An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

একটু অনুবাদ চাই গো

IMG_20200809_203839
Dr. Lalita Chatterjee

Dr. Lalita Chatterjee

Physician. Writer.
My Other Posts
  • August 10, 2020
  • 8:19 am
  • One Comment

আতা গাছে তোতা পাখি

ডালিম গাছে মৌ

এতো ডাকি তবু কথা

কওনা কেনো বউ— এটাও লিমেরিক

এক লাইন বাদ দিয়ে দিয়ে অন্ত মিলের ছড়া। নাকি প্রথম দুটো লাইন আর অসমান পঞ্চম লাইনের ছন্দ বা অন্ত মিলের খেলা। আয়ারল্যান্ডের লিমেরিকে এক সেনাপতির এই অন্ত মিলের পারমুটেশনের ছড়া ক্রমশ গানের মতো সৈন্যদের মুখে মুখে অনেক দেশে ছড়িয়ে পড়েছিল।

আমরা তো সুকুমার রায়ের হাত ধরে লিমেরিকে মজা পেলাম। জানলাম এডওয়ার্ড লিওরের কথা। ক্রীতদাস প্রথা বা বর্ণ বৈষম্যর কথা জানার আগেই হাতে পেয়েছি আঙ্কল টমস কেবিন। হার্ড বাউন্ড নিউজপ্রিন্টে ছাপা অসংখ্য ভুলসহ, বাজে প্রচ্ছদের একটা বাংলা বই। কিন্তু গল্পটা যে মাথায় ঢুকে গেল। চিন্তাটাও।

বা যদি বলি দেবসাহিত্যে কুটিরের কমেডি অফ সেক্সপিয়র যার মলাটে এক সাদা দাড়িওয়ালা মুখের ছবি, যেটা আর যারই হোক সেক্সপিয়রের নয় বোধহয়। কিন্তু মার্চেন্ট অফ ভেনিস, মিড সামার নাইটস ড্রিম, কমেডি অফ এররস আমার নিজের হয়ে গেল। ক্রমশ চৈতালী রাতের স্বপ্ন দেখা শুরু, আমি একা দেখিনি, অজস্র ছেলে-মেয়েকে অভিনয়ও শিখিয়েছে ঐ নাটক।

ন্যোতরদাম গির্জা পুড়ে যাওয়ার খবর পেয়ে ছেলেকে ফোন করে ছিলাম। মনে হচ্ছিল আঁচটি আমার মনে লাগছে। আমার ছেলের মনেও কি লাগছে না? নিজে বাংলায় পড়েছি। ছেলেকে দিয়েছিলাম ইংরেজিটা। কিন্তু বইটাকে ফরাসিতে লিখেছিলেন ভিক্টোর হুগো মশাই। ছেলের সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বলতে মনে হল, প্রযুক্তি যতই এগিয়ে যাক চিন্তাটা একই। একই ভাবে আসছে মনে। ন্যোতরদাম গির্জার জ্বলন্ত কাঠের বরগাগুলো, ঘন্টা ধরে ঝুল খাওয়া কদাকার কুঁজো মানুষটাকে বিপন্ন করে ফেললো কি? চরিত্রটা আজও জীবন্ত।

এই প্রসঙ্গগুলো কেন? আমরা তো এর পাশাপাশি মহাকাব্য, পুরাণ, পার হয়ে বেশ কিছুটা পথ হেঁটে এসেছি। রবীন্দ্রনাথ নিজেকে বিশ্বদরবারে নিজের চেষ্টায় নিয়ে গিয়েছিলেন। তারপর, আমরা তো বিভূতিভূষণ বন্দ্যো এবং মুখো দুই উপাধ্যায়েরই ভক্ত। প্রেমেন্দ্র মিত্র, জগদীশ গুপ্ত, সন্তোষ কুমার, নরেন মিত্র—এদের ছোটো গল্প পড়ে কি আমরা ভাবতে বসিনা? পঞ্চাশের দশকের কথাকার—সুনীল, শ্যামল, মতি, সন্দীপন—এঁরা যে প্রতিযোগিতার আগেই ডিসকোয়ালিফায়েড। নিতান্ত উন্নতিশীল দেশের রিজিওনাল ভাষার লেখক হয়ে রয়ে গেলেন। পরের প্রজন্মের লেখকদেরও একই হাল। বাংলা তো সেই প্রাচুর্য্যময় ভাষাগুলোর একটা যার নিজের হরফ আছে। সেই হরফের বিবর্তন আছে। নিজস্ব সাহিত্য আছে। কবিতা, গান, গল্প, উপন্যাস কি নেই। যা নেই তা অনুবাদ। বাংলা ভাষায় বিদেশী সাহিত্যের শুল্কহীন আমদানি আমাদের মন ভরিয়েছে। ঋদ্ধ করেছে। উল্টোটা তখনই হয়, যখন কোনও নিজস্ব উদ্যোগে কেউ এগিয়ে যান।

মা এবং দুই নাতি নিয়ে চার প্রজন্ম—আমি দেখে যাচ্ছি। সব প্রজন্মই দেশ বিদেশের অনূদিত সাহিত্য বাংলা বা ইংরেজিতে পড়ে বড়ো হচ্ছি।

পৃথিবীতে কমবেশী একশো পঁচানব্বইটা দেশ। ৭৫০ কোটি জনসংখ্যা। মোট ৪৫ শতাংশ লোক শিক্ষিত। ঘরে ঘরে প্রযুক্তি। উচ্চ শিক্ষার বিজ্ঞাপনে সব মিডিয়ায় ঝলকানি। আমাদেরও দুটো সংস্থা আছে। সাহিত্য একাদেমী – কেন্দ্রীয়, বাংলা একাদেমী-রাজ্যের। এরা নিজেদের বানান আ, অ্যা না এ দিয়ে হবে তা নিয়ে য্ত চিন্তিত, সেমিনার নিয়ে তত চিন্তিত অনুবাদ নিয়ে নয়। প্রকাশকদেরও অনুকম্পার পাত্রটি হলেন লেখক। ইংরেজিভাষা এখন সারা বিশ্বে কাজের ভাষা। এই একটা ভাষায় অনুবাদই তো সর্বত্র পৌছাতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন গ্রুপ খুললে এখনো জানা যায়—পাঠক নিতান্ত কম নয়।

আমার কন্যা যখন গর্ভস্থ তখন আনা কারেনিনা পড়েছিলাম। দুটো খন্ড। অনুবাদ-ননী ভৌমিক।

রয়ে সয়ে পড়তাম। কখনো নিজেকে আনা ভাবতাম, কখনও লেভিন। পুরুষ চরিত্র কি! সেই তো টলস্টয়ের রিফ্লেকশন। বই শেষ করে মনও বিষণ্ন হয়ে গেল।

কিন্তু ফ্রান্সের কোনও যুবক কি আরণ্যক পড়েছেন?

আমি তো কুন্দেরা পড়েছি ইংরেজিতে।

কোনও রাশিয়ার বালক কি চাঁদের পাহাড় পড়ে নিজেকে শংকর ভেবেছে।

আবার আমেরিকা থেকে ফেরার পর শুনেছি, বাবার মুখেই –সল বেলোর সঙ্গে আলাপের সময় তিনি জানতে চান বাবা তার লেখা পড়েছেন কিনা। বাবা বলেছিলেন বাবা পড়েছেন কিন্তু তিনি নিশ্চয়ই বাবার নামও শোনেননি। ঠিক তাই করতে করতে তিনি জানতে চান, বাবা কি চান তাঁর কাছে। বাবা বলেছিলেন, তিনি যেন তাঁর লেখার বিষয় যে জায়গা জুড়ে, তা গাড়ি চালিয়ে ঘুরে দেখান। সেটাই হয়েছিল। আসলে ভাষা, ভাষা করে চেঁচিয়ে কি করবো। ইংরেজি ভাষা এটা মাল্টিকুইজিন রেস্তোঁরা। আমাদের সুখাদ্যগুলো কি আমরা সাজিয়ে গুছিয়ে সেখানে পরিবেশন করতে পারিনা। ই বুকের কল্যাণে সব সাহিত্যলোভীই তা চেখে নিতে পারে। গ্লোবালাইজেশন শুধু চাকরির, বাসস্থানের, ডিগ্রির? আর কিছু আদান প্রদানের দরকার নেই?

PrevPrevious‘পাতি ঠাণ্ডা লাগা জ্বর’ কিংবা ‘পাশবালিশ’ এর কিসসাঃ মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ।
Nextফ্রেডরিক গ্রান্ট বান্টিঙ : কর্ম ও জীবন- পর্ব ৫Next

One Response

  1. Pampa Deb says:
    August 10, 2020 at 10:38 am

    অভিভূত হলাম । চমৎকার, বলিষ্ঠ লেখনী, লেখকের বক্তব্য, এত সুচিন্তিত, ভাল লাগল ।

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

মারীর দেশের মুখোশ

February 24, 2021 No Comments

১. মাস্ক জীবনযাত্রার অঙ্গ হয়ে ওঠার পর আর কার কতখানি ভালো হয়েছে জানি না, আমার অনেকগুলো লাভ হয়েছে। আমার সাংঘাতিক অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের ধাত। সামান্য ধুলোবালি

গৌ

February 24, 2021 No Comments

গৌ নিয়ে ভৌ করে শিক্ষিত কৌন রে,                                     

রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ করা বেশি জরুরি এবং সহজ কাজ।

February 24, 2021 No Comments

এমবিবিএস কোর্সের তৃতীয় বছরে প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন নামে একটি বিষয়ের থিয়োরি বেশ ভালভাবে মুখস্থ করলেও, ব্লক, অঞ্চল, উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র এইসব শব্দগুলো সম্পর্কে অত্যন্ত ভাসা ভাসা

তার

February 23, 2021 No Comments

তার বললে আমরা সাধারণ ভাবে বুঝি লম্বা সুতো বা দড়ির মত, ধাতু নির্মিত একরকম জিনিস। এই তার জিনিসটি আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহার করা কয়েকটি জিনিসের

হাসপাতালের জার্নালঃ কেন আমি প্রাউড টু বি এমবিবিএস নই

February 23, 2021 No Comments

ডাক্তারেরা সম্প্রতি রিপোর্টার আর বিচারপতিরও বলা ‘স্রেফ এমিবিবিএস’ বলার প্রতিবাদে নিজেদের প্রোফাইল পিকচারে ‘Proud to be an M.B.B.S.’ লেখা ফ্রেম লাগিয়েছেন। আমি লাগাইনি। কেন? এই

সাম্প্রতিক পোস্ট

মারীর দেশের মুখোশ

Dr. Soumyakanti Panda February 24, 2021

গৌ

Arya Tirtha February 24, 2021

রোগের প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ করা বেশি জরুরি এবং সহজ কাজ।

Dr. Sukanya Bandopadhyay February 24, 2021

তার

Dr. Dayalbandhu Majumdar February 23, 2021

হাসপাতালের জার্নালঃ কেন আমি প্রাউড টু বি এমবিবিএস নই

Dr. Arunachal Datta Choudhury February 23, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

298873
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।