Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

দুর্নীতির আরেক নাম – মেডিক্যাল কাউন্সিল

Oplus_131072
Dr. Proloy Basu

Dr. Proloy Basu

Paediatrician
My Other Posts
  • November 21, 2024
  • 7:33 pm
  • No Comments

দূর্নীতির আরেক নাম – মেডিক্যাল কাউন্সিল
#বেরসিক

না ভুল করছেন। শুরুটা মোটেই ২০২২ সালে হয়নি। এমনকি ২০১৮ সালেও নয়। শুরু হয়েছিল। ২০১৩ সালে। তৃণমূলপন্থী এক নেতা, যিনি ডাক্তারীটাও পাশ করেছিলেন, দখল করেন ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিক্যাল কাউন্সিল। নাম বলার দরকার আছে কি? নাম সকলেই জানেন। মেডিক্যাল কাউন্সিলের পরিবেশ যে নিজের নামের সাথে মিল রেখে খুব পরিষ্কার রেখেছিলেন তা নয়। বরং সেই শুরু। পরিবেশটা দমবন্ধ করা হয়ে উঠছিল, ধীরে ধীরে।

২০১৮ সালের ভোট সম্পূর্ণ হতে পারলো না। কেন? রিগিং। মারাত্মক রিগিং। অধিকাংশ সদস্যদের বাড়ির ঠিকানা ভুল ছিল, তাই আর বাড়ি অবধি ব্যালট পৌঁছায়নি। ভাগ্যবান যাঁরা ব্যালট পেলেন, ভোটার তালিকায় নিজের বদলে নিজের বাবার অথবা মায়ের নাম খুঁজে পেলেন। কখনোবা ভোটার তালিকায় রেজিস্ট্রেশন নম্বর অনুযাই ঠিক আগেরজনের নাম খুঁজে পাওয়া গেল তালিকায়। অর্থাৎ আমার রেজিস্ট্রেশন নম্বর কিন্তু অন্য লোকের। ভোট দিলে সে ভোট বৈধ হবে না। মালদহের এক তৃণমূলপন্থী ডাক্তার, ডাকঘরে গিয়ে সমস্ত ব্যালট ‘চুরি’ করেন। যে সব ব্যালট ভুল ঠিকানার জন্য ফিরে এসেছিল, সেইসব ব্যালট অবৈধ ভাবে ব্যাবহার করা হয়েছিল। ভোটের গণনা স্থগিত রাখা হয়েছিল, হাইকোর্টের নির্দেশ অনুসারে। এবং হাইকোর্টের পরামর্শ মতো একটি অ্যাডহক কমিটি, স্থাপন করে সরকার, যা মেডিক্যাল কাউন্সিলের দৈনন্দিন কাজকর্মের দেখাশোনা করতো।

এরপর ২০২২ সাল। আবার কোর্টে মামলা করা হয়। কোর্ট পাঁচজন ডাক্তারবাবুকে নির্দেশ করেন, তাঁদের পর্যবেক্ষণে মেডিক্যাল কাউন্সিলের ভোট হবে। নির্বাচন পরিচালনার ভার (রিটার্নিং অফিসার) ন্যস্ত করা হয় ‘বর্তমান’ রেজিস্ট্রার মানস চক্রবর্তীর হাতে। যে রেজিস্ট্রারের নিয়োগ ২০১৯ সালে মেডিক্যাল কাউন্সিলের নিয়মাবলী, ১৪ (এ), মেনে করা হয়নি। অর্থাৎ সরকারের অনুমতি ব্যতিরেক করা হয়েছিল। আমরা দেখলাম ভোটের নির্ঘন্ট ঘোষণার পর, যে পাঁচ জন ডাক্তারবাবুর অধীনে বা নজরদারিতে মেডিক্যাল কাউন্সিলের ভোট হবার কথা, সেখানে ‘সরকারপন্থী ডাক্তার’দের প্রার্থীদের তালিকায় তার দুই জন ডাক্তারের নাম। অর্থাৎ যিনি ছাত্র তিনিই পরীক্ষক। একদিকে সরকারপন্থী চিকিৎসকের প্রতিনিধি দল, আরেকদিকে জনগণপন্থী চিকিৎসক প্রতিনিধি দল। চিকিৎসকদের প্রতিনিধি চিকিৎসকদের হয়ে কথা বলতে পারে, কিন্তু সরকারপন্থী! অর্থাৎ আগে থেকেই ঘোষণা করে দেওয়া হলো, এই সরকারের কর্মকান্ড চিকিৎসক বিরোধী হলেও তা এই প্রতিনিধি দল, সরকারকেই সমর্থন করবে। তিনটি আলাদা রংয়ের ব্যালট পৌঁছাল ভোটারদের কাছে। আগের বারের চেয়েও বেশী হুমকি দেওয়া শুরু হলো, কলেজে কলেজে। শিক্ষক-ডাক্তারদের হুমকি দিয়ে তাঁদের থেকে ব্যালট কেড়ে নেওয়া শুরু হলো। বেশ কিছু ব্যালটে খুঁজে পাওয়া গেলো না, এক জনগণপন্থী চিকিৎসক প্রতিনিধি দলের সদস্যদের নাম। ব্যালট বাক্স খোলার পর দেখা গেলো যে সকল চিকিৎসক জনগণপন্থী চিকিৎসকদের ভোট দিয়েছেন, তাঁরা প্রায় সকলেই একটি অন্য রংয়ের পেন দিয়ে, একটি করে অতিরিক্ত ভোট দিয়ে নিজেদের ব্যালটটি নষ্ট করেছেন। ফলাফল যা হবার তাই হলো। সরকারপন্থী চিকিৎসকদের প্রতিনিধি দল ভোটে জয় লাভ করে।

আমাদের আন্দোলন মেডিক্যাল কাউন্সিলের বিভিন্ন অনিয়মের বিরুদ্ধে যে সুরে চলছিল, সেই সুরেই আজও চলছে। বিগত ১৬ নভেম্বর আমদের (JPD) তরফ থেকে হেল্থ সেক্রেটারীকে মেডিক্যাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রারের নিয়োগ সংক্রান্ত অনিয়মের কথা জানিয়ে একটি চিঠি দেওয়া হয়। বিগত ২৫ অক্টোবর হেল্থ সেক্রেটারী প্রকারন্তরে আমাদের অভিযোগকে মান্যতা দিয়ে ‘বর্তমান’ রেজিস্ট্রারকে বরখাস্ত করার নির্দেশিকা জারি করেন এবং একটি চিঠি মেডিক্যাল কাউন্সিলের প্রেসিডেন্টকে লেখেন। অর্থাৎ সরকার, মেডিক্যাল কাউন্সিলকে নির্দেশ করেন, মেডিক্যাল কাউন্সিলের নতুন রেজিস্ট্রারের নিয়োগের জন্য। অথচ আজও মেডিক্যাল কাউন্সিলে মানস চক্রবর্তী নিজের চেয়ারে বহাল। অবৈধ নিয়োগের অভিযোগ মান্যতা পেলো।

বিগত ৫ নভেম্বর, ‘বর্তমান’ রেজিস্ট্রার, যে রেজিস্ট্রারের নিয়োগটাই দূর্নীতির আশ্রয় নিয়ে, যে রেজিস্ট্রারের নিয়োগটাই অবৈধ, প্রিন্সিপাল সেক্রেটারীকে একটি চিঠির মাধ্যমে, সরকার নিয়োজিত একজন মেডিক্যাল কাউন্সিলের কমিটির সদস্যের, সদস্য পদ বাতিলের আবেদন করেন। কারণ তিনি কাউন্সিলের বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন না। অর্থাৎ যে সরকার এই রেজিস্ট্রারের নিয়োগ ত্রুটিপূর্ণ সেটি জানিয়ে মেডিক্যাল কাউন্সিলের প্রেসিডেন্টের কাছে চিঠি দেন, সেই মেডিক্যাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রারই সরকারের কাছে এক সদস্যদের সদস্য পদ বাতিলের আবেদন করেন। এই চিঠির বয়ান হিসেবে ২০২৪ সালে জানুয়ারি মাস থেকে আগস্ট মাস অবধি মেডিক্যাল কাউন্সিলের বারোটি বৈঠক হয়েছিল, যেখানে ৯ এবং ১০ আগস্ট মেডিক্যাল কাউন্সিলের বৈঠকের উল্লেখ দেখতে পাই। পাঁচ তারিখের এই চিঠির তেরো দিন পর (১৮ নভেম্বর) মেডিক্যাল কাউন্সিলের প্রেসিডেন্টের বয়ানে আরেকটি চিঠি দেখতে পাওয়া যাচ্ছে, যেখানে প্রিন্সিপাল সেক্রেটারীকে একটি চিঠির মাধ্যমে, সরকার নিয়োজিত সেই এক জন মেডিক্যাল কাউন্সিলের কমিটির সদস্যের, সদস্য পদ বাতিলের আবেদন করেন মেডিক্যাল কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট। সেই বিশেষ সদস্য যে এই বছরের অন্যান্য দিন গুলোর মতো আগস্ট মাসের নয় এবং দশ তারিখের বৈঠকে হাজির ছিলেন না, তা জানা যায়। জানা নেই কার নির্দেশে বা অঙ্গুলিহেলনে, পরদিন, ১৯ নভেম্বর আরেকটি চিঠি লেখেন মেডিক্যাল কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট, প্রিন্সিপাল সেক্রেটারীকে, যেখানে চিঠির বয়ান এক, কিন্তু সেখানে উল্লিখিত তারিখ গুলোর মধ্যে আগস্ট মাসের নয় এবং দশ তারিখের বৈঠকের উল্লেখ নেই। আমরা সকলেই জানি আগস্ট মাসের আট তারিখ রাতে কলকাতার বুকে কি ঘটেছিল। অভয়ার নারকীয় হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল। প্রেসিডেন্ট সাহেব হঠাৎ ভয় পেলেন?

আজ আমাদের একটি প্রতিনিধি দল, মেডিক্যাল কাউন্সিলে গিয়ে, রেজিস্ট্রারের সাথে দেখা করে, বিভিন্ন প্রশ্ন করেন। সদুত্তর পাওয়া যায়নি।

প্রশ্ন –
– জেপিডির চিঠি পাবার পর মেডিক্যাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রারের ত্রুটিপূর্ণ নিয়োগ নিয়ে সরকার মেডিক্যাল কাউন্সিলের প্রেসিডেন্টকে চিঠি দিলো কেন? সরকার কি এতোদিন (পাঁচ বছর) জানতো না? আর না জানলে কেন জানতো না?
– সরকারের কাছ থেকে কি আমরা এইটুকু স্বচ্ছতার আশ্বাস পেতে পারি না, এই রকম দায়িত্বপূর্ণ পদে যিনি বসছেন, তাঁর নিয়োগ স্বচ্ছ ভাবে হবে?
– আজ অবধি মেডিক্যাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রার কিভাবে স্বপদে বহাল আছেন?
– নতুন রেজিস্ট্রারের নিয়োগ সংক্রান্ত কি করা হয়েছে?
– রেজিস্ট্রারের চিঠির পর আবার প্রেসিডেন্ট কেন প্রিন্সিপাল সেক্রেটারীকে চিঠি লিখলেন?
– প্রেসিডেন্টের চিঠির বয়ানে দুই দিনের চিঠিতে তারিখ হঠাৎ বদলে গেলো কেন?
– যে রেজিস্ট্রারের নিজের নিয়োগ ত্রুটিপূর্ণ এবং দূর্নীতির যোগসাজশে হয়েছে, তিনি কি ভাবে একটি ভোটের পরিচালনার দায়িত্ব পেতে পারেন?
– যে রেজিস্ট্রারের নিজের নিয়োগ ত্রুটিপূর্ণ, তিনি যে মেডিক্যাল কাউন্সিলের ভোট পরিচালনা করেছিলেন, সে কাউন্সিল কি আদৌ বৈধ? সেই ভোটে জয়ী সদস্যদের সকলেই কি অবৈধ ভাবে মেডিক্যাল কাউন্সিলের বিভিন্ন পদ দখল করে নেই?

দাবী –
– রেজিস্ট্রেশন আপডেটের নামে ডাক্তারদের কাছ থেকে যে ফাইন নেওয়া হয়েছে জোর করে, তা ফেরত দেওয়া হোক।
– অবৈধভাবে পদ দখল করে রেখে মানস চক্রবর্তী যে টাকা মাইনে হিসেবে পেয়েছে, সেটা সুদসহ কাউন্সিলকে ফেরত দিতে হবে।
– এই অবৈধ মেডিক্যাল কাউন্সিলকে এখনই ভেঙে দিয়ে, নতুন ভাবে কাউন্সিলের ভোট করাতে হবে।

উত্তর আমাদের কাছে নেই।
উত্তরের অধিকার আমাদের আছে।
আমাদের উত্তর চাই।
আমাদের দাবী মানতে হবে।

#JPD
#WBDF

PrevPreviousআন্তর্জাতিক পুরুষ দিবসে
Nextহুমকি সংস্কৃতি: গণতন্ত্রই একমাত্র রক্ষাকবচNext
4 1 vote
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

“যদি তোর ডাক শুনে কেউ”

October 3, 2025 No Comments

সেবাগ্রামে থাকার সময় গান্ধীজি সময় পেলেই লম্বা হাঁটা লাগাতেন। ১৯৩৯ এর ডিসেম্বর আশ্রম থেকে বেড়িয়ে গান্ধীজি দেখলেন হাতে পুঁটুলি নিয়ে এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি

শুরু করি সুইসাইড নিয়ে খোলাখুলি কথা বলা

October 3, 2025 No Comments

১০ই সেপ্টেম্বর ছিল সুইসাইড সচেতনতা ও প্রতিরোধ দিবস। সুইসাইড একটা এমন জিনিস, সেটা নিয়‌ে কথা বলতে ভয় পাই আমরা সবাই। ভাবি, সুইসাইড নিয়ে কথা বললে

লাদাখ প্রসঙ্গে

October 3, 2025 No Comments

প্রথম অ‍্যাঙ্গলো-শিখ যুদ্ধে পরাজয়ের পর লাহোর দরবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয় দেড় কোটি টাকা। ৫০ লক্ষ টাকা দিতে পারলেও বাকিটা আর দিতে পারবে না, জানিয়ে

মাসিক নিয়ে সচেতনতা দরকার

October 2, 2025 No Comments

যদি কোন বিতর্ক বা মুচমুচে খবর চান লেখাটা এড়িয়ে যেতে পারেন। ছবির সাথে লেখার কোন মিল নেই। মেয়েদের মাসিক নিয়ে যখনই আলোচনা হয় তখনই আমরা

“যে লেনিনকে ভারত কোনোদিন পায় নি”

October 2, 2025 1 Comment

ভগত সিং-কে তাঁর জন্মদিনে স্মরণ করার যে তাগিদ আছে সেটা বুঝতে গেলে একটু প্রেক্ষিত দরকার। তাঁর পার্টির মতাদর্শ একটু জানা দরকার। পার্টির প্রথম দিকের একটি

সাম্প্রতিক পোস্ট

“যদি তোর ডাক শুনে কেউ”

Dr. Samudra Sengupta October 3, 2025

শুরু করি সুইসাইড নিয়ে খোলাখুলি কথা বলা

Dr. Aniket Chatterjee October 3, 2025

লাদাখ প্রসঙ্গে

Dr. Amit Pan October 3, 2025

মাসিক নিয়ে সচেতনতা দরকার

Dr. Indranil Saha October 2, 2025

“যে লেনিনকে ভারত কোনোদিন পায় নি”

Dr. Samudra Sengupta October 2, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

581100
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]