Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলকে স্মরণ করার দিন

FB_IMG_1740128183784
Dr. Samudra Sengupta

Dr. Samudra Sengupta

Health administrator
My Other Posts
  • February 22, 2025
  • 8:40 am
  • One Comment

চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।

শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।

সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।

স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধরের হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।

সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্যের পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।

আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।

আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।

আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলকে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন

চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।

শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।

সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।

স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।

সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।

আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।

আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।

আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা

চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।

শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।

সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।

স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।

সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।

আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।

আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।

আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন

চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।

শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।

সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।

স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।

সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।

আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।

আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।

আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন

চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।

শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।

সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।

স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।

সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।

আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।

আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।

আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন

চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।

শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।

সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।

স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।

সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।

আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।

আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।

আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন

চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।

শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।

সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।

স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।

সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।

আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।

আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।

আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন

চারদিকে জমাট বাঁধা অন্ধকারের মধ্যে কেবলমাত্র ওই বাড়িটায় আলো জ্বলছে টিমটিম করে। কম্পাউন্ডে প্রায় কোনো আলো নেই। বয়স্ক একজন গ্রূপ ডি দাদা দরজায়। রাত এখন আটটা। ভেতরে তাড়াতাড়ি কাপড় পাল্টে একটি মেয়ে গায়ে চাপিয়ে নিচ্ছে সাদা উইনিফর্ম।

শ্মশানে মশানে যেখানে মানুষ বিনে পয়সায় জমি দিয়েছে, সেখানে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। লোকের মুখের ভাষায় ছোট হাসপাতাল। ১০ বেডের।

সবই ছোট। প্রতি শিফটে একজন নার্স, একজন ডাক্তার, একজন গ্রূপ ডি বা সাফাইকর্মী। গ্রামের মানুষ নিরুপায় হয়ে আসে ওখানে চিকিৎসা নিতে। ওটাই তাদের কাছে আশার আলো।

স্হানীয় থানা ১০ কিমি দূরে। কোনো নিরাপত্তা রক্ষী, সশস্ত্র বা নিরস্ত্র, নেই। এটাই দস্তুর। সারা রাত ধরে কত মানুষ আসবে। কেউ প্রকৃতিস্থ, কেউ নয়। মনোমত সেবা না পেলে গালাগালি, মারধর এর হুমকি, কখনো গায়ে হাত। সাদা ইউনিফর্ম এর জোরে আটকে যাবে আরো কত অভব্য আচরণ। সাদা ইউনিফর্ম এখনো সম্ভ্রমের আলো।

সব সামলাবে ওয়ার্ডে থাকা সাদা ইউনিফর্ম পরা ওই একফোঁটা মেয়েটি। সেলাই করবে, বড়ি খাওয়াবে, ইনজেকশন দেবে। ডেলিভারি করাবে, এপিসিওটমি দেবে, রিপেয়ার করবে, ফ্লুইড চালাবে। গ্রূপ ডি কে দিয়ে ডেকে পাঠাবে ডাক্তারকে। গরিব মধ্যবিত্ত ঘরের মেধাবী মেয়েটির একটি পরীক্ষায় পাশ করে নিস্তার নেই। পেশার তাগিদে প্রতিরাত প্রতিদিন দিয়ে যেতে হবে দক্ষতার পরীক্ষা, ধৈর্য্য এর পরীক্ষা। অপ্রতুল পরিকাঠামো সম্বল করে অদ্ভুত পরীক্ষা। ওই একমাত্র ভরসার আলো।

আশার আলো ভরসার আলো, সেবার আলো সেই সাদা ইউনিফর্ম। লেডি উইথ এ ল্যাম্প।

আটটা পনেরো বেজে গেল। আর দেরি করা যাচ্ছে না। নাইট শিফট শুরু হচ্ছে গোটা বাংলা জুড়ে। আলো গুলো এক এক করে জ্বলে উঠছে।

আজ ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল কে স্মরণ করার দিন। শুভেচ্ছা নেবেন আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।

(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)

আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।

(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)

আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।

(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)

আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।

(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)

আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।

(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)

আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।

(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)

নেবেন আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।

(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)

আমার সব নাইটিংগেল বোনেরা, দিদিরা। আপনাদের জন্যই আজকের আলো গুলো একটু বেশি উজ্জ্বল মনে হচ্ছে।

(ছবি: আজ বারাসত নার্সিং ট্রেনিং স্কুলের ল্যাম্প লাইটিং উৎসবের)

PrevPreviousএকুশে ফেব্রুয়ারি
Nextএকটু বাংলাNext
2 1 vote
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
1 Comment
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Shabnam Talukdar
Shabnam Talukdar
7 months ago

তুমি এতো সুন্দর করে প্লেসমেন্ট টা করো।
বাস্তবে যদি এদের ব্যবহার টা মানুষের সঙ্গের এদের আচরণটা একটু ভালো হতো।
অবশ্যি ছোট ছোট স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোতে এরা মরমীই বটে।🙏🌹🌸💐।
শুভেচ্ছা ও প্রণাম নাইটেঙ্গেল দিদিমণিদের।
লেখাটা ভীষণ দরদী।
পুরো ছবিলেখা সেই গ্রামীণ একলা টিমটিমে আশার আলোর স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলির একলা প্রাণের এমন বহু সাক্ষ্য বহন করার।
গরিব দুঃখীদের এঁনারা ছাড়া আর কেই বা আছেন।

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

ম্যায় সময় হুঁ

October 4, 2025 No Comments

সময়কে আমি একটুও ভালবাসি না। আসলে এমন ছটফটে, পলায়নী মনোবৃত্তি সম্পন্ন লোককে আমার একটুও পছন্দ নয়। ধরে বেঁধে, খোশামোদ করে, ভয় দেখিয়ে কোনওভাবেই যাকে আটকে

‘ফ্লোটিলা’ নৌবহর কি গাজায় ইজরায়েলের অবরোধ ভাঙতে পারবে?

October 4, 2025 No Comments

ইহুদিরা তাদের নিজের দেশ ইসরায়েল পেয়ে গিয়েছে বহুদিন। কিন্তু প্যলেস্টাইনে তাদের দাদাগিরি অব্যাহত। বহু বছর ধরেই গাজা একটা মুক্ত কারাগার, যার চারপাশ দখল করে রেখেছে

“গান স্যালুট”

October 4, 2025 No Comments

বিকেল পাঁচটা’র সময় সেদিন এক খুনির হাতে ধরা ইতালিয়ান পিস্তল থেকে গুলি ছুটে গিয়ে গিয়ে ফুঁড়ে দিয়েছিল এক অশক্ত বৃদ্ধের শরীর। বেরেটা সেমি অটোম্যাটিক মডেল

“যদি তোর ডাক শুনে কেউ”

October 3, 2025 No Comments

সেবাগ্রামে থাকার সময় গান্ধীজি সময় পেলেই লম্বা হাঁটা লাগাতেন। ১৯৩৯ এর ডিসেম্বর আশ্রম থেকে বেড়িয়ে গান্ধীজি দেখলেন হাতে পুঁটুলি নিয়ে এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি

শুরু করি সুইসাইড নিয়ে খোলাখুলি কথা বলা

October 3, 2025 No Comments

১০ই সেপ্টেম্বর ছিল সুইসাইড সচেতনতা ও প্রতিরোধ দিবস। সুইসাইড একটা এমন জিনিস, সেটা নিয়‌ে কথা বলতে ভয় পাই আমরা সবাই। ভাবি, সুইসাইড নিয়ে কথা বললে

সাম্প্রতিক পোস্ট

ম্যায় সময় হুঁ

Dr. Sukanya Bandopadhyay October 4, 2025

‘ফ্লোটিলা’ নৌবহর কি গাজায় ইজরায়েলের অবরোধ ভাঙতে পারবে?

Pallab Kirtania October 4, 2025

“গান স্যালুট”

Dr. Samudra Sengupta October 4, 2025

“যদি তোর ডাক শুনে কেউ”

Dr. Samudra Sengupta October 3, 2025

শুরু করি সুইসাইড নিয়ে খোলাখুলি কথা বলা

Dr. Aniket Chatterjee October 3, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

581155
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]