শিশুর শ্বাসকষ্ট
বাচ্চাদের শ্বাসকষ্ট নিয়ে লিখতে বসলেই চোখের সামনে কোভিডকালের সেই ভয়াবহ দিনগুলোর কথা ভেসে ওঠে। কোভিড ওয়ার্ডগুলোতে তিল ধারণের জায়গা নেই। কেউ হাঁফাচ্ছে, কারো গা জ্বরে
বাচ্চাদের শ্বাসকষ্ট নিয়ে লিখতে বসলেই চোখের সামনে কোভিডকালের সেই ভয়াবহ দিনগুলোর কথা ভেসে ওঠে। কোভিড ওয়ার্ডগুলোতে তিল ধারণের জায়গা নেই। কেউ হাঁফাচ্ছে, কারো গা জ্বরে
সকালের পাতলা ঘুম ভেদ করে কথাগুলো কানে এসে পৌঁছোলো। বেশ জম্পেশ একটা স্বপ্ন দেখছিলাম। সব কেমন ঘোঁট পাকিয়ে গেল। আবার কানে এল, সেই এক চিৎকার-
সংবাদমাধ্যমের কল্যাণে এখন স্ক্রাব টাইফাসের নাম অনেকেই শুনে ফেলেছেন। অথচ, কয়েক বছর আগেও, এই রোগের নাম জনসাধারণ তো বটেই, চিকিৎসকদেরও একটা বড় অংশের কাছে বেশ
ডাক্তারির উচ্চশিক্ষার প্রবেশিকায় (নীট পিজি) এবার থেকে ‘শূন্য’ পার্সেন্টাইল পেলেও সুযোগ মিলবে। আহা! চমকাবেন না। ঠিকই পড়ছেন। ‘শূন্য’ পার্সেন্টাইল! কয়েক বছর আগে হলেও এ নিয়ে
হাসপাতালে আবার রোগী বাড়তে শুরু করেছে। সর্দি-জ্বর আর শ্বাসকষ্টগুলো কয়েকমাস বেশ কম ছিল। এখন আবার বাড়তে শুরু করেছে। ওয়ার্ড উপচে পড়ছে। প্রায় প্রতিটি বেডেই একাধিক
জয়ন্ত দাসের লেখা ‘বিবর্তন: আদি যুদ্ধ, আদি প্রেম’ বইটি পড়ে শেষ করলাম। এই বইয়ের লেখকের চিকিৎসক হিসেবে অন্য আরেকটি দীর্ঘ পরিচিতি আছে। আমি তাঁকে ব্যক্তিগতভাবেও
কাল রাতে রাউন্ড, তারপর পোস্ট গ্রাজুয়েশন ট্রেইনিদের ছোট্ট করে পড়ানো শেষ করে যখন বেরোচ্ছি তখন ধুম বৃষ্টি নেমেছে। আকাশ ভাঙা বৃষ্টি। তাড়াহুড়ো করে ব্যাগ গুছিয়ে
আজ আপনাদের আজবপুরের গল্প শোনাবো। প্রায় হাজার বছর আগের কথা। আজবপুরের সিংহাসনে মহারাজা নরেন্দ্রনারায়ণ রায়। এককালে এ রাজ্যের বিরাট নাম ছিল। শিক্ষা, সংস্কৃতি, শিল্প, ইতিহাস
এমবিবিএসের ফাইনাল ইয়ার পাশ করেছি। ইন্টার্নশিপ চলছে তখন। সবারই মোটামুটি এরকম একটা ধারণা ছিল, কয়েকটা ইমার্জেন্সি ডিউটি উতরে দিতে পারলেই কেল্লাফতে। ডাক্তারির অনেকটাই শেখা হয়ে
প্রিয় পাঠক, প্রথমেই উপরের ছবিটা খেয়াল করুন। ছবিটা ‘নেলসন টেক্সটবুক অফ পিডিয়াট্রিক্স’ থেকে নেওয়া। সারা পৃথিবীতে শিশুদের চিকিৎসায় এই বইটিকে বেদতুল্য (রূপকার্থে) বলে ধরে নেওয়া
মাঝে বেশ কিছুদিন বিরতির পরে আবার একটি সরকারি হাসপাতালে কাজ করতে শুরু করেছি। সরকারি হাসপাতালে টানা কিছুদিন কাজ করলে হাঁসফাঁস করে। রোগীর চাপ তো থাকেই
আজ ভোরে স্বপ্ন দেখছিলাম, সামনে ছড়িয়ে রয়েছে থরে থরে চিঠি। কোনও বিশেষ রকম কার্ডটার্ড নয়, আদি ও অকৃত্রিম চিঠি। পোস্ট অফিসের কাগজের স্ট্যাম্প দেওয়া ঘিয়ে
বাচ্চাদের শ্বাসকষ্ট নিয়ে লিখতে বসলেই চোখের সামনে কোভিডকালের সেই ভয়াবহ দিনগুলোর কথা ভেসে ওঠে। কোভিড ওয়ার্ডগুলোতে তিল ধারণের জায়গা নেই। কেউ হাঁফাচ্ছে, কারো গা জ্বরে
সকালের পাতলা ঘুম ভেদ করে কথাগুলো কানে এসে পৌঁছোলো। বেশ জম্পেশ একটা স্বপ্ন দেখছিলাম। সব কেমন ঘোঁট পাকিয়ে গেল। আবার কানে এল, সেই এক চিৎকার-
সংবাদমাধ্যমের কল্যাণে এখন স্ক্রাব টাইফাসের নাম অনেকেই শুনে ফেলেছেন। অথচ, কয়েক বছর আগেও, এই রোগের নাম জনসাধারণ তো বটেই, চিকিৎসকদেরও একটা বড় অংশের কাছে বেশ
ডাক্তারির উচ্চশিক্ষার প্রবেশিকায় (নীট পিজি) এবার থেকে ‘শূন্য’ পার্সেন্টাইল পেলেও সুযোগ মিলবে। আহা! চমকাবেন না। ঠিকই পড়ছেন। ‘শূন্য’ পার্সেন্টাইল! কয়েক বছর আগে হলেও এ নিয়ে
হাসপাতালে আবার রোগী বাড়তে শুরু করেছে। সর্দি-জ্বর আর শ্বাসকষ্টগুলো কয়েকমাস বেশ কম ছিল। এখন আবার বাড়তে শুরু করেছে। ওয়ার্ড উপচে পড়ছে। প্রায় প্রতিটি বেডেই একাধিক
জয়ন্ত দাসের লেখা ‘বিবর্তন: আদি যুদ্ধ, আদি প্রেম’ বইটি পড়ে শেষ করলাম। এই বইয়ের লেখকের চিকিৎসক হিসেবে অন্য আরেকটি দীর্ঘ পরিচিতি আছে। আমি তাঁকে ব্যক্তিগতভাবেও
কাল রাতে রাউন্ড, তারপর পোস্ট গ্রাজুয়েশন ট্রেইনিদের ছোট্ট করে পড়ানো শেষ করে যখন বেরোচ্ছি তখন ধুম বৃষ্টি নেমেছে। আকাশ ভাঙা বৃষ্টি। তাড়াহুড়ো করে ব্যাগ গুছিয়ে
আজ আপনাদের আজবপুরের গল্প শোনাবো। প্রায় হাজার বছর আগের কথা। আজবপুরের সিংহাসনে মহারাজা নরেন্দ্রনারায়ণ রায়। এককালে এ রাজ্যের বিরাট নাম ছিল। শিক্ষা, সংস্কৃতি, শিল্প, ইতিহাস
এমবিবিএসের ফাইনাল ইয়ার পাশ করেছি। ইন্টার্নশিপ চলছে তখন। সবারই মোটামুটি এরকম একটা ধারণা ছিল, কয়েকটা ইমার্জেন্সি ডিউটি উতরে দিতে পারলেই কেল্লাফতে। ডাক্তারির অনেকটাই শেখা হয়ে
প্রিয় পাঠক, প্রথমেই উপরের ছবিটা খেয়াল করুন। ছবিটা ‘নেলসন টেক্সটবুক অফ পিডিয়াট্রিক্স’ থেকে নেওয়া। সারা পৃথিবীতে শিশুদের চিকিৎসায় এই বইটিকে বেদতুল্য (রূপকার্থে) বলে ধরে নেওয়া
মাঝে বেশ কিছুদিন বিরতির পরে আবার একটি সরকারি হাসপাতালে কাজ করতে শুরু করেছি। সরকারি হাসপাতালে টানা কিছুদিন কাজ করলে হাঁসফাঁস করে। রোগীর চাপ তো থাকেই
আজ ভোরে স্বপ্ন দেখছিলাম, সামনে ছড়িয়ে রয়েছে থরে থরে চিঠি। কোনও বিশেষ রকম কার্ডটার্ড নয়, আদি ও অকৃত্রিম চিঠি। পোস্ট অফিসের কাগজের স্ট্যাম্প দেওয়া ঘিয়ে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে