সুধীজনের বিক্রি হয়ে যাওয়া সমাজের অবক্ষয়ের মূল কারণ
সমাজের সুধীজনের বিক্রি হয়ে যাওয়া সমাজের অবক্ষয়ের মূল কারণ। হাজারটা দুর্বৃত্ত মস্তানের থেকে একজন বিক্রীত ও বিকৃতমনস্ক বিদ্বান ব্যক্তি সমাজের জন্য বড় থ্রেট। এখন কোন
সমাজের সুধীজনের বিক্রি হয়ে যাওয়া সমাজের অবক্ষয়ের মূল কারণ। হাজারটা দুর্বৃত্ত মস্তানের থেকে একজন বিক্রীত ও বিকৃতমনস্ক বিদ্বান ব্যক্তি সমাজের জন্য বড় থ্রেট। এখন কোন
১লা মার্চ, ২০২৫ হাসপাতাল চলবে নিজের মতোই, থাকবেন না শুধু সঞ্জয় চ্যাটার্জি স্যার আর সোমনাথ কুণ্ডু স্যার। নিজ নিজ ক্ষেত্রে কিংবদন্তী দু’জন মানুষ একইদিনে নিজেদের
জ্ঞান মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু। পুঁথিগত বিদ্যা মানুষকে জীবনযাপনে সাহায্য করে হয়তো বা। আগে লোকে চাকরিবাকরিও পেত সেসব ভাঙিয়ে। এখন তো যে জীবনে দশটা বই
যে সময় মনে হয়েছিল প্রশাসনিক মদতে অভয়ার প্রাতিষ্ঠানিক হত্যা আইনের দরজায় মাথা ঠুকেই শেষ হয়ে যাবে আর নির্লজ্জ সরকার উল্টে আন্দোলনকারীদের উপরই স্বৈরাচার চালিয়ে যাবে-
কাল থেকে আউটডোর, ওটি বন্ধ করে যদি বলি আমরা কোনো কিছুতে হাত দেবনা, আমরা শুধু দেখবো- মুখ্যমন্ত্রী এক কথার মানুষ হলে হাসপাতাল চালানোর মতো সরকারি
এতদিন বুকে ব্যথা, নিতম্বে ব্যথা থেকে শুরু করে কান ফুটো করানোর ফিটনেসের জন্য ইকো দেখলাম। এখন গা সয়ে গেছে। ইকো একটা স্বাভাবিক পরীক্ষা- হিমোগ্লোবিনের মতো।
চাণক্য বলেছিলেন, “ঋণশেষোহগ্নি শেষশ্চ ব্যাধিশেষস্তথৈব চ। পুনশ্চবর্দ্ধতে যস্মাত্তস্মাৎ শেষঞ্চ কারয়েৎ।।”- ঋণ, ব্যাধি ও অগ্নির শেষ রাখতে নেই- যেকোনো সময় সুযোগ পেলেই এরা আবার জেগে ওঠে
একদা এক ব্যক্তি এক জিনের সন্ধান পান, সে যে কোন কাজ করে দিতে পারে। কিন্তু শর্ত একটাই- তাকে কাজ দিয়ে যেতে হবে, নইলে তার মালিককেই
অভয়ার হত্যা: প্রশাসনিক মদতে একটি প্রাতিষ্ঠানিক খুন ৯ই আগস্ট ২০২৪- তারিখটা শুরু হয়েছিল একটা হাড়-হিম করা খবর দিয়ে- আরজিকর হাসপাতালে একজন কর্মরতা পড়ুয়া চিকিৎসকের ধর্ষণ
২৮.১০.২০২৪ ১৪২. কথায় আছে, “mother of thief sounds most”- এটা অবশ্য দিদির কথা, আসল কথা হলো চোরের মায়ের বড় গলা। আসলে গলা বড় না করলে
২৭.১০.২০২৪ ১৩৫. এরপর অনশনকারীদের অসুস্থ হওয়ার পালা। শরীরের গ্লাইকোজেন স্টোর সমাপ্ত কয়েক ঘন্টার মধ্যে, ক্রমাগত ফ্যাট ভেঙে কিটোন বডি দিয়ে কাজ চালানোর প্রচেষ্টা, সেই থেকে
চোর্কুণালবাবু, মুখ্যমন্ত্রী না বুঝলেও আমাদের আন্দোলনের মূল দাবি আপনি বুঝেছেন ও মেনে নিয়েছেন- এটা দেখে বলা যায় আপনি মুখ্যমন্ত্রীর বাছুর হলেও ওনার মতো ‘এঁড়ে বাছুর’
সমাজের সুধীজনের বিক্রি হয়ে যাওয়া সমাজের অবক্ষয়ের মূল কারণ। হাজারটা দুর্বৃত্ত মস্তানের থেকে একজন বিক্রীত ও বিকৃতমনস্ক বিদ্বান ব্যক্তি সমাজের জন্য বড় থ্রেট। এখন কোন
১লা মার্চ, ২০২৫ হাসপাতাল চলবে নিজের মতোই, থাকবেন না শুধু সঞ্জয় চ্যাটার্জি স্যার আর সোমনাথ কুণ্ডু স্যার। নিজ নিজ ক্ষেত্রে কিংবদন্তী দু’জন মানুষ একইদিনে নিজেদের
জ্ঞান মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু। পুঁথিগত বিদ্যা মানুষকে জীবনযাপনে সাহায্য করে হয়তো বা। আগে লোকে চাকরিবাকরিও পেত সেসব ভাঙিয়ে। এখন তো যে জীবনে দশটা বই
যে সময় মনে হয়েছিল প্রশাসনিক মদতে অভয়ার প্রাতিষ্ঠানিক হত্যা আইনের দরজায় মাথা ঠুকেই শেষ হয়ে যাবে আর নির্লজ্জ সরকার উল্টে আন্দোলনকারীদের উপরই স্বৈরাচার চালিয়ে যাবে-
কাল থেকে আউটডোর, ওটি বন্ধ করে যদি বলি আমরা কোনো কিছুতে হাত দেবনা, আমরা শুধু দেখবো- মুখ্যমন্ত্রী এক কথার মানুষ হলে হাসপাতাল চালানোর মতো সরকারি
এতদিন বুকে ব্যথা, নিতম্বে ব্যথা থেকে শুরু করে কান ফুটো করানোর ফিটনেসের জন্য ইকো দেখলাম। এখন গা সয়ে গেছে। ইকো একটা স্বাভাবিক পরীক্ষা- হিমোগ্লোবিনের মতো।
চাণক্য বলেছিলেন, “ঋণশেষোহগ্নি শেষশ্চ ব্যাধিশেষস্তথৈব চ। পুনশ্চবর্দ্ধতে যস্মাত্তস্মাৎ শেষঞ্চ কারয়েৎ।।”- ঋণ, ব্যাধি ও অগ্নির শেষ রাখতে নেই- যেকোনো সময় সুযোগ পেলেই এরা আবার জেগে ওঠে
একদা এক ব্যক্তি এক জিনের সন্ধান পান, সে যে কোন কাজ করে দিতে পারে। কিন্তু শর্ত একটাই- তাকে কাজ দিয়ে যেতে হবে, নইলে তার মালিককেই
অভয়ার হত্যা: প্রশাসনিক মদতে একটি প্রাতিষ্ঠানিক খুন ৯ই আগস্ট ২০২৪- তারিখটা শুরু হয়েছিল একটা হাড়-হিম করা খবর দিয়ে- আরজিকর হাসপাতালে একজন কর্মরতা পড়ুয়া চিকিৎসকের ধর্ষণ
২৮.১০.২০২৪ ১৪২. কথায় আছে, “mother of thief sounds most”- এটা অবশ্য দিদির কথা, আসল কথা হলো চোরের মায়ের বড় গলা। আসলে গলা বড় না করলে
২৭.১০.২০২৪ ১৩৫. এরপর অনশনকারীদের অসুস্থ হওয়ার পালা। শরীরের গ্লাইকোজেন স্টোর সমাপ্ত কয়েক ঘন্টার মধ্যে, ক্রমাগত ফ্যাট ভেঙে কিটোন বডি দিয়ে কাজ চালানোর প্রচেষ্টা, সেই থেকে
চোর্কুণালবাবু, মুখ্যমন্ত্রী না বুঝলেও আমাদের আন্দোলনের মূল দাবি আপনি বুঝেছেন ও মেনে নিয়েছেন- এটা দেখে বলা যায় আপনি মুখ্যমন্ত্রীর বাছুর হলেও ওনার মতো ‘এঁড়ে বাছুর’
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে