জানি, এরকম একখানা ছবি থেকে লেখাটা পড়ে ওঠা কষ্টকর। সেক্ষেত্রে ইমেজ-টা ডাউনলোড করুন এবং তারপর প্রয়োজন অনুযায়ী বড় করে পড়ুন।
কিন্তু পড়ুন। যে-করেই-হোক পড়ুন।
এই রাজ্যের স্বাস্থ্যব্যবস্থা – বিশেষত মেডিকেল শিক্ষাব্যবস্থার – একেবারে নিখুঁত ছবি তুলে ধরা হয়েছে এই সম্পাদকীয়-য় (আনন্দবাজার পত্রিকা)।
আমরা তো সিস্টেমের ভেতরের লোক, এসব দেখতে দেখতে চোখ সয়ে গেছে – জেলাস্তরের স্বাস্থ্য-হর্তাকর্তা তথা কলেজের স্থানীয় প্রশাসনই বলুন বা স্বাস্থ্যভবনের লোকজন, সইতে সইতে যাবতীয় রাগ ঘেন্না ও বিরক্তি সবই আজকাল গা-সওয়া হয়ে গিয়েছে – কিন্তু স্বাস্থ্যব্যবস্থার বাইরের লোক হয়েও অবক্ষয়ের এমন নিপুণ চিত্রায়ণ তথা মূল্যায়ন করতে পারা কঠিন।
লেখাটা, আবারও বলি, পড়ুন।
ভৃত্যতন্ত্র! অব্যর্থ।
অনেক বলে অনেক চেঁচিয়ে অনেক লিখেও আপনাদের বুঝিয়ে উঠতে পারিনি – এই অসাধারণ লেখাটা পড়েও পরিস্থিতির তিলমাত্র বদল হবে না, সে বিষয়ে এতদিনে আমি ১০০% নিশ্চিত – তবু পড়ুন।
ওই যে, “চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনী” – তবু সদুপদেশ দিয়ে চলাটা তো আর যা-ই হোক অবান্তর নয়! ধরে নিন, এ-ও তেমনই।