PANIC IS WORSE THAN DISEASE ITSELF
1. Alchohol based hand sanitisers are not needed . Frequent hand washing with soap water is sufficient .
2. N95 mask is not fully capable of protecting against virus . Still it may be used by health professionals only who come in contact with patients and suspects with wet cough .
3. For others less costly surgical masks are sufficient if at all needed.
4. No guideline suggests wearing mask by commoners in stage 2 transmission .
5. Total clamp down will have a disastrous effect on the poor and daily wagers . They may be saved of corona but will die of starvation
6. With course of time, protective antibody and herd immunity will develop like other viral dusease
করোনা প্রতিরোধে মাস্কের ভূমিকা
১. মাস্ক নিয়ে গণ হিস্টিরিয়া চলছে, কালোবাজারি তুঙ্গে। নানা ধরণের মাস্ক রাস্তার মোড়ও বিক্রি হচ্ছে দশগুণ দামে । মানুষ পাগলের মতো কিনছেন ও পরছেন। আমাদের হাসপাতালে ক্লার্ক রাও মাস্ক চাইছেন, না দিলে রাগ করছেন। এর মূলে আছে যুক্তিহীন অপবিজ্ঞান ।
২. মাত্র তিন ধরণের মানুষ মাস্ক পরবেন
ক) যদি জ্বর , শুকনো কাশি ও শ্বাস কষ্ট থাকে ।
খ) যদি করোনা রোগী বা সন্দেহজনক রোগীর নিকটে আসেন বা থাকেন ।
গ) করোনা চিকিৎসায় নিযুক্ত স্বাস্থ্য কর্মীরা ।
৩. রং বেরং-এর বাহারি কাপড়ের মাস্ক কার্যকরী নয় ।
৪. এন ৯৫ মাস্কের দরকার নেই। ত্রিস্তর সার্জিক্যাল মাস্ক যথেষ্ট (আসল দাম ৫ টাকা , এখন বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকায়।)
৫. মাস্ক আপনাকে আক্রান্ত হওয়া থেকে বাঁচায় না। আপনার থেকে অন্যের আক্রান্ত হওয়াকে আটকায় ।
৬. এখনো সারা ভারতে যত রোগী চিহ্নিত হয়েছেন সবার বিদেশি যোগ পাওয়া গেছে। এই স্তরে প্রতিরোধ isolation , quarantine and treatment . এখনো de novo বা দেশের মধ্যেই আছেন অথচ রোগ হইয়াছে এমন কাউকে পাওয়া যায় নি। মাস্ক পরে ঘুরে বেড়ানো অর্থহীন। আতঙ্ক বা ফ্যাশন যাই হোক।
৭.মাস্ক এক দু ঘন্টার বেশি টানা পরে থাকা সম্ভব নয়। ফলে অনেকেই মাস্ক তুলে বা নামিয়ে হাঁচি কাশি দিচ্ছেন, চা বিড়ি খাচ্ছেন, হয়তো চুমুও খাচ্ছেন। অনেকেই মাস্ক নাকের নীচে নামিয়ে পরছেন। এটা আহাম্মকি।
৮. করোনা ভাইরাস droplet এর মারফত ছড়ায়। বাতাসের মাধ্যমে বা airborne বলে এখনো প্রমাণ হয় নি। ফলে উৎস থেকে বহুদূরে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা কম।
৯ .ঘরে দরজা এঁটে কারফিউ করে বসে থাকা গোমূত্র পানের মতোই অপবিজ্ঞান। এর পিছনে রাজনৈতিক অভিসন্ধি থাকতে পারে, যুক্তি নেই।
১০. থালা বাসন বাজিয়ে স্বাস্থ্য কর্মীদের উৎসাহ না দিয়ে তাদের কাজের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করলে ভালো হয় ।
দুঃখের সঙ্গে বলতে বাধ্য হচ্ছি, একদিন ১৮ঘন্টা বাড়িতে থাকলে সংক্রমণ শৃঙ্খল ভেঙে যাবে, এই তত্ত্ব আজগুবি। গোমূত্র পানের দ্বারা করোনা প্রতিরোধ বা পেঁপের পাতার দ্বারা ডেঙ্গু প্রতিরোধের মতোই।
ঐভাবে ট্রান্সমিশন চেন ভেঙে যায় না । এইচ আই ভি সহ অন্য বহু virus are more fragile than corona . They last less than two hours outside body . In comparison corona is much robust . মেটাল সারফেস এ এটা বারো ঘন্টা বেঁচে থাকে বলে ধারণা। কিন্তু এখনো প্রমাণিত হয় নি। এটা শুধু droplet না airborne তাও পুরো জানা নেই। এখনো জানা আছে কাপড়, জামা, খাবার, থালা, বাটি দ্বারা ছড়ায় না। COVID 19 সম্পর্কে প্রায় কিছুই জানা নেই সার্স, মার্স এর তুলনায়। এটার RNA তে ১৭ বার Mutation হয়েছে। ১৮ ঘন্টা বাড়িতে বসে থাকলে ১৩০ কোটি মানুষের মধ্যে ট্রান্সমিশন চেন ভেঙে যাবে, এর কোনো বৈজ্ঞানিক রেফারেন্স দিতে পারেন? উল্টে এর ফলে দেশের ৮২% অসংগঠিত শ্রমিক ও ডেইলি লেবার পরিবারে বিপর্যয় নেমে আসবে ।
যদি ২২ শে মার্চ চেন না ভাঙে তাহলে আর কতবার কারফিউ করবেন? এর ফলে জিনিসের দাম, মজুতদারী, কালোবাজারি সব বাড়বে। কলকাতায় ২৭% মানুষ রাস্তায় থাকে। তারা নিজেদের কোথায় “গৃহবন্দি” করবে?
করোনা নিয়ে গণ হিস্টিরিয়া বেড়ে যাচ্ছে। এলাকার মানুষ আতঙ্কে উত্তেজিত হয়ে বিদেশ প্রত্যাগত বা কেরল/ চেন্নাই/ মহারাষ্ট্র প্রত্যাগতদের বাড়িতে হামলা করে এলাকা ছেড়ে দিতে বাধ্য করছে।
করোনার এনিম্যাল reservoir আছে, কিন্তু সবগুলো জানা যায় নি। এটা একটা zoonosis . ফলে কখনোই small পক্স এর মত এই জীবাণু নিশ্চিহ্ন হবে ন। ওই ১৮ ঘন্টার পরেও জীবাণু বেঁচে বর্তেই থাকবে ।
মাঝখান থেকে দেশের অর্থনীতি আরো ভেঙে পড়বে। যাদের ল্যাপটপ, স্মার্ট ফোন নেই, তারা কোরোনাতে না মরলেও অনাহারে মরবেন। বিদেশে করমর্দন, জড়িয়ে ধরে চুমু খাওয়া (অপরিচিত পুরুষ ও মহিলাকেও), পার্টি এসব অনেক বেশি। তাদের দেশের ফর্মুলা হুবহু এখানে চলবে কি করে?