অভিজিৎ মিত্র মেমোরিয়াল চ্যারিটেবল সোসাইটি, ঢালাসান, হাওড়া, সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে স্বল্পমূল্যে যুক্তিসম্মত এবং মানবিক চিকিৎসার অঙ্গীকার নিয়ে তার পথচলা শুরু করেছে চার বছর আগে। এলাকার অনেক মানুষের কাছেই তার গ্রহণযোগ্যতার প্রমাণ হচ্ছে এই অল্প সময়েই প্রায় ২৮ হাজার রুগীকে পরিষেবা দেওয়া হয়েছে।
এখন ঠিক এই সময়ে আমরা অদ্ভূত এক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। করোনা ইনফেকশানের অবিশ্বাস্য বিধ্বংসী ক্ষমতা বিশ্বব্যাপী মানুষকে বিপর্যস্ত আতঙ্কিত করে তুলেছে। এই অবস্থায় হাওড়া শহরের অধিকাংশ ক্লিনিক যখন সব রকমের পরিষেবা থেকে হাত গুটিয়ে নিয়েছে, এই ক্লিনিক খোলা রাখা হয়েছে, তার সর্ব শক্তি নিয়ে মানুষের পাশে থাকা হচ্ছে।
ডাক্তার ও স্বাস্থ্যকর্মীদের কাজ করার সময় যত রকমের প্রোটেকশান দেওয়া সম্ভব (মাস্ক, গ্লাভস, স্যানিটাইজার ইত্যাদি) দেওয়া হচ্ছে। রোগীদের ভীড় যাতে না হয় তাদের আসার সময় সেভাবেই নির্দিষ্ট ব্যবধানে করা হচ্ছে, বসান হচ্ছে অনেকটা দূরত্ব রেখে। রোগীদেরকে কন্ট্যামিনেশান মুক্ত থাকার এবং না ছড়ানোর জন্য সর্বদা সচেতন করা হচ্ছে।
অ্যাম্বুলেন্স কাজ করছে ২৪ ঘন্টা। প্রয়োজনে অক্সিজেন পরিষেবা বাড়ি গিয়ে দেওয়া হচ্ছে। প্রত্যেকবার যে কোনো রোগী নিয়ে আসার পরে অ্যম্বুলেন্সকে ভালোভাবে স্যানিটাইজ করা হচ্ছে।
নীতিগতভাবে ঠিক করা আছে ডায়াগনোসড করোনা রোগীকেও নিয়ে যাওয়া হবে হাসপাতালে।
এই ক্লিনিকের সমস্ত ডাক্তার স্বাস্থ্য কর্মীদের ধন্যবাদের পরিবর্তে রইল অনেক শুভেচ্ছা।
বাহ্ দারুণ ব্যাপার… হাওড়া বাসী হিসেবে গর্বিত….. আরও এগিয়ে চলুন।
আপনাদের সাফল্য কামনা করি।
Light in the deep darkness of society. Believe one day will come back when this light will be a big floodlight.
বাহ, দারুন ব্যাপার।করোনা আক্রমন হেনেছে আমাদের অর্থনীতিতে,আমাদের মনজগতে।পশুর মত আমরা প্রায় সারেন্ডার করেছি প্রকৃতির কাছে।জ্ঞান,বিজ্ঞান,ধর্ম,অধর্ম র গর্ব অহংকার সব ধূলিসাৎ। সেখানে এই সংস্থাটি যে কাজ চালাচ্ছে প্রায় যুদ্ধকালীন তৎপরতায় তাকে কোনোভাবে সংজ্ঞায়িত না করে জানাই আমার প্রনতি।
অসাধারণ কাজ, অনেক অভিনন্দন
তুই তোর মতোই কাজ করছিস। তোকে তো ভালোবাসি ই, তোদের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা। বেশ গর্বিত লাগছে রে। কোনো কাজে লাগলে বলিস।
I respect all the doctors and health workers of the society and salute them for rendering their service in the present situation.