“শান্তির দূত” ট্রাম্প এবং নেতানিয়াহু – গাজায় শান্তি?
দু’জন শান্তির দূত ট্রাম্প (নোবেল পুরষ্কারের স্বঘোষিত দাবীদার) এবং গণহত্যাকারী সামরিক রাষ্ট্র ইজরায়েলের নেতেনিয়াহু গাজায় শান্তি চুক্তি ফেরাতে উদ্যোগী হয়েছেন। ইউরোপের তথা বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রে
দু’জন শান্তির দূত ট্রাম্প (নোবেল পুরষ্কারের স্বঘোষিত দাবীদার) এবং গণহত্যাকারী সামরিক রাষ্ট্র ইজরায়েলের নেতেনিয়াহু গাজায় শান্তি চুক্তি ফেরাতে উদ্যোগী হয়েছেন। ইউরোপের তথা বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রে
শুরুর কথা ৩ বছরের বেশি সময় ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, গাজায় ইজরায়েলের ২ বছরের বেশি সময় ধরে নির্বিচার গণহত্যা, সামরিক শৃঙ্খলে শৃঙ্খলিত কাশ্মীরের মানুষের শরীর
ধর্মক্ষেত্রে রণক্ষেত্রে সমবেত লোকজনেরা সবাই মিলে কী করল তা বলো আমায় হে সঞ্জয় অন্ধ আমি দেখতে পাই না, আমিই তবু রাজ্যশিরে কাজেই কোথায় কী ঘটছে
আমরা এখন অবধি সুশ্রুত-সংহিতা নিয়ে যতটুকু আলোচনা করেছি, সেখানে একজন “শল্যহর্তা” তথা সার্জন এবং বৈদ্যের নির্দিষ্ট অবস্থান কী এই বিষয়ে কিছু টুকরো আলোচনা হয়েছে। কিন্তু
বাংলা ভাষায় চিকিৎসাবিজ্ঞান সংক্রান্ত ইতিহাস এবং পুস্তক লেখার কাজ চলছে অন্তত ২০০ বছর সময়কাল ধরে। ১৮২০ সালে বাংলায় শ্রীরামপুর থেকে বিদ্যাহারাবলী (সুশীল কুমার দে, হিস্টরি
(আগের অধ্যায়ে ডিসেকশন, অবঘর্ষণ, অ্যানাটমি এবং সার্জারি সংক্রান্ত আলোচনার জন্য লিংক – https://thedoctorsdialogue.com/dissection-in-shushtuta-samhita/ – আগ্রহী পাঠকদের কাজে লাগতে পারে) প্রারম্ভিক কথা আগের অধ্যায়ে দেখেছিলাম, Kutumbiah
(আগের অধ্যায়ের আলোচনার লিংক – https://thedoctorsdialogue.com/concept-of-anatomy-in-shushrut-samhita/) শুরুর কথা মানুষের দেহের শবব্যবচ্ছেদ (এখন থেকে ডিসেকশন লিখব) দেশ, কাল সংস্কৃতি এবং সমাজ নিরপেক্ষভাবে কোনসময়েই সমাজে চিকিৎসাবিদ্যা শিক্ষার
প্রারম্ভিক কথা সুশ্রুত-সংহিতা-র ৫ম অধ্যায়ের শিরোনাম “শারীরসংখ্যাব্যাকরণ”। নাম থেকে বোঝা যায় যে এই অধ্যায়ে মানুষের দেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের বিষয়ে খুঁটিনাটি আলোচনা করা হবে। কিন্তু এ
শুরুর কথা – আয়ুর্বেদীয় দোষ এবং হিপোক্রেটিয় humors গোড়াতে আমাদের উপলব্ধিতে আসা প্রয়োজন, আয়ুর্বেদীয় ত্রিদোষ তত্ত্ব আমাদের আধুনিক পরিভাষায় মানুষের শরীরের physiology তথা শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়ার
লিলি এবার্ট (জন্ম ১৯২৩) যে খুব পরিচিত নাম এমনটা নয়। তাঁর সংক্ষিপ্ত পরিচয় হচ্ছে তিনি “Holocaust Survivor”। আউসভিৎস কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে ১৯৪৪ সালে তিনি তাঁর মা
“আয়ুষ্মান ভারত” ভারত সরকারের তরফে ভারতীয় জনতার কাছে স্বাস্থ্য পরিষেবার সুযোগ পৌঁছে দেবার জন্য একটি “ফ্ল্যাগশিপ স্কিম” (যেমনটা সরকারি ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে)। ২০১৮ সালের ২৩
সুশ্রুত-সংহিতা – সূত্রস্থান (৩য় অধ্যায়) ৩য় অধ্যায়ের শিরোনাম “অধ্যয়ন-সম্প্রদানীয়” অধ্যায়। এরপরে সূত্রস্থানে যেসমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে তার (মোট অধ্যায় সংখ্যা ৪৬টি) বিবরণ দেওয়া
দু’জন শান্তির দূত ট্রাম্প (নোবেল পুরষ্কারের স্বঘোষিত দাবীদার) এবং গণহত্যাকারী সামরিক রাষ্ট্র ইজরায়েলের নেতেনিয়াহু গাজায় শান্তি চুক্তি ফেরাতে উদ্যোগী হয়েছেন। ইউরোপের তথা বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রে
শুরুর কথা ৩ বছরের বেশি সময় ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, গাজায় ইজরায়েলের ২ বছরের বেশি সময় ধরে নির্বিচার গণহত্যা, সামরিক শৃঙ্খলে শৃঙ্খলিত কাশ্মীরের মানুষের শরীর
ধর্মক্ষেত্রে রণক্ষেত্রে সমবেত লোকজনেরা সবাই মিলে কী করল তা বলো আমায় হে সঞ্জয় অন্ধ আমি দেখতে পাই না, আমিই তবু রাজ্যশিরে কাজেই কোথায় কী ঘটছে
আমরা এখন অবধি সুশ্রুত-সংহিতা নিয়ে যতটুকু আলোচনা করেছি, সেখানে একজন “শল্যহর্তা” তথা সার্জন এবং বৈদ্যের নির্দিষ্ট অবস্থান কী এই বিষয়ে কিছু টুকরো আলোচনা হয়েছে। কিন্তু
বাংলা ভাষায় চিকিৎসাবিজ্ঞান সংক্রান্ত ইতিহাস এবং পুস্তক লেখার কাজ চলছে অন্তত ২০০ বছর সময়কাল ধরে। ১৮২০ সালে বাংলায় শ্রীরামপুর থেকে বিদ্যাহারাবলী (সুশীল কুমার দে, হিস্টরি
(আগের অধ্যায়ে ডিসেকশন, অবঘর্ষণ, অ্যানাটমি এবং সার্জারি সংক্রান্ত আলোচনার জন্য লিংক – https://thedoctorsdialogue.com/dissection-in-shushtuta-samhita/ – আগ্রহী পাঠকদের কাজে লাগতে পারে) প্রারম্ভিক কথা আগের অধ্যায়ে দেখেছিলাম, Kutumbiah
(আগের অধ্যায়ের আলোচনার লিংক – https://thedoctorsdialogue.com/concept-of-anatomy-in-shushrut-samhita/) শুরুর কথা মানুষের দেহের শবব্যবচ্ছেদ (এখন থেকে ডিসেকশন লিখব) দেশ, কাল সংস্কৃতি এবং সমাজ নিরপেক্ষভাবে কোনসময়েই সমাজে চিকিৎসাবিদ্যা শিক্ষার
প্রারম্ভিক কথা সুশ্রুত-সংহিতা-র ৫ম অধ্যায়ের শিরোনাম “শারীরসংখ্যাব্যাকরণ”। নাম থেকে বোঝা যায় যে এই অধ্যায়ে মানুষের দেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের বিষয়ে খুঁটিনাটি আলোচনা করা হবে। কিন্তু এ
শুরুর কথা – আয়ুর্বেদীয় দোষ এবং হিপোক্রেটিয় humors গোড়াতে আমাদের উপলব্ধিতে আসা প্রয়োজন, আয়ুর্বেদীয় ত্রিদোষ তত্ত্ব আমাদের আধুনিক পরিভাষায় মানুষের শরীরের physiology তথা শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়ার
লিলি এবার্ট (জন্ম ১৯২৩) যে খুব পরিচিত নাম এমনটা নয়। তাঁর সংক্ষিপ্ত পরিচয় হচ্ছে তিনি “Holocaust Survivor”। আউসভিৎস কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে ১৯৪৪ সালে তিনি তাঁর মা
“আয়ুষ্মান ভারত” ভারত সরকারের তরফে ভারতীয় জনতার কাছে স্বাস্থ্য পরিষেবার সুযোগ পৌঁছে দেবার জন্য একটি “ফ্ল্যাগশিপ স্কিম” (যেমনটা সরকারি ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে)। ২০১৮ সালের ২৩
সুশ্রুত-সংহিতা – সূত্রস্থান (৩য় অধ্যায়) ৩য় অধ্যায়ের শিরোনাম “অধ্যয়ন-সম্প্রদানীয়” অধ্যায়। এরপরে সূত্রস্থানে যেসমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে তার (মোট অধ্যায় সংখ্যা ৪৬টি) বিবরণ দেওয়া
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে