ওদের ভয় দেখাচ্ছেন? তাহলে শুনুন, আপনি এমন কাউকে ভয় দেখাতে পারবেন না যাদের প্রথম দিন থেকে যাত্রা শুরু হয় মৃতদেহ স্পর্শ করে। তখন তাদের বয়স মাত্র ১৮ বছর। চোখে পৃথিবী বদলে দেবার স্বপ্ন। ওই বয়সেই তারা বিছানায় কঙ্কাল নিয়ে ঘুমায়। তারা জেনে যায় কঙ্কাল দেখে বোঝা যায় না কে ধনী, কে গরীব, কে ক্ষমতাবান।যারা সীমাহীন পরিশ্রম করে ITEMS, MBBS, NEET, পরীক্ষা দিয়েছে। যারা এক নাগাড়ে ৩৬- ৭২ ঘন্টা কাজ করতে পারে। যারা ডাস্টবিনের পাশে বেঞ্চে ঘুমাতে পারে। যারা প্রতিদিন অপমান, মারধরকে উপেক্ষা করে রোগীর সেবা দিতে পিছপা হয় না। যারা অনেক সময়েই খালি হাতে কোন গ্লাভস ছাড়াই রোগীর প্রস্রাবের ব্যাগ স্পর্শ করতে পারে। যারা রোগীর স্যাচুরেশন ২০% এবং পালস পাওয়া না গেলে চোখের পলক পর্যন্ত না ফেলে চিকিৎসা করে। হার্ট থেমে গেলে মুহূর্তে লাফ দিয়ে রোগীর বিছানায় উঠে CPR দিতে শুরু করে। ঠাণ্ডা মাথায় মৃত্যুকে চ্যালেঞ্জ জানায়। এরা ভয় পেতে জানে না, এরা প্রতিরোধ আর প্রতিবাদ করতে জানে।
অপরাধকে ধামাচাপা দিতে গিয়ে আইনের শাসনের যে ক্ষতি করা হল, তা মেরামত করতে বহু বছর লাগবে
আমরা অনেকেই যা আশঙ্কা করছিলাম, সেটাই হচ্ছে বারবার। আরও বাড়বে। আর জি কর কাণ্ডের পর অপরাধীদের আড়াল করার জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করে রাজ্য প্রশাসন সব