জিন ও কুকুরের কাহিনী
একদা এক ব্যক্তি এক জিনের সন্ধান পান, সে যে কোন কাজ করে দিতে পারে। কিন্তু শর্ত একটাই- তাকে কাজ দিয়ে যেতে হবে, নইলে তার মালিককেই
একদা এক ব্যক্তি এক জিনের সন্ধান পান, সে যে কোন কাজ করে দিতে পারে। কিন্তু শর্ত একটাই- তাকে কাজ দিয়ে যেতে হবে, নইলে তার মালিককেই
অভয়ার হত্যা: প্রশাসনিক মদতে একটি প্রাতিষ্ঠানিক খুন ৯ই আগস্ট ২০২৪- তারিখটা শুরু হয়েছিল একটা হাড়-হিম করা খবর দিয়ে- আরজিকর হাসপাতালে একজন কর্মরতা পড়ুয়া চিকিৎসকের ধর্ষণ
২৮.১০.২০২৪ ১৪২. কথায় আছে, “mother of thief sounds most”- এটা অবশ্য দিদির কথা, আসল কথা হলো চোরের মায়ের বড় গলা। আসলে গলা বড় না করলে
২৭.১০.২০২৪ ১৩৫. এরপর অনশনকারীদের অসুস্থ হওয়ার পালা। শরীরের গ্লাইকোজেন স্টোর সমাপ্ত কয়েক ঘন্টার মধ্যে, ক্রমাগত ফ্যাট ভেঙে কিটোন বডি দিয়ে কাজ চালানোর প্রচেষ্টা, সেই থেকে
চোর্কুণালবাবু, মুখ্যমন্ত্রী না বুঝলেও আমাদের আন্দোলনের মূল দাবি আপনি বুঝেছেন ও মেনে নিয়েছেন- এটা দেখে বলা যায় আপনি মুখ্যমন্ত্রীর বাছুর হলেও ওনার মতো ‘এঁড়ে বাছুর’
১২.১০.২০২৪ অভয়াকাণ্ডে পুলিশের ভূমিকা- ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। ১২৭. অভয়ার খুনের তদন্তে কলকাতা পুলিশের ভূমিকা একটা বাক্যে বিচারপতি পারদিয়ালা সাহেব বলে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টে,
১১.১০.২০২৪ শেষ অধ্যায়ে আপনারা দেখেছিলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা তাদের ন্যায্য দশ দফা দাবি নিয়ে অনশনে বসেছে। এই প্রতিবাদ আজ যদি না হয়, এর প্রতিকার যদি না
১০.১০.২০২৪ ১১৭. মহালয়ার দিন কলকাতায় হলো মহা-মিছিল। কলেজ স্কোয়ার থেকে মহাত্মা গান্ধী রোড মেট্রো হয়ে ধর্মতলা অব্দি পদযাত্রা- তাতে সামিল কমপক্ষে ত্রিশ হাজারেরও বেশি মানুষ।
০৬.১০.২০২৪ কর্মবিরতি: to be or not to be!! ১১১. আরজিকরের ঘটনায় সবাই যখন মর্মাহত, তখন সাগর দত্তের জুতোপেটা আগুনে ঘি ঢালার মতোই ছিল। তদুপরি সুপ্রিম
০৫.১০.২০২৪ ১০৬. সুপ্রিম কোর্টের দিকে শুধু আমরাই তাকিয়ে ছিলাম না, তাকিয়ে ছিল গোটা দেশ, এমনকি বিদেশও। সেই সুপ্রিম কোর্টের শুনানির দিন ২৭ থেকে পিছিয়ে হলো
সময়টা রাত দু’টো, অনশনের ৫৩ ঘন্টা অতিবাহিত, আন্দোলনের ৫৯ দিন। সরকারের কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই। অনশন প্রাঙ্গনে লুটিয়ে পড়লেন একজন- না কোন অনশনকারী নন। একজন সল্টলেকে
০৪.১০.২০২৪ মহাভারতের যুদ্ধ ১৮ দিনে শেষ হয়েছিল, এই গণজাগরণ অষ্টাদশ অধ্যায়ে তার দ্বিতীয় পর্যায়ের সূচনা করলো। ৯ই আগস্টের ঘটনার প্রতিবাদে যে জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি শুরু
একদা এক ব্যক্তি এক জিনের সন্ধান পান, সে যে কোন কাজ করে দিতে পারে। কিন্তু শর্ত একটাই- তাকে কাজ দিয়ে যেতে হবে, নইলে তার মালিককেই
অভয়ার হত্যা: প্রশাসনিক মদতে একটি প্রাতিষ্ঠানিক খুন ৯ই আগস্ট ২০২৪- তারিখটা শুরু হয়েছিল একটা হাড়-হিম করা খবর দিয়ে- আরজিকর হাসপাতালে একজন কর্মরতা পড়ুয়া চিকিৎসকের ধর্ষণ
২৮.১০.২০২৪ ১৪২. কথায় আছে, “mother of thief sounds most”- এটা অবশ্য দিদির কথা, আসল কথা হলো চোরের মায়ের বড় গলা। আসলে গলা বড় না করলে
২৭.১০.২০২৪ ১৩৫. এরপর অনশনকারীদের অসুস্থ হওয়ার পালা। শরীরের গ্লাইকোজেন স্টোর সমাপ্ত কয়েক ঘন্টার মধ্যে, ক্রমাগত ফ্যাট ভেঙে কিটোন বডি দিয়ে কাজ চালানোর প্রচেষ্টা, সেই থেকে
চোর্কুণালবাবু, মুখ্যমন্ত্রী না বুঝলেও আমাদের আন্দোলনের মূল দাবি আপনি বুঝেছেন ও মেনে নিয়েছেন- এটা দেখে বলা যায় আপনি মুখ্যমন্ত্রীর বাছুর হলেও ওনার মতো ‘এঁড়ে বাছুর’
১২.১০.২০২৪ অভয়াকাণ্ডে পুলিশের ভূমিকা- ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। ১২৭. অভয়ার খুনের তদন্তে কলকাতা পুলিশের ভূমিকা একটা বাক্যে বিচারপতি পারদিয়ালা সাহেব বলে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টে,
১১.১০.২০২৪ শেষ অধ্যায়ে আপনারা দেখেছিলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা তাদের ন্যায্য দশ দফা দাবি নিয়ে অনশনে বসেছে। এই প্রতিবাদ আজ যদি না হয়, এর প্রতিকার যদি না
১০.১০.২০২৪ ১১৭. মহালয়ার দিন কলকাতায় হলো মহা-মিছিল। কলেজ স্কোয়ার থেকে মহাত্মা গান্ধী রোড মেট্রো হয়ে ধর্মতলা অব্দি পদযাত্রা- তাতে সামিল কমপক্ষে ত্রিশ হাজারেরও বেশি মানুষ।
০৬.১০.২০২৪ কর্মবিরতি: to be or not to be!! ১১১. আরজিকরের ঘটনায় সবাই যখন মর্মাহত, তখন সাগর দত্তের জুতোপেটা আগুনে ঘি ঢালার মতোই ছিল। তদুপরি সুপ্রিম
০৫.১০.২০২৪ ১০৬. সুপ্রিম কোর্টের দিকে শুধু আমরাই তাকিয়ে ছিলাম না, তাকিয়ে ছিল গোটা দেশ, এমনকি বিদেশও। সেই সুপ্রিম কোর্টের শুনানির দিন ২৭ থেকে পিছিয়ে হলো
সময়টা রাত দু’টো, অনশনের ৫৩ ঘন্টা অতিবাহিত, আন্দোলনের ৫৯ দিন। সরকারের কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই। অনশন প্রাঙ্গনে লুটিয়ে পড়লেন একজন- না কোন অনশনকারী নন। একজন সল্টলেকে
০৪.১০.২০২৪ মহাভারতের যুদ্ধ ১৮ দিনে শেষ হয়েছিল, এই গণজাগরণ অষ্টাদশ অধ্যায়ে তার দ্বিতীয় পর্যায়ের সূচনা করলো। ৯ই আগস্টের ঘটনার প্রতিবাদে যে জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি শুরু
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে