ভালোবাসা
মানুষকে দেখে বোঝা দায় তার ভিতরে কী আছে। একেকজন আছে- বেশ ঝকঝকে চেহারা, বুদ্ধিদীপ্ত কথা বার্তা। অথচ ভালো করে চেনাশোনা হওয়ার পর বোঝা গেল, তার
মানুষকে দেখে বোঝা দায় তার ভিতরে কী আছে। একেকজন আছে- বেশ ঝকঝকে চেহারা, বুদ্ধিদীপ্ত কথা বার্তা। অথচ ভালো করে চেনাশোনা হওয়ার পর বোঝা গেল, তার
প্রতিজ্ঞা করেছি চেম্বারে কিছুতেই রাগব না। কাল রাতে রূপালী বলেছে, ‘তুমি চেম্বারে এতো চিৎকার চেঁচামেচি করো কেন? ছি ছি… লজ্জায় আমার মাথা কাটা যায়।’ আমি
চিন্ময়দা ( ডাঃ চিন্ময় নাথ) মেয়েদের বয়স নিয়ে লিখেছেন। তাতে আমার দেখা এক রোগীর প্রসঙ্গ এসেছে। চিন্ময়দার মতো হয়তো লিখতে পারব না, কিন্তু এই বয়স
গত ৭ এপ্রিল আরেকটি বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস চলে গেল। একেবারে নিঃশব্দেই চলে গেল। আজকাল নানা রকম দিবস টিবস বেশ আড়ম্বর সহকারেই পালন করা হয়। কিন্তু
আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা পুরোটাই গোলমেলে। একদল মানুষ প্রচুর পয়সা খরচ করে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখান- প্রচুর পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন, অথচ তাঁদের তেমন রোগ নেই। আরেকদল মানুষের
রাস্তার অর্ধেকটায় কাজ চলছে। বাকি অর্ধেক দিয়ে ধীর গতিতে গাড়ি চলছে। তার মধ্যে একটা বাঁশ ভর্তি ভ্যান ঢুকেছে। ভ্যানের দ্বিগুণ জায়গা নিয়ে বাঁশগুলো ছড়িয়ে আছে।
পরশু (৪ মার্চ) ছিল ডা. নর্মান বেথুনের জন্মদিন। ১৮৯০ সালে এই দিনেই জন্মেছিলেন এই চির বিদ্রোহী চিকিৎসক। ১৯২৬ সাল। নিউইয়র্কের ট্রুডিউ টিবি স্যানিটোরিয়াম। পাশেই বিশাল
নতুন বিয়ে করা সিস্টারদের নিয়ে বেশ সমস্যা। একটাই চিন্তা কতক্ষণে ডিউটি সেরে ঘরে ফিরবেন। তারপর তো ডিউটির সময় পাঁচ মিনিট অন্তর অন্তর ফোন আসে। আমি
আমি অবাক হয়ে ভদ্রলোকের দিকে তাকিয়ে রইলাম। মানুষের চেহারা নিয়ে কিছু বলা অনুচিত। না হলে ভদ্রলোককে ছোটোখাটো জলহস্তীর সাথে তুলনা করাই যেত। তবে জলহস্তী না
সকালের দিকে মাথা ভালো কাজ করে না। সামান্য ঘটনাই হতভম্ব করে দেয়। তাই সাত সকালে বাইক বের করে যখন দেখলাম পেছনের চাকায় হাওয়া নেই, কিছুক্ষণ
একটা গোটা মেলা চলে গেল, আর দু’চারটে গল্প তৈরি হবে না, হতেই পারে না। নিউবারাকপুর বইমেলারও অনেক গল্প। কোনোটা চোখের সামনে, কোনোটা চোখের আড়ালে। সমাদৃতার
প্রতিদিনই চিকিৎসকদের নিয়ে এতো নেগেটিভ খবর হয়, যে আর প্রতিবাদ করে কিছু লিখতে ইচ্ছে করে না। সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যক্তি চিকিৎসককে একেবারে নাম করে সাধারণ মানুষ
মানুষকে দেখে বোঝা দায় তার ভিতরে কী আছে। একেকজন আছে- বেশ ঝকঝকে চেহারা, বুদ্ধিদীপ্ত কথা বার্তা। অথচ ভালো করে চেনাশোনা হওয়ার পর বোঝা গেল, তার
প্রতিজ্ঞা করেছি চেম্বারে কিছুতেই রাগব না। কাল রাতে রূপালী বলেছে, ‘তুমি চেম্বারে এতো চিৎকার চেঁচামেচি করো কেন? ছি ছি… লজ্জায় আমার মাথা কাটা যায়।’ আমি
চিন্ময়দা ( ডাঃ চিন্ময় নাথ) মেয়েদের বয়স নিয়ে লিখেছেন। তাতে আমার দেখা এক রোগীর প্রসঙ্গ এসেছে। চিন্ময়দার মতো হয়তো লিখতে পারব না, কিন্তু এই বয়স
গত ৭ এপ্রিল আরেকটি বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস চলে গেল। একেবারে নিঃশব্দেই চলে গেল। আজকাল নানা রকম দিবস টিবস বেশ আড়ম্বর সহকারেই পালন করা হয়। কিন্তু
আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা পুরোটাই গোলমেলে। একদল মানুষ প্রচুর পয়সা খরচ করে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখান- প্রচুর পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন, অথচ তাঁদের তেমন রোগ নেই। আরেকদল মানুষের
রাস্তার অর্ধেকটায় কাজ চলছে। বাকি অর্ধেক দিয়ে ধীর গতিতে গাড়ি চলছে। তার মধ্যে একটা বাঁশ ভর্তি ভ্যান ঢুকেছে। ভ্যানের দ্বিগুণ জায়গা নিয়ে বাঁশগুলো ছড়িয়ে আছে।
পরশু (৪ মার্চ) ছিল ডা. নর্মান বেথুনের জন্মদিন। ১৮৯০ সালে এই দিনেই জন্মেছিলেন এই চির বিদ্রোহী চিকিৎসক। ১৯২৬ সাল। নিউইয়র্কের ট্রুডিউ টিবি স্যানিটোরিয়াম। পাশেই বিশাল
নতুন বিয়ে করা সিস্টারদের নিয়ে বেশ সমস্যা। একটাই চিন্তা কতক্ষণে ডিউটি সেরে ঘরে ফিরবেন। তারপর তো ডিউটির সময় পাঁচ মিনিট অন্তর অন্তর ফোন আসে। আমি
আমি অবাক হয়ে ভদ্রলোকের দিকে তাকিয়ে রইলাম। মানুষের চেহারা নিয়ে কিছু বলা অনুচিত। না হলে ভদ্রলোককে ছোটোখাটো জলহস্তীর সাথে তুলনা করাই যেত। তবে জলহস্তী না
সকালের দিকে মাথা ভালো কাজ করে না। সামান্য ঘটনাই হতভম্ব করে দেয়। তাই সাত সকালে বাইক বের করে যখন দেখলাম পেছনের চাকায় হাওয়া নেই, কিছুক্ষণ
একটা গোটা মেলা চলে গেল, আর দু’চারটে গল্প তৈরি হবে না, হতেই পারে না। নিউবারাকপুর বইমেলারও অনেক গল্প। কোনোটা চোখের সামনে, কোনোটা চোখের আড়ালে। সমাদৃতার
প্রতিদিনই চিকিৎসকদের নিয়ে এতো নেগেটিভ খবর হয়, যে আর প্রতিবাদ করে কিছু লিখতে ইচ্ছে করে না। সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যক্তি চিকিৎসককে একেবারে নাম করে সাধারণ মানুষ
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে