লকডাউন কোন ভাইরাসনাশক ডাক্তারি চিকিৎসাপদ্ধতি নয়। লকডাউন প্রশাসনের একটি Pause বাটন। এটি টিপলে ওই সময়ের মধ্যে সংক্রমণ একটু থমকে থাকে। খুলে দিলে আবার আগের জায়গা থেকে শুরু হয়। লকডাউনের উদ্দেশ্য স্বাস্থ্যব্যবস্থার প্রস্তুতি। টেস্ট, ডাক্তার,নার্স, টেকনিশিয়ান, হাসপাতালের প্রস্তুতি। আমাদের মার্চ এপ্রিলের কঠোর লকডাউন করোনা প্রতিরোধে ব্যর্থ।
PPE তে আমরা এখন স্বাবলম্বী, কিন্তু টেস্ট দিনে ২০ থেকে সন্তোষজনকভাবে বেড়ে হঠাৎ ১০,০০০ এ এসে আটকে গেছে। করোনা ঠেকানোর পদ্ধতি এখনো টেস্ট আর সনাক্তকরণ ও সেই রোগীদের আলাদা করা। সেই লক্ষ্যে কিন্তু অনেক পথ হাঁটা বাকি।
সরকারি বেড প্রচুর থাকলেও, বেসরকারি বেড অপ্রতুল। আরো বেসরকারি ক্ষেত্রে অনেক অনেক বেশী বেডের ব্যবস্থা করা আশু প্রয়োজন।
বেলেঘাটা বস্তি আর ধারাভি আমাদের দেখিয়েছে তথাকথিত বস্তিবাসীরা কিন্তু স্বাস্থ্যসচেতন ভাবে সংক্রমণ আটকে দিয়েছেন। এবারে রোগটি ছড়িয়েছে কিছু অবিবেচক উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত।
তাদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক।
আপনার লেখাটা শুরু হয়ে কেমন হঠাৎ থেমে গেল মনে হলো।