১০ই সেপ্টেম্বর ছিল সুইসাইড সচেতনতা ও প্রতিরোধ দিবস।
সুইসাইড একটা এমন জিনিস, সেটা নিয়ে কথা বলতে ভয় পাই আমরা সবাই। ভাবি, সুইসাইড নিয়ে কথা বললে সুইসাইডের চান্স বেড়ে যায়। আবার অনেকে ভাবে, সুইসাইডের কথা যারা বলে, মরে যাবার কথা যারা বলে, তারা আসলে Attention seek করে। ভাবে, সুইসাইড যারা করে, তারা আসলে দুর্বল, ভীরু প্রকৃতির মানুষ।
এরকম অনেক ভুল ধারণা নিয়ে আমাদের সুইসাইডের ধারণা গড়ে ওঠে। তাই আমরা ডিপ্রেশনে থাকা বন্ধুর সঙ্গে কথা বলি না, এড়িয়ে চলি, তাকে ভুল বুঝি, এবং যখন সুইসাইড কমপ্লিট করে ফেলে কেউ, তখন তাকে ‘কেন করলো এরকম’, ‘সবাইকে ফেলে চলে গেল’ এইরকম কথা বলে victim blaming করি।
সুইসাইড প্রতিরোধের একমাত্র উপায় হলো কথা বলা ও কথা শোনা। নিজের মনের কথা বলতে উৎসাহ দেওয়া, ও সেই কথা শোনা, পাশে থাকা। সোশ্যাল সাপোর্ট হলো সুইসাইডের সবচেয়ে বড়ো Preventive factor।
আসুন, আজকের দিন থেকে শুরু করি সুইসাইড নিয়ে খোলাখুলি কথা বলা। সাহায্য নিই — বন্ধুদের, আশেপাশের মানুষদের, প্রফেশনালদের অর্থাৎ সাইকায়াট্রিস্ট ও সাইকোলজিস্টদের, এবং বিভিন্ন সুইসাইড হেল্পলাইন এর।
Together, we can!