An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

করোনার কালে গুটিবসন্ত নির্মূলের কথাঃ ষষ্ঠ পর্ব

2 CarttonAgainstJenner
Dr. Jayanta Das

Dr. Jayanta Das

Dermatologist
My Other Posts
  • May 19, 2020
  • 8:31 am
  • No Comments

কথারম্ভ

করোনা ভাইরাসকে নির্দিষ্টভাবে মারার উপযুক্ত অ্যান্টিবডি ইত্যাদি আমাদের দেহে তৈরি হয়ে নেই। কারো দেহে একবার করোনা ভাইরাস আক্রমণ হলে, বা কার্যকর ভ্যাক্সিন দিলে, তবেই করোনা ভাইরাসকে মারার সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা দেহে তৈরি হবে। তবে সব ভ্যাক্সিন সমান ফলদায়ক নয়। গুটিবসন্তের জেনারিয়ান ভ্যাক্সিন বিশ্ব থেকে গুটিবসন্ত নির্মূল করেছে, কিন্তু ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাক্সিন মাত্র শতকরা ৫০ ভাগ সুরক্ষা দেয়।

জেনার গুটিবসন্তের যে ভ্যাক্সিন আবিষ্কার করেছিলেন, তার আগে প্রাচ্য থেকে আসা এক ‘টিকা’ বা ভ্যারিওলেশন মানুষকে শতকরা প্রায় একশভাগ সুরক্ষা দিত। পর্ব ৫-এ আমরা দেখেছি জেনারের ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের আগের সত্তর বছর ধরে প্রাচ্যের ঐ ভ্যারিওলেশন পদ্ধতি সারা ইউরোপে গৃহীত হয়েছে। ফলে জেনারের আবিষ্কার প্রথমদিকে ভ্যারিওলেশন-এর সঙ্গে রীতিমত প্রতিযোগিতার মুখে পড়েছিল। কীভাবে ইউরোপ আর তার পরে সারা বিশ্ব জেনারের ভ্যাক্সিন বেছে নিল? হয়তো কোভিড ১৯ এর কার্যকর  টিকাও এরকম নানা ভাক্সিনের মধ্যে থেকে বেছে নিতে হবে।

এবার আমরা পর্ব ৬ এর মূল অংশে আসি।

রয়্যাল সোসাইটি যখন জেনারের গবেষণাপত্র ছাপল না, তখন জেনার তাঁর অভিজ্ঞতা থেকে ২৩-টি কেস রিপোর্ট একত্র করে একটি ছোট বই ছাপালেন। সেই পুস্তিকাটিও প্রথমে ইংল্যান্ডের ডাক্তারদের মধ্যে বিরাট সাড়া জাগায়নি। তবে কয়েকজন ডাক্তার ব্যক্তিগতভাবে বইটি পড়ে বা জেনারের সঙ্গে আলাপের সুবাদে, তাঁর পদ্ধতিতে ভ্যাক্সিন দিতে চাইলেন। আমরা এখানে মনে রাখব, ভ্যাক্সিন কথাটা কিন্তু তখনও ব্যবহার করা শুরু হয়নি, তবে গুটিবসন্তের রস থেকে ভ্যরিওলেশন পদ্ধতি তখন প্রাচ্য থেকে এসে ইউরোপে মোটামুটি চালু হয়ে গেছে, আর তার জায়গায় গো-বসন্তের গুটি থেকে ভ্যাক্সিন চালু করার চেষ্টা করতে হচ্ছে জেনারকে।   (পাদটীকা ১)

জেনার নিজে লন্ডনে গিয়ে তিনমাস ধরে ভ্যাক্সিন দেবার জন্য ভলেন্টিয়ার খুঁজলেন, কিন্তু একজনকেও পেলেন না। অন্যদিকে ঐ লন্ডনেই জেনারের পদ্ধতিতে জেনারের সংগ্রহ করে আনা (গো-বসন্তের) রস দিয়ে ভ্যাক্সিন দিচ্ছিলেন কেউ কেউ, বিশেষ করে সার্জন হেনরি ক্লাইন। এর বেশ কিছু পরে ডা. জর্জ পিয়ারসন আর ডা. উইলিয়াম উডভাইল নিজেদের রোগীদের জন্য জেনারের ভ্যাক্সিন সমর্থন করতে শুরু করলেন। এইভাবে একে একে বেশ কয়েকজন ডাক্তার জেনারের ভ্যাক্সিন ব্যবহার করা শুরু করার পরে জেনার সারা ইংল্যান্ড জুড়ে সমীক্ষা চালালেন—কোথায় কে এই ভ্যাক্সিন ব্যবহার করেছেন আর তার ফল কী। তাঁর সমীক্ষায় দেখা হত, জেনারের ভ্যাক্সিন নেবার পরে কারও স্বাভাবিকভাবে গুটিবসন্ত হয়েছে কিনা। অথবা তাদের ভ্যাক্সিন দেবার পরে ভ্যারিওলেশন করলে তার স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া, যেমন জ্বর, গায়ে গুটি বেরনো, এসব হয়েছে কিনা। ভ্যাক্সিন নেবার পরে গুটিবসন্ত হলে, বা ভ্যারিওলেশন-জনিত গুটি বেরোলে, ভ্যাক্সিন সুরক্ষা দেয় নি ধরা হত।

জেনারের সমীক্ষা তাঁর অনুমানকে সমর্থন করল। অবশ্য ভ্যাক্সিন দেবার প্রক্রিয়ায় বেশ কিছু গলদ হয়েছিল, সেসব ক্ষেত্রে নানা সমস্যা হয়। তবে অল্প সময়ের মধ্যেই গুটি বসন্তের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভ্যাক্সিন এক কার্যকরী পদ্ধতি এটা সবাই মেনে নিল, আর ১৮০০ সাধারণাব্দে (CE) এই পদ্ধতি ইংল্যান্ডের বাইরে প্রায় পুরো ইউরোপে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করল।  ভ্যারিওলেশন-এর ক্ষেত্রে আমরা যেমন দেখেছি, একটি কার্যকর চিকিৎসা-ব্যবস্থা ইউরোপের একটি দেশে চালু হলে তা দ্রুত সারা ইউরোপে এবং শ্বেত-আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়ত, কেন না এই দেশগুলোর সরকারদের মধ্যে লড়াই চললেও বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠানগুলো প্রায়শই নিজেদের মধ্যে আদানপ্রদান বজায় রাখত। ব্রিটেন এবং ফ্রান্স সেই সময়ে যুদ্ধে জড়িত থাকা সত্ত্বেও নেপোলিয়ান ফ্রান্সে এই ভ্যাক্সিন চালু করলেন এবং জেনারকে ফ্রান্সের উচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মানে ভূষিত করলেন। তবে ভ্যাক্সিন ইউরোপেই থেমে থাকল না। ইংল্যান্ডের এক ডাক্তার জেনারের কাছ থেকে ভ্যাক্সিনের নমুনা নিয়ে আমেরিকার হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বেঞ্জামিন ওয়াটারহাউস-কে সেটা পাঠান। ওয়াটারহাউস আমেরিকার একটি স্টেট ‘নিউ ইংল্যান্ড’-এ ভ্যাক্সিন দেওয়া শুরু করেন, তারপর তিনি স্বয়ং প্রেসিডেন্ট থমাস জেফারসন-কে ভার্জিনিয়া স্টেটে ভ্যাক্সিন চালু করতে অনুরোধ করেন। জেফারসন ভ্যাক্সিন দেবার কাজে সমর্থন করেন, আর ওয়াটারহাউস-কে প্রধান করে আমেরিকায় একটা জাতীয় ভ্যাক্সিন ইনস্টিটিউট তৈরি হয়। এর অনতিবিলম্বে আমেরিকায় জাতীয় ভ্যাক্সিন প্রোগ্রাম শুরু হয়। এই কাজের গুরুত্ব তখন অনেক আমেরিকান বোঝেন নি—কিন্তু পরে অধ্যাপক বেঞ্জামিন ওয়াটারহাউস-কে তাঁর দেশে প্রাপ্য সম্মান দেওয়া হয়,  চিকিৎসাশাস্ত্রের ইতিহাসে তিনি ‘আমেরিকার জেনার’ এই অভিধা পান।

সারা পৃথিবী জুড়ে জেনারের ভ্যাক্সিন ও খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। জেনার তাঁর আবিষ্কার থেকে বিরাট অর্থ রোজগার করতে চাননি। বরং ভ্যাক্সিন নিয়ে অবিশ্রাম কাজ করার সময় দিতে গিয়ে জেনারের প্রাইভেট প্র্যাকটিস নষ্ট হয়েছে, তাঁর আর্থিক ক্ষতি হয়েছে।  ১৮০২ সালে বৃটিশ পার্লামেন্ট জেনারকে দশহাজার পাউন্ড, আবার ১৮০৭-এ আরও কুড়িহাজার পাউন্ড পুরষ্কার দেয়।

তবে জেনারকে অনেক নিন্দামন্দ আর গালাগালিও সইতে হয়েছে। শেষে বোঝা গেল জেনারের ভ্যাক্সিন অত্যন্ত কার্যকর, ভ্যারিওলেশন-এর মতো গুটিবসন্ত ছাড়াবার বিপদ এতে নেই। এই ব্যাপারটা পরিষ্কার হবার পরে নানা পদ্ধতি অবলম্বন করে জেনারের ভ্যাক্সিন বিপুল পরিমাণে উৎপাদন করে সাধারণ মানুষকে দেওয়া হয়। (পাদটিকা ২)

১৮৪০ সালে ইংল্যান্ডে ভ্যারিওলেশন আইনত নিষিদ্ধ হল, আর ভ্যাক্সিন-ই গুটিবসন্ত ঠেকানোর একমাত্র উপায় বলে গৃহীত হল। প্রাচ্যের পদ্ধতির ওপর পাশ্চাত্যের পদ্ধতি, জেনারের পদ্ধতির প্রাধান্য স্বীকৃত হল। কিন্তু একই সঙ্গে প্রাচ্য পদ্ধতিকে অবদমনের ও তাকে হেয় করার কাজটিও শুরু হল। প্রাচ্যের পদ্ধতি যে একসময় একমাত্র ভরসা ছিল, ইতিহাস থেকে সে কথা মুছে দেবার প্রচেষ্টা শুরু হল। ভারতবর্ষেও ইংরেজের হাত ধরে জেনারের ভ্যাক্সিন ছড়িয়ে পড়েছিল, তবে তার ইতিহাস কিন্তু ইউরোপ বা শ্বেত-আমেরিকার থেকে অনেকটাই আলাদা ছিল। আমরা এর পরের কোনো পর্বে সেদিকে নজর দেব।

 

চিত্র পরিচিতি (কেবলমাত্র অব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ব্যবহারযোগ্য)

১) জেনার টিকা দিচ্ছেন

২) জেনারের টিকার বিরোধীদের প্রচারিত ব্যঙ্গচিত্র

৩) আমেরিকার প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন—জেনারের ভ্যাক্সিন আমেরিকাতে চালু করায় অন্যতম উৎসাহী মানুষ

৪) বেঞ্জামিন ওয়াটারহাউসকে লেখা টমাস জেফারসনের চিঠির প্রথম অংশ

পাদটীকা ১– গোয়ালিনীর কথা শুনে জেনার গো-বসন্ত নিয়ে ভেবেছিলেন, এই কাহিনীটি সাম্প্রতিককালে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। বলা হচ্ছে যে জেনার-এর নজরে আসে, কিছু চাষীর গো-বসন্ত হলে গুটিবসন্ত হত না । কিন্তু তবুও আমাদের মূল প্রতিপাদ্য— গো-বসন্ত হলে গুটিবসন্ত আটকায়, এই জ্ঞানটি ঐতিহ্যবাহী জ্ঞান—সেই তত্ত্ব বহাল থাকছে।

পাদটীকা ২– বিংশ শতকে ভ্যাক্সিন-ভাইরাস, গো-বসন্ত ভাইরাস, আর গুটিবসন্ত ভাইরাস-এর ডিএনএ বিশ্লেষণ করে দেখা গেল জিনগতভাবে এরা পৃথক। সেটা খুব আশ্চর্য ব্যাপার। এব্যাপারে অনেকগুলি আলাদা আলাদা সম্ভাবনা ভাবা যায়।

১) জেনার যে গো-বসন্তের রসই নিয়েছিলেন, কিন্তু সেই গো-বসন্তের ভাইরাস ক্রমশ মিউটেট করেছে।

২) জেনারের ভাইরাসের সঙ্গে প্রথমেই, বা পরবর্তীকালে কোনো সময়ে, অন্য কোনো ভাইরাস (এমনকি মানুষের গুটিবসন্ত ভাইরাসও হতে পারে) মিশে গিয়েছিল, এমন হতে পারে।

৩) জেনারের ভাইরাস আদতে গো-বসন্ত ভাইরাসই নয়, অন্য কোনো ভাইরাস।

তথ্যসূত্র

১) Edward Jenner and the history of smallpox and vaccination, Stefan Riedel, Baylor University Medical Center Proceedings, 2005, Volume 18 (1), Page 21-25.  .https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC1200696/ accessed on 7 May, 2020. )

২) [Jenner’s cowpox vaccine in light of current vaccinology]. Huygelen C, Verh K Acad Geneeskd Belg. 1996;58(5):479-536; https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmed/9027132 [Article in Dutch] English  Abstract accessed on 11 May, 2020

PrevPreviousপ্যানডেমিক ডায়েরি ৬ জোড়াতালি
Nextডায়াবেটিসের অ থেকে চন্দ্রবিন্দুঃ পর্ব ১৪ (পরিপাক, রেচন ও জননতন্ত্রের সমস্যা)Next

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

পুস্তকালোচনাঃ ডা নন্দ ঘোষের চেম্বার

January 24, 2021 No Comments

বই– ডা. নন্দ ঘোষের চেম্বার (প্রথম সংস্করণ) লেখক– ডা. সৌম্যকান্তি পন্ডা প্রকাশক– প্রণতি প্রকাশনী মুদ্রিত মূল্য– ১০০ টাকা ––––––––––––––––––––––––––––––––––––––– ১) অন্ধকারের রাজ্যে —— একদিকে চিকিৎসা

ডা ঐন্দ্রিল ভৌমিকের প্রবন্ধ ‘কর্পোরেট’

January 24, 2021 No Comments

ডাঃ সুভাষ মুখোপাধ্যায়

January 24, 2021 No Comments

একটি সুইসাইড নোট- “হার্ট অ্যাটাকের অপেক্ষায় ক্লান্ত দিন যাপন শেষ হোক এবার।” লিখেছিলেন ভারতবর্ষের প্রথম এবং বিশ্বের দ্বিতীয় নলজাতক শিশু বা টেস্টটিউব বেবীর সফল স্রষ্টা।

বহন

January 23, 2021 No Comments

কাঁধে ব্যথা। শেষ ৬ মাসে ব্যথাটা বেড়েছে। বয়স হচ্ছে। ঠান্ডাও পড়েছে। কিন্তু এ ব্যথাটা ঠিক সেইরকম নয়, একটু অন্যরকম। অনেকক্ষণ কাঁধে কিছু বয়ে নিয়ে গেলে

বাঁশরি

January 23, 2021 No Comments

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্বদেশ চিন্তায় আধারিত নাটক। অভিনয়ে অমর চট্টোপাধ্যায় ও ময়ূরী মিত্র।

সাম্প্রতিক পোস্ট

পুস্তকালোচনাঃ ডা নন্দ ঘোষের চেম্বার

Aritra Sudan Sengupta January 24, 2021

ডা ঐন্দ্রিল ভৌমিকের প্রবন্ধ ‘কর্পোরেট’

Dr. Sumit Banerjee January 24, 2021

ডাঃ সুভাষ মুখোপাধ্যায়

Dr. Indranil Saha January 24, 2021

বহন

Dr. Indranil Saha January 23, 2021

বাঁশরি

Dr. Mayuri Mitra January 23, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

292824
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।