বাংলা পিছিয়ে পড়েছিল সব কিছুতে – শিক্ষা, শিল্প, সংস্কৃতি। বাম অপশাসনের শেষে ভারতের মানচিত্রে বাংলাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। সেই সময় ক্ষমতায় এলেন অগ্নিকন্যা, আজ পশ্চিমবঙ্গ আবার দেশের মধ্যে প্রথম!!
ধর্ষণশিল্পে ❤️❤️
কখনো “ছোট ঘটনা”, কখনো “সাজানো ঘটনা”, কখনো “বিরোধীদের চক্রান্ত”, কখনো “ছেলেদের দুষ্টুমি”, কখনো “রাজনীতি করবেন না” ইত্যাদি শব্দবন্ধের আড়ালে ধর্ষকদের লুকিয়ে রেখেছেন। তাদের আস্তে আস্তে আরো ধর্ষণের উপযুক্ত করে গড়ে তুলেছেন। প্রয়োজনে হাত মিলিয়েছেন সিবিআইয়ের বন্ধুদের সাথে। কিন্তু নিজের জীবন, ক্যারিয়ার বাজি রেখেও ধর্ষকদের গায়ে একটা আঁচ আসতে দেন নি
🙏🙏
‘ঢেকে রাখে যেমন কুসুম পাপড়ির আবডালে ফসলের ঘুম’ তেমন ভাবেই ধর্ষকদের নিরাপদ আশ্রয় হিসাবে পশ্চিমবঙ্গকে গড়ে তুলেছেন আমাদের মুখ্যমন্ত্রী।
মুখ্যমন্ত্রী জানেন তাঁর শিক্ষার দৌড় ইস্ট জর্জিয়া ইউনিভার্সিটি, তাঁর শিল্পের দৌড় জিয়ার্ডিয়ার ছবি আঁকা, তাঁর বেসুরো গানে যে কারো হার্ট অ্যাটাক আসতে পারে। তাই এসব বিষয়ে তিনি রাজ্যকে এগিয়ে আনতে পারবেন না। কিন্তু তাঁর অদম্য ইচ্ছা পশ্চিমবঙ্গকে দেশের সেরা বানানোর। তাই ক্রাইমের নিরিখে রাজ্যকে দেশের সেরা বানিয়ে দিলেন তিনি। ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়, মমতা ব্যানার্জির এই সাফল্য এটাই প্রমাণ করে। সাথে সাথে মেয়েদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের পাশাপাশি ধর্ষণের ক্ষতিপূরণ দিয়ে আর্থিক অবস্থার উন্নয়নও হচ্ছে। বিরোধীরা কখনও সেটা বলছে না।
দিদি তুমি এগিয়ে যাও। পার্ক স্ট্রিট, কামদুনি, আরজি কর, কসবা, দুর্গাপুর…. এখনো অনেক পথ চলা বাকি 🫶🫶