Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

হাসপাতালের জার্নালঃ আমাদের বন্ধু শরদিন্দু

IMG_20210213_000245
Dr. Arunachal Datta Choudhury

Dr. Arunachal Datta Choudhury

Medicine specialist
My Other Posts
  • February 13, 2021
  • 9:10 am
  • No Comments

আমাদের সঙ্গে একজন পড়ত।

নামটা খটোমটো। সে নিজেও বলত পরমগর্বে (আর সেই মত আমরাও বলতাম) তার নাম, এস এস পি সিং। পুরো নাম শরদিন্দু শেখর প্রসাদ সিং। মুঙ্গের না মজঃফরপুরের একদা জমিদারবাড়ির ছেলে। জমিজমা সম্পত্তির ইয়ত্তা নেই। বিহার কোটায় পড়তে এসেছে সখ করে। তখন এই সব কোটাটোটা ছিল।

অত্যন্ত সরল আর দিলখোলা ছেলে। আমাদের সঙ্গে, শুধু আমাদের সঙ্গে নয় সবার সঙ্গেই তার ভারি ভাব ছিল। শত্রু মিত্র ভেদাভেদ ছিল না মনে।

সেই সময় মানে আমরা যখন পরীক্ষা পেছোনোর জাঁতাকলে পড়ে দু বছরের প্রি ক্লিনিক্যাল চার বছরে পড়তে বাধ্য হচ্ছি। ক্বচিৎ কদাচিৎ বাজারে পরীক্ষার গুজব ভাসে আবার থিতিয়েও যায়। সেই সময়ে আমরা অনেকেই চুটিয়ে রাজনীতি করতাম।
আমরা যারা নামকাটা সেপাই। কেউ এসএফআই, কেউ ছাত্র পরিষদ আবার কেউ বা অতি বাম নকশাল। তাতেই সরগরম থাকত আমাদের হোস্টেল আর কলেজ চত্বর। ছাত্র পরিষদেরা ছিল কংগ্রেস অনুগামী। তাদের মূল শত্রু অন্যরা। আবার তাদের নিজেদের মধ্যে কলহও কম নয়। প্রিয়-সুব্রতর অনুগামীরা ছিল ছা.প. (মহাজাতি সদন) আর সোমেন মিত্তিরের আন্ডারে ছিল ছা.প.(শিক্ষা বাঁচাও কমিটি)।

বাম ছাত্রদের মধ্যে এসএফআইরা এখনের মতন তখনও প্রবল সিপিআই(এম) অনুগামী। তারা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে দুটি কথা। এক দলটার নাম নেহাতই বাজারি (পড়ুন আনন্দবাজারি) চক্রান্তে সিপিএম হয়ে গেছে। আর দুই, বিশ্বের এক তৃতীয়াংশ দেশের মত ভারতেও বিপ্লব সমাসন্ন। যদিও সেই বিপ্লব খায় না মাথায় দেয় অধিকাংশই তা নিয়ে সম্যক জানত না কিছু। নকশালদের অজস্র স্রোতধারা। সেই বিভাগবিভাজন অধিগত করাই ছিল এক অতি দুর্নিরীক্ষ্য বিপ্লব বিজ্ঞান।

তো এই ছাত্র রাজনীতির একটা বড় অংশই ছিল, এখনের মতনই দখলের রাজনীতি। কী দখল, কেন দখল সেই উদ্দেশ্যের চাইতেও বড় ছিল দখল করতে হবে এই উন্মাদনা। যদিও সহজবোধ্য কারণেই বাইরের রাজনীতি যাদের দখলে, কলেজের রাজনীতিও তাদের দখলেই থাকবে এটা সহজ সত্য। আর তাইই ছিল।

ছাত্র পরিষদের অখন্ড প্রতাপ। আর তাদের নিজস্ব অন্তর্গত লড়াইয়ের খেলা। মাঝে মধ্যে এসএফআই আর নকশালেরা জোট বেঁধে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা বাধাতাম তাদের সঙ্গে।

এসএসপির কথা বলতে গিয়ে এই এত কথা বলতে হল এক মজার ঘটনা বলতে গিয়ে। এখন মজার বলছি বটে, সেই কালে প্রায় প্রাণঘাতী। সন ঊনিশশো ছিয়াত্তরের এক উত্তাল দুপুরে ছাত্র পরিষদের সঙ্গে বাম ছাত্রদের এক চূড়ান্ত লড়াই (অন্তত তখন তাই ভাবা হয়েছিল)। সাতে পাঁচে মাথা না গলানো ছাত্রছাত্রীরা নিরাপদ গ্যালারিতে দাঁড়িয়ে পর্যবেক্ষণরত।

শত্রুর শত্রু আমার বন্ধু এই থিয়োরিতে এসএফআই আর নকশাল এক দিকে। কলেজে বিরাট মিছিল (মানে যতখানি বিশালত্ব জোগাড় করা যায়) বার করেছে তারা। সামনের সারিতে বাম ছাত্র নেতৃবৃন্দ। যারা পরবর্তীকালে কেউ যাবে ভিয়েনায় ডলার কামাতে, কেউ বা পরে নিজেরাই অবাক হয়ে ভাববে সিপিএম করতাম কেন?

এহ বাহ্য, ঘন ঘন বিপ্লবস্রাবী শ্লোগানে ফেটে পড়ছে চত্বর। বলা ভালো, শ্লোগানের সঙ্গে অধুনা চালু হাততালি দেবার ফ্যাশন আসতে আরও অনেক বছর দেরি।

সেই শ্লোগানের একটা ছিল, – আরে ছাত্র পরিষদকে চিনে নাও, এই মাটিতে কবর দাও।

শরদিন্দু শেখর প্রসাদ, সেও বামেদের এই মিছিলে সামিল। অধিকাংশেরই মতন, আদর্শসূত্রে নয় বন্ধুত্বসূত্রে।

যদিও বাংলায় কাটিয়ে ফেলেছে গোটা তিন চার বছর, এই সব শ্লোগানের প্যাঁচঘোচ সে তখনও শিখে ওঠেনি। শ্লোগান দিতে দিতে সে পার্শ্ববর্তী আমাকে জিজ্ঞেস করল, – এ ভাইয়া, কিসকো খবর দেগা? পুলিশ কো?

আমি তার এই গোলমেলে প্রশ্নের বিশদ উত্তর দিতে পারছি না। সত্যিই তো, চিতায় না দিয়ে কবরে দেওয়া হবে কেন?

এই জটিলতার উত্তর আমারও জানা নেই। যেমন আজও জানি না কাঠকয়লা গাত্রবর্ণের আমি কেন খামোকাই চেঁচাতাম,  কালো হাত ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও।

তার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগেই, কলেজের দুনম্বর গেট দিয়ে হইহই করে স্রোতের মত ছাত্র পরিষদ বাহিনী ঢুকল। তারা প্রায় কেউই আমাদের কলেজের নয়। এখনকার পরিভাষায় বহিরাগত। এবং তারা কেউই আমাদের কাউকে দূরের কথা, নিজেদেরকেও সম্যক চেনে না। এইখানে একটা উপকাহিনি বলে নিই।

হঠাৎই অনুভব করলাম পলায়নপর অগ্রবর্তী বাহিনীর বন্ধুদের কেউই পাশে নেই। আত্মরক্ষার্থে দ্রুত পদচালনা করে ছনম্বর গেটের আগেই, আই ডিপার্টমেন্টে আশ্রয় নিয়েছিলাম। রাত্রে হোস্টেলে বিধ্বস্ত অবস্থায় ফেরত গিয়ে টের পেলাম আমাদের আশিস নিখোঁজ।

সেই আশিস ফিরল দুদিন বাদে। অক্ষত দেহে।

সেই কালে এমসিএইচ বিল্ডিংয়ের সামনে বিরাট বিরাট দোতলা বাসের সমান গোটা তিনচার গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকত। সেই গাড়িতে চেপে গ্রামে গিয়ে তৎকালীন রুরাল সার্ভিসের কোটা পূরণ করত কর্তাভজা কিছু এম.ও। আশিস ডামাডোলের বাজারে এক বহিরাগতকে সেই গাড়িগুলোর আড়ালে টেনে নিয়ে ব্যাপক পিটিয়ে পাটপাট করেছিল। কেউ কাউকে চিনত না বলে, বাকি বহিরাগতরা ভেবেছিল আশিস তাদেরই নিজের লোক। আর মার যে খাচ্ছে সে শত্রুশিবিরের মানে আমাদের। বহিরাগতরা ছিল ছোড়দার ছেলে। আশিস সেই সোল্লাস বিজেতাদের সঙ্গেই তাদের ডেরায় ফেরে, কিছুটা প্রাণভয়েই।

– এই দুদিন থাকলি কোথায়? জিজ্ঞাসার উত্তরে গর্বিত আশিস জানাল, কেন, ছোড়দার হোটেলে! শালা ব্যাপক খাওয়া দাওয়া!

তো এই মহাজটিল রাজনৈতিক চিত্রনাট্য সহজ সরল এসএসপির বোঝা সাধ্যাতীত।

কিন্তু সেও এই যুদ্ধশেষে ফিরেছিল বিজয়ীর মতই। দিনশুরুর ছাত্রপরিষদ নিপাত যাক শ্লোগানটা তার মুখে দিনশেষে ছাত্র পরিষদ জিন্দাবাদ হয়ে গেছিল বিনা অসুবিধেয়। আসলে সবাইই তো তার বন্ধু। সকালের দখলকামী আমরা আর বিকেলের বিজয়ী তারাও।

অ্যানাটমি পরীক্ষার এক পর্যায়ে মৃতদেহের বিভিন্ন অংশ বিরাট ছড়ির ডগা দিয়ে ছুঁয়ে তার নাম জিজ্ঞেস করা হত। প্রায় কুড়িটা আইটেম। শোনা যায়, এসএসপি প্রত্যেকটিরই নাম বলেছিল সুরাল নার্ভ। এবং ধার্য নম্বর চল্লিশের মধ্যে দুই পেয়েছিল কেন না সেটিও ছোঁয়া হয়েছিল একবার।

এর ফলে সে পরীক্ষায় অকৃতকার্য হল এবং হতেই থাকল। তার সঙ্গে অনিবার্য বিচ্ছেদ ঘটে গেল আমার মত বিস্মৃতিপ্রবণ মানুষের।

এবং আমরা যখন পাশ করলাম, জানলাম সে উধাও। শুনলাম নাকি দেশে ফিরে গেছে।

তার সঙ্গে দেখা হল বহু পরে। আমার বউ ইডেনে ভর্তি হয়েছে। পুত্র জন্ম নেবে। দেখি এসএসপি সিং লেবাররুমে ডিউটিরত। পুরোনো অন্তরঙ্গতায়, আবার দেখা যদি হল সখা…

দুজনে দুজনের খোঁজ নিলাম। আমি অধোমুখ সরকারি চাকর। আর সে?

দেশে ফিরে গিয়েছিল কিন্তু বসে ছিল না। রাজনীতিতে নাম লিখিয়ে ভোটে জিতে এমপি হয়েছে। মানে হয়েছিল।

পরের ভোটে হেরে গিয়ে আবার কলকাতা ফিরে কেঁচে গণ্ডুষ করে পরীক্ষা দিয়েটিয়ে সে এখন ইন্টার্নশিপ করছে।

আমাদের অদম্য শরদিন্দু শেখর প্রসাদ সিং।
তারপর আর কোনও খবর পাইনি তার।
এত দিনে হয় তো অনেক বড় মাপের ডাক্তার বা নেতা হয়েছে সে।

বিহারে আবার ভোটের বাজনা বাজতে আমার হারানো বন্ধুর কথা মনে পড়ে গেল।

PrevPreviousমহাপুরুষ
Nextঅ্যাক্সিডেন্টNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

চুরির পাঁচালী

May 26, 2022 No Comments

কেউ খায় ডুবে ডুবে,কেউ খায় ভেসে নেতানেতি ঘুষ খায় ফিকফিক হেসে। কেউ খায় চাকরি, কেউ খায় টাকা ঘুষাকার রাজ‍্যের কোষাগার ফাঁকা। কেউ খায় লুটেপুটে, কেউ

চেম্বার ডায়েরী ১

May 26, 2022 No Comments

সপ্তাহটা শুরু হোক একটা মিঠি মিঠি লেখা দিয়ে। এটাও পুনর্মুদ্রণ যদিও। এখন এই বয়স ব্যালান্স ভেঙেই খাবার বয়স। ______ বাগনান-কাশমলি অটোতে চাঁপা বসে আছে। শীতের

দল্লী রাজহরার ডায়েরী ১

May 26, 2022 No Comments

যদিও নাম দিয়েছি ডায়েরী, ডায়েরী আমি কোনদিন লিখিনি। দল্লী রাজহরায় থাকাকালীন  আমি  যে চিঠিগুলো লিখি (মূলত আমার স্ত্রীকে) আর যে চিঠিগুলো অন্যদের কাছ থেকে পাই

মরিশাস-মরীচিকা

May 25, 2022 No Comments

গোরাদা ক্যামেরা ব্যাপারটা সবচেয়ে ভালো জানে। ঐতিহাসিক ভাবেই এটা সত্যি। আমাদের এই ক’জনের মধ্যে একমাত্র ওরই একটা আগফা ক্লিক থ্রি ক্যামেরা ছিল। আর সেই মহামূল্য

IVF কেন ব্যর্থ হয়, বিশদে জানুন।

May 25, 2022 No Comments

ডা ইন্দ্রনীল সাহার ইউটিউব চ্যানেল থেকে নেওয়া।

সাম্প্রতিক পোস্ট

চুরির পাঁচালী

Dr. Chinmay Nath May 26, 2022

চেম্বার ডায়েরী ১

Dr. Belal Hossain May 26, 2022

দল্লী রাজহরার ডায়েরী ১

Dr. Asish Kumar Kundu May 26, 2022

মরিশাস-মরীচিকা

Dr. Arunachal Datta Choudhury May 25, 2022

IVF কেন ব্যর্থ হয়, বিশদে জানুন।

Dr. Indranil Saha May 25, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

395765
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।