An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

আমার হাত ধোওয়া

IMG_20200406_202027
Dr. Swarnapali Maity

Dr. Swarnapali Maity

General physician
My Other Posts
  • April 7, 2020
  • 8:57 am
  • No Comments
হাত ধুতে ধুতে হাতের আর কিছু নেই। শরীরের বাকি অংশের চেয়ে এখন হাতের রঙ অন্তত তিন পোঁচ পরিষ্কার।
অবশ্য হাত ধোবার বাতিক আমার এমনিতেই বহু পুরোনো। এটা শুরু হয়েছিল ছোটবেলায় একবার শখ করে ঘুঁটে দিতে গিয়ে। যদিও আমি মন্দ ঘুঁটে দিই না কিন্তু একবারের বেশি আর প্রত্যয় হয়নি।
আমাদের কোয়ার্টারে কাজ করত মদনের মা। কয়লার গুঁড়ো আর গোবর মিশিয়ে মদনের মা অসাধারণ গুল দিত। আর আমাদের কোয়ার্টারের পেছনের দেওয়ালে ঘুঁটেও দিত। আমার মায়ের সঙ্গে বোধ হয় সেভেন্টি -থার্টি রফা ছিল৷ কিছু ঘুঁটে আর গুল মদনের মা নিজের বাড়ি নিয়ে যেত। আমার মাও মাঝে মাঝে গুল দিতেন। গুল দেওয়াটা একটা নেশার মত। পাশাপাশি যে কোন দুটো গুলের মধ্যে দূরত্ব সবসময় সমান রাখাটা একটা আর্ট।
গ্রামের মানুষদের একটা অভ্যেস আছে। অভ্যেস টা ভালো নয়। শৌচকর্মের সময় সাবান না থাকলে হাতে কাদামাটি ঘষে সেই হাত পুকুরের জলে ধুয়ে ফেলা। আবার সেই জলই বাড়ির বাসন মাজা কাপড় ধোয়ায় ব্যবহার হয়। আমার বাবা বহু বলেকয়েও লোকজনকে পুকুরে ঐভাবে হাত ধোওয়া বন্ধ করাতে পারেন নি। এই জন্য গ্রামের কোয়ার্টারে থাকতে আমার পেটে খুব কৃমি হত। একবার ভীষণ রক্ত আমাশাও হয়েছিল। ভীষণ রোগা আর কালো ছিলাম। আর পেটটা মোটা ছিল। অবাক করা ব্যাপার, এতে আমার দোষ কিছুই নেই। অন্যদের জন্য, রোগে জর্জরিত ছোটবেলা কেটেছে৷ ভাগ্যিস বাবা ডাক্তার। তাই এখনো বেঁচে আছি।
ফিরে আসি ঘুঁটেতে। গোবরের গন্ধ কেমন অদ্ভুত। হাজার হাত ধুলেও একটা দিন হাতে থাকেই। খাবারে, জলে সর্বত্র গোবর গোবর গন্ধ থাকে।সেই থেকে আমার বিশ্বাস হাত ধোওয়া ব্যাপারটা আমার মজ্জাগত হয়ে গেছে।
কিন্তু সেই গন্ধ কেও মাত করে দিল আর এক গন্ধ। সে হল ফরম্যালিন। ডিসেকশন হলে দীর্ঘদিন সংরক্ষিত থাকা মৃত মানবদেহ আর কেমিক্যালের মিশ্রণের সে এক অদ্ভুত গন্ধ। না ফরম্যালিনের গন্ধে বমি টমি আসে না। পৃথিবীময় যা কিছু, সবই ফরম্যালিন হয়ে যায়। ডিসেকশনের পর আমাদের লাঞ্চব্রেক হত। প্রথম প্রথম হোস্টেলে এসে কাঁদতে কাঁদতে হাত ধুতাম। এরকম গন্ধ নিয়ে খাব কি করে? এখন বুঝি, ও গন্ধ যার নাকে বসে গেছে, একবার, তার কাছে,রক্ত, পুঁজ, প্রস্রাব, বিষ্ঠা এ সবের গন্ধে কিছু আর যাবে আসবে না।
আই সি ইউ-তে কাজ করতে করতে এখন সন্দিহান হয়ে থাকি। প্রত্যেক বার রোগীকে ছোঁয়ার আগে আর পরে হ্যান্ডরাব ব্যবহার করা তো বহুকাল ধরে শেখানো হয়েছে। খাবার আগে কনুই অবধি হাত ধুই। হাসপাতালের লিকুইড সাবান আর টিস্যু বক্স আর্ধেক খালি করার জন্য লোকে আমায় দায়ী করে এসেছে।
কিন্তু এখন এত রোগের মাঝে থেকেও আমার রক্ত আমাশা হয় না। কৃমি ও না৷
কারণ আমি হাত ধুতে শিখেছি।
কারণ কোন এক কালে আমি ঘুঁটে দিয়েছিলাম।
PrevPreviousমেডিকেল অক্সিজেন সরবরাহে বিশেষ নজরদারি চালানোর উদ্যোগ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের
Nextকোভিড-১৯–কিংকর্তব্যবিমূঢ়?Next

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

বইকুণ্ঠের জার্নালঃ ক্যাসিয়াস ক্লে ও সিস্টার নিবেদিতা

January 27, 2021 No Comments

অর্বাচীন দু’টি নিরীহ প্রশ্ন করি। ক্যাসিয়াস ক্লে আর সিস্টার নিবেদিতার মধ্যে মিল কোথায়? কোথায়ই বা মিলে গেছেন আমাদের মধুকবি আর অম্বরীশ দাস? প্রথমে ক্যাসিয়াস ক্লের

সরকারী ভ্যাকসিন, দরকারী ভ্যাকসিন

January 27, 2021 No Comments

ভ্যাকসিন এল দেশে। বিস্তর উৎকণ্ঠা, আন্দাজ ও ঢাকঢাক-গুড়গুড়ের পর প্লেনে ভেসে, গাড়ীতে চেপে, সাইরেন বাজিয়ে সে ভিভিআইপি এক্কেবারে দেশের এ প্রান্তে- ও প্রান্তে পৌঁছেও গেল।

বিদায় প্রিয়তমা

January 26, 2021 No Comments

ছবিঋণ: অভিজিত সেনগুপ্ত

সার্থক জনম

January 26, 2021 No Comments

তিন তিনটে ধ্রুবতারা

January 26, 2021 2 Comments

থালা ভরে ফুলফল সাজিয়ে দক্ষিণেশ্বর থেকে নদীপথে বেলুড় মঠ যেতেন আমার ঠাকুরদা অশোক মিত্র| ঈশ্বর সম্বন্ধে যদিও আমার নাক কোঁচকানি সেই ছেলেবেলা থেকেই, তবুও কেন

সাম্প্রতিক পোস্ট

বইকুণ্ঠের জার্নালঃ ক্যাসিয়াস ক্লে ও সিস্টার নিবেদিতা

Dr. Arunachal Datta Choudhury January 27, 2021

সরকারী ভ্যাকসিন, দরকারী ভ্যাকসিন

Dr. Chinmay Nath January 27, 2021

বিদায় প্রিয়তমা

Dr. Anirban Datta January 26, 2021

সার্থক জনম

Dr. Sumit Banerjee January 26, 2021

তিন তিনটে ধ্রুবতারা

Dr. Mayuri Mitra January 26, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

293172
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।