হ্যাঁ, ছেলেদের কাঁদতে দিন, emotion express করতে শেখান সঠিক ভাবে, বাড়ির কাজ শেখান সমানভাবে!
Aggression-কে reinforce করবেন না! “ছেলেরা তো একটু মারকুটে হবেই!”, “ছেলেদের কাঁদতে নেই”, “ছেলেদের ব্যথা হয়না”– এসব শেখাবেন না!
শেখাবেন না -“ছিঃ ছিঃ একটা মেয়ের কাছে হেরে গেলি?” এতে ছেলে বাচ্চা চিরদিন বুঝবে হারা লজ্জার, কিন্তু একটা মেয়ের কাছে হারা আরো বেশি লজ্জার!
ছেলে বাচ্চা যেন এরকম না শেখে যে মনের কষ্টে প্রেমিকার কোলে মাথা রেখে দু ফোঁটা চোখের জল ফেলা লজ্জার, বরং frustration-এ প্রেমিকাকে চড় মারা খুব স্বাভাবিক আর পুরুষসুলভ!!
ছেলে বাচ্চাদেরও “sexual abuse ” হয় আর পরিসংখ্যান বলছে সেটা মেয়ে বাচ্চাদের সমান বা বেশি, তাই ছেলে বাচ্চাকেও safety-র ব্যাপারে শেখান, তাকেও সাবধানে রাখুন, তার বক্তব্যও গুরুত্ব দিয়ে শুনুন!
ছেলেরা কাঁদে না, “mard ko dard nehi hota”, “লজ্জা করে না বউ-এর পয়সায় খাস”, “একটা মেয়ের কাছে হেরে গেলি?” — প্রতিদিনের এই বাণীগুলোই তো ছেলেদের জীবনকে কঠিন করে তুলেছে, তাই না?? তা এই বক্তব্যগুলো শেখালো কে?? — পুরুষতন্ত্র! আর পুরুষতন্ত্র একটা system, বহু পুরুষতান্ত্রিক নারী আছেন, আবার বহু পুরুষ আছেন যাঁরা রোজ পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে শুধু লড়ছেন নয়, আমাদের কাছে আরো স্পষ্ট করে তুলে ধরছেন লিঙ্গসাম্য-র ধারণা!