Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

বিক্ষোভের একরাত

IMG-20250101-WA0121
Rudrani Misra

Rudrani Misra

Writer
My Other Posts
  • January 4, 2025
  • 9:08 am
  • No Comments

সেদিন ছিল ২৪ শে ডিসেম্বর, না কোনও ম্যাজাই আসেননি। বা, কোনও অবতার বা ভগবানেরও জন্ম হয়নি। আমরা ডাক্তার দিদির সঠিক বিচারের জন্য ডোরিনা ক্রসিং এ বিক্ষোভ সমাবেশে জমায়েত হয়েছিলাম। যা লাগাতার চলছিল। সেখানে পৌঁছানোর পরে সন্ধে ছটার দিকে একজন বর্ষিয়ান দিদির মুখে জ্বালাময়ী বক্তৃতা শুনতে শুনতে ভাবছিলাম ডাক্তার দিদিও তো এরকমই প্রতিবাদী ছিলেন। তাই তার এমন দশা হল। যাহোক তারপর তরুণ কর নামের একজন ডাক্তারবাবুর গলায় ভূপেন হাজারিকার দুটো গান শুনলাম। তিনি এতটাই ভাল গাইলেন যে অনুরোধে আরেকটাও গাইলেন। তারপর বক্তৃতা দিতে উঠলেন ডঃ সুদক্ষিণা দাস ম্যাডাম, তিনি নিজেও একজন ডাক্তার, তাঁর মুখে আমরা ডাক্তার দিদির কথা শুনলাম। সেই সঙ্গে আরেকটি কথা তিনি বললেন, যে এই নৃশংস ঘটনায় অনেকগুলো ‘মুখ’ খুলেছে। যেমন LGBTQ রাও এখন নিজেদের সমস্যা তুলে ধরছেন। এরপর আবার ডঃ তরুণ কর তিনটে গান গাইলেন। একসময় তাঁর মুখে স্বগতোক্তি শোনা গেল “অভয়া মঞ্চ আমাকে গায়ক বানিয়ে দিল”। ডোরিনা ক্রসিং এর মত জায়গাতেও সবাই নিশ্চুপে তাঁর গান শুনছিল। এরপর আরেকজনও বেশ প্রতিবাদী গান গাইলেন। এভাবেই সময় মত মানে পূর্ব নির্ধারিত সময়মত আটটা বাজলে আমরা ঘোষিত নির্দেশ পালন করে, হাতে মোমবাতি নিয়ে মানব বন্ধন তৈরি করলাম। যানবাহন চলাচল বিঘ্নিত না করেই। তাই সিগন্যালে চলাচল থামলে ওইটুকু সময়ের মধ্যেই আমরা রাস্তা পার হয়ে রেলিঙের পাদদেশে সিমেন্ট বাঁধানো জায়গায় মোমবাতি গেঁথে চলে এলাম। ডাক্তার দিদিকে তো আনবার্ন (UNBURN ) করা যাবে না। কিন্তু এর একটা সঠিক বিচার তো দরকার। এভাবে তো একটা রাজ্য চলতে পারে না। মিস তুঘলকের রাজত্ব।

এরপর ডক্টর তমোনাশ চৌধুরী মৃন্ময়ী প্রতিমার চোখ থেকে রক্ত পড়া, ডাক্তার দিদির একটা প্রতিমূর্তি নিয়ে এসে মঞ্চে প্রতিস্থাপন করলেন। আর সেই মৃন্ময়ীর গলায় স্টেথোস্কোপ ছিল। উনি যে ডাক্তার দিদি, স্টেথো না থাকলে হয়!!? তারপর সিনিয়ার ডাক্তাররা, তমোনাশ চৌধুরীর নেতৃত্বে ডাক্তার দিদিকে সম্মান জানিয়ে সামনে একটা ঝুলন্ত অগ্নিকুণ্ড জ্বালিয়ে রাখলেন। প্রেসের লেন্স পার্সনদের ভিড়ে অন্যদের দাঁড়ানো জায়গা ছিল না। এখানে জানিয়ে রাখি দর্শক বা পথচারীরা ক্রমাগত সমর্থন জানিয়ে গলা মিলিয়ে যাচ্ছিলেন। এই দৃশ্য দেখে একটা জিনিস আমরা বুঝতে পারছিলাম এ রাজ্যের সবাই সঠিক বিচার চায়।

এরপর আবার মঞ্চে এসে বক্তৃতা, দ্রোহের গান ও স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠল। এই সময় জুনিয়ার ডাক্তারদের মধ্য থেকে অনেকে এলেও আমার মনে শুধু অনিকেত মাহাতোর কথাগুলোই স্পষ্ট ভাবে মনে রয়েছে। এছাড়া দেবাশীষ হালদারও বক্তৃতা রেখেছিলেন। প্রত্যেকের একই কথা ছিল। সঠিক বিচার কী তাহলে হবে না?? এর মধ্যে অনিকেত একটা কথা বলেছেন যা মনকে নাড়া দিয়ে যায়। তিনি বলেছেন “যখন এই আন্দোলন শুরু হয়েছিল তখন আমাদের মধ্যে প্রশ্ন ছিল কেন ওর এমন অবস্থা হল? কে করল? আমরা কিন্তু এখনো সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি। এখনও একই প্রশ্ন আমাদের কে করল? কেন হল? কোনও উত্তর নেই। আর থ্রেট কালচার তো এখনও রয়েছে।” এর মধ্যে চায়ের নেশায় দেবদ্যুতি আর আমি চা খেতে গিয়ে দেখলাম। অনিকেত দাঁড়িয়ে কথা বলছেন আরেক জনের সঙ্গে। কথা বলার লোভ সামলাতে পারলাম না। তার সঙ্গে একটু কথা বলতে চাইলে, তিনি জানালেন যদিও তাকে এখনও থ্রেট করছে না। কিন্তু তার কলেজে অরাজকতা এখনও বহমান। আর দোষীরা শাস্তি না পেলে মানে সঠিক বিচার না হলে এরা ফিরে এসে আবার ভয়ঙ্করভাবে রাজত্ব কায়েম করবে। এর মধ্যে ফিরে আসবার সময় দেখলাম শ্রীলেখা দি এসেছেন। তিনি মঞ্চে উঠে বক্তৃতা দিতে না চাইলেও প্রায় জোর করেই তাকে বলতে বলা হল। তার প্রতিটি কথাই ভীষণ যুক্তিযুক্ত মনে হচ্ছিল। তার মধ্যে একটা কথা আমার এখনও বারে বারে নাড়া দিয়ে যায়। যে দোষীরা কলার তুলে ঘুরে বেড়াচ্ছে, জামিনে ছাড়াও পেয়ে যাচ্ছে। অথচ কেন নিপীড়িতা মেয়েটা নিজের নাম হারিয়ে তিলোত্তমা, অভয়া এসব নামে সম্বোধিত হবে?? শ্রীলেখা যে মন থেকে কষ্ট পেয়েছেন মেয়েটির মৃত্যুতে তা যেন তাঁর প্রতিটি বাক্যে তাঁর অভিব্যক্তিতে স্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠছিল। কয়েকজন রিপোর্টার তার কাছে বাইট চাইলে তিনি বিরক্ত হয়ে বলছিলেন ভাল লাগছে না বাইট দিতে। কী হবে কিছু বলে, মেয়েটা যদি প্রকৃত বিচার না পায়!!??”

সময়ের ঘড়ি টিক টিক করে এগিয়ে যাচ্ছিল সময় সীমিত। এরপর মাইকিং করা যাবে না। তবুও এর মধ্যে একজন মাইকের সামনে গিয়ে জানালেন আমি বেশী সময় নেব না। জাস্ট পাঁচ মিনিট আপনারা গুগল ম্যাপে গিয়ে ডোরিনা ক্রসিং এর নাম বদলে অভয়া ক্রসিং করে দিন। তিনি কীভাবে কী করতে হবে বুঝিয়ে বলছিলেন। তখন সীমিত সময়ের জন্য তমোনাশ স্যর একটু রাগান্বিত হলেও, আমরা ডোরিনাকে, অভয়া বানিয়ে নিয়েছি। দশটা বাজার ১৫ মিনিট আগেই মাইক বন্ধ করা হলেও খালি গলার স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠছিল ডোরিনা ক্রসিং, থুড়ি, অভয়া ক্রসিং। এর মধ্যে একজন দাদা রাতে খাওয়ার লোকজনের নাম লিখে রাখছিলেন। কথা ছিল পঞ্চাশ জন থাকবেন। লিস্টে দেখা গেল ৮০ জন। আমরা প্রভূত সাড়া পাচ্ছিলাম। আগেই বলেছি দর্শকরাও সমর্থন জানিয়ে যাচ্ছিলেন। বাংলার নাগরিক থেকে আমরা তিনজন ছিলাম। আমি, শমিতাদি আর দেবদ্যুতি। রাতে ভাত রুটি যে যার মত খেয়ে আবার স্লোগান চললো সারারাত ধরে। পুলিশের থেকে কেউ উঁকি দিলেই ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা বলছিল “ও পুলিশ তোমার ডি এ বাকি, বিক্ষোভে বসবে নাকি!!?? ” এভাবে নিত্যনতুন স্লোগানে মুখরিত সারারাত কাটিয়ে আমরা ভোরের আলো ফোটার সময় একটা দোকানে চা খেতে খেতে বেশ ধর্মতলা চত্তর টহল দিয়ে আবার মঞ্চে ফিরে এলাম। তবে সারারাত ধরে কালো কফি পেয়ে আমাদেরও অভিযোগের জায়গা ছিল না। আমি অবাক চোখে দেখলাম ছোট ছোট ছেলেরা কী সুন্দর গগন ভেদী আওয়াজে বলে উঠছিল “পিতৃতন্ত্র নিপাত যাক”।

এটাই বোধহয় আমাদের বড় প্রাপ্তি আগামীর কাছে।, সকালের মেট্রো চালু হলেই অন্যদের মতো আমিও বাড়ি ফেরার পথ ধরলাম। তবে ছেলেগুলো যখন বাসে উঠছিল যতদূর শব্দ যায় তাদের আওয়াজে ধর্মতলা মুখরিত হচ্ছিল “অভয়া তোমার ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই” স্লোগান ছড়িয়ে ছড়িয়ে বাস করে এগিয়ে যাচ্ছিল। সকালের মেট্রো চালু হতেই বাড়ি ফিরলাম। কারণ সেদিন আমাদের পরিবারের একটা বড় ক্ষতি কয়েক বছর আগে ঘটেছিল। তাই…

PrevPreviousজাতি এবং জাত – সুপ্রজননবিদ্যার স্তরায়িত ইতিহাস
Nextস্পর্ধার দাবিNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

November 15, 2025 No Comments

চন্দ্রধর দাসকে আপনারা চিনবেন না। অবশ্য কেউ কেউ চিনতেও পারেন, যারা অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পে ছুঁড়ে ফেলা তথাকথিত ‘বিদেশি’দের নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, সম্পূর্ণ নিরপরাধ হওয়া সত্ত্বেও

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

November 15, 2025 1 Comment

এক সময় পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের খুব জনপ্রিয় একটা শ্লোগান ছিল – ছোট পরিবার, সুখী পরিবার। ভারতবর্ষের বিপুল জনসংখ্যার কথা মাথায় রেখে পরিবার সীমিতকরণে প্রোৎসাহিত করতেই

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

November 15, 2025 No Comments

সব বাবা-মা ভাবেন অন্যের বাচ্চারা সেক্স করবে, কিন্তু আমার বাচ্চারা ওসব খারাপ কাজ কখনোই করবে না। আমাদের একটা বংশমর্যাদা আছে, শিক্ষা আছে।আমাদের পরিবারে এসব হয়

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

November 14, 2025 No Comments

তিন নাকি চারজন সন্ত্রাসবাদী ধরা পড়েছে, যারা পেশায় চিকিৎসক। এর জন্য সামগ্রিকভাবে চিকিৎসকদের কেউ গালিগালাজ করে যাবেন বলে মনে হয় না। আরেকদিকে মাননীয় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

November 14, 2025 No Comments

টেলিভিশনের খবরে বলছে, “বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার।” টেলি-সাংবাদিক বেশ রসিয়ে বলছেন আর আমি সীতার মতো “ধরণী দ্বিধা হও” বলে পাতাল

সাম্প্রতিক পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

Dr. Sarmistha Roy November 15, 2025

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

Somnath Mukhopadhyay November 15, 2025

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

Dr. Indranil Saha November 15, 2025

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

Dr. Bishan Basu November 14, 2025

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

Dr. Koushik Dutta November 14, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

590349
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]