ অক্টোবর দুর্গাপুর  আই কিউ সিটি মেডিক্যাল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী কলেজ ক্যাম্পাসের অনতিদূরে গণধর্ষিতা হয়। ২০২৪ এর ৯ অগাস্টের  চোদ্দমাস পর আবার মেডিক্যাল

Let this not be a second Abhaya.

October 14, 2025 No Comments

PRESS RELEASE 12/10/2025 It has been two days since the horrific gang rape of an MBBS student from IQ City Medical College and Hospital. The

অভয়া ও অভয়াদের ন্যায়বিচারের দাবিতে ১২ ঘন্টার অনশন অবস্থান–বিস্তারিত রিপোর্ট

October 14, 2025 No Comments

নয়ই অক্টোবর, দু’হাজার পঁচিশ। অভয়ার বিচারহীন ১৪ মাস। রাষ্ট্রীয় মদতে সংঘটিত প্রাতিষ্ঠানিক যে হত্যাকাণ্ড- ধর্ষণের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিল তামাম পশ্চিমবাংলা, আলোড়িত হয়েছিল গোটা দেশ ও

সাম্প্রতিক পোস্ট

অপরাধকে ধামাচাপা দিতে গিয়ে আইনের শাসনের যে ক্ষতি করা হল, তা মেরামত করতে বহু বছর লাগবে

Dr. Koushik Dutta October 15, 2025

নোবেল শান্তি পুরস্কার

Dr. Amit Pan October 15, 2025

‘মারের সাগর পাড়ি দেব ভয়ভাঙা এই নায়ে’

Gopa Mukherjee October 15, 2025

Let this not be a second Abhaya.

West Bengal Junior Doctors Front October 14, 2025

অভয়া ও অভয়াদের ন্যায়বিচারের দাবিতে ১২ ঘন্টার অনশন অবস্থান–বিস্তারিত রিপোর্ট

Abhaya Mancha October 14, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

582838
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]