Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

ভ্যাসেকটমিঃ সত্যি বলছি গল্প নয়

IMG_20200108_183655
Dr. Aindril Bhowmik

Dr. Aindril Bhowmik

Medicine specialist
My Other Posts
  • January 8, 2020
  • 4:28 pm
  • 26 Comments

নতুন কিছু শিখলেই তা প্রয়োগের জন্য হাত নিশপিশ করে। যেমন নতুন দাঁত উঠলেই বাচ্চারা কামড়াতে চায়। নতুন বিয়ে করা বর, বউ ঘেঁষা হয়ে থাকে। বড়ঞা হাসপাতাল থেকে নো স্ক্যালপেল ভ্যাসেকটমি ট্রেনিং নিয়ে আসার পর আমারও একই অবস্থা হল।

নো স্ক্যালপেল ভ্যাসেকটমি মানে ছুরি ছাড়াই পুরুষদের নির্বীজ-করন অপারেশন। আগে সার্জিকাল ছুরি দিয়ে স্ক্রোটামের দুপাশে কেটে ভ্যাসেকটমি করা হতো। নতুন পদ্ধতিতে কাটাকাটি করার দরকার নেই। এমনকি অপারেশনের পরে সেলাইয়েরও দরকার নেই। খুব ছোটো একটি ছ্যাঁদা করেই অপারেশন করা হয়।

আমি এর আগে ছুরি দিয়ে অথবা ছুরি ছাড়া কোনও ভ্যাসেকটমি’ই করিনি। শিখে আসার পর থেকে হাত নিশপিশ করছে। কিন্তু করবার মতো লোক খুঁজে পাচ্ছি না। যে পুরুষ রোগীকেই দেখছি আউটডোরে অথবা ইনডোরে, জিজ্ঞাসা করছি, ‘আপনার কটা ছেলেমেয়ে।’ দুই বা তার বেশী বললেই খোঁজ নিচ্ছি তার স্ত্রীর লাইগেশন করা আছে কিনা।

স্ত্রীর লাইগেশন করা নেই শুনলেই বলছি, ‘আপনি তাহলে ভ্যাসেকটমি বা নির্বীজ-করনের অপারেশনটা করে নিন না।’ কিন্তু কেউ আমার প্রস্তাবে রাজি হচ্ছে না।

একজন ডাইরিয়ার রুগীকে নির্বীজ-করনের জন্য বাড়াবাড়ি রকমের কাউন্সিলিং করেছিলাম। সে বেচারা ডাইরিয়া কমার আগেই নিজেই সই করে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গেল। একটা বুড়ো লোককে ধরেছিলাম। বুড়ো তো তেড়ে মারতে আসে। বলল, ‘আমার স্ত্রীর বয়স বাহান্ন। ওসব পাট কবেই চুকে বুকে গেছে। এসময় নির্বীজ-করন করে কী হবে? আমি কী পরকীয়া করব নাকি। তোমার তো মতলব ভালো নয় ডাক্তার।’

ভ্যাসেকটমি করলে সরকার এগারো শো টাকা ভাতা রোগীকে দেয়। কয়েকজনকে টাকার লোভ দেখালাম। একজন বলল, ‘আমি টাকার জন্য নিজের জীবন দিয়ে দিয়ে পারি, কিন্তু টাকার জন্য নিজের পুরুষত্ব দিতে পারব না।’

আমি বললাম, ‘পুরুষত্ব হারানোর প্রশ্ন আসছে কোথা থেকে? আপনার যৌন ক্ষমতা একই থাকবে। আমরা শুধু বীর্য বাহী নালি দুটির একটুখানি অংশ গিট্টি মেরে কেটে নেব।’

‘পুরুষমানুষের যদি বীর্যই না থাকে, তাহলে আর রইল কি?’

‘ইয়ে…, বীর্য ছাড়াও পুরুষ মানুষের অনেক কিছুই থাকে। তাছাড়া বীর্যই বা থাকবে না কেন। বীর্য স্বাভাবিকই থাকবে। শুধু তার মধ্যে শুক্রাণু থাকবে না।’

লোকটি আরও ঘেঁটে গিয়ে আমার দিকে হাঁ করে চেয়ে রইল। তারপর বলল, ‘আমি প্রাণ দিতে পারি, কিন্তু শুক্রাণু না কি একটা বললেন, ওইটে দিতে পারব না।’

