মাননীয়া অনুপ্রেরণা বন্দ্যোপাধ্যায় যে ভঙ্গিতে কথা বলেন অফিসিয়ালদের সাথে সেটা সবসময়ই থ্রেটের ভঙ্গিতে। বিভিন্ন সরকারী কাজকর্মের লাইভ স্ট্রিমিংয়ের ভিডিও দেখেছি তো! আর ভেবে নেন সেটাই স্বাভাবিক। ভাবেন সবাই ওনার বদান্যতায়, ওনার দয়ায় সবাই চাকরী পেয়েছেন। ওনার আমলে নাহয় কেউ সঠিক যোগ্যতায় চাকরি পায়নি, কিন্তু আগে তো পেয়েছে। সেটাও ভুলে যান।
সকলকে ‘চাকর-বাকর’ ভেবে নিলে ওই ভঙ্গিতেই ‘মানুষ’ কথা বলে। আর তাই ওই দলের বাকী ‘মাথা’রা ওই ভঙ্গিকে নকল করে কথা বলে। যা খুবই স্বাভাবিক বলে সকলেই মনে করে। তাই ‘থ্রেট কালচার’এর কোন অস্তিত্বের কথা অস্বীকার করা অস্বাভাবিক নয়। কারণ ওটা, ওই ভঙ্গিতে কথা বলাটা ‘স্বাভাবিক’, অস্বাভাবিক নয়।
তাই থ্রেট দিয়ে ‘থ্রেট সিন্ডিকেট’এর অস্তিত্বের কথা অস্বীকার করা অস্বাভাবিক নয়। সরাতে হলে ‘থ্রেট সিন্ডিকেট’এর মাথাকে সরাতে হবে। না হলে কিছুই হবে না…
সঠিক।