ডাক্তারি চোখ
গত ১৭ই এপ্রিল আনন্দবাজার পত্রিকায় ডা. শ্যামল চক্রবর্তী স্যারের একটা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় “হারিয়ে যাচ্ছে ডাক্তারি চোখ”- লেখাটার বিষয়বস্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও ভীষণভাবে সত্যি, সেই নিয়েই
গত ১৭ই এপ্রিল আনন্দবাজার পত্রিকায় ডা. শ্যামল চক্রবর্তী স্যারের একটা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় “হারিয়ে যাচ্ছে ডাক্তারি চোখ”- লেখাটার বিষয়বস্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও ভীষণভাবে সত্যি, সেই নিয়েই
আমার বাড়ির পাশেই পাড়ার ক্লাবঘর। ছোটবেলা থেকেই তার সদস্যদের সঙ্গে আমার সখ্য গড়ে উঠেছিল। ক্রমে সেই সখ্য ক্যারম খেলা থেকে একত্রে সুরাপানের স্তরে উপনীত হলো।
তখন সদ্য মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ, তার সাথে আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনে দশ বছরের নাট্যমঞ্চেও আকস্মিক যবনিকাপাত। সবার কপালে চিন্তার ভাঁজ- এর পর কোথায়! কেউ নরেন্দ্রপুর, কেউ
কেন- এই জিজ্ঞাসাই বিজ্ঞানকে এগিয়ে নিয়ে যায়। কতদূর নিয়ে যায়? বেশ কিছুদূর। তবে জিজ্ঞাসাটা বজায় থাকা চাই। নিউটনের টাকে আপেল পড়লে তার জিজ্ঞাসা জাগে, কেন?
১. একদা বুদ্ধদেব (ভট্টাচার্য নন, মাথায় উষ্ণীষ-ওয়ালা বুদ্ধ) পরিভ্রমণ করতে করতে গাঙ্গেয় মোহনায় এসে পড়লেন। মনুষ্যজীবনের যে দুঃখ-কষ্ট উপলব্ধি করে তিনি রাজত্ব ত্যাগ করে সাধনায়
মহিষাসুরের অত্যাচার ক্রমশ বেড়েই চলেছে। কখনো সে যজ্ঞরত ঋষিদের অত্যাচার করছে, কখনো দেবরাজ ইন্দ্রের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলছে, কখনো বা নারী নির্যাতন করছে, কখনো লোকের
অ্যাডমিশন ডে চলছিল, সারাদিন রুগী দেখে দেখে ক্লান্ত হয়ে রাতের দিকে ঝিমুনি আসছিল। আমার এক্সপার্ট হাউস স্টাফকে দায়িত্ব দিয়ে অন কল রুমে একটু জিরোতে গেলাম।
কয়েকদিন আগে এসএসকেএম হাসপাতালে একজন প্রাক্তন মন্ত্রী এসে যে কাজটা করেছেন, সত্যি বলতে মন জিতে নিয়েছেন একজন মুমূর্ষু রোগী হাসপাতালে এসে বেড না পেলে একজন
এই লেখাটা লেখার ইচ্ছা অনেকদিনের। কিন্তু লেখা হয়ে ওঠে না। লেখার জন্য মানসিক স্থিরতা দরকার, আজকাল বিশেষ পাই না। সময় দরকার, জোটে না। তাও ট্রেনে-মেট্রোতে
লেখালিখি বহুদিন যাবৎ বন্ধ হয়ে গেছে, বেসুরো গানের সভাও স্তব্ধ হয়েছে, গিটার উঠেছে আলমারির ছাদে। বাড়ি ও তার সদস্যদের দেখাশোনা করা হয়না, দেখাসাক্ষাৎ হয় যৎকিঞ্চিৎ।
পদার্থবিদ্যায় নিউটন সাহেব জাড্যের ধারণা দিয়েছিলেন, অর্থাৎ যে মাতাল যে তালে চলেছে তাকে না ঘাঁটালে সে নিজের তালেই চলতে থাকবে- ঠিক এরকমই জাড্যের ধারণা চিকিৎসাবিদ্যাতেও
যতদিন যাচ্ছে, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবী নতুন রূপে ধরা দিচ্ছে। একটা আদর্শ পৃথিবী সম্বন্ধে যে ধারণাগুলো খুব সচেতনভাবেই লালনপালন করে এসেছি এতকাল, সেগুলো খুব
গত ১৭ই এপ্রিল আনন্দবাজার পত্রিকায় ডা. শ্যামল চক্রবর্তী স্যারের একটা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় “হারিয়ে যাচ্ছে ডাক্তারি চোখ”- লেখাটার বিষয়বস্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও ভীষণভাবে সত্যি, সেই নিয়েই
আমার বাড়ির পাশেই পাড়ার ক্লাবঘর। ছোটবেলা থেকেই তার সদস্যদের সঙ্গে আমার সখ্য গড়ে উঠেছিল। ক্রমে সেই সখ্য ক্যারম খেলা থেকে একত্রে সুরাপানের স্তরে উপনীত হলো।
তখন সদ্য মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ, তার সাথে আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনে দশ বছরের নাট্যমঞ্চেও আকস্মিক যবনিকাপাত। সবার কপালে চিন্তার ভাঁজ- এর পর কোথায়! কেউ নরেন্দ্রপুর, কেউ
কেন- এই জিজ্ঞাসাই বিজ্ঞানকে এগিয়ে নিয়ে যায়। কতদূর নিয়ে যায়? বেশ কিছুদূর। তবে জিজ্ঞাসাটা বজায় থাকা চাই। নিউটনের টাকে আপেল পড়লে তার জিজ্ঞাসা জাগে, কেন?
১. একদা বুদ্ধদেব (ভট্টাচার্য নন, মাথায় উষ্ণীষ-ওয়ালা বুদ্ধ) পরিভ্রমণ করতে করতে গাঙ্গেয় মোহনায় এসে পড়লেন। মনুষ্যজীবনের যে দুঃখ-কষ্ট উপলব্ধি করে তিনি রাজত্ব ত্যাগ করে সাধনায়
মহিষাসুরের অত্যাচার ক্রমশ বেড়েই চলেছে। কখনো সে যজ্ঞরত ঋষিদের অত্যাচার করছে, কখনো দেবরাজ ইন্দ্রের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলছে, কখনো বা নারী নির্যাতন করছে, কখনো লোকের
অ্যাডমিশন ডে চলছিল, সারাদিন রুগী দেখে দেখে ক্লান্ত হয়ে রাতের দিকে ঝিমুনি আসছিল। আমার এক্সপার্ট হাউস স্টাফকে দায়িত্ব দিয়ে অন কল রুমে একটু জিরোতে গেলাম।
কয়েকদিন আগে এসএসকেএম হাসপাতালে একজন প্রাক্তন মন্ত্রী এসে যে কাজটা করেছেন, সত্যি বলতে মন জিতে নিয়েছেন একজন মুমূর্ষু রোগী হাসপাতালে এসে বেড না পেলে একজন
এই লেখাটা লেখার ইচ্ছা অনেকদিনের। কিন্তু লেখা হয়ে ওঠে না। লেখার জন্য মানসিক স্থিরতা দরকার, আজকাল বিশেষ পাই না। সময় দরকার, জোটে না। তাও ট্রেনে-মেট্রোতে
লেখালিখি বহুদিন যাবৎ বন্ধ হয়ে গেছে, বেসুরো গানের সভাও স্তব্ধ হয়েছে, গিটার উঠেছে আলমারির ছাদে। বাড়ি ও তার সদস্যদের দেখাশোনা করা হয়না, দেখাসাক্ষাৎ হয় যৎকিঞ্চিৎ।
পদার্থবিদ্যায় নিউটন সাহেব জাড্যের ধারণা দিয়েছিলেন, অর্থাৎ যে মাতাল যে তালে চলেছে তাকে না ঘাঁটালে সে নিজের তালেই চলতে থাকবে- ঠিক এরকমই জাড্যের ধারণা চিকিৎসাবিদ্যাতেও
যতদিন যাচ্ছে, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবী নতুন রূপে ধরা দিচ্ছে। একটা আদর্শ পৃথিবী সম্বন্ধে যে ধারণাগুলো খুব সচেতনভাবেই লালনপালন করে এসেছি এতকাল, সেগুলো খুব
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে