ভাই কেষ্টা,
তোর আসানসোল জেল গেরামগঞ্জের! আমরা শহুরে জেল ঘুঘুরাও ভালোই ব্যবস্থা আদায় করিচি। হয়তো এতাদৃশ মেনু দর্শনে, দেখবি আর জ্বলবি…। কী করা! এতো অশিক্কিতের বালিকয়লাগোরু নয় এ অ্যাক্কেরে সরস্বতী বিক্কিরির পেরাইজ।
এই প্রেসিডেন্সি জেলে খুব ডাকনাম দেবার চল। কুনালটা যকোন ছিল, ওর ডাকনাম ছিল, ন্যাকাখোকা। ইসস্, আমাদের হেড যদি আসে হয়তো নাম দেবে পুতনা। আমার নিকনেম দিয়েচে ছোটোহাতি। রিসর্টের ডাক্তারকে বলিচি, আমার একশ দশ কেজি ওজনের এক কেজিও যদি কমে, মানবাধিকারের ভদ্রদা কিন্তুক ছেড়ে কথা কইবে না। হাজার হলেও, আমি মানে আমরা হলাম লেসার এভিল। তুই তো বীর। আমায় অবিশ্বাস করবি বলে মেনুর ছপি দিলাম। তুল্যমূল্য বিচার করে দ্যাক্! মাটন রয়েচে!
পরিশেষে এটাও বলি, ছোটোহাতির পেচোনে লেকা থাকে… হিংসা কোরো না… তোমারও হপে!
ইতি
তোর পারতো দাদা।