An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

করোনার দিনগুলি পর্ব ২৫

Doctor dead in corona
Dr. Aindril Bhowmik

Dr. Aindril Bhowmik

Medicine specialist
My Other Posts
  • April 28, 2020
  • 8:55 am
  • No Comments

ছোটো বেলায় রূপকথার গল্প বলতেন মা।

“তারপর অনেক রাক্ষস খোক্কস রাজপুত্রকে ঘিরে ধরল। রাজপুত্র তো ভয়ে অস্থির। কি করবে, এতো ভয়ংকর শত্রুদের সাথে লড়বে কি করে? হাতে যদিও তলোয়ার একটা আছে, কিন্তু তাতে তেমন ধার নেই। হঠাৎ মনে পড়ল, বুকের কাছে চেপে ধরা যে সোনার কৌটোটা, তার মধ্যে রয়েছে রাক্ষসদের প্রাণ ভোমরা। কৌটো খুলে যেই না রাজপুত্র ভোমরা বার করেছে, রাক্ষসদের সে কি তড়পানি। ‘তোকে টুকরো টুকরো করে ফেলব। গরম তেলে ভাজব। শিগগিরি ভোমরাটাকে ছেড়ে দে।’ ভোমরার একটা ডানা ছিড়তেই তড়পানি বদলে গেল অনুনয়ে। ‘তোমাকে সাত রাজার ধন এক মানিক দেব। তোমাকে রাজকন্যা এনে বিয়ে দেব। ওটাকে ছেড়ে দাও।’ তারপর পটাং করে ভোমরার মাথা ছিড়তেই শান্তি।”

মা চিরকালের জন্য চলে যাওয়ার সাথে সাথে রূপকথারাও বিদায় নিয়েছে। প্রতিনিয়ত বাস্তবের মুখোমুখি হচ্ছি। এই করোনা মহামারীর সময়ে আরও বেশি করে। বুঝতে পারছি রূপকথার মতো অতো সহজে সবকিছুর সমাধান হয় না।

নেতা মন্ত্রীরা বারবার আমাদের সৈনিকদের সাথে তুলনা করছেন। যদিও সৈনিক হওয়ার দক্ষতা ও ইচ্ছা আমার ধারণা অনেক চিকিৎসকেরই নেই। মানুষ মারা তো দূরের কথা, একটা ক্ষুদ্র প্রাণীকে মারতে গেলেও অনেক চিকিৎসকের হাত কাঁপে।

তাছাড়া এ আবার কীরকম সৈনিক? ঢাল নেই, তরোয়াল নেই, নিধিরাম সর্দার। এমনকি রোগীর মৃত্যু হলে তার ডেথ সার্টিফিকেট টুকুও লেখার অধিকার নেই।

ঢাল তলোয়ার ছাড়াই লড়তে গিয়ে মৃত্যু হলে আমরা নাকি শহীদের মর্যাদা পাব? তাহলে শুনবেন এক শহীদের গল্প? ডাঃ সাইমন, চেন্নাইয়ের একটি হাসপাতালের নিউরোসার্জেন। তিনি কোভিড আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা করতে গিয়ে নিজেই কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হন এবং গত রবিবার সন্ধ্যেয় মারা যান। এইসব শহীদদের গান স্যালুটের মাধ্যমে বিদায় জানানো হয় না। পলিথিনে মুড়ে কবর দেওয়া হয়। এমনকি তাঁর কিশোর পুত্র শেষ বারের জন্যও বাবার মুখ দেখতে পায়নি।

ডাঃ সাইমনের শেষযাত্রায় ছিলেন ডাঃ প্রদীপ, তারই এক সহকর্মী। আর ছিলেন এ্যাম্বুলেন্স চালক ও একজন পুলিশ। যে মানুষদের বাঁচাতে গিয়ে তিনি জীবন দিয়েছেন, সেই মানুষেরাই এ্যাম্বুলেন্স ঘিরে ধরেন। তাঁদের দাবী ডাক্তারবাবুকে ওখানে কবর দেওয়া যাবে না। এ্যাম্বুলেন্স চালককে বেধড়ক মারধোর করা হয়। পুলিশকর্মী ও ডাঃ প্রদীপ কোনোভাবে নিজেদের রক্ষা করেন। উত্তেজিত জনতা চলে যাওয়ার পরে ডাঃ প্রদীপ দেখেন ডাক্তারবাবুর মৃতদেহ রাস্তায় গড়াচ্ছে। তিনি ওই পুলিশকর্মীর সাহায্যে মৃতদেহকে গাড়িতে তোলেন। এ্যাম্বুলেন্স চালকের দেহ তখন রক্তে ভেসে যাচ্ছে। তাঁর তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু না হলে জীবন বিপন্ন হতে পারে।

ডাঃ প্রদীপ নিজেই ড্রাইভারের আসনে বসেন। তিনি তখনও উপস্থিত বুদ্ধি হারান নি। নিজেই এম্বুলেন্স চালিয়ে চালককে হাসপাতালে ভর্তি করেন। তারপর ডাক্তারবাবুর মৃতদেহ নিয়ে কবরস্থানে যান। কবর খোঁড়ার জন্য কেউ এগিয়ে আসেনি। চোখের জলে ভাসতে ভাসতে কোদাল দিয়ে তিনি নিজেই কবর খুঁড়তে শুরু করেন। ঐ পুলিশ কর্মীটি সারাক্ষণ তাঁর সাথে ছিলেন। তাঁর সহায়তায় ডাঃ প্রদীপ গর্ত করে নিজের সহযোদ্ধার দেহ পুঁতে ফেলেন।

এটা শুধু দক্ষিণ ভারতের গল্প নয়। এটা ভারতের সব কটা রাজ্যের গল্প। কোথাও লকডাউনের সময়ে মাঝ রাতে শুনশান রাস্তায় সিস্টার দিদিকে বের করে দেওয়া হয়। কোথাও সাতদিন কোভিড হাসপাতালে ডিউটি করে আসা ক্লান্ত চিকিৎসককে পাড়ায় ঢুকতে দেওয়া হয় না। আবার কোথাও করোনা আক্রান্ত চিকিৎসককে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিচার সভা বসে।

আর সেসময় অসংখ্য তরুণ চিকিৎসককে উপযুক্ত প্রটেকশান ছাড়াই কোভিড রোগীদের চিকিৎসায় লাগিয়ে দেওয়া হয়। তাঁদের শোনানো হয় এক অলৌকিক পনের মিনিটের থিয়োরি। পর পর সহকর্মীরা কোভিড আক্রান্ত হওয়ার পরও বাকিরা কাজ করে যান।

এইসব মৃত্যুভয়হীন প্রত্যেক চিকিৎসকই একেক জন অগ্নীশ্বর। আর অগ্নীশ্বরদের একটাই দূর্বলতা, অসুস্থ রোগী দেখলে তাঁরা অতীতের কথা মনে রাখেন না।

তবে আমরা যারা অগ্নীশ্বর নই তাদের সব কিছু মনে থাকবে। সব কিছু। থালা বাজানো থেকে ডাঃ প্রদীপের চোখের জলে ভেজা নোটটুকুও।
সব কিছু মনে রাখব…
প্রতিটি স্বাস্থ্য কর্মীর প্রতি ফোঁটা চোখের জল…
যদি বেঁচে থাকি, ভুলব না…

PrevPreviousকোভিড-১৯-এর রোগীদের কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে স্বাদ ও গন্ধের অনুভূতি লোপ পেতে পারে
Nextডা নন্দ ঘোষের চেম্বারঃ পর্ব ৩০ টিউমার নিয়ে ধুন্ধুমারNext

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

দিনলিপি ২৩শে জানুয়ারী

January 28, 2021 No Comments

আমাদের দেশে ভ্যাকসিন roll-out আজ প্রায় সাত দিন হতে চলল। খুবই আশাব্যঞ্জক চিত্র ভেসে উঠছে দেশের চারিপাশে। এখনো পর্যন্ত প্রায় বারো লাখ স্বাস্থ্যকর্মীকে ভ্যাকসিন দেওয়া

রক্ত– জোগাড়, দান, প্রক্রিয়াকরণ, সঞ্চালন

January 28, 2021 No Comments

এই দীর্ঘ ধারাবাহিক লেখাটি থেকে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর পাবেনঃ ১) আপনার কোনো আত্মীয়ের জন্য রক্ত লাগলে কী করবেন? ২) চিকিৎসক রক্তের প্রয়োজনের ব্যাপারে রোগীর আত্মীয়দের

সমস্ত ভারতীয় নবজাতকের জন্মের পর থাইরয়েডের পরীক্ষা কেন করা দরকার?

January 28, 2021 No Comments

ডা দোলনচাপা দাশগুপ্তের ইউটিউব চ্যানেল থেকে।

মনের অসুখ, শরীরের অসুখ ৩ঃ ডিসোসিয়েটিভ ডিসঅর্ডার

January 27, 2021 No Comments

ডাক্তার মধুবন্তী বসু বেশ নামকরা নিউরোলজিস্ট। কলেজের বন্ধুত্বের কারণে তিনি মাঝে মাঝেই পেশেন্ট রেফার করেন ডাক্তার নন্দীর কাছে। সেই সূত্রেই তাঁর কাছে কয়েক মাস হল

বইকুণ্ঠের জার্নালঃ ক্যাসিয়াস ক্লে ও সিস্টার নিবেদিতা

January 27, 2021 No Comments

অর্বাচীন দু’টি নিরীহ প্রশ্ন করি। ক্যাসিয়াস ক্লে আর সিস্টার নিবেদিতার মধ্যে মিল কোথায়? কোথায়ই বা মিলে গেছেন আমাদের মধুকবি আর অম্বরীশ দাস? প্রথমে ক্যাসিয়াস ক্লের

সাম্প্রতিক পোস্ট

দিনলিপি ২৩শে জানুয়ারী

Dr. Parthapratim Gupta January 28, 2021

রক্ত– জোগাড়, দান, প্রক্রিয়াকরণ, সঞ্চালন

Aritra Sudan Sengupta January 28, 2021

সমস্ত ভারতীয় নবজাতকের জন্মের পর থাইরয়েডের পরীক্ষা কেন করা দরকার?

Dr. Dolonchampa Dasgupta January 28, 2021

মনের অসুখ, শরীরের অসুখ ৩ঃ ডিসোসিয়েটিভ ডিসঅর্ডার

Dr. Chandrima Naskar January 27, 2021

বইকুণ্ঠের জার্নালঃ ক্যাসিয়াস ক্লে ও সিস্টার নিবেদিতা

Dr. Arunachal Datta Choudhury January 27, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

293417
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।