Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

জয়িতার কথা

IMG_20200126_233945
Dr. Soumyakanti Panda

Dr. Soumyakanti Panda

Paediatrician
My Other Posts
  • January 27, 2020
  • 9:16 am
  • 7 Comments

তখন মেডিক্যাল কলেজের হেমাটোলজি বিভাগের হাউসস্টাফ। আজ ভাবলে অবশ্য গত শতাব্দীর কথা মনে হয়..

তখন সদ্য ডাক্তারি পাশ

তখন রক্ত গরম

তখন কারণে-অকারণে থোকা থোকা ইমোশন

তখন মাসখানেকের না-কাচা জিন্স

তখন হোস্টেলের পাঁচিলের ওপারে পৃথিবী দেখা শুরু হয় নি।

তখন মৃত্যু দেখেছি অনেক, ছোঁয় নি সেভাবে।

ওয়ার্ডে আমাদের কাজ ছিল মূলত ওই রক্ত টানা, চ্যানেল করা, ড্রেসিং, ওষুধপত্র-স্যালাইন চালানো.. এইসব আর কী। রক্তের জটিল সব রোগ নিয়ে পেশেন্ট ভর্তি হয়। আমরা খুব বুঝি না সেসব, তখন অল্প অল্প করে চিনে নেওয়ার সময়।

বছর সতেরো-আঠারোর একটি মেয়ে ভর্তি হ’ল। আসল নামটা গোপন রাখি, ধরে নিন জয়িতা। উচ্চ-মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে জয়েন্ট এন্ট্রান্সের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, হঠাৎ ধূম জ্বর। হাজারো ওষুধ খেয়েও জ্বর কমে না কিছুতেই। এদিকে জ্বর বেড়ে চলে, ওজনও কমে যায় অনেকটা। অনেক জায়গা ঘুরে মেডিক্যাল কলেজে এসে রক্ত পরীক্ষায় দেখা যায় সন্দেহজনক রক্তকোষ। হাড়ের রস পরীক্ষায় ধরা পড়লো টি-সেল লিউকিমিয়া। রক্তের ক্যান্সার।

ছটফটে মেয়ে। মুখে হাসির অভাব দেখিনি কোনোদিন। এত কেমো নিয়েছে…শরীরে অজস্র সূঁচ ফোটানো হয়েছে… জ্বরে গা পুড়ে গেছে…অগুন্তি জীবাণু কুরে কুরে খেয়েছে…তবু মুখে হাসির অভাব দেখি নি। সাথে উজ্জ্বল দুটো চোখ!!

‘দাদা’ বলতো…

– দাদা, জানো তো আমি এইবার সেরে যাই তারপর জয়েন্টের প্রিপারেশন নেবো। এ বছর পরীক্ষা দেওয়া হল না, সামনের বার দিতেই হবে..

– আচ্ছা, আমি কবে পুরো সুস্থ হবো? বন্ধুদের সাথে কতদিন দেখা হয় নি..

– দাদা, তোমরা এই এত মোটা মোটা বইগুলো পড়ো কিভাবে? আমার তো দেখলেই ঘুম পায়..

– তুমি যে আমাকে এত সূঁচ ফোটাও তোমার ভালো লাগে?

– আমাকে কিছু টিপস দাও না দাদা, কি করে তাড়াতাড়ি সিলেবাস শেষ করা যায়?

সব কথার উত্তর দিতে নেই। সব কথার উত্তর হয় না।

ততদিনে অল্পস্বল্প জেনে গেছি.. টি সেল লিউকিমিয়া সম্পর্কে।

হোঁচট খেতে খেতে কেমোর প্রথম সাইকেল শেষ করে জয়িতা। মাথায় চুল নেই। হাত-পাগুলো পাটকাঠি। হাসিটা খানিক দুর্বল। এখন অল্পেতে বড্ড এলিয়ে পড়ে।

আমি তার কেবিনে যাই। মাথা নিচু করে কাজগুলো সেরে পালানোর পথ খুঁজি। চোখের সামনে এই ক্ষয় আমি আগে দেখি নি। তার দুর্বল হয়ে আসা গলার আওয়াজে এখন দুঃখ যত না, ভয় লাগে তার চেয়ে বেশি। কী অসহ্য! কী তীক্ষ্ণ! কী বিদারক!

কেমোর প্রথম সাইকেল শেষ।

দশদিন হল, জয়িতা আগের চেয়ে সুস্থ। জ্বর আসে নি হপ্তাখানেক।

মহালয়ায় ভোর চারটেয় উঠে মহিষাসুরমর্দিনী শুনেছে। আগের পুজোর গল্প বকবক করে গিয়েছে। হাসিটা ফিরে এসেছে আবার!!

আমি পুজোর সময় দিন চারেক বাড়ি ফিরে এসেছি। কদিন ওয়ার্ডে যাওয়া হয়নি। আমার বদলে ডিউটি করেছে আর একজন। কালীপুজোয় তার রিপ্লেসমেন্ট দিয়ে দিতে হবে।

জ্বরটা আবার ঘুরে এসেছে জয়িতার। ওষুধগুলো আর পেরে উঠছে না। বাবা-মায়ের অসহায় ছুটোছুটি…আর ক্রমশ নেতিয়ে পড়া আঠারো।

দীপাবলি। হাজারো আলোর রোশনাই।
গেটের মুখটায় ঘুগনি-শেঁকা রুটি, সেন্ট্রাল ল্যাবের লম্বা লাইন, ইমার্জেন্সির চিল চিৎকার, লাইব্রেরির ব্রেকিয়াল প্লেক্সাসের ব্রাঞ্চ, লাভার’স লেনের যুগল, ফুড-স্টেশনের স্যুপ..

সব ছিলো। সঅঅঅঅঅব ছিলো।

শুধু, জয়িতা ছিলো না।

রাতে বাজি পুড়েছে একই রকম, ধোঁয়ায় আকাশ ছেয়েছে একই রকম। পৃথিবীর কোনখানে এতটুকু কুটোও বদলায়নি।

শুধু এক সদ্য-ডাক্তার ওয়ার্ড থেকে হোস্টেল ফিরে ঝরঝর করে কেঁদে ফেলেছিল। তারপর কতগুলো রাত তার ঘুমের দুনিয়া জুড়ে ঘুরে,পুড়ে,খুঁড়ে বেড়িয়েছে এক আঠারো… এক বোন…

সেই প্রথম মৃত্যু ছুঁয়ে দেখা।

PrevPreviousজাবেদা খাতুন – বেশ‍্যাবাড়ির মৃত্তিকা আর এক বৃদ্ধ
NextPregnancy Loss in Early Months-4Next
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
7 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Asim Gayan
Asim Gayan
5 years ago

সৌম্য দা, অসাধারণ লেখা, তুমি তো 2nd ঐন্দ্রিল ভৌমিক

0
Reply
Sujit Sen
Sujit Sen
5 years ago

আমারো চোখে জল এসে গেলো।

0
Reply
KAMAL KUMAR BASU
KAMAL KUMAR BASU
5 years ago

বড় কষ্ট সহ‍্য করা যায় না

0
Reply
Ananya Pahari
Ananya Pahari
5 years ago

Darun lekha daktarbabu.ami daktar noi Nurse…kichu mrityu amon vabe chuye jai….

0
Reply
Prantik Midnapore
Prantik Midnapore
5 years ago

???

0
Reply
Gopa Bose
Gopa Bose
5 years ago

সবাই কি আপনার মত মনে রাখে স্যার? সত্যিই খুব কষ্ট লাগছে

0
Reply
Kanchan Kumar Mahata
Kanchan Kumar Mahata
5 years ago

Very pathetic.

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

শঙ্কর গুহ নিয়োগী (ফেব্রুয়ারী ১৪, ১৯৪৩- সেপ্টেম্বর ২৮, ১৯৯১)

September 30, 2025 1 Comment

আমরা যারা বামপন্থায় বিশ্বাসী, রাজনীতিই তাদের কাছে প্রথম, প্রধান, কখনো কখনো দ্বন্দ্বের একমাত্র পরিমণ্ডল ছিল। ধারণা ছিল, রাজনৈতিক লড়াইটা জেতা হয়ে গেলেই সব সমস্যার সমাধান

করোনা টেস্ট

September 30, 2025 No Comments

– বুঝলে ডাক্তার, হপ্তায় হপ্তায় করোনা টেস্ট করাতে জলের মত টাকা খরচ হচ্ছে। – সে কী? প্রতি সপ্তাহে টেস্ট! আমি তো বলিনি করাতে! কার অ্যাডভাইসে

বিদ্যাসাগরের নাস্তিকতা: আক্ষেপ, প্রক্ষেপ ও নিক্ষেপ

September 30, 2025 No Comments

ঈশ্বর, ধর্ম, লোকায়ত সংস্কার, ধর্মাচরণ ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে বিদ্যাসাগরের আচরণ ও মতামত আমাদের বুঝতে সাহায্য করতে পারে যে বিদ্যাসাগর সত্যিই নাস্তিক ছিলেন কিনা, বা নাস্তিক

পুলিশি হেনস্থা বিরোধী গণ কনভেনশনে সুজাত ভদ্র

September 29, 2025 No Comments

হুতোমপেঁচির ‘পূজা ডিউটি’

September 29, 2025 No Comments

২৭শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ পুজোর নির্ঘন্ট অনুযায়ী আজ ষষ্ঠী। হুতোমপেঁচি বিরসবদনে নতুন কাপড়টি পরে, অনেক হিসেব করে আব্রু বাঁচিয়ে হাঁটু অবধি সেই শাড়ির পাড় উত্তোলিত করে

সাম্প্রতিক পোস্ট

শঙ্কর গুহ নিয়োগী (ফেব্রুয়ারী ১৪, ১৯৪৩- সেপ্টেম্বর ২৮, ১৯৯১)

Kanchan Sarker September 30, 2025

করোনা টেস্ট

Dr. Arunachal Datta Choudhury September 30, 2025

বিদ্যাসাগরের নাস্তিকতা: আক্ষেপ, প্রক্ষেপ ও নিক্ষেপ

Dr. Samudra Sengupta September 30, 2025

পুলিশি হেনস্থা বিরোধী গণ কনভেনশনে সুজাত ভদ্র

The Joint Platform of Doctors West Bengal September 29, 2025

হুতোমপেঁচির ‘পূজা ডিউটি’

Dr. Sukanya Bandopadhyay September 29, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

580622
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]