An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

বেশি বয়স অবধি সন্তানের পরিকল্পনা ফেলে না রাখাই ভাল

IMG-20200108-WA0016
Dr. Indranil Saha

Dr. Indranil Saha

Reproductive medicine specialist
My Other Posts
  • January 8, 2020
  • 4:23 pm
  • No Comments

প্রশ্নঃ সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করার সত্যিই কি প্রয়োজনীয়তা আছে?
উত্তরঃ নিশ্চয়ই আছে। কারণ আজকালকার কেরিয়ারমুখি ছেলেমেয়েদের ছোট থেকেই পরিকল্পনা থাকে নানা বিষয়ে। কিন্তু সন্তান নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা থাকে না। অনেকেই ভাবেন, এটা কোনো পরিকল্পনার মতো বিষয়ই নয়। সন্তান তো যে কোনো সময়ে নেওয়া যাবে। আগে ব্যক্তিগত জীবনের সব চাহিদা পূরণ করি, মানসিক ও শারীরিক ভাবে তৈরি হই, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঠিকমতো বোঝাপড়া গড়ে উঠুক তারপর একটু স্থিতু হয়ে সন্তানের কথা ভাবা যাবে। তাঁরা ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা নানাকাজে নিজেদের ব্যস্ত রাখলেও সন্তানের ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। অনেক সময়ে আবার মিডিয়াতে ফলাও করে প্রচার করা হয় বিখ্যাত ব্যক্তিদের আই ভি এফ-আর মাধ্যমে অনেক বেশি বয়সে সন্তান হওয়ার কথা। এর ফলে সাধারণ মানুষ মনে করে আই ভি এফে সবই সম্ভব। কিন্তু মাথায় রাখা দরকার, আইভিএফ যেমন ব্যয়সাপেক্ষ তেমনই এতে শারীরিক ও মানসিক ধকল আছে। আর সফলতার হার ৪০% এর বেশি নয়। এছাড়াও অনেক ক্ষেত্রেই তাঁদের সন্তান হয় কোনো তৃতীয় ব্যক্তির ডিম্বাণুর সাহায্যে। এই কারণেই ঠিক সময়ে সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা থাকা দরকার।

প্রশ্নঃ ফার্টিলিটি প্ল্যানিং বলতে ঠিক কী বোঝায়?
উত্তরঃ সহজভাবে বলা যায়, পরিবারে সন্তান আনার যথাযথ পরিকল্পনা করা। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গেছে, স্বাভাবিকভাবে ১টি বা ২ টি সন্তান চাইলে যে কোনো মহিলাকে যথাক্রমে ৩২ বা ২৭ বছর বয়স থেকেই সন্তানধারণের চেষ্টা করতে হবে। কারণ মহিলাদের বয়সের ওপর সন্তানধারণের সফলতা অনেকটাই নির্ভর করে।

প্রশ্নঃ বয়স বাড়লে কী কী সমস্যা মহিলাদের সন্তানধারণে বাধার সৃষ্টি করে?
উত্তরঃ বয়স বাড়লে নানা সমস্যা মহিলাদের স্বাভাবিকভাবে মা হওয়ার পথে বাধা সৃষ্টি করে। যেমন,
• ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণুর গুণগতমান এবং পরিমাণ দুটোই কমতে থাকে। ৩০ বছর বয়সের পর থেকে কমতে শুরু করে আর ৩৫ এরপর এই কমার হার দ্রুত বাড়তে থাকে।
• বেশি বয়সে মিসক্যারেজ এবং জন্মগত ত্রুটির আশঙ্কা অনেক বেড়ে যায়।
• ফাইব্রয়েড, এন্ডোমেট্রিওসিস এবং ফ্যালোপিয়ান টিউবের সমস্যা বেশি বয়সে লক্ষণীয়ভাবে বাড়ে
• বয়স বাড়লে প্রেগন্যান্ট হলে জটিলতা অনেক বেড়ে যাওয়ার চান্স থাকে। যেমন, জেস্টেশনাল ডায়াবেটিস, প্রিএক্ল্যাম্পশিয়া ইত্যাদি।

প্রশ্নঃ পুরুষদের বয়সও কি প্রেগন্যান্সিতে কোনো বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে?
উত্তরঃ অবশ্যই পারে। যদিও মহিলাদের তুলনায় পুরুষদের কিছুটা দেরিতে অর্থাৎ ৪০ বছরের পর স্পার্ম অর্থাৎ শুক্রাণুর পরিবর্তন হয়। যার ফলে সন্তানহীনতার সমস্যা দেখা দিতে পারে অথবা সন্তান হলেও তার মধ্যে দেখা দিতে পারে ক্রোমোজোমাল বা ডেভেলপমেন্টাল সমস্যা।

প্রশ্নঃ কখন থেকে সতর্ক হওয়া দরকার?
উত্তরঃ স্ত্রীর বয়স যদি ৩৫ এর কম হয় এবং এক বছর কোনোরকম জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গ্রহণ না করে সহবাস করার পরেও প্রেগন্যান্সি না আসে তাহলেই সতর্কতা দরকার। তখন অযথা দেরি না করে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা দরকার সন্তান না আসার কারণ কী? কী করলে সন্তান আসবে? আর বয়স ৩৫ এর বেশি হলে ৬ মাসের পরেই সতর্ক হতে হবে।

প্রশ্নঃ কীভাবে জানা যায় কারো ডিম্বাশয়ে কী পরিমাণ ডিম্বাণু মজুত আছে?
উত্তরঃ ডিম্বাণুর সংখ্যা এবং তার গুণগত মান যাচাইয়ের জন্য ব্লাড টেস্টের মাধ্যমে ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোন বা এফ এস এইচ অথবা অ্যান্টিম্যুলেরিয়ান হরমোজাবা এ এম এইচ পরীক্ষা করা হয়। আবার আল্ট্রাসাউন্ড করেও ফলিকলের পরিমাণ জানা যায়। এই পদ্ধতিকে বলা হয় অ্যান্ট্রাল ফলিকল কাউন্ট বা এ এফ সি। এই পরীক্ষাগুলোর মাধ্যমে ডিম্বাণুর সংখ্যার একটা ধারণা পাওয়া যায়। যদিও প্রেগন্যান্সির সম্ভাবনা কতটা সে সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যায় না।

প্রশ্নঃ কোনোভাবে কি বয়স বৃদ্ধিজনিত এই সব সমস্যা এড়ানো যায়?
উত্তরঃ একেবারেই না। যদিও সুষম খাবার খেলে, নিয়মিত শরীরচর্চা করলে, পর্যাপ্ত ঘুম হলে, ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করলে মানসিক চাপমুক্ত থাকলে সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে।

প্রশ্নঃ চিকিৎসায় কি এই ইনফার্টিলিটির সমস্যা দূর করা যায়?
উত্তরঃ উপযুক্ত চিকিৎসায় ফার্টিলিটি বাড়ানো সম্ভব। এরজন্য যেসব পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয় তাহলে ইন্ট্রাইউটেরাইন ইনসেমিনেশন, ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন অথবা ফার্টিলিটির জন্য বিশেষ ধরণের ওষুধ খেতে হয়। এগুলো প্রেগন্যান্সিতে কিছুটা সাহায্য করলেও স্বাভাবিক বয়সের যে প্রভাব তা প্রতিরোধ করতে পারে না।

প্রশ্নঃ সন্তানধারণের জন্য আর কী কী করা যেতে পারে?
উত্তরঃ একটা উপায় হল, শুক্রাণু, ডিম্বাণু অথবা এমব্রায়ো ফ্রিজ করে রাখা। স্পার্ম ও এমব্রায়ো ফ্রিজিং কার্যকরী পদ্ধতি। যদিও ডিম্বাণু ফ্রিজিং করার পরামর্শ দেওয়া হয় না। কারণ এর সফলতার হা্র খুবই কম। আর স্বামী ও স্ত্রী দুজনই অক্ষম হলে অন্য ব্যক্তিদের থেকে প্রয়োজনমতো স্পার্ম, ওভাম বা এমব্রায়ো নিয়েও সন্তানের মুখ দেখতে পারেন।

PrevPreviousমেনোপজের কথা ভুলে সুস্থ থাকুন
Nextমাইগ্রেনে মাথার একদিকেই ব্যথা হবে এমনটা নয়Next

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

প্রাণ আছে, আশা আছে

April 20, 2021 No Comments

প্রায় কুড়ি বাইশ বছর আগের কথা, আমি তখন একটি ছোট হাসপাতালে কর্মরত। কর্মী ইউনিয়নগুলির অত্যুগ্র মনোযোগের জন্যে এই হাসপাতালের বিশেষ খ‍্যাতি। কর্মী ইউনিয়নগুলির নেতৃবৃন্দ হাসপাতালের

প্রসঙ্গঃ শিশুদের কোভিড

April 20, 2021 No Comments

প্রথমেই ভালো দিকটা দিয়ে শুরু করি। বড়দের তুলনায় শিশুদের কোভিড আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম এবং ভাইরাস আক্রান্ত হলেও রোগের ভয়াবহতা তুলনামূলক ভাবে কম। এই লেখায়

দ্বিতীয় ঢেউ এর দিনগুলি ৮

April 20, 2021 No Comments

রোজা শুরু হতেই বমি আর পেটে ব্যথার রোগীরা হাজির হন। পয়লা বৈশাখের আগের দিন দুপুরে চেম্বার করছিলাম। আজ ভোট প্রচারের শেষ দিন। ঠাঁ ঠাঁ রোদ্দুরে

চাই মাস্ক, টিকা, পর্যাপ্ত কোভিড বেড, র‍্যাপিড এন্টিজেন টেস্ট এবং চিকিৎসাকর্মীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা

April 19, 2021 1 Comment

কোভিড 19 এর দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় দেশ এবং রাজ্যের স্বাস্থ্যব্যবস্থা যখন নগ্ন হয়ে পড়েছে, সেই সময় পশ্চিমবঙ্গের চিকিৎসকদের সর্ব বৃহৎ সংগঠন ওয়েস্ট বেঙ্গল ডক্টরস ফোরামের

যদি নির্বাসন দাও

April 19, 2021 No Comments

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কবিতা

সাম্প্রতিক পোস্ট

প্রাণ আছে, আশা আছে

Dr. Aniruddha Kirtania April 20, 2021

প্রসঙ্গঃ শিশুদের কোভিড

Dr. Soumyakanti Panda April 20, 2021

দ্বিতীয় ঢেউ এর দিনগুলি ৮

Dr. Aindril Bhowmik April 20, 2021

চাই মাস্ক, টিকা, পর্যাপ্ত কোভিড বেড, র‍্যাপিড এন্টিজেন টেস্ট এবং চিকিৎসাকর্মীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা

Doctors' Dialogue April 19, 2021

যদি নির্বাসন দাও

Dr. Chinmay Nath April 19, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

312720
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।