চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।
শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।
সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।
স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধরের হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।
সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্যের পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।
আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।
আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।
আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলকে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন
চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।
শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।
সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।
স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।
সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।
আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।
আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।
আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা
চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।
শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।
সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।
স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।
সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।
আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।
আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।
আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন
চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।
শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।
সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।
স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।
সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।
আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।
আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।
আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন
চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।
শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।
সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।
স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।
সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।
আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।
আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।
আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন
চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।
শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।
সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।
স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।
সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।
আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।
আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।
আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন
চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।
শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।
সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।
স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।
সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।
আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।
আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।
আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন
চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।
শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।
সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।
স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।
সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।
আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।
আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।
আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।
(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)
আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।
(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)
আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।
(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)
আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।
(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)
আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।
(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)
আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।
(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)
নেবেন আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।
(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)
আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।
(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)
তুমি এতো সুন্দর করে প্লেসমেন্ট টা করো।
বাস্তবে যদি এদের ব্যবহার টা মানুষের সঙ্গের এদের আচরণটা একটু ভালো হতো।
অবশ্যি ছোট ছোট স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোতে এরা মরমীই বটে।🙏🌹🌸💐।
শুভেচ্ছা ও প্রণাম নাইটেঙ্গেল দিদিমণিদের।
লেখাটা ভীষণ দরদী।
পুরো ছবিলেখা সেই গ্রামীণ একলা টিমটিমে আশার আলোর স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলির একলা প্রাণের এমন বহু সাক্ষ্য বহন করার।
গরিব দুঃখীদের এঁনারা ছাড়া আর কেই বা আছেন।