উইকেট পড়ছে
‘উইকেট পড়ছে’, শব্দগুলো জীবনের বিভিন্ন সময় ভিন্ন মানে নিয়ে হাজির হয়। ছোটোবেলায় উইকেট মানে ছিল ঠাকুমার বসার কাঠের টুল, পাঁচ ছ’টা ইঁট একটার ওপর আর
‘উইকেট পড়ছে’, শব্দগুলো জীবনের বিভিন্ন সময় ভিন্ন মানে নিয়ে হাজির হয়। ছোটোবেলায় উইকেট মানে ছিল ঠাকুমার বসার কাঠের টুল, পাঁচ ছ’টা ইঁট একটার ওপর আর
❤️ ভালোবাসাই আমাদের ধর্ম। তাই গণেশ পুজো, হনুমান পুজোর সাথে ‘বেলেন্টাইন’ পুজোকেও আমরা আপন করে নিই। আমাদের কম বয়সে এগুলো ছিল না। নিউ এম্পায়ার থেকে
বয়স ১৮৮। কলকাতা মেডিকেল কলেজ। প্রথম পরিচয় যখন আমার বয়স ৭ বছর। বাড়িতে খেলতে গিয়ে কপাল ফেটে গেছিল। মেডিকেলের ইমার্জেন্সিতে গিয়ে সেলাই করা হয়েছিল। মনে
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ৭ যীশুদা, হ্যাপ্পি বাতডে আমরা করোনা ভাইরাসকে ভয় পাইনা, মানুষকে ভয় পাই – জনৈক বোকা চিকিৎসকের কথা। কালকের (২৫শে ডিসেম্বর ২০২১) সন্ধ্যার
এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই, সন্তান প্রসবের পরে কোনও মায়ের মৃত্যু খুবই দুঃখজনক। কিন্তু যেটা ভাববার তাহল, ১৮ বছরের ‘প্রসূতি’ মানে তার বিয়ে হয়েছে সাবালিকা
বর্তমান ইন্টারনেটের দৌলতে কোনও খবর ছড়িয়ে পড়তে একদমই সময় লাগে না। বেশিরভাগ সময়ে তার সত্যি-মিথ্যা বিচারের ইচ্ছে বা ধৈর্য কোনওটাই থাকে না। বিশেষ করে তা
বেশ মোটাসোটা চেহারার মিতা। খাওয়াদাওয়া মেপে খায়। নিয়মিত ব্যায়ামও করে। কিন্তু ওকে যে রোজ স্টেরয়েড খেতে হয়। তাই মুখটা ফুলে গেছে। কিন্তু আজ ও একটা
ডা ইন্দ্রনীল সাহার ইউটিউব চ্যানেল থেকে নেওয়া।
“আমার নাম***, আমার বাড়ি হাওড়ায়। আমার বয়স ৩০ আর স্ত্রীর ২৩। আমি গরীব পরিবারের ছেলে। **** সোনার কাজ করি। টাকা রোজগারের জন্য বাড়ি ছেড়ে বাইরে
ফের আরেক জন হবু চিকিৎসককে হারালাম আমরা। আর মাত্র তিন মাস পর সে নামের আগে ডাঃ লিখতো। মহারাষ্ট্রের থানে জেলার অশোক পাল দশ বছর বয়সে
কাল ইমার্জেন্সি অপারেশন করতে গিয়ে ইমার্জেন্সিতে পড়লাম। চশমার ডান্ডি গেলো ভেঙে। চশমা ছাড়া আমার দূরদৃষ্টির অভাব ঘটে, আজকাল আবার কাছের লোকেদের চিনতে পারি না। ইমার্জেন্সী
শুক-সারী, ব্যাঙ্গমা-ব্যাঙ্গমী এরা এখন আর একসাথে থাকে না। ওদের যৌথ পরিবার সেতো কবেই একক হয়ে গেছে। আর সেই বিরাট বড়ো ফোকলা বুড়োর গাছটাও তো আর
‘উইকেট পড়ছে’, শব্দগুলো জীবনের বিভিন্ন সময় ভিন্ন মানে নিয়ে হাজির হয়। ছোটোবেলায় উইকেট মানে ছিল ঠাকুমার বসার কাঠের টুল, পাঁচ ছ’টা ইঁট একটার ওপর আর
❤️ ভালোবাসাই আমাদের ধর্ম। তাই গণেশ পুজো, হনুমান পুজোর সাথে ‘বেলেন্টাইন’ পুজোকেও আমরা আপন করে নিই। আমাদের কম বয়সে এগুলো ছিল না। নিউ এম্পায়ার থেকে
বয়স ১৮৮। কলকাতা মেডিকেল কলেজ। প্রথম পরিচয় যখন আমার বয়স ৭ বছর। বাড়িতে খেলতে গিয়ে কপাল ফেটে গেছিল। মেডিকেলের ইমার্জেন্সিতে গিয়ে সেলাই করা হয়েছিল। মনে
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ৭ যীশুদা, হ্যাপ্পি বাতডে আমরা করোনা ভাইরাসকে ভয় পাইনা, মানুষকে ভয় পাই – জনৈক বোকা চিকিৎসকের কথা। কালকের (২৫শে ডিসেম্বর ২০২১) সন্ধ্যার
এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই, সন্তান প্রসবের পরে কোনও মায়ের মৃত্যু খুবই দুঃখজনক। কিন্তু যেটা ভাববার তাহল, ১৮ বছরের ‘প্রসূতি’ মানে তার বিয়ে হয়েছে সাবালিকা
বর্তমান ইন্টারনেটের দৌলতে কোনও খবর ছড়িয়ে পড়তে একদমই সময় লাগে না। বেশিরভাগ সময়ে তার সত্যি-মিথ্যা বিচারের ইচ্ছে বা ধৈর্য কোনওটাই থাকে না। বিশেষ করে তা
বেশ মোটাসোটা চেহারার মিতা। খাওয়াদাওয়া মেপে খায়। নিয়মিত ব্যায়ামও করে। কিন্তু ওকে যে রোজ স্টেরয়েড খেতে হয়। তাই মুখটা ফুলে গেছে। কিন্তু আজ ও একটা
ডা ইন্দ্রনীল সাহার ইউটিউব চ্যানেল থেকে নেওয়া।
“আমার নাম***, আমার বাড়ি হাওড়ায়। আমার বয়স ৩০ আর স্ত্রীর ২৩। আমি গরীব পরিবারের ছেলে। **** সোনার কাজ করি। টাকা রোজগারের জন্য বাড়ি ছেড়ে বাইরে
ফের আরেক জন হবু চিকিৎসককে হারালাম আমরা। আর মাত্র তিন মাস পর সে নামের আগে ডাঃ লিখতো। মহারাষ্ট্রের থানে জেলার অশোক পাল দশ বছর বয়সে
কাল ইমার্জেন্সি অপারেশন করতে গিয়ে ইমার্জেন্সিতে পড়লাম। চশমার ডান্ডি গেলো ভেঙে। চশমা ছাড়া আমার দূরদৃষ্টির অভাব ঘটে, আজকাল আবার কাছের লোকেদের চিনতে পারি না। ইমার্জেন্সী
শুক-সারী, ব্যাঙ্গমা-ব্যাঙ্গমী এরা এখন আর একসাথে থাকে না। ওদের যৌথ পরিবার সেতো কবেই একক হয়ে গেছে। আর সেই বিরাট বড়ো ফোকলা বুড়োর গাছটাও তো আর
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে