Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

সংঘ পরিবার ও জাতীয় পতাকা

Oplus_131072
Dr. Samudra Sengupta

Dr. Samudra Sengupta

Health administrator
My Other Posts
  • December 7, 2024
  • 8:02 am
  • One Comment

প্রতিবেশী দেশে আমাদের জাতীয় পতাকার অবমাননা এর ঘটনায় যখন গোটা দেশ সরব,আমরা মানে সাধারণ মানুষরা দুঃখিত, ব্যথিত এমনকি ক্রুদ্ধ, তখন এই ঘটনার ফায়দা তুলতে কিছু ছদ্ম জাতীয়তাবাদী আসরে নেমে পড়েছে। জঙ্গী জাতীয়তাবাদের জিগির তোলা এইসব হিন্দু মৌলবাদীদের স্বরূপ জানা বোঝার জন্য আমাদের জাতীয় পতাকা নিয়ে তাদের প্রকৃত মুল্যায়ন কি সেটা জেনে রাখা দরকার হয়ে পড়েছে।

সংঘ পরিবার ও জাতীয় পতাকা ১:
১৯২৯ সাল এর ডিসেম্বর মাসে লাহোরে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে কংগ্রেস সিদ্ধান্ত নেয় যে পরের বছর ২৬শে জানুয়ারি দিনটিকে স্বরাজ দিবস হিসেবে পালন করা হবে এবং চরকা চিহ্নিত তেরঙ্গা পতাকা তোলা হবে সর্বত্র। এর প্রেক্ষিতে ২১শে জানুয়ারি ১৯৩০ সংঘ প্রধান কেশব বলিরাম হেডগেওয়ার একটি সার্কুলার দেন যার মোদ্দা কথা হল যে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের শাখাগুলি গেরুয়া ঝান্ডা (ভাগোয়া ঝান্ডা) কেই জাতীয় পতাকা হিসেবে মান্যতা দেবে, ওই তেরঙ্গা ঝান্ডাকে নয়। [সূত্র: পালকার, ডক্টর হেড গেওয়ার পত্ররূপ ব্যক্তি দর্শন, অর্চনা প্রকাশন, পৃষ্ঠা ১৮]

সংঘ পরিবার ও জাতীয় পতাকা ২:
১৯৪১ সালের ২২শে সেপ্টেম্বর এক বিবৃতিতে সাভারকার বলেন যে যার মতে ওম এবং স্বস্তিকা চিহ্ন আঁকা হিন্দু মহাসভার পতাকা ই হিন্দুদের একমাত্র পতাকা যেসব অনুষ্ঠানে ওই পতাকা থাকবে না সেগুলি বয়কট করতে হবে। চরকা চিহ্নিত ওই তেরঙ্গা পতাকা কেবল কংগ্রেসের পতাকা ওটা গর্বিত হিন্দুদের প্রতিনিধিত্ব মূলক নয়। [সূত্র: ভিডে এ এস, বিনায়ক দামোদর সাভারকার, এক্সট্র্যাক্ট ফ্রম প্রেসিডেন্টস ডায়েরি, পৃষ্ঠা ৪৬৯, ৪৭৩]

সংঘ পরিবার ও জাতীয় পতাকা ৩:
১৪ই জুলাই, ১৯৪৬ সালে গুরুপূর্ণিমা উপলক্ষে অনুষ্ঠিত এক জমায়েতে সংঘের উচ্চ নেতৃত্ব কে গোলয়ালকর বলেন যে কেবল মাত্র গেরুয়া ঝান্ডা ই ভারতীয় সংস্কৃতিকে হাজির করতে পারে। এটাই ঈশ্বরের ইচ্ছা। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস যে একদিন গোটা জাতি এই পতাকার সামনে মাথা নত করবে। [সূত্র: গোলয়ালকর শ্রী গুরুজী সমগ্র দর্শন, নাগপুর সং, পৃষ্ঠা ৯৮]

সংঘ পরিবার ও জাতীয় পতাকা ৪:
১৯৪৭ সালের ১৪ই আগষ্ট, সমগ্র জাতি যখন আসন্ন স্বাধীনতা দিবস নিয়ে উদ্বেল তখন আর এস এস এর ইংরেজি মুখপত্র অর্গানাইজার এ লেখা হয়, “ভাগ্যের ধাক্কায় যারা ক্ষমতায় এসেছে তারা আমাদের হাতে তেরঙ্গা ঝান্ডা তুলে দিতে পারে কিন্তু ওই পতাকা কখনোই হিন্দুদের শ্রদ্ধার জায়গা নিতে পারবে না। তিন শব্দটাই অশুভ এবং তিন রঙে সজ্জিত ওই পতাকা আমাদের ওপর অতি ক্ষতিকারক মানসিক প্রভাব ফেলবে এবং দেশের পক্ষে আঘাত স্বরূপ [সূত্র: অর্গানাইজার ওই সংখ্যা]

সংঘ পরিবার ও জাতীয় পতাকা ৫:
স্বাধীনতার পরেও দেশের আইন অনুযায়ী স্বীকৃত জাতীয় পতাকার মর্যাদাকে ক্রমাগত অস্বীকার করার চেষ্টা সংঘ পরিবার দেখিয়ে গেছে। গেরুয়া ঝান্ডা কে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে সংঘ প্রধান গোলোয়ালকর এর কথায় আমাদের দেশের নেতারা নাকি নকল নবীশ, অন্যদেশের টুকলি করে আমাদের জাতীয় পতাকা বানানো হয়েছে যার কোনো প্রয়োজনই ছিল না আমাদের দেশে যার সুমহান ঐতিহ্য আছে। হাজার বছর ধরে আমাদের কি কোনো নিজস্ব ঝান্ডা ছিল না? [সূত্র গোলোয়ালকর, বাঞ্চ অফ থটস, সাহিত্য সিন্ধু প্রকাশন, ১৯৬৬, পৃষ্ঠা ২৩৭-২৩৮]

সংঘ পরিবার ও জাতীয় পতাকা ৬:
২০০১ সাল অবধি আর এস এস এর সদর দপ্তরে কোনোদিন জাতীয় পতাকা তোলা হতো না। ওই বছর রাষ্ট্রোপ্রেমী যুবা দল বলে একটি সংগঠন আর এস এস স্মৃতি ভবনে ঢুকে পরে জোর করে জাতীয় পতাকা ওঠায়। ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে আর এস এস এর অভিযোগে মামলা হয়। ২০১৩ সালে অভিযুক্ত এরা ছাড়া পায়। [পিটিআই রিপোর্ট, ২০১৩]

ওপরের তথ্য গুলি অনুধাবন করলে একথা স্পষ্ট যে জাতীয় পতাকার অবমাননার জন্য কুমিরের কান্না কেঁদে যাওয়া সংঘ পরিবারের ছোট বড় কোনো সদস্যের কোনো নৈতিক অধিকার ই নেই এ নিয়ে কোনো কথা বলার কারণ সুযোগ পেলে ওরা আমাদের জাতীয় পতাকাকে ওদের গেরুয়া ঝান্ডা দিয়ে প্রতিস্থাপিত করবে এটা নিশ্চিত। কেউ ফেক জাতীয়তাবাদী না প্রকৃত দেশপ্রেমিক, আমাকে আপনাকে বুঝে নিতে হবে।

PrevPreviousWhy I’ve come to accept Environmentalism?
Nextসমান্তরালNext
1 1 vote
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
1 Comment
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Shabnam Talukdar
Shabnam Talukdar
9 months ago

Yes. ঠিক ঠাক।
আর তিন অর্থ কোনো অশুভ নয়।বরং বিজ্ঞানের অর্থে সম্পূর্ণ। মানসিক হস্তেও তাই ।অর্থাৎ মানসিক ও শারীরিকভাবে যেকোন কাজের হাতেও তাই।
পোস্ট কর্তা বিজ্ঞানের ছাত্র আরও ভালো জানবেন।
তিনটি রঙের বিশেষ একটি প্রতীকী মানে আছে।
তাই নিয়েই আমাদের দেশের জাতীয় পতাকা সম্পূর্ণ।
প্রত্যেক রঙের ভাবনায়। সেখানে অশোক চক্র 24 টা স্পোকের একটা আলাদাই তাৎপর্য শৌর্য ত্যাগ। সম্রাট অশোকের অহিংসা ধর্ম নিরপেক্ষতা।এবার এই গোবলোয়েস গুলো এতো বুঝবে না।ওদের মাথায় গোবরপোড়া।কেন যে রাজা অশোক প্রথমে অহিংস পরে হিংস্র হলো তারপরের যে বোধোদোয় অহিংসার আর সব মিলিয়ে ধর্ম নিরপেক্ষতা।ওরা শুধু মাঝের টা ধরে।শুধু হৈ হৈ ফায়দা লুঠ।এইসব দিয়ে জাতীয় পতাকার সন্মান রক্ষা হয় না।

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

“যদি তোর ডাক শুনে কেউ”

October 3, 2025 No Comments

সেবাগ্রামে থাকার সময় গান্ধীজি সময় পেলেই লম্বা হাঁটা লাগাতেন। ১৯৩৯ এর ডিসেম্বর আশ্রম থেকে বেড়িয়ে গান্ধীজি দেখলেন হাতে পুঁটুলি নিয়ে এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি

শুরু করি সুইসাইড নিয়ে খোলাখুলি কথা বলা

October 3, 2025 No Comments

১০ই সেপ্টেম্বর ছিল সুইসাইড সচেতনতা ও প্রতিরোধ দিবস। সুইসাইড একটা এমন জিনিস, সেটা নিয়‌ে কথা বলতে ভয় পাই আমরা সবাই। ভাবি, সুইসাইড নিয়ে কথা বললে

লাদাখ প্রসঙ্গে

October 3, 2025 No Comments

প্রথম অ‍্যাঙ্গলো-শিখ যুদ্ধে পরাজয়ের পর লাহোর দরবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয় দেড় কোটি টাকা। ৫০ লক্ষ টাকা দিতে পারলেও বাকিটা আর দিতে পারবে না, জানিয়ে

মাসিক নিয়ে সচেতনতা দরকার

October 2, 2025 No Comments

যদি কোন বিতর্ক বা মুচমুচে খবর চান লেখাটা এড়িয়ে যেতে পারেন। ছবির সাথে লেখার কোন মিল নেই। মেয়েদের মাসিক নিয়ে যখনই আলোচনা হয় তখনই আমরা

“যে লেনিনকে ভারত কোনোদিন পায় নি”

October 2, 2025 1 Comment

ভগত সিং-কে তাঁর জন্মদিনে স্মরণ করার যে তাগিদ আছে সেটা বুঝতে গেলে একটু প্রেক্ষিত দরকার। তাঁর পার্টির মতাদর্শ একটু জানা দরকার। পার্টির প্রথম দিকের একটি

সাম্প্রতিক পোস্ট

“যদি তোর ডাক শুনে কেউ”

Dr. Samudra Sengupta October 3, 2025

শুরু করি সুইসাইড নিয়ে খোলাখুলি কথা বলা

Dr. Aniket Chatterjee October 3, 2025

লাদাখ প্রসঙ্গে

Dr. Amit Pan October 3, 2025

মাসিক নিয়ে সচেতনতা দরকার

Dr. Indranil Saha October 2, 2025

“যে লেনিনকে ভারত কোনোদিন পায় নি”

Dr. Samudra Sengupta October 2, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

581059
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]