Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

দল্লী রাজহরার ডায়েরী পর্ব ৪

arvindguptamatchboxtippertruck
Dr. Asish Kumar Kundu

Dr. Asish Kumar Kundu

Physical Medicine & Rehabilitation Specialist
My Other Posts
  • June 24, 2022
  • 7:28 am
  • One Comment

এই পর্বের একটা চিঠি অরবিন্দের আমাকে লেখা। আমি তখন কলকাতায়। বাকি চিঠি আমার চঞ্চলাকে লেখা। অপরিবর্তিত। আজকের সংযোজন বন্ধনীর মধ্যে।

১১.১.৮২

একটা কাজে ইউনিয়ন অফিসে বসে লিখছি, পাশে শৈবাল,‌ পবিত্র, তিমু বসে আছে।

(তিমু—তিমির মুখার্জী। আমার স্কুলজীবনের বন্ধু। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক কাজকর্মের সাথে যুক্ত। তিমু শৈবালকে সাথে নিয়ে দল্লী রাজহরা আসে কয়েকদিনের জন্য।)

তিমু কাল ফিরে যাবে। তোর পাঠানো বিস্কুট আর অন্য খাবারগুলো খাচ্ছি।

শৈবালের চাকরীটা এখনও ঝুলে আছে। (ইউনিয়ন অফিস থেকে মাইল তিনেক দূরে একটা মিশনারী হাসপাতাল আছে—পুষ্পা হাসপাতাল। আমি যখন দল্লী রাজহরা যাই তখন ওদের কোন ডাক্তার ছিল না। তাই ওখানকার সিস্টাররা আমাকে মাঝে মাঝে ডেকে পাঠাতো রুগী দেখার জন্য। একদিন ওখানে একটা পাঞ্জাবী পরে গেছিলাম। পাঞ্জাবীটা একটু ছেঁড়া ছিল। সিস্টাররা আমাকে একটা নতুন পাঞ্জাবী কিনে দেয়।

পুষ্পা হাসপাতাল একজন স্থায়ী ডাক্তার খুঁজছিল। আমি আমার কলকাতার বন্ধুদের লিখে জানাই। সাথে সাথেই শৈবাল—ও তখন স্নাতকোত্তর পড়াশোনা করছিল, পড়াশোনা ছেড়ে চাকরী করতে দল্লী রাজহরা চলে আসে।)

১৫ই জানুয়ারী চাকরীটা হবে কিনা জানা যাবে। এখানে কদিন বেশ গরম যাচ্ছে। আজই হঠাৎ মেঘলা হয়ে গেছে। হাওয়া দিচ্ছে আর একটু একটু ঠান্ডা লাগছে।

এখানে tension অনেকটা কমে গেছে। নিয়োগী দু-তিন দিনের জন্য বাইরে গেছে, মুহল্লার কাজকর্ম এক হপ্তার জন্য পিছিয়ে গেছে। ম্যাগাজিনের কাজকর্ম একটূ পিছিয়ে গেল। (মিতান নামে একটা পত্রিকা আমরা প্রকাশ করা শুরু করি।) বিনায়কদা আগামীকাল ফিরবে বলে মনে হয়। ফেব্রুয়ারী মাসে আমি আর শৈবাল কলকাতা যাব ভাবছি—অবশ্য নিয়োগীর সাথে একটু কথা বলতে হবে—আর দেখতে হবে পবিত্র আর বিনয়কদা তখন থাকে কিনা। যদি যাই তাহলে সাত দিনের জন্য ধানবাদ যাব। সন্ধ্যে বেলা—ঘরে বসে লিখছি। তিমু গেছে বাজার করতে, ও ঠিক করেছে আজ ও খিচুড়ি বানাবে—জনক, সহদেব, আনসার আর পবিত্র খাবে। শৈবাল গেছে পুষ্পা হাসপাতালে একটা রোগী দেখতে।

(জনক—জনকলাল ঠাকুর, খাদানের শ্রমিক ছিল। ওর মাও খাদানে কাজ করতেন। আমি যখন যাই তখন জনক ছত্তিশগড় মুক্তি মোর্চার নেতা, ও পাঁচ বছরের জন্য মুক্তি মোর্চার তরফে বিধানসভার বিধায়ক ছিল।

সহদেব—সহদেব সাহু, একসময় খাদানে ট্রাক চালাত। আমি যখন যাই তখন ইউনিয়নের বড় নেতা—নিয়োগীর ডান হাত। কয়েক বছর পর ইউনিয়ন বিরোধী কাজ কর্মের জন্য ইউনিয়ন থেকে বহিষ্কার করা হয়।)

সর্দি কাশি হচ্ছে, শরীরটা খারাপ। সিগারেটটা ছাড়া উচিত। কিন্তু এত ভালো লাগে খেতে।

১৭.১.৮১  

শৈবাল পুষ্পা হাসপাতালে চাকরীটা পেয়ে গেছে, আমাদের সাথেই আছে। কাল কোয়ার্টারে চলে যাবে। মাঝে মাঝে আমাদের সাথে থাকবে। ও আজ ইউনিয়ন অফিসে এসেছে।

আজ আমার তত্ত্বাবধানে একটা মুহল্লায় লাইব্রেরী চালু হচ্ছে। মাত্র এগারোটা বই দিয়ে। মাত্র এই কটাই বই জোগাড় করা গেছে, তাতেই ছেলেদের কি উৎসাহ। বইয়ের মলাট দিচ্ছে, লিস্ট বানাচ্ছে, বাইরে লিখে দিয়েছে ‘পুস্তক কা ঘর’। একই সাথে ক্রেশ কাল থেকে চালু হচ্ছে—একটা ঘরে। বাইরে লেখা ‘বচ্চো কা ঘর’। দু তিন দিনের মধ্যে আরো কিছু কিছু বই কিনে আনব।

(দল্লী রাজহরায় শ্রমিক মুহল্লায় ভিলাই স্টীল প্ল্যান্টের বানানো একটা বড় ক্রেশ ছিল। চার পাঁচজন স্টাফ। কোনও কারণে কোন শ্রমিকই নিজেদের ছেলে মেয়েকে ওখানে রাখত না। তাই নিয়োগীর সাথে কথা বলে একটা experiment হিসেবে আমি এই ক্রেশ চালু করি।)

কাল ভিলাই যেতে হবে। ওখানে শহীদ মেলাটা সাতদিনের জন্য লাগানো হবে।

রাত সাড়ে আটটা—একটু আগে আমি আর শৈবাল বাইরে খেয়ে ফিরেছি, আজ সারাদিনই মুহল্লায় কাটিয়েছি। শৈবালও ছিল। ক্রেশ কাল চালু হবে নাস, কয়েকটা কাজ বাকি আছে। বৃহস্পতিবার একটা মিটিং করে শুক্রবার চালু করা হবে। আগামীকাল আমার ভিলাই যাওয়ার কথা। নিয়োগীর আজ দিল্লী থেকে ফেরার কথা। এখনো ফেরেনি। আজ না ফিরলে সমস্যা হবে। প্রচুর কাজের সিদ্ধান্ত নেওয়া ওর জন্য অপেক্ষা করে আছে। ১৫ ই জানুয়ারী ব্যাপারে এখনো কোন stand নেওয়া হয়নি।

১৮.১.৮২

নিয়োগী আজ ফিরেছে। ভিলাই আজ যাব কিনা এখনও জানি না।

২৬.১.৮২

ঘরে বসে লিখছি। ঘরে আরো দশজন ছেলে। বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটি থেকে এসেছে। অতিথি, এটা একটা tourist spot হয়ে গেছে মনে হয়।

আজ একটু ক্লান্ত লাগছে। সকালবেলায় ইউনিয়ন অফিসে জনসভা ছিল। আমাদের ডিস্পেন্সারী উদ্বোধন হল। আমাকেই নারকেল ভেঙ্গে ধূপকাঠি জ্বালিয়ে উদ্বোধন করতে হল। তারপর বিনায়কদা আর পবিত্রর সাথে তীব্র বিতর্কে বসেছিলাম, বেশ tensionএর বিতর্ক।  আজ নিয়োগী জনসভায় ভাষণ দিতে বলেছিল। দিইনি। মাঝে মাঝে মনে হচ্ছে দিলেই ভাল হত। ঘরে এতগুলো ছেলে। ঘর দোর নোংরা করে রেখেছে। সবমিলিয়ে সারাদিনের শেষে বেশ ক্লান্ত, আমার ক্রেশ চালু হয়ে গেছে। এখন কি করব বুঝতে পারছি না। বাচ্চাদের সামলানো কি আমাকে দিয়ে হয়? কেউ কাঁদে, কেউ ঘুমিয়ে পড়ে—এক বিশ্রী ব্যাপার। আজ বন্ধ ছিল। আগামীকাল আবার খুলবে। দেখা যাক কি হয়।

আগামীকাল বিনায়কদারা দশদিনের জন্য বেরিয়ে যাচ্ছে। এখন আমার বিরাট comfort শৈবাল। প্রায় রাত্রেই চলে যাই শৈবালের কোয়ার্টারে।

৫.৩.১৯৮২

অরবিন্দ—আমাকে, ইংরেজী থেকে অনুবাদ

আশীষ, হোলির মিষ্টি গন্ধ হাওয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমার এই স্যাঁতস্যাঁতে ঘরে একটু নিঃসঙ্গ লাগছে। পবিত্র তিনদিন আগে বর্ধমান চলে গেল—একটা টেলিফোন পেয়ে। ওর বাবা খুব অসুস্থ।

লক আউট চলছে। তবে আলাপ আলোচনা, pressurisationও চলছে। আর মনে হচ্ছে দুই তিন দিনের মধ্যে কাজ শুরু হয়ে যাবে।

ক্রেশ চলছে। তবে সন্ধ্যেবেলার ক্লাস ঠিকমতো হচ্ছে না, আমি না থাকলে খুব কম বাচ্চাই আসে।

দিল্লী থেকে অমিত এসছিল দশ দিনের জন্য। ও কিছু মজদূরের সাথে study circle-এর  মত করলো।

আমার খুব তাড়াতাড়ি একটা drilling machine আর একটা drilling machine কিনব।

প্রথমে আমরা হাসপাতালের জন্য গ্রীল তৈরী করব। তারপর অন্যান্য কাজ।

আমরা অপেক্ষা করে আছি কবে তুমি আর চঞ্চলা ফিরে আসবে।

(অরবিন্দ—অরবিন্দ গুপ্তা। আই আই টি কানপুরের স্নাতক electrical engineering-এ। অত্যন্ত ধনী পরিবারের ছেলে। বলতো আমি তোমাদের মতো পেটিবুর্জোয়া নই। আমি বুর্জোয়া পরিবারের ছেলে। কিভাবে রাজহরায় এসে উপস্থিত হয়েছিল মনে নেই। তবে আমাদের মতই মুহল্লায় ডাল ভাত খেয়ে দিব্বি খোস মেজাজে থাকত।

ও আমাকে ক্রেশে সাহায্য করত। বাচ্চাদের টুকরো টাকরা রাস্তায় পড়ে থাকা জিনিস দিয়ে খেলনা বানাতো, পরে ওর match box tipper truck খুব প্রশংসিত হয়।

ও ইউনিয়নের কোঅপারেটিভ গ্যারেজ তৈরী করার মূল দায়িত্বে ছিল।

আজ অরবিন্দ খুব নামকরা লোক। বাচ্চাদের সামান্য জিনিষ দিয়ে খেলনা বানানোর প্রক্রিয়ার জন্য অনেক  award পেয়েছে, ওর অনেক বইও প্রকাশিত হয়েছে।)

(চলবে)

PrevPreviousটিম গেম
Nextঘুমের সমস্যা? ওষুধ ছাড়াই কিছু সমাধান।Next
5 1 vote
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
1 Comment
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Rumjhum Bhattacharya
Rumjhum Bhattacharya
11 days ago

খুব ভাল লাগছে পড়তে।

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

সরকারি ব্যবস্থায় আমাদের কোন কোন স্বাস্থ্য পরিষেবা বিনামূল্যে পাওয়ার কথা?

July 5, 2022 1 Comment

ডক্টরস ডায়ালগের ফেসবুক লাইভে ১লা জুলাই ২০২২ প্রচারিত।

আবার জিরোতে হিরো!

July 5, 2022 No Comments

গৌরচন্দ্রিকাঃ শিশিরদাকে খুব মিস করেছি এবার ট্রেকে গিয়ে। শিশিরদা আমাদের পঁয়ষট্টি বছরের তরতাজা যুবক। ট্রেকে অদম্য উৎসাহ। পারিবারিক কারণে যেতে পারেনি। নানা কারণে এ ট্রেক

তোমাতে করিব বাস

July 5, 2022 No Comments

প্রথম পর্ব। ডিসেম্বর ২০২১। ক্লিনিক থেকে বেরিয়ে ধীরেসুস্থে একটা ফিল্টার উইলস্ ধরাল মনোজিৎ। তারপরে মুচকি হেসে বলল, “ডায়াবেটিসের জন্য লেডি ডক্টর দেখালে, ঠিক আছে। কিন্তু

ব্যঙ্গের নাম অগ্নিপথ (২)

July 4, 2022 No Comments

আগের দিন বয়সের কথা বলেছিলাম। এবার একটু অর্থনৈতিক বিষয়ের দিকে চোখ রাখা যাক। যা জানানো হয়েছে তাতে অগ্নিবীরেরা প্রথম বছরে পাবেন ৩০ হাজার টাকা প্রতি

ট্রাইকটিলোম্যানিয়া

July 4, 2022 No Comments

একটি সহজ বিষয় নিয়ে লিখবো। ধরা যাক- হঠাৎ রাস্তায় যেতে যেতে আপনি দেখলেন – একজন লোক প্রতিদিন বসে বসে নিজের চুল টেনে তুলছে! যখন যেখানে

সাম্প্রতিক পোস্ট

সরকারি ব্যবস্থায় আমাদের কোন কোন স্বাস্থ্য পরিষেবা বিনামূল্যে পাওয়ার কথা?

Doctors' Dialogue July 5, 2022

আবার জিরোতে হিরো!

Dr. Sumit Das July 5, 2022

তোমাতে করিব বাস

Dr. Partha Bhattacharya July 5, 2022

ব্যঙ্গের নাম অগ্নিপথ (২)

Dr. Swastisobhan Choudhury July 4, 2022

ট্রাইকটিলোম্যানিয়া

Smaran Mazumder July 4, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

399866
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।