স্কুলের গল্প ৪ অকৃতজ্ঞ কুকুর
যদিও এটা মেডিকেল কলেজের গল্প। স্কুলের গল্প বলে চালিয়ে দিলাম। স্কুল খুলুক। স্কুল ও কলেজের স্মৃতি এক অমূল্য সম্পদ। আমাদের পাড়ার মোটাদা ডাক্তারি পড়ে। ভালো
যদিও এটা মেডিকেল কলেজের গল্প। স্কুলের গল্প বলে চালিয়ে দিলাম। স্কুল খুলুক। স্কুল ও কলেজের স্মৃতি এক অমূল্য সম্পদ। আমাদের পাড়ার মোটাদা ডাক্তারি পড়ে। ভালো
লালু বলল, “বলত দেখি তাড়াতাড়ি… উট উঁচু, উটকা পিঠ উঁচু।” আমি বললাম, “উট উঁচু, উটকা পিঠ উঁচু। উচ উঁচু, উটকা পিটুচু। উচুচু… উটকা পিচুচু…” “থাম,
স্কুল খোলা জরুরি। স্কুলে শুধু পড়াশুনো না, আরও অনেক কিছু শেখা যায়। (গল্পটি চেনা বলে মনে হতে পারে। এটি আনন্দমেলা পত্রিকায় ২০১৯ সালে প্রকাশিত) কানের
শীতলবাবুর হাতের লিকলিকে বেতটা টেবিলের উপর আছড়ে পড়ল। ‘চুপ, কেউ একটা কথা বললেই খাতা নিয়ে বাইরে বার করে দেব।’ সমস্ত শ্রেণী কক্ষে শ্মশানের নিস্তব্ধতা নেমে
ডাক্তারদের নিয়ে সারাক্ষণই সমালোচনা চলে- চায়ের দোকানে, ট্রেনে-বাসে, শ্মশানে- কবরখানায়। রোগীদের নিয়ে সমালোচনা তেমন শোনা যায় না। আমার সম্বল ফেসবুক। রোগীদের নিয়েও একটু সমালোচনা করি।
১ অফিস ফেরৎ বেহিসাবী হওয়ার সুযোগ নেই, অরণ্যের অচেনা পথের মতো নিশানা চিনে চিনে ঘরে ফেরা সযত্নে জমা খরচের তাকে তুলে রাখা দিন। এইভাবে ঘুরছে
‘ওষুধের দাম বড্ড বেড়ে গেছে। এত ওষুধ কিনব কী করে?’ আমার সামনে বসা শীর্ণ চেহারার রোগী ঘোলাটে চোখ কুঁচকে জানায়। ‘তা বলে প্রেশারের ওষুধ দুটো
রমজান মাসে ডায়াবেটিসের রোগীরা পড়েন বিপদে। তার সাথে সাথে আমাদের চিকিৎসকদের বিপদও কম নয়। রোগীরা ভোর রাতে সেহেরির খাওয়ার আগে ইনসুলিন নিয়ে নেন বা সুগারের
ভদ্রলোক মাঝে মাঝেই আসেন। আজও এসেছেন। চেয়ারে ধপাস করে বসেই বললেন, ‘ডাক্তারবাবু, আমাকে বাঁচান? বললাম, ‘বেঁচেই তো রয়েছেন। মরমর না হলে বাঁচাব কী করে?’ ভদ্রলোক
সোদপুরের চেম্বার শেষ করে স্কুটার নিয়ে যখন পাড়ায় ঢুকছি, এগারোটা বেজে গেছে। গলির মোর থেকেই দেখলাম বাড়ির সামনে ভিড় জমে গেছে। বেশ কয়েকটা টোটো, অটো
রুপালী আপত্তি জানিয়েছিল। বউয়ের আপত্তি অবশ্যই শোনা উচিৎ। তাহলে ঝামেলায় পড়তাম না। ঘটনাটা শুরু হয়েছিল সাধারণ ভাবেই। রাত বারোটায় খাওয়াদাওয়া সেরে একটা বইয়ের পৃষ্ঠা উল্টাচ্ছিলাম।
পাড়ায় ঢুকেই দীর্ঘশ্বাস ছাড়ি। বাড়ির সামনে ভিড় জমে গেছে। টোটো, অটো, সাইকেল, বাইক, মানুষ মিলে জট পাকিয়ে গেছে। কোনও রকমে স্কুটারটা গ্যারেজে ঢোকাই। জমায়েতের লোকজনের
যদিও এটা মেডিকেল কলেজের গল্প। স্কুলের গল্প বলে চালিয়ে দিলাম। স্কুল খুলুক। স্কুল ও কলেজের স্মৃতি এক অমূল্য সম্পদ। আমাদের পাড়ার মোটাদা ডাক্তারি পড়ে। ভালো
লালু বলল, “বলত দেখি তাড়াতাড়ি… উট উঁচু, উটকা পিঠ উঁচু।” আমি বললাম, “উট উঁচু, উটকা পিঠ উঁচু। উচ উঁচু, উটকা পিটুচু। উচুচু… উটকা পিচুচু…” “থাম,
স্কুল খোলা জরুরি। স্কুলে শুধু পড়াশুনো না, আরও অনেক কিছু শেখা যায়। (গল্পটি চেনা বলে মনে হতে পারে। এটি আনন্দমেলা পত্রিকায় ২০১৯ সালে প্রকাশিত) কানের
শীতলবাবুর হাতের লিকলিকে বেতটা টেবিলের উপর আছড়ে পড়ল। ‘চুপ, কেউ একটা কথা বললেই খাতা নিয়ে বাইরে বার করে দেব।’ সমস্ত শ্রেণী কক্ষে শ্মশানের নিস্তব্ধতা নেমে
ডাক্তারদের নিয়ে সারাক্ষণই সমালোচনা চলে- চায়ের দোকানে, ট্রেনে-বাসে, শ্মশানে- কবরখানায়। রোগীদের নিয়ে সমালোচনা তেমন শোনা যায় না। আমার সম্বল ফেসবুক। রোগীদের নিয়েও একটু সমালোচনা করি।
১ অফিস ফেরৎ বেহিসাবী হওয়ার সুযোগ নেই, অরণ্যের অচেনা পথের মতো নিশানা চিনে চিনে ঘরে ফেরা সযত্নে জমা খরচের তাকে তুলে রাখা দিন। এইভাবে ঘুরছে
‘ওষুধের দাম বড্ড বেড়ে গেছে। এত ওষুধ কিনব কী করে?’ আমার সামনে বসা শীর্ণ চেহারার রোগী ঘোলাটে চোখ কুঁচকে জানায়। ‘তা বলে প্রেশারের ওষুধ দুটো
রমজান মাসে ডায়াবেটিসের রোগীরা পড়েন বিপদে। তার সাথে সাথে আমাদের চিকিৎসকদের বিপদও কম নয়। রোগীরা ভোর রাতে সেহেরির খাওয়ার আগে ইনসুলিন নিয়ে নেন বা সুগারের
ভদ্রলোক মাঝে মাঝেই আসেন। আজও এসেছেন। চেয়ারে ধপাস করে বসেই বললেন, ‘ডাক্তারবাবু, আমাকে বাঁচান? বললাম, ‘বেঁচেই তো রয়েছেন। মরমর না হলে বাঁচাব কী করে?’ ভদ্রলোক
সোদপুরের চেম্বার শেষ করে স্কুটার নিয়ে যখন পাড়ায় ঢুকছি, এগারোটা বেজে গেছে। গলির মোর থেকেই দেখলাম বাড়ির সামনে ভিড় জমে গেছে। বেশ কয়েকটা টোটো, অটো
রুপালী আপত্তি জানিয়েছিল। বউয়ের আপত্তি অবশ্যই শোনা উচিৎ। তাহলে ঝামেলায় পড়তাম না। ঘটনাটা শুরু হয়েছিল সাধারণ ভাবেই। রাত বারোটায় খাওয়াদাওয়া সেরে একটা বইয়ের পৃষ্ঠা উল্টাচ্ছিলাম।
পাড়ায় ঢুকেই দীর্ঘশ্বাস ছাড়ি। বাড়ির সামনে ভিড় জমে গেছে। টোটো, অটো, সাইকেল, বাইক, মানুষ মিলে জট পাকিয়ে গেছে। কোনও রকমে স্কুটারটা গ্যারেজে ঢোকাই। জমায়েতের লোকজনের
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে