Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ বোধহয় মানবিক অনুভূতিগুলো শিশুকে শেখানো

Oplus_131072
Dr. Arunima Ghosh

Dr. Arunima Ghosh

Psychiatrist
My Other Posts
  • July 25, 2024
  • 7:55 am
  • No Comments
আজকাল বাচ্চাদের স্কুল হয়েছে সব দামী-দামী আর সেখানে বছর জুড়ে বাচ্চাদের নিয়ে নানান activity হয়! এসব জানতে পারি বিভিন্ন মেয়েদের গ্রূপের post থেকে আর কিছু পেশেন্ট দের থেকে। তো activity গুলোর মাধ্যমে বাচ্চাদের নানা কিছু শেখানোর চেষ্টা করা হয়। সেই জন্য বাবা-মা দের অনেক কিছু ready করতে হয় মানে অনেক জিনিসপত্র দিয়ে পাঠাতে হয় আর কি! এই যেমন ধরুন স্কুলে “yellow day” হবে সেই উপলক্ষে বাচ্চারা সব হলুদ জামা পরে ইস্কুলে যাবে গিয়ে হলুদ রঙ চিনতে শিখবে। সবই ছোটো বাচ্চা, ওই দুই-তিন। কখনো বাবা দিবস বা মা দিবসের উৎসব হচ্ছে। সেখানে মা বাবাকে যেতে হবে। এইসব আর কি! ভালো দিক বলতে বাচ্চারা এতে খেলার ছলে কিছু জিনিস শিখবে। সমস্যা কোথায় জানেন? সমস্যা হলো বাচ্চাদের মন বড়ো সংবেদনশীল… এইসব স্কুলে বাচ্চা পাঠানো মানে মোটামুটি বাবা-মা এর টাকা-পয়সা আছে, নেই বলতে সময়….! আর সেই জন্যই তো স্কুলে দেয়া… কিন্তু এইসব event এর ক্ষেত্রে উপলক্ষ যখন লক্ষ্যের চেয়ে বড়ো হয়ে ওঠে বাচ্চাদের সংবেদনশীল মনে কেমন আঘাত করে দেখুন –
একজন মা মেয়েদের গ্ৰুপে post করেছেন, বাচ্চার স্কুলে “Mango day ” ছিলো, উনি আম দিয়ে কিছু টিফিন বানিয়ে দিতে হবে, এটাই ভুলে গিয়েছিলেন… দিদিমনি সেদিন বাচ্চাটি কে টিফিন খেতে দেন নি!
এতে বাচ্চা শুধু ক্ষিদেয় কষ্ট পায়নি, সাথে অপমানিত হয়েছে, হয়তো মনে হয়েছে ওর মা ওকে যথেষ্ট ভালোবাসেনা বা সময় দেয় না…. অথচ মা-বাবা ব্যস্ত বলেই এইসব স্কুলে পাঠানো কিন্তু!
শতাব্দী দাস কিছুদিন আগেই এই বাবা দিবস বা মা দিবস পালনের ক্ষেত্রে খুবই প্রাসঙ্গিক একটা post করেছিলেন… যখন আমরা বাবা দিবস বা মা দিবস কে বাচ্চাদের স্কুলে খুব বড়ো করে পালন করি তখন single parent দের বাচ্চাদের মনে চরম আঘাত করা হয়…. মাসি, পিসি, ভাই, বোন সব পাতানো যায়, মা বাবা পাতানো যায়না!
এই অনুষ্ঠান গুলোর সবটাই কিন্তু বাচ্চাকে শেখানোর জন্য নয়, এর কিছু অর্থনৈতিক উদ্দেশ্য ও আছে… অধিকাংশ স্কুলে, এসব অনুষ্ঠানের জন্য বিভিন্ন জিনিসপত্র মা বাবাদের কিনতে হয়!
যাই হোক কাল ওই post পড়ে নিজের স্কুলের কথা আরো একবার মনে পড়ে গেলো…. আমাদের সরকারি স্কুল… সেই সময় সরকারি ভালো স্কুলের আলাদা ঐতিহ্য ছিলো, আজকের মতন “সরকারি স্কুলে আবার পড়াশোনা হয় নাকি ” বলে নাক কুঁচকে কেউ কথা বলতো না…. তো আমাদের দিদিমণিদের সবসময়েই যেটা মাথায় রাখতে হতো সেটা হলো এই স্কুলে বিভিন্ন অর্থনৈতিক সামাজিক স্তরের মেয়েরা পড়ে…
একটা হাতের কাজের সামান্য জিনিস কিনতে বললেও বারেবারে বলে দিতেন যে, বাবা মা যদি কিনে দিতে না পারেন, চাপ দেবে না! বাবা মা কিনে দিতে পারলে নিশ্চই দিতেন, পারছেন না যখন তোমরা তাঁদের পরিস্থিতি বুঝবে….
আবার আমাদের ইস্কুলে কোনো বিশেষ দামী জিনিস নিয়ে যাওয়া বারণ ছিলো… বলা হতো, দেখো হয়তো তুমি একটা দামী জিনিস নিয়ে এলে, তোমার বান্ধবী সেটা কিনতে পারবেনা, ওর তো কষ্ট হবে। তুমি কি ওকে কষ্ট দিতে চাইবে?? বাইরে তোমরা যা খুশি পরো, যা খুশি করো, স্কুলে আসলে তোমরা সবাই সমান…!
এবার এই কথাগুলো আমার এতো স্পষ্ট মনে আছে কেনো? কারণ এই কথা গুলো কোনো একটি বিশেষ ক্লাসে, কোনো একজন বিশেষ দিদিমণি একবার বলেন নি…. বারেবারে বলেছেন, অনেকে মিলে… কথাগুলো মাথায় বসে যাওয়ার মতন জ্যান্ত! সরকারি স্কুলে বাচ্চাদের সাথে কখনো কোনো অমানবিক আচরণ হয়নি এমন দাবী আমি করছি না, আমি শুধু আমার স্কুলের এই বিশেষ শিক্ষার কথাই বলছি…. কি শিক্ষা? অন্য মানুষের অনুভূতিতে আঘাত না দেয়ার শিক্ষা, কারোর দুর্বলতার সামনে নিজের বিত্ত অশ্লীলভাবে প্রদর্শন না করার শিক্ষা, বাবা মা এর অর্থনৈতিক সমস্যা বোঝার শিক্ষা, অন্য মানুষের অনুভূতি বোঝার শিক্ষা…..
আমি জানিনা নিত্য নতুন উৎসব করে আর ছবি তুলে তুলে আসলেই জীবনের ছোটো ছোটো শিক্ষা আজকের শিশুদের দেয়া হচ্ছে কিনা…. নাকি তাদেরকে বোঝানো হচ্ছে জীবনে খুশি থাকতে বড়ো বেশি জিনিসের প্রয়োজন – yellow day তে হলুদ জামা, mango day তে আমের জিনিস, জন্মদিনে বন্ধুদের জন্য উপহার ইত্যাদি না নিয়ে যেতে পারা লজ্জার….! এর চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ বোধহয় মানবিক অনুভূতি গুলো শিশুকে শেখানো!
PrevPreviousএই বাংলার সাথে ঐ বাংলার ভালোলাগার ভালোবাসার কাহিনী কোনো দিন শেষ হতে পারে না।
NextW. B. O’Shaughnessy – A Genius Gone into Social AmnesiaNext
5 2 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

প্রতিবাদের এক বছরে অভয়া মঞ্চ

October 30, 2025 No Comments

কাশিতে নয় কাশির ওষুধ

October 30, 2025 No Comments

২৭ অক্টোবর ২৯২৫ রাত ৮টায় আলোচিত।

গ্যাস না হার্ট অ্যাটাক?

October 30, 2025 No Comments

মাস তিনেক আগের এক ঘটনা । সন্ধ্যের চেম্বার প্রায় শেষ। হন্তদন্ত হয়ে বিশাল বপু বছর পঞ্চাশের এক ভদ্রলোক চেম্বারে এসে ঢুকলেন। সাথে আসা সহধর্মিণী বেশ

নৈঃশব্দ নর্মালাইজড হওয়ার আগে বিস্ফোরণই নিয়ম হওয়া ভালো।

October 29, 2025 No Comments

স্টার- হ্যাস- ড্যাস- স্পেস। ফেসবুকে আজকাল সেনসিটিভ শব্দ লিখতে গেলে এসব দিতে হয়। নীচের লেখাটি তাতে ভর্তি। _______________________________________________ “পুলিশ ইন্সপেক্টর গোপাল বাদনে আমার মৃ*ত্যুর জন্য

যেদিন থেকে রোগীর উন্নতিতে খুশি হবো না, সেদিন থেকে ডাক্তারি ছেড়ে দেওয়াই ভালো

October 29, 2025 No Comments

ডাক্তার শব্দটার একটা মজা হলো পেশেন্ট ভালো করার আনন্দটা কখনোই যায় না। এখন বাংলায়, আর দেশেও, ডাক্তার বাড়ছে হু হু করে। সেরকম রেটেই কমছে ডাক্তারের

সাম্প্রতিক পোস্ট

প্রতিবাদের এক বছরে অভয়া মঞ্চ

Abhaya Mancha October 30, 2025

কাশিতে নয় কাশির ওষুধ

Doctors' Dialogue October 30, 2025

গ্যাস না হার্ট অ্যাটাক?

Dr. Subhendu Bag October 30, 2025

নৈঃশব্দ নর্মালাইজড হওয়ার আগে বিস্ফোরণই নিয়ম হওয়া ভালো।

Anik Chakraborty October 29, 2025

যেদিন থেকে রোগীর উন্নতিতে খুশি হবো না, সেদিন থেকে ডাক্তারি ছেড়ে দেওয়াই ভালো

Dr. Aniket Chatterjee October 29, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

586077
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]