Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

এসেছে শীতের মাস, এ লগন ঘুমিয়ে থাকার…….

WhatsApp Image 2025-01-01 at 9.42.29 PM
Somnath Mukhopadhyay

Somnath Mukhopadhyay

Retired school teacher, Writer
My Other Posts
  • January 5, 2025
  • 8:14 am
  • 10 Comments

লম্বা টানা সময়ের জন্য ঘুমের প্রসঙ্গ সামনে এলেই আমাদের যাঁর কথা সবার আগে মনে পড়ে তিনি হলেন রক্ষকুলপতি দশানন রাবণের অনুজ মহাবীর কুম্ভকর্ণ। সীতাকে উদ্ধারের সংকল্প মাথায় নিয়ে রঘুপতি রাম বিশাল বানর ও ঋক্ষ সেনাদের সহযোগিতায়  স্বর্ণলঙ্কা আক্রমণ করেছেন। তাঁদের প্রবল বিক্রমে রক্ষকুল একরকম বিপর্যস্ত । একেএকে পরাস্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন রক্ষ বংশের বীর সেনানীরা। রঘুবীর পরাক্রমে ত্রস্ত রাবণ এত্তেলা পাঠিয়েছেন – “কুম্ভকর্ণকে শিগ্গির ঘুম ভাঙিয়ে জাগিয়ে যুদ্ধে পাঠাও । নাহলে সমূহ বিপদ।”  অনেক কসরৎ করে তাঁকে ঘুম থেকে তুলে যুদ্ধ করতে পাঠানো হলো। টানা ছ মাস ধরে ঘুমিয়ে থাকা রাক্ষসকে ঘুম থেকে তোলা কি আর সহজ কথা!

ঘুমের কথাই যখন উঠলো তখন আরও কিছু ঘুম কাতুরেদের কথা বলতেই হয়। এরা মূখ্যত শীতল রক্তের প্রাণি বা এক্টোথার্মস । শীতকালে তাপমাত্রা বিলকুল নেমে এলেই এরা ঘুমের আয়োজনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে । এই দলের মধ্যে আছে আমাদের অতি পরিচিত সাপেরা। মূলত সুর্যের তাপে এরা তাপিত হয় , তাই গোটা শীতকাল এমন প্রাণিরা একরকম ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই কাটিয়ে দেয়। এই ঘুমিয়ে থাকার পর্বটিকেই বলা হয় শীতঘুম – Hibernation. শীতঘুম বা হাইবারনেশন হলো শীতল রক্তের প্রাণিদের এক অতুলনীয় শারীরবৃত্তীয় বৈশিষ্ট্য। এই কারণে শীতকালে সাপের উপদ্রব অনেকটাই কমে যায়। প্রচলিত অভিজ্ঞতা এটাই বলে। তবে এখন এর উল্টোটাই ঘটছে, অর্থাৎ উষ্ণায়নের ফলে শীতের বহরে টান পড়ায় সাপেদের তো বটেই, অন্যান্য প্রাণিদের‌ও ঘুম ছুটে গেছে।

দিন কয়েক আগে কলকাতার অতি পরিচিত এক দৈনিক সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবর পড়তে গিয়ে অন্যরকম এক ভাবনা মাথায় নড়ে উঠলো। কী সেই খবর? একদম সংবাদপত্র থেকেই হুবহু তুলে ধরছি – সংবাদ শিরোনাম –    শীতঘুম নেই!

শহরে এক মাসে উদ্ধার ২৫০ চন্দ্রবোড়া, কেউটে। শীতকালে ঠাণ্ডা পড়লে শীতঘুমে যায় বিষধর সাপ। কিন্তু এবার এই ডিসেম্বরেও দাপিয়ে বেড়াচ্ছে চন্দ্রবোড়া। ঘুরে বেড়াচ্ছে কেউটে, গোখরোও। এই শীতের মরশুমেও প্রতিদিন গড়ে বিষধর সাপ উদ্ধার হচ্ছে ৮ থেকে ১০ টি। কেন এমন হচ্ছে ? প্রাণিদের চোখ থেকেও কি এবার নিয়মমাফিক ঘুম উড়ে গেল? শীত ঘুমের কথা কি তাহলে নিছকই কেতাবি বিষয় হতে চললো উষ্ণায়নের দাপটে ? প্রশ্ন বিশেষজ্ঞদের, প্রশ্ন আমাদের‌ও।

শীতের সময় ঘুম নিয়ে আলোচনায় যাবার আগে আমরা বরং একবার দেখে নিই ঘুম ব্যাপারটা আসলে ঠিক কী? শরীর বিজ্ঞানের পরিভাষায় ঘুম হলো একটি জটিল জৈবিক প্রক্রিয়া যা মানুষ ও প্রাণিদের সুস্থ সবল রাখতে , নতুনভাবে কাজের কথা ভাবতে ও করতে সাহায্য করে এবং নতুন স্ফূর্তি ও কর্মশক্তির জোগান দেয়। ঘুম ও জেগে ওঠার এই ছান্দিক প্রক্রিয়া প্রাণিদের দেহ যন্ত্রের একান্ত আবশ্যিক ক্রিয়া। ঘুমের মধ্যে আমাদের শরীর নিশ্চল থাকলেও মস্তিষ্ক স্বাভাবিক ভাবেই সক্রিয় থাকে। তবে ঘুমের সময় নিয়ে কিছু গোলমাল তো আছেই। সাধারণভাবে মানুষসহ  অধিকাংশ প্রাণিই রাতের অন্ধকারে ঘুমতে পছন্দ করে। সারাদিন খাটাখাটনির পর বিছানায় শরীরটাকে এলিয়ে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়তেই আমরা সবাই অভ্যস্ত। ডাক্তারবাবুদের মতে প্রত্যেক মানুষের রাতে কমপক্ষে সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমনো উচিত, যদিও এই সময়ে বহু মানুষ‌ই নিদ্রাহীনতায় ভুগছেন।

নিশাচর প্রাণিরা আবার অপেক্ষা করে থাকে সূর্য মামার অস্ত যাওয়ার পরম ক্ষণটির জন্য। তখন থেকেই শুরু হয় তাদের ব্যস্ততার পর্ব। দিনেরবেলা তারা ঘুমিয়েই কাটিয়ে দেয়। আসলে ঘুমের‌ও একটা ছন্দোময় আবর্তন আছে। মানুষ ও অন্যান্য প্রাণিরা সেই চক্রের‌ই অংশীদার। কুম্ভকর্ণের কথা ছেড়ে দিলে আমরা দেখবো যে সুস্থ সবল একজন মানুষ কখনোই দীর্ঘ সময়ের জন্য ঘুমিয়ে থাকেনা। গুরুতরভাবে অসুস্থ , কোমায় চলে যাওয়া মানুষের কথা অবশ্য স্বতন্ত্র। গরম রক্তের প্রাণিদের ক্ষেত্রেও একই শর্ত প্রযোজ্য। শীত ঘুমের সমস্যা বা প্রয়োজন তাহলে কি কেবলই শীতল রক্তের প্রাণিদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ? উত্তরটা খুঁজে বের করার চেষ্টা করা যাক্।

আমরা যখন শীত ঘুমের কথা আলোচনা করছি তখন বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন প্রাণীদের গ্রীষ্মকালীন ঘুমের কথা। কি ! অবাক লাগছে নাকি ? আসলে এখানেই একটা বড়ো প্রশ্ন উঠে আসছে – শীত ঘুমের বিষয়টি কি নিছকই একটি শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া ? নাকি এর পেছনে অন্য কোনো গূঢ় কারণ‌ও জড়িয়ে আছে? শীতল রক্তের প্রাণিদের ক্ষেত্রে যেটা গভীর সমস্যা তা হলো বাইরের প্রবল ঠাণ্ডা তাদের রক্তের শীতলতা আরও বাড়িয়ে দেয় ফলে নড়াচড়া কঠিন হয়ে পড়ে। শীতঘুম তাদের অভিযোজনের অংশ মাত্র। কিন্তু গরম রক্তের বেশ কিছু প্রাণিও, বিশেষ করে যারা পৃথিবীর অতি শীতল অঞ্চলের বাসিন্দা, শীতঘুমে যেতে বাধ্য হয় কারণ শীতকালে পরিমিত খাদ্যের জোগান কমে যায় । হিমশীতল পরিবেশের সাথে যুঝতে গিয়ে পদে পদে বিপর্যয়ের মুখে পড়তে হয় বলে তারাও এই সময়টাতে লম্বা ঘুম দেয়। এক্ষেত্রে খাদ্যের জোগান কমে যাওয়াটাই একটা বড়ো ভূমিকা নেয় শীত ঘুমের আয়োজনে।

গুটিগুটি পায়ে শীতের সময় এগিয়ে আসছে এটা টের পেয়েই তারা বেশ ব্যস্ত হয়ে পড়ে। শিকারে দিনের অনেকটা সময় কাটায় খাদ্য মজুদ করে রাখতে। অতিরিক্ত মাত্রায় ভোজনের ফলে শরীরে বাড়তি চর্বি জমে যা তাদের শরীরকে গরম রাখতে সাহায্য করে। লোমশ প্রাণিদের শরীর ঢাকা পড়ে যায় বড়ো বড়ো লোমে। দেখে মনে হয় শীতের হাত থেকে বাঁচতে গায়ে কম্বল চাপা দিয়েছে। শরীরী প্রস্তুতি সারা হলেই একটা নিরাপদ আশ্রয়ে সেঁধিয়ে গিয়ে টানা কর্মহীন ঘুমের পর্ব শুরু করে দেয় । যেসমস্ত উষ্ণ রক্তের প্রাণিরা শীতকালের একটা বড়ো সময় ঘুমিয়ে কাটায় তাদের কাছে খাদ্যের জোগানে ঘাটতির বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে ভালুক সহ অন্যান্য কিছু প্রাণির কথা বলা যায়।

অন্যদিকে গরমের সময় ঘুমিয়ে থাকার অভ্যাসকে বলা হয় এ্যাস্টিভেশন (aestivation) বা গরম ঘুম। সাধারণভাবে মরুভূমির দেশে গরমকালে অসহনীয় তাপের দাপট লক্ষ করা যায়। এমনিতেই মরু অঞ্চলে জলের জোগানে বিপুল ঘাটতি রয়েছে । ফলে এই সময় মরুভূমি অঞ্চলের প্রাণিরা জলাভূমির আশপাশের এলাকার অপেক্ষাকৃত ভিজে, স্যাঁতসেঁতে অংশে মাটির নিচে ঘুমিয়ে বিশ্রাম নেয় । এরফলে তাদের শরীর ঠাণ্ডা এবং খানিকটা ভিজে থাকে যা গরমের সময় বেঁচে থাকতে ভীষণভাবে সাহায্য করে । মরু অঞ্চলের গ্রীষ্মকাল অত্যন্ত ভয়ঙ্কর। দীর্ঘকালীন বৃষ্টিহীনতা ডেকে আনে দুর্ভিক্ষ, মড়ক, জল সংকট। এমন প্রতিকুল পরিস্থিতিতে ঘুম‌ই হলো বেঁচে থাকার সর্বোত্তম পন্থা।

এখন প্রশ্ন হলো এই দীর্ঘ শীতের সময় প্রাণিদের মধ্যে শারীরবৃত্তীয় ভাবে কী কী পরিবর্তন ঘটে যা তাদের বেঁচে থাকতে সাহায্য করে? গবেষণায় দেখা গেছে যে এই  সময়ে নিদ্রামগ্ন প্রাণিদের শারীরিক পরিবর্তনের প্রধান বিষয়গুলো হলো –

  • বিপাক ক্রিয়া কমে যাওয়া।

শীত ঘুমের সময় শরীরের শক্তি সঞ্চয় করে রাখার খুব প্রয়োজন হয়। এজন্য প্রাণিদের বিপাক ক্রিয়া লক্ষণীয় ভাবে হ্রাস পায়। আমরা জানি যে বিপাক ক্রিয়ার মাধ্যমেই প্রাণিদেহ খাদ্যকে কতগুলো জটিল রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় শক্তিতে রূপান্তরিত করে যা প্রাণিদের কাজ করার শক্তি জোগায়। শীত ঘুমের সময় শরীরী নড়াচড়া হয়না ফলে বিপাক ক্রিয়া অনেকটাই কমে যায়।

  •        দেহের তাপমাত্রা কমে যায়।

শীত ঘুমের সময় নিদ্রিত প্রাণিদের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় লক্ষণীয় পরিবর্তন দেখা দেয়। এই পরিবর্তন হয় আকস্মিক এবং অত্যন্ত দ্রুতগতিতে। এমন‌ও দেখা গেছে যে ঘুমন্ত অবস্থায় প্রাণিদের দেহের তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে নেমে গেছে। তাপমাত্রার এমন হ্রাসের ফলে শরীরের নড়াচড়া করার ক্ষমতা থাকেনা। শরীর গুটিয়ে মৃতবৎ পড়ে থাকাই হলো একমাত্র কাজ।

  • হৃদস্পন্দনের গতি কমে যায়।

শীত ঘুমের সময় হৃৎস্পন্দনের গতিতে পরিবর্তন ঘটে। মিনিট পিছু ১০০ বার স্পন্দন মাত্রা কমে এসে মিনিট পিছু ৫ – ৬ নেমে আসে। শীতঘুম হয়ে যায় এক আশ্চর্য মৃতকল্প শরীরী অবস্থা।

  • কমে যায় স্বাভাবিক শ্বাসক্রিয়া।

দেহের তাপমাত্রা ও হৃদস্পন্দনের গতি কমে যাওয়ায় শ্বাসক্রিয়ার হার‌ও  কমে যায় লক্ষণীয় ভাবে। কোনো কোনো প্রাণি মিনিট পিছু মাত্র একবার করে শ্বাস গ্রহণ করে আবার কিছু কিছু প্রাণি একঘন্টার মতো সময়ে মাত্র একবার শ্বাস বায়ু গ্রহণ করে।

  •  চেতনার অবলুপ্তি ।

শীতঘুম সংশ্লিষ্ট প্রাণিদের এক স্থবির স্থানু শরীরী অবস্থা। এই সময় সামান্য নড়াচড়ার ক্ষমতা থাকেনা ফলে প্রায় চেতনরহিত অবস্থায় থাকতে বাধ্য হয় তারা।

  • ইউরিয়ার রিসাইক্লিং।

মূত্র ত্যাগের বালাই না থাকায় এই সময়ে প্রাণীদের শরীর যন্ত্র ইউরিয়া, যা মূত্রের প্রধান উপকরণ, রিসাইকেল করে।

  • শরীরে জমানো চর্বির ওপর নির্ভরতা।

শীত কাল সমাগত তা টের পেতেই শীতের দেশের প্রাণিরা প্রচুর পরিমাণে খাওয়া দাওয়া করে শরীরে অনেকটাই বাড়তি চর্বি জমিয়ে ফেলে। দীর্ঘ উপবাসী সময়ে এই জমানো মেদ তাদের টিকে থাকতে সাহায্য করে। এটা অভিযোজনের অন্যতম প্রক্রিয়া।

এর পাশাপাশি নড়াচড়া ছাড়াই শরীরকে গরম রাখতে এবং বাড়তি ক্যালোরি খরচ করতে প্রাণিরা এই সময়ে ব্রাউন ফ্যাট বা এ্যাডিপোজ্ টিস্যুর সাহায্য নিয়ে থাকে।

বেঁচে থাকাটা সত্যিই একটা লড়াই । এটা যেমন মানুষের জীবনের ক্ষেত্রে পরম সত্যের মতো,মনুষ্যেতর প্রাণিদের বেলাতেও ঠিক তাই। পরিবেশের সঙ্গে ঠিকঠাক খাপ খাওয়াতে না পারলে এই টিকে থাকার লড়াইয়ে বিজয়ী হবার সম্ভাবনা কম। হাইবারনেশন বা শীত ঘুমের পর্বটি আসলে পরিবর্তিত পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেবার সহজাত প্রাকৃতিক প্রকৌশল। পরিস্থিতি প্রতিকুল মালুম হলেই এই প্রকৌশলের সাহায্য নিয়ে থাকে প্রাণিরা। যাদের এই বিশেষ শরীরী দক্ষতা নেই তারা একটু উষ্ণতার খোঁজে পাড়ি দেয় দূরের কোনো ঠিকানায়। আমাদের দেশে শীতকালে ভিড় জমানো বিহগকুল এমন পরিযানে জন্ম থেকেই অভ্যস্ত। প্রকৃতি নানান উপায় শিখিয়েছেন অন্যদের, আর আমাদের মানে মানুষদের তা শিখে নিতে হয়েছে কঠোর অধ্যবসায়ের মাধ্যমে। না মানুষীদের সঙ্গে তফাৎ হয়তো এখানেই!

PrevPreviousস্পর্ধার দাবি
Nextলক্ষ মশাল জ্বলেNext
5 2 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
10 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Anjana Mukhopadhyay
Anjana Mukhopadhyay
8 months ago

শীতঘুম শীতের দেশের প্রাণীদের আত্মরক্ষার একটি অনন্য উপায়। নিজেদের চেনা বাসস্থানের পরিবেশ অসহনীয় হয়ে উঠলে পাখিরা দলে দলে দক্ষিণে পাড়ি দিতে বাধ্য হয়। গরম ঘুমের বিষয়টি আগে জানা ছিল না। লেখক জানালেন। ধন্যবাদ তাকে

0
Reply
Somnath Mukhopadhyay
Somnath Mukhopadhyay
Reply to  Anjana Mukhopadhyay
8 months ago

লেখার পর অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকতে হয় কখন প্রথম মন্তব্য জমা পড়ে। গরম ঘুমের বিষয়টিও শীত ঘুমের মতো আকর্ষণীয়। তবে প্রেক্ষিতটি স্বতন্ত্র। আরও মতামত চাই।

0
Reply
Soumen Roy
Soumen Roy
8 months ago

গরম ঘুম জানা ছিল না। ধন্যবাদ।

শীতেও সাপ বেরোনো উদ্বেগের।চন্দ্রবড়া অনেক জায়গাতেই ধরা পড়ছে

0
Reply
Somnath Mukhopadhyay
Somnath Mukhopadhyay
Reply to  Soumen Roy
8 months ago

এস্টিভেশন‌ বা গ্রীষ্মকালীন ঘুম সমান গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ করে মরুভূমির প্রাণিদের কাছে। উপযুক্ত পরিমাণে খাবার না পাওয়ায় এমন ঘুমিয়ে থাকার অভ্যাস রপ্ত করতে হয়েছে। ধন্যবাদ মতামতের জন্য।

0
Reply
Sandip
Sandip
8 months ago

Darun laglo. Grismo-ghum jantam na.

0
Reply
Somnath Mukhopadhyay
Somnath Mukhopadhyay
Reply to  Sandip
8 months ago

দারুণ করেই লেখা। ভালো না লেগে পারে!

0
Reply
Dr Sourav
Dr Sourav
8 months ago

Valo laglo dada ❤️

0
Reply
Somnath Mukhopadhyay
Somnath Mukhopadhyay
Reply to  Dr Sourav
8 months ago

কেন ভালো লাগলো সেইটা জানা এই মুহূর্তে আমার কাছে বেশি জরুরি। সম্ভব হলে তা জানালে খুশি হবো।

0
Reply
R Gupta
R Gupta
8 months ago

Khub bhalo laglo. Gorom er shomoy ghum er bishoy e kokhono shuni ni ! Erokom aro lekha asha kori.

0
Reply
Somnath Mukhopadhyay
Somnath Mukhopadhyay
Reply to  R Gupta
7 months ago

চাইলেই কি আর লেখা যায়? তবে এমন লেখা লেখার চেষ্টা সবসময় থাকে যা সবাই বুঝবে অথচ ভাবনার খোরাক পাবে। দেখা যাক।

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

“যদি তোর ডাক শুনে কেউ”

October 3, 2025 No Comments

সেবাগ্রামে থাকার সময় গান্ধীজি সময় পেলেই লম্বা হাঁটা লাগাতেন। ১৯৩৯ এর ডিসেম্বর আশ্রম থেকে বেড়িয়ে গান্ধীজি দেখলেন হাতে পুঁটুলি নিয়ে এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি

শুরু করি সুইসাইড নিয়ে খোলাখুলি কথা বলা

October 3, 2025 No Comments

১০ই সেপ্টেম্বর ছিল সুইসাইড সচেতনতা ও প্রতিরোধ দিবস। সুইসাইড একটা এমন জিনিস, সেটা নিয়‌ে কথা বলতে ভয় পাই আমরা সবাই। ভাবি, সুইসাইড নিয়ে কথা বললে

লাদাখ প্রসঙ্গে

October 3, 2025 No Comments

প্রথম অ‍্যাঙ্গলো-শিখ যুদ্ধে পরাজয়ের পর লাহোর দরবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয় দেড় কোটি টাকা। ৫০ লক্ষ টাকা দিতে পারলেও বাকিটা আর দিতে পারবে না, জানিয়ে

মাসিক নিয়ে সচেতনতা দরকার

October 2, 2025 No Comments

যদি কোন বিতর্ক বা মুচমুচে খবর চান লেখাটা এড়িয়ে যেতে পারেন। ছবির সাথে লেখার কোন মিল নেই। মেয়েদের মাসিক নিয়ে যখনই আলোচনা হয় তখনই আমরা

“যে লেনিনকে ভারত কোনোদিন পায় নি”

October 2, 2025 1 Comment

ভগত সিং-কে তাঁর জন্মদিনে স্মরণ করার যে তাগিদ আছে সেটা বুঝতে গেলে একটু প্রেক্ষিত দরকার। তাঁর পার্টির মতাদর্শ একটু জানা দরকার। পার্টির প্রথম দিকের একটি

সাম্প্রতিক পোস্ট

“যদি তোর ডাক শুনে কেউ”

Dr. Samudra Sengupta October 3, 2025

শুরু করি সুইসাইড নিয়ে খোলাখুলি কথা বলা

Dr. Aniket Chatterjee October 3, 2025

লাদাখ প্রসঙ্গে

Dr. Amit Pan October 3, 2025

মাসিক নিয়ে সচেতনতা দরকার

Dr. Indranil Saha October 2, 2025

“যে লেনিনকে ভারত কোনোদিন পায় নি”

Dr. Samudra Sengupta October 2, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

581101
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]