
মহাপুরুষ
রাস্তায় প্রচণ্ড ভিড়। ভিড় ঠেলে এগোনোই মুশকিল। একজনকে জিজ্ঞাসা করলাম, “দাদা, কি হয়েছে?” তিনি উত্তর দিলেন, “পকেটমার ধরা পড়েছে। গণধোলাই চলছে।” আরেকজন বললেন, “না, না,
রাস্তায় প্রচণ্ড ভিড়। ভিড় ঠেলে এগোনোই মুশকিল। একজনকে জিজ্ঞাসা করলাম, “দাদা, কি হয়েছে?” তিনি উত্তর দিলেন, “পকেটমার ধরা পড়েছে। গণধোলাই চলছে।” আরেকজন বললেন, “না, না,
মোবাইল আমাদের মত খুপরিজীবী চিকিৎসকদের কাছে অভিশাপ বিশেষ। এক কন্সটিপিটেড মহিলাকে ফোনে বলেছিলাম “সফটোভ্যাক” খেতে। তিনি তিনদিন ধরে ক্রমাগত শক্ত ভাত খেয়ে খুপরিতে এসে আমার
২ বছর আগের পুরোনো লেখা। যারা পড়েননি, তাঁদের কাছে অনুরোধ কয়েক মিনিট সময় নষ্ট করে লেখাটি পড়ুন। বিংশ শতাব্দীতে সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে যে
আমার এক ডাক্তারদিদি আছে। দিদি শুধু ডাক্তারই নয়, জনপ্রিয় লেখিকাও। বাংলার সব নামকরা পত্রিকায় তার গল্প উপন্যাস প্রকাশিত হয়। দিদি মাঝেমাঝেই বলে, ‘ঐন্দ্রিল, সিরিয়াসলি লেখ।
খুপরিতে রোগী দেখছিলাম। রোগিণীর বয়স বাইশ তেইশ। সাজগোজ দেখেই বোঝা যাচ্ছে সবে বিয়ে হয়েছে। বিয়ের পরপরই অনেক মেয়ের ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন হয়। সেই অসুখই বাধিয়ে
আমরা যারা বেড়াতে টেড়াতে যাইনা, দশ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে জীবন কাটাই, প্রকৃতি তাদের নিয়ে হেব্বি বিব্রত। হয়তো আমাদের চমক দেওয়ার জন্যই প্রকৃতি মাঝে মাঝে ভোল
ক্রসপ্যাথি নিয়ে ভয়ানক হইচই চলছে। এতদিন হাতুড়ে, হোমিওপ্যাথি, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা অনেকেই মর্ডান মেডিসিনের ওষুধ লিখতেন, ছোটো খাটো অপারেশন করতেন। তবে রেখে ঢেকে, লুকিয়ে চুরিয়ে। ভারত
মিঠুর বিয়েতে গেছিলাম বহরমপুর। দুদিন চেম্বার বন্ধ ছিল। আজ তাই একটু বেশিই ভিড়। আমার সহকারী সঞ্জয়দা সামলাতে পারছে না। খানিকক্ষণ বাদে বাদেই রোগীদের সাথে ঝামেলা
এরকম রোগী আমি হামেশাই পাই। মধ্য বয়স্ক মহিলা। ঈষৎ পৃথুলা। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে কোনরকমে চেম্বারে ঢুকে ধপ করে চেয়ারে বসলেন। তারপর হাঁপাতে হাঁপাতে বললেন, ‘ডাক্তার বাবু,
অরুণাচল বাবু আমার মতো এলেবেলে জুনিয়ারের লেখা পড়ে ডাক্তারদের হাতের লেখা নিয়ে একটি অপূর্ব লেখা লিখেছেন। সেই লেখা পড়তে পড়তে আমার আবার মনে পড়ল একবার
টিটেনাস হলে কি মানুষ বাঁচে ?’ প্রশ্ন শুনেই মেয়েটির মুখের দিকে তাকালাম। আঠারো- উনিশ বছরের মেয়ে। বেশ লম্বা। প্রায় সাড়ে পাঁচ ফুট। একমাথা দীর্ঘ চুল।
আমি সারাদিন ধরে লেখা লিখি করি। শুধু লিখেই সংসার চালাই। আমি যে জিনিসটা লিখি সেটা হলো প্রেসক্রিপশন। প্রেসক্রিপশন লেখাও একটা শিল্প। রোগের উপসর্গ, রোগ নির্ণয়ের
রাস্তায় প্রচণ্ড ভিড়। ভিড় ঠেলে এগোনোই মুশকিল। একজনকে জিজ্ঞাসা করলাম, “দাদা, কি হয়েছে?” তিনি উত্তর দিলেন, “পকেটমার ধরা পড়েছে। গণধোলাই চলছে।” আরেকজন বললেন, “না, না,
মোবাইল আমাদের মত খুপরিজীবী চিকিৎসকদের কাছে অভিশাপ বিশেষ। এক কন্সটিপিটেড মহিলাকে ফোনে বলেছিলাম “সফটোভ্যাক” খেতে। তিনি তিনদিন ধরে ক্রমাগত শক্ত ভাত খেয়ে খুপরিতে এসে আমার
২ বছর আগের পুরোনো লেখা। যারা পড়েননি, তাঁদের কাছে অনুরোধ কয়েক মিনিট সময় নষ্ট করে লেখাটি পড়ুন। বিংশ শতাব্দীতে সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে যে
আমার এক ডাক্তারদিদি আছে। দিদি শুধু ডাক্তারই নয়, জনপ্রিয় লেখিকাও। বাংলার সব নামকরা পত্রিকায় তার গল্প উপন্যাস প্রকাশিত হয়। দিদি মাঝেমাঝেই বলে, ‘ঐন্দ্রিল, সিরিয়াসলি লেখ।
খুপরিতে রোগী দেখছিলাম। রোগিণীর বয়স বাইশ তেইশ। সাজগোজ দেখেই বোঝা যাচ্ছে সবে বিয়ে হয়েছে। বিয়ের পরপরই অনেক মেয়ের ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন হয়। সেই অসুখই বাধিয়ে
আমরা যারা বেড়াতে টেড়াতে যাইনা, দশ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে জীবন কাটাই, প্রকৃতি তাদের নিয়ে হেব্বি বিব্রত। হয়তো আমাদের চমক দেওয়ার জন্যই প্রকৃতি মাঝে মাঝে ভোল
ক্রসপ্যাথি নিয়ে ভয়ানক হইচই চলছে। এতদিন হাতুড়ে, হোমিওপ্যাথি, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা অনেকেই মর্ডান মেডিসিনের ওষুধ লিখতেন, ছোটো খাটো অপারেশন করতেন। তবে রেখে ঢেকে, লুকিয়ে চুরিয়ে। ভারত
মিঠুর বিয়েতে গেছিলাম বহরমপুর। দুদিন চেম্বার বন্ধ ছিল। আজ তাই একটু বেশিই ভিড়। আমার সহকারী সঞ্জয়দা সামলাতে পারছে না। খানিকক্ষণ বাদে বাদেই রোগীদের সাথে ঝামেলা
এরকম রোগী আমি হামেশাই পাই। মধ্য বয়স্ক মহিলা। ঈষৎ পৃথুলা। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে কোনরকমে চেম্বারে ঢুকে ধপ করে চেয়ারে বসলেন। তারপর হাঁপাতে হাঁপাতে বললেন, ‘ডাক্তার বাবু,
অরুণাচল বাবু আমার মতো এলেবেলে জুনিয়ারের লেখা পড়ে ডাক্তারদের হাতের লেখা নিয়ে একটি অপূর্ব লেখা লিখেছেন। সেই লেখা পড়তে পড়তে আমার আবার মনে পড়ল একবার
টিটেনাস হলে কি মানুষ বাঁচে ?’ প্রশ্ন শুনেই মেয়েটির মুখের দিকে তাকালাম। আঠারো- উনিশ বছরের মেয়ে। বেশ লম্বা। প্রায় সাড়ে পাঁচ ফুট। একমাথা দীর্ঘ চুল।
আমি সারাদিন ধরে লেখা লিখি করি। শুধু লিখেই সংসার চালাই। আমি যে জিনিসটা লিখি সেটা হলো প্রেসক্রিপশন। প্রেসক্রিপশন লেখাও একটা শিল্প। রোগের উপসর্গ, রোগ নির্ণয়ের
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে