এই দীর্ঘ ধারাবাহিক লেখাটি থেকে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর পাবেনঃ
১) আপনার কোনো আত্মীয়ের জন্য রক্ত লাগলে কী করবেন?
২) চিকিৎসক রক্তের প্রয়োজনের ব্যাপারে রোগীর আত্মীয়দের কীভাবে জানাবেন?
৩) রোগীর আত্মীয়দের এই রক্ত বা রক্তদাতা খুঁজতে হলে কী কাজগুলো করতে হবে?
৪) ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্ত না থাকলে কী করা যায়?
৫) ব্লাড রিকুইজিশন না থাকলে কী করবেন?
৬) রক্তদান কখন করতে পারবেন আর কখন করতে পারবেন না?
৭) রক্তদান করার সহজতম পদ্ধতি কী?
৮) ব্লাড ব্যাঙ্কেই রক্তদান শিবির আয়োজন করার পদ্ধতি কী?
৯) নিকটস্থ ব্লাড ব্যাঙ্ক না থাকলে রক্তদান শিবির আয়োজন করার পদ্ধতি কী?
১০) ব্লাড ডোনার ক্রেডিট কার্ড (BDCC) – এর সমস্যা কীরকম?
১১) রক্তদানের আগে ও পরে আরো কী কী বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিৎ?
১২) রক্তদানের পরে সেটি দেহে আবার তৈরী হতে কত সময় লাগে?
১৩) রক্তদান না করলে কী সমস্যা হবে?
১৪) ব্লাড ব্যাগ কী?
১৫) দান করা রক্ত থেকে পাওয়া উপাদানের মাপকাঠি কেমন?
১৬) দান করা রক্তের উপাদানের সংরক্ষণ কীভাবে হয়?
১৭) Single Donor Platelets (SDP) কী?
১৮) Covid Convalescent Plasma (CCP) কী?
১৯) দান করা রক্তের গ্রুপ কীভাবে নির্ণয় করা হয়?
২০) দান করা রক্তে সংক্রমণযোগ্য কোনো রোগ আছে কি না কীভাবে দেখা হয়?
২১) ফেনোটাইপ পরীক্ষা কী?
২২) ক্রসম্যাচ কী?
২৩) কোন গ্রুপের রক্ত বা তার উপাদান কোন গ্রুপের রক্তের মানুষকে দেওয়া যায়?
২৪) ব্লাড ব্যাঙ্কের রক্ত এবং তার বিভিন্ন উপাদানের দাম কত?
২৫) ব্লাড ব্যাঙ্কের রক্ত এবং তার বিভিন্ন উপাদানের উপর হওয়া পরীক্ষার দাম কত?
যদিও এই লেখাটি এই বিষয়গুলির উপর একটি Primer বা প্রাথমিক পাঠ, তাও এই লেখাটি যারা পুরোটা পড়বেন না তাদের জন্য সারসংক্ষেপ করে দিই। এই লেখা থেকে বলা যায় –
১) যে কোনো কাগজে রক্ত লাগবে বলে লিখে দিলেই সেটা দিয়ে ব্লাড ব্যাঙ্ক থেকে রক্ত পাওয়া যায় না।
২) উপায় থাকা সত্ত্বেও রক্তদান না করলে সমাজের কোনো লাভ হয় না উল্টে ক্ষতি হয়।
৩) নিয়ম ভেঙে রক্তদান করলেও রোগীদের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
৪) কাউকে জোরাজুরি করে রক্তদান করাতে গেলেও রোগীদের ক্ষতির সম্ভাবনা বাড়ে।
৫) চকচক করলেই যেমন সোনা হয় না, তেমন ব্লাড ব্যাগের লাল রঙের তরল সবসময়ে সঞ্চালনযোগ্য রক্ত হয় না।
এই রচনায় ডা ঋতম চক্রবর্তীর সাহায্য নেওয়া হয়েছে।
(চলবে)
পড়া শুরু করলাম। অত্যন্ত প্রয়োজনীয় লেখা।