আমার ধারণা ছিল, পুরুষদের সাহস নারীদের থেকে বেশী এবং লাজ-লজ্জাও কম। কার্যক্ষেত্রে দেখা গেলো সত্যিটা সম্পূর্ণ উল্টো। পুরুষেরা ভ্যাসেকটমির নাম শুনলেই আঁতকে উঠে কাপুরুষের মতো পালায়। কেউ আবার নববধূর মতো লজ্জা রাঙ্গা মুখ করে বলে, ‘ছি, ছি। এসমস্ত অসভ্য জিনিস আমার পরিবারে কেউ কোনোদিন করেনি। করবেও না।’

বরঞ্চ রোগা, পাতলা, অ্যানিমিয়ায় ভোগা মেয়েগুলোর সাহস অনেক বেশী। সহ্য ক্ষমতাও বেশী। প্রতি সপ্তাহে দুবার করে মেয়েদের জন্য লাইগেশনের ক্যাম্প হত। এক এক ক্যাম্পে আশি থেকে নব্বই জন রোগী। সকাল থেকে সন্ধ্যে পর্যন্ত যন্ত্রের মতো তিনজন ডাক্তার অপারেশন করে যেতাম। তাতেও ডেট পেতে ইচ্ছুক মহিলাদের দু-এক সপ্তাহ দেরী হতো। অপারেশনের আগে বা অপারেশনের সময় তাদের কোনও রকম ভয়ভীতি আমার চোখে পড়েনি।

প্রতি বুধবার আউটডোরে লাইগেশনের জন্য ইচ্ছুক মহিলাদের স্ক্রিনিং করা হতো। স্ক্রিনিং করা আমার দায়িত্ব ছিল। পুরুষদের বোঝানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে এবার মহিলাদেরই বোঝাতে শুরু করলাম।

একজন অপুষ্টিতে ভোগা সাতের নীচে হিমোগ্লোবিন থাকা মহিলাকে ধরলাম। বললাম, ‘মা, তোমার শরীরের যা অবস্থা লাইগেশন করা অত্যন্ত ঝুঁকি পূর্ণ হয়ে যাবে।’

‘ঝুঁকি নিয়েই করে দেন ডাক্তারবাবু। বছর বছর আর বিয়োতে পারছি না। চারখান হয়ে গেছে। নিজেদেরই খাওয়া জোটে না, ওদের খাওয়াব কি?’

আমি বললাম, ‘সেক্ষেত্রে তোমার স্বামীকেই ভ্যাসেকটমি করে নিতে বল না। একদমই ঝামেলা নেই। পেট কাটাকাটির ব্যাপার নেই। ব্যথাও লাগবে না। বরঞ্চ লাইগেশনে অনেক ঝামেলা। ইনফেকশনের সম্ভাবনা অনেক বেশী। রক্তপাতের সম্ভাবনাও বেশী। অনেক বেশি ব্যথা লাগে।’

‘এমন তো শুনি নাই। ছেলেদেরও বাচ্চা বন্ধের অপারেশন হয়?’

‘হবে না কেন? অনেকেই করায়। খুব ছোটো অপারেশন। নতুন পদ্ধতিতে করে দেব। এই অপারেশনে ঝুঁকি প্রায় নেই বললেই চলে। সংক্রমণের সংখ্যা আগের থেকে পাঁচভাগ কমে গেছে। রক্তও প্রায় বেরোয়না বললেই চলে।’

তারপর সেই মহিলাকে নো স্ক্যালপেল ভ্যাসেকটমির পদ্ধতি ও সুবিধা গুলি ভালো করে বোঝালাম। বললাম, ‘বাড়ি গিয়ে স্বামীকে বল। দরকার হলে আমার সাথে এসে কথা বলতে বল। তুমি এই শনিবার স্বামীকে নিয়ে আস।’

শনিবার সেই মহিলা এসে হাজির। একাই এসেছে। জিজ্ঞাসা করলাম, ‘স্বামী কই?’

মহিলা বলল, ‘ও আসে নাই, আমিই অপারেশন করব। যা হয় হোক, সামনের সপ্তাহেই করে দিন।’

‘স্বামীকে একবার নিয়ে আসোনা, আমি বলে দেখি।’

‘বলে কোনও লাভ নেই। ও কিছুতেই অপারেশন করাবে না।’

‘তুমি সঙ্গে করে নিয়ে আস। ডাক্তারের মুখের কথায় রাজি হতে পারে।’

মহিলা মাথা নিচু করে বলল, ‘রাজি হবে না।’

‘তুমি এতটা নিশ্চিন্ত হলে কি করে?’

করুণ হেসে সে বলল, ‘কারণ স্বামীকে অপারেশনের কথা বলার পর, ও একটা চেলাকাঠ দিয়ে আমাকে পিটিয়েছে। সারা শরীরে কালশিটে ফেলে দিয়েছে। আর বলেছে যদি ও কথা এরপরে একবারও বলি, তাহলে একেবারে প্রাণে মেরে ফেলবে।’

অনভ্যাসে আমি কনফিডেন্স যখন প্রায় হারিয়ে ফেলেছি, তখন অযাচিত ভাবে একজন নিজেই এসে ভ্যাসেকটমি করার জন্য ভর্তি হল। তোবড়ানো গাল, ভাঙা চেহারা। বয়স যদিও বলছে ছত্রিশ, কিন্তু মুখ দেখে আন্দাজ করা মুশকিল। গায়ে তেল চিট চিটে কাপড়। আর কি গন্ধ! কতদিন স্নান করেনা কে জানে!

চেহারা যাই হোক, আমার কাছে সে তখন ঈশ্বরের দূত। যদিও দেখেই মনে হচ্ছে পাক্কা গেঁজেল। দাঁত গুলোতে নিকোটিনের গাড় হলুদ ছোপ। কিন্তু লোকটা ভ্যাসেকটমি করতে চায়। অতএব তার সব বাহ্যিক আবরণ তখন আমার কাছে তুচ্ছ। আমার হারানো কনফিডেন্স ফিরে পেতে স্বয়ং ঈশ্বরই এঁকে প্রেরণ করেছেন।

যথা সময়ে ওটিতে নিয়ে গেলাম। গ্রুপ ডি কর্মচারী সুকুমার দা বললেন, ‘ডাক্তারবাবু, একেবারে নেশা করা চেহারা। সাবধানে করবেন।কামড়ে দিলে মুশকিল।’

অপারেশনের জায়গাটা পরিষ্কার করতে গিয়ে থমকে গেলাম। স্ক্রোটামের উপরে যে যায়গায় ফুটো করার কথা সেখানে একটি শুকিয়ে যাওয়া ক্ষত চিহ্ন।

ঈশ্বরের দূতকে জিজ্ঞাসা করলাম, ‘এটা কি?

লোকটা হলদে দাঁত বের করে হাসল। বলল, ‘এক্সিডেন্ট হয়েছিল ডাক্তারবাবু।’

সুকুমার দা বলল, ‘মারব এক থাপ্পড়। ইয়ার্কি মারার যায়গা পাও না। কি এমন এক্সিডেন্ট হল, যে ঐ জায়গাতেই ফুটো হল?’

আমি দু আঙুলের ফাঁকে ধরে ক্ষতস্থান দেখছি। এর নিশ্চিত ভাবে আগেও আরেকবার অপারেশন হয়েছে। আমি বললাম, ‘তোমার তো অপারেশন করাই আছে। আবার ভর্তি হলে কেন?’

সুকুমার দা বললেন, ‘কেন আবার। এগারো শো টাকার লোভে। নেশাড়ুরা নেশার টাকা জোগাড় করার জন্য খুন জখমও করতে পারে।’

লোকটা এবার মুখ খুলল, ‘তাহলে আমার কি হবে? টাকাটা কি পাব না?’

বললাম, ‘নিশ্চয়ই পাবে। তবে এক অপারেশন তো দুবার করা যায় না। তাই ঠিক করেছি একটু বড় অপারেশন করব। দুটো বিচি সহ ফল একেবারে কেটে বাদ দেব। যাতে ভবিষ্যতে আমার মত কোনও ডাক্তার বিপদে না পরে। রাজি থাকলে বল।’

লোকটি বলল, ‘এ আপনাদের ভারি অন্যায়। দুর্বলের উপর সবলের অত্যাচার।’ তারপর সে অপারেশন টেবিল থেকে উঠে প্যান্ট পরে গজ গজ করতে করতে হাঁটা দিল।
©ঐন্দ্রিল ভৌমিক

PrevPreviousসবার জন্য স্বাস্থ্য আর স্বাস্থ্যের অধিকার
NextPregnancy Loss in Early Months–1Next
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
26 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Haradhan samanta
Haradhan samanta
5 years ago

হাসির অনেক খোরাক থাকলেও হাসতে পারলাম না ঐন্দ্রিলদা।
কাহিনীর মধ্যে আমাদের সমাজে মায়েদের যে মর্মন্তুদ সত্যিটা অত সহজে তুলে ধরেছেন তার জন্য সেলাম।

অসাধারণ ।

0
Reply
ঐন্দ্রিল
ঐন্দ্রিল
Reply to  Haradhan samanta
5 years ago

?

0
Reply
জ্ঞান পিপাসু
জ্ঞান পিপাসু
Reply to  ঐন্দ্রিল
5 years ago

বীর্য স্বাভাবিকই থাকবে। শুধু তার মধ্যে শুক্রাণু থাকবে না।
এই বিষ টা বুঝলাম না। একটু ক্লিয়ার করুন ডাক্তার বাবু।

0
Reply
ঐন্দ্রিল
ঐন্দ্রিল
Reply to  জ্ঞান পিপাসু
5 years ago

টেস্টিস বা অন্ডকোষ থেকে তৈরী হয় স্পার্মাটোজোয়া বা শুক্রাণু। যা বীর্যের মোট পরিমাণের মাত্র ২-৫%। ভ্যাসেকটমির সময় এপিডিডাইমিস বেধে দিলে এই শুক্রাণু আসতে পারে না৷ কিন্তু বীর্যের মূল অংশ তৈরি হয় সেমিনাল ভেসিক, প্রস্টেট ইত্যাদি গ্রন্থি থেকে। যা এপিডিডাইমিসের পরে থাকে। ফলে শুক্রাণু ছাড়া বীর্যে সবই প্রায় একইরকম থাকে।

0
Reply
Rajashree Upadhyaya
Rajashree Upadhyaya
5 years ago

Marattok

0
Reply
ঐন্দ্রিল
ঐন্দ্রিল
Reply to  Rajashree Upadhyaya
5 years ago

?

0
Reply
Mitali mandal
Mitali mandal
5 years ago

Khub satti katha egulo …world population control er programm gulo korte giye amio face korechi egulo

0
Reply
ঐন্দ্রিল
ঐন্দ্রিল
Reply to  Mitali mandal
5 years ago

ডক্টরস ডায়লগ এ স্বাগত।

0
Reply
Sayantani Nag
Sayantani Nag
5 years ago

হাসব না কাঁদব!

0
Reply
ঐন্দ্রিল
ঐন্দ্রিল
Reply to  Sayantani Nag
5 years ago

?

0
Reply
পরমেশ
পরমেশ
5 years ago

হা হা হা। মুর্শিদাবাদ কিন্তু এই ধরণের অভিজ্ঞাতার খনি।
বহরমপুরের একজন ডাক্তার ( নাম বললাম না) রোগীর পেট টিপে জিগ্যেস করছেন ” আম পরে …আম?”
রোগী বললেন ” কি যে বলেন ডাক্তার বাবু….আম পড়লে আপনার জন্য লিয়ে আসবো না?”

0
Reply
ঐন্দ্রিল
ঐন্দ্রিল
Reply to  পরমেশ
5 years ago

?

0
Reply
কমল কুমার সাহা
কমল কুমার সাহা
5 years ago

গ্রামের দিকে বা কিছুটা মফস্বল এলাকায় এখন ও লাইগেশন যতটা জনপ্রিয়, ভ্যাসেক্টমি এখন ও তার সিকিভাগ ও নয়। ভ্যাসেক্টমি করানোটা কোথাও যেন পুরুষের কাছে পৌরুষত্ব হারানোর মত ব্যাপার বলেই মনে করে বেশীরভাগ লোক।

0
Reply
ঐন্দ্রিল
ঐন্দ্রিল
Reply to  কমল কুমার সাহা
5 years ago

?

0
Reply
APARAJITA Samaddar
APARAJITA Samaddar
5 years ago

উফ,শেষ টুকু পড়ে হাসতে হাসতে মরছি ডঃ ভৌমিক। আপনার রসবোধ সাংঘাতিক।
তবে সমাজ চিত্র টা যেটা তুলে ধরলেন, সেই টা পড়ে এই টাই মনে হল যে আজও গ্রামের দিকে মেয়েদের অবস্থা খুব ই করুন।

0
Reply
Sabyasachi Kar
Sabyasachi Kar
5 years ago

অনেককিছু জানলাম । দারুণ লেখাটি।

0
Reply
সৈকত
সৈকত
5 years ago

অসাধারন লেখা ।।

0
Reply
DEBDULAL CHATTERJEE
DEBDULAL CHATTERJEE
5 years ago

রস ও পেলাম আবার মন খারাপ ও।
কেন জানি শুধু মনে হয়, সরকার (পি.সি.নয়) সবার আগে সব মানুষের শিক্ষার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়তো দেশ টা পাল্টে যেত।।

0
Reply
Swapna Majumder
Swapna Majumder
5 years ago

ভীষণ হাসলাম কিন্তু সমাজের অন্ধকার দিক টাকেও উপস্থাপন করেছেন, অসাধারণ হয়েছে লেখাটা। যেমন প্রতিটি লেখা হয়।

0
Reply
Pradip Pal
Pradip Pal
5 years ago

লেখাটা পড়ে কিছু অভিজ্ঞতা হলো।এত সহজ করে বোঝানোর জন্য ধন্যবাদ।।এখন না,তবে ভবিষ্যতে আমি আসবো আপনার কাছে এটা করাতে।তখন একটু সময় দেবেন প্লিজ।

0
Reply
Atreyee
Atreyee
5 years ago

Daarun dada…. anabodya ?
Tomar golpo je hridoyer kothai giye kora nare!!!!! Thik bojhate parbo na….. thank you for sharing ur stories…..

0
Reply
Subhendu Bag
Subhendu Bag
5 years ago

Onobodyo

0
Reply
Manoranjan Bandyopadhyay
Manoranjan Bandyopadhyay
5 years ago

Asadharan. Rasabodher madhya diye samajer cheharata phutiye tolar janya dhanyabad

0
Reply
Ranjusri Mandal
Ranjusri Mandal
5 years ago

গল্পের ছলে ই অসাধারণ….

0
Reply
Shibaji Banerjee
Shibaji Banerjee
5 years ago

শেষটুকুর জন্য ???
মাঝের অংশটা পড়ে খুব কষ্ট লাগলো।

0
Reply
রাজু কর
রাজু কর
5 years ago

নমস্কার, আপনার লেখনীকে ও ভারতীয় মায়েদেরকে।

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

রাষ্ট্রের অজুহাত

October 1, 2025 No Comments

দিবসে চাকরি চুরি, গোরু বালি কয়লা… রাত্রে নির্বোধেরা রাস্তায় ময়লা! যেমন লিডার তার ভোটারও তো মাপসই চোরের মা খুলে ফেলে ড্রেজিংএর পাশবই। ইলেক্টোরাল বন্ড। সেই

বিশ্ব অ্যালঝাইমার্স দিবস

October 1, 2025 No Comments

WORLD ALZHEIMER’S DAY, 21ST SEPTEMBER আজকে বিশ্ব অ্যালঝাইমার্স দিবস। অ্যালঝাইমার্স আজ খুব একটা অপরিচিত শব্দ নয়, লোকজন মোটামুটি জানেন সিনেমা-গল্প-মিডিয়ার দৌলতে। সাইকায়াট্রি সাবজেক্টটার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর

নিকোলাই অস্ত্রোভস্কির জন্মদিনে তাঁকে শ্রদ্ধা।

October 1, 2025 No Comments

২৯শে দেপ্টেম্বর ২০২৫ ইস্পাত উপন্যাসের রচয়িতা নিকোলাই অস্ত্রোভস্কির উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধা জানিয়ে রোম্যাঁ রঁলা’ বলেছিলেন, “যন্ত্রণাবিদ্ধ অস্থির পৃথিবীকে বিদীর্ণ করে দিয়ে যে নবজীবনের বিস্ফোরণ ঘটে, তারই

শঙ্কর গুহ নিয়োগী (ফেব্রুয়ারী ১৪, ১৯৪৩- সেপ্টেম্বর ২৮, ১৯৯১)

September 30, 2025 1 Comment

আমরা যারা বামপন্থায় বিশ্বাসী, রাজনীতিই তাদের কাছে প্রথম, প্রধান, কখনো কখনো দ্বন্দ্বের একমাত্র পরিমণ্ডল ছিল। ধারণা ছিল, রাজনৈতিক লড়াইটা জেতা হয়ে গেলেই সব সমস্যার সমাধান

করোনা টেস্ট

September 30, 2025 No Comments

– বুঝলে ডাক্তার, হপ্তায় হপ্তায় করোনা টেস্ট করাতে জলের মত টাকা খরচ হচ্ছে। – সে কী? প্রতি সপ্তাহে টেস্ট! আমি তো বলিনি করাতে! কার অ্যাডভাইসে

সাম্প্রতিক পোস্ট

রাষ্ট্রের অজুহাত

Dr. Arunachal Datta Choudhury October 1, 2025

বিশ্ব অ্যালঝাইমার্স দিবস

Dr. Aniket Chatterjee October 1, 2025

নিকোলাই অস্ত্রোভস্কির জন্মদিনে তাঁকে শ্রদ্ধা।

Dr. Samudra Sengupta October 1, 2025

শঙ্কর গুহ নিয়োগী (ফেব্রুয়ারী ১৪, ১৯৪৩- সেপ্টেম্বর ২৮, ১৯৯১)

Kanchan Sarker September 30, 2025

করোনা টেস্ট

Dr. Arunachal Datta Choudhury September 30, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

580723
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]