An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

ভেন্টিলেশনঃ সইসাবুদের দ্বন্দ্ব

IMG-20200126-WA0122
Dr. Swarnapali Maity

Dr. Swarnapali Maity

General physician
My Other Posts
  • January 29, 2020
  • 10:18 am
  • No Comments

আগের দুই কিস্তিতে বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছিল, যে কেন ভেন্টিলেশনে দেওয়া, আর এর থেকে রোগী বেরোতে পারবে কিনা, সেটা অনেকগুলি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। কি কি বিষয়, এই নিয়ে ডাক্তার রা রোগীর আত্মীয়দের সাথে বিশদ ভাবে আলোচনা করেন। ভালো-মন্দ দুই দিকই বিচার করা হয়। তারপর,রোগী বা রোগীর আত্মীয়দের ‘কনসেন্ট’ নেওয়া হয়৷ এই কিস্তিতে জানুন রোগী, রোগীর আত্মীয় ও ডাক্তার প্রত্যেকেরই কিছু কিছু স্বাধিকার রয়েছে–সেগুলির কথা। তাহলে সই করার সময় বা সিদ্ধান্ত নিতে এত দ্বন্দ্ব ও দেরী নাও হতে পারে।

এর সাথে জানা যাক, কোন ক্ষেত্রে, কনসেন্ট না নিয়েও ভেন্টিলেশনে দেওয়াটা আইনত দন্ডনীয় নয়।

প্রথমে জানি, কনসেন্ট কি?
কনসেন্ট-এর মধ্যে আছে তিনটি উপাদান- সহমতি, স্বীকৃতি এবং অনুমতি।

ডাক্তার যে চিকিৎসা পদ্ধতির কথা তুলে ধরেছেন,তাতে আপনার সহমতি আছে কি? না হলে আপনি অন্য চিকিৎসা পদ্ধতি বা অন্য চিকিৎসকের পরামর্শ দাবী করতে পারেন।

আপনি যে সহমত সেটা স্বীকার করে ও চিকিৎসায় অনুমতি দিয়ে একটি সই করবেন।

অবশ্যই এই সইয়ের সঙ্গে ডাক্তারের সই এবং একজন নিরপেক্ষ তৃতীয় ব্যক্তির সই থাকবে।

কনসেন্ট কে দিতে পারে?
-প্রাপ্তবয়স্ক, সচেতন, মানসিক ভাবে সুস্থ রোগী নিজেই দিতে পারেন। স্বেচ্ছায় যেমন কনসেন্ট দিতে পারেন তেমনি চিকিৎসা নেওয়াকে প্রত্যাখ্যানও করতে পারেন। সে ক্ষেত্রেও লিখিত কনসেন্ট দিতে হবে। রোগী নিজে কনসেন্ট না দিতে পারলে, মা -বাবা/ স্বামী বা স্ত্রী / প্রাপ্তবয়স্ক সন্তান /প্রাপ্তবয়স্ক সহোদর ভাই বোন/ legal guardian দিতে পারবেন।

চিকিৎসা শাস্ত্রে প্রধানতঃ তিনরকম কনসেন্ট হয়।
১) অব্যক্ত এবং পরোক্ষ (Implied Consent) : ডাক্তারের কাছে পরামর্শ চাইতে গেলে ব্যক্তিগত কথা বলতে হবে এবং ডাক্তার, দরকার পড়লে আপনার শারীরিক পরীক্ষা করতে পারেন। সেই পরীক্ষার মধ্যে পড়ছে-

  • Inspection (অবলোকন, এই ক্ষেত্রে ডাক্তার পরনের পোশাক সরাতে বলতে পারেন),
  • Palpation (স্পর্শ ও চেপে বা টিপে দেখা),
  • Percussion ( আঙুল বা যন্ত্র দিয়ে মৃদু আঘাত) এবং
  • Auscultation (স্টেথোস্কোপ বসিয়ে শোনা)।
    এক্ষেত্রে সই নেওয়া হয় না, তবে, ডাক্তার তৃতীয় ব্যক্তির অনুপস্থিতিতে শারীরিক পরীক্ষা করলে তা আইনানুগ নয়। হাসপাতালের ভেতরে,আউটডোর বা বিছানার পাশে সবসময়ই একজন নার্স থাকেন। তাঁর এটিও একটি ভূমিকা। নিরপেক্ষ সাক্ষী।

২) ব্যক্ত এবং প্রত্যক্ষ ( Expressed Consent) : শারীরিক পরীক্ষার উপরোক্ত কয়েকটি উপাদান ছাড়া যদি অন্য কোন Procedure করতে হয়, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারকে এটা মুখে উল্লেখ করতে হবে। যেমন “আপনার কানের মধ্যে সিরিঞ্জ দিয়ে জল দেওয়া হবে” বা “হাতুড়ির ছুঁচলো অংশ দিয়ে ছুঁয়ে দেখছি” অথবা “চোখে ড্রপ দেওয়া হবে, ঝাপসা দেখতে পারেন”। এছাড়া হাত দিয়ে করা অন্যান্য পরীক্ষা, যেমন পায়ুদ্বার, প্রসাবদ্বার ও যোনিদ্বারের পরীক্ষার কথাও ডাক্তারকে মুখে উচ্চারণ করে বলতে হবে, অনুমতি নেবার জন্য। এ ক্ষেত্রে সাধারণতঃ সই নেওয়া হয় না। Ultrasound Probe, Proctoscope ইত্যাদি যন্ত্র যা কাটা-ছেঁড়া ছাড়া শরীরে ঢোকানো হয়, তাতে সই নেওয়া টা Optional। তবে সই না নিলেও মুখে জানাতে হবে। যে শারীরিক পরীক্ষায় শরীরে কাটা ছেঁড়া করতে হবে, আঘাতের সম্ভাবনা আছে, এবং যাতে এনেস্থিসিয়া ব্যবহার করা হবে, সে ক্ষেত্রে অবশ্যই সই নেওয়া হবে। এর মধ্যে ছোট বড় সমস্ত শল্য চিকিৎসা ও পরীক্ষা অন্তর্ভুক্ত।
এই সমস্ত ক্ষেত্রে একজন তৃতীয় ব্যক্তির উপস্থিতি বা সই প্রয়োজন।

৩) তথ্যমূলক (Informed consent) : ভেন্টিলেশনের ক্ষেত্রে এই কনসেন্ট টি নেওয়া হয়।সমস্ত তথ্য জানিয়ে, Consent আছে না নেই, তা জানতে চাওয়া হয়। যদি সম্মতি না থাকে, তাহলে সেই মর্মে একটি সই নেওয়া হয়। কারণ, এতে ডাক্তার যে চিকিৎসা পদ্ধতির কথা বলছেন, তা না প্রয়োগ করলে কি কি সমস্যা হতে পারে, এবং এমন কী মৃত্যুও হতে পারে, এটা জানানো হয় এবং রোগী বা রোগীর আত্মীয়রা সেটা জেনেই শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেন। মনে রাখবেন, সই করার সময় দেখে নিতে হবে, ভেন্টিলেশনের জন্য নির্দিষ্ট ফর্মে সই করানো হচ্ছে কিনা। অর্থাৎ , Blanket Consent বলে চিকিৎসাক্ষেত্রে বিশেষ কিছু হয় না, ভেন্টিলেশন আর ব্রঙ্কোস্কোপি এক জিনিস নয়,যদিও শ্বাসনালী ও ফুসফুসের মধ্যেই কাজকর্ম করা হয়।

এক্ষেত্রে Procedure বা Therapy এর ব্যাপারে প্রথমেই যে সমস্ত তথ্য জানানো হয়-
– কোন Diagnosis এর ভিত্তিতে এই Procedure এর কথা বলা হচ্ছে,অর্থাৎ রোগ টি কি?
– প্রক্রিয়া টি আসলে কি? (এ ব্যাপারে আগের দুটি কিস্তিতে কিছু আলোচনা করলাম, আরো হবে)
-এই প্রক্রিয়া ছাড়া অন্য কোন উপায় আছে কিনা?
– যদি কোন উপায় থাকে, তাহলে সেই পদ্ধতি প্রয়োগ করলে কি উপকারিতা বা ক্ষতি আর ভেন্টিলেশনে দিলেই বা কি উপকারিতা বা ক্ষতি, দুইয়ের তুল্যমূল্য বিচার।
– ভেন্টিলেশনে দেবার পরে কি কি সমস্যা বা জটিলতা আসতে পারে?
– ভেন্টিলেশনের সফলতা বা ব্যর্থতার আপেক্ষিক সম্ভাবনা কি?

ব্যবহারিক ক্ষেত্রে, এই বিষয় গুলির অতি-সরলীকরণ করা যায় না। কারণ একটি মাত্র বিষয়ের ওপর এগুলি নির্ভর করে না তা আগেই বললাম।

অনেক সময়েই দেখা যায়, যে হয়তো রোগীর শারীরিক অবস্থায় ভেন্টিলেশন ভীষণ ভাবে প্রয়োজন। ভেন্টিলেশনে দিলে প্রাণ বাঁচতে পারে ভেবেই ডাক্তার উপদেশ দিচ্ছেন। কিন্তু সমস্যা ও জটিলতা র কথা জেনে সচেতন রোগী নিজে, বা অচেতন রোগীর প্রিয়জনেরা, ভয় পেয়ে পিছিয়ে গেলেন। এই সময়েই সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। আর মূল্যবান সময় নষ্ট হয়। ICU তে কয়েক মিনিট বা কয়েক ঘন্টার এদিক -ওদিক ই জীবন-মৃত্যু স্থির করে দিতে পারে। রোগের প্রকোপে যখন আরো অবস্থার অবনতি হতে থাকে, তখন প্রিয়জনেরা উপায়ান্তর না পেয়ে সম্মতি দেন। ততক্ষণে কোষের মধ্যে Irreversible অর্থাৎ অপ্রতিরোধ্য এবং অপরিবর্তনীয় ক্ষতি হয়ে যায়।

Informed Consent, রোগী আর রোগীর আত্মীয় দের যেমন মৌলিক অধিকার, তেমনি ডাক্তারদের ক্ষেত্রেও উপস্থিত সিদ্ধান্ত নিতে খুবই সাহায্য করে। সব দিক বুঝে যদি প্রিয়জনেরা এই সিদ্ধান্ত নেন যে, রোগীকে ভেন্টিলেশনে দেবেন না – যেমন, টার্মিনাল ক্যান্সার বা অতিবৃদ্ধ ও জরাগ্রস্ত রোগী অথবা ক্রনিক লিভার, কিডনি বা ফুসফুসের অসুখে বিপর্যস্ত শেষ অবস্থায় পৌঁছানো মানুষেরা, যাঁদের ভবিষ্যতে সক্ষম ও ফলপ্রসূ জীবনযাপন করা সম্ভব হবে না, তাহলে Palliative বা Terminal Care এর মত চিকিৎসা পরিষেবা প্রশস্ত হয়। তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ বা Resource বাঁচানো যেতে পারে- মানবসম্পদ, অর্থ এবং সময়।

এবার আসা যাক, সেই অভাবনীয় পরিস্থিতিগুলির ক্ষেত্রে, যখন রোগীর প্রিয়জনকে আগে জানানোর থেকেও বেশী জরুরি হয়ে পড়ে, আগে রোগীর প্রাণ বাঁচানো।
-আগের কিস্তিতে উল্লেখ করেছি ইমার্জেন্সি অবস্থায় ভেন্টিলেশনের কথা, ম্যাসিভ হার্ট এটাক বা ব্রেন স্ট্রোকে অজ্ঞান হয়ে গিয়ে, যখন রোগীর নিজের জিভ ঢলে পড়ে শ্বাসের রাস্তা বন্ধ করে দেয়। মুমূর্ষু,মরণাপন্ন রোগী ছাড়া আপাত দৃষ্টিতে সুস্থ মানুষেরও হঠাৎ করে হৃৎপিণ্ড ও শ্বাসপ্রশ্বাস বন্ধ হবার(Cardiac Arrest) অনেক কারণ থাকে। আমেরিকান হার্ট এসোশিয়েশন যে কারণগুলিকে চিহ্নিত করেছে 5H এবং 5T হিসেবে।

হাসপাতালে ভর্তি রোগী,যে আপাত দৃষ্টিতে আরোগ্যের পথে, এমন কি তারও এই সমস্যা গুলির মধ্যে কিছু কিছু হতে পারে, আবার পথচলতি একজন সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে,পথ দুর্ঘটনা, ও অস্ত্রোপচারের পর হঠাৎ হওয়া জটিলতায় ও। এই সমস্ত ক্ষেত্রে প্রাণ বাঁচাতে গেলে, কিছু অবস্থায় ভেন্টিলেশনের দরকার পড়ে।

এ ক্ষেত্রে সমস্ত তথ্য বুঝিয়ে লিখিত সম্মতি নেবার আগেই, ভেন্টিলেশনে দিয়ে দেওয়া হয়। তাই চিকিৎসা সেবাদান কারী হিসেবে এটুকুই বলার, হঠাৎ আসা বিপদে যখন না জানিয়ে আগে প্রিয়জন কে ভেন্টিলেশনে দেওয়া হয়েছে, তখন ডাক্তার বা হাসপাতালের বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ না হয়ে, আগে পরিস্থিতি সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল হয়ে নেওয়া টা বেশী গুরুত্বপূর্ণ।

ডাক্তার,স্বাস্থ্যকর্মী ও হাসপাতালের দিক থেকে ভীষণ জরুরি, উৎকন্ঠিত আত্মীয়দের বোঝানোর একটা নিরবচ্ছিন্ন প্র‍য়াস রাখা। মুমূর্ষু রোগী দের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে শারীরিক অবস্থার বুলেটিন দেওয়া টা খুব ই জরুরি। হঠাৎ করে “ভেন্টিলেশন লাগবে” কথা টা বজ্রপাতের মত বলে ফেললে আতঙ্ক সৃষ্টি হতে বাধ্য।
তেমনি, রোগীর আত্মীয় হিসেবে কিছু না বুঝেই সই করে দেওয়া টা উচিত নয়। যত বড় বিপদ ই হোক, আপনজনের জন্য মাথা ঠান্ডা রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া টা জরুরি। কনসেন্ট ফর্মে যা লেখা এবং ডাক্তার যা বলছেন, সেটা বোধগম্য না হলে বার বার প্রশ্ন করা রোগী ও তার আত্মীয় দের স্বাধিকার। কিন্তু একবার সই করার পর,ভেন্টিলেশন শুরু হয়ে যাবার পর, “কিচ্ছু বুঝতে পারি নি” বললে তখন আর কোন দিক দিয়েই বিশেষ কোন উপায় থাকে না।

তাই কনসেন্ট ফর্ম টিকে মুচলেকা হিসেবে না ভেবে, ডাক্তার ও রোগীর মধ্যে যোগাযোগের একটা প্রামাণ্য মাধ্যম হিসেবে ভাবলে, শুধু ভেন্টিলেশন নয়, অন্যান্য আরো অনেক জীবনদায়ী প্রক্রিয়া ও চিকিৎসা নিয়ে মানসিক, সামাজিক ও আইনগত জটিলতা কাটানো যায়।

পরের কিস্তিতে বলব – ভেন্টিলেটরে দিতে তো বেশী সময় লাগে না! কিন্তু একবার দিয়ে দিলে রোগীকে বের করে আনতে কেন এত সময় লাগে? আলোচনা করব উইনিং( Weaning) ,নন ইনভেসিভ ভেন্টিলেশন(Non Invasive Ventilation) , ট্রাকিওস্টোমি(Tracheostomy) এবং ভেন্টিলেটর এসোসিয়েটেড নিউমোনিয়া( VAP) র মত বহু আলোচিত বিষয় গুলি নিয়ে,যতটা সম্ভব সহজবোধ্য ভাবে। পরমাত্মীয় যখন ভেন্টিলেশনে যায়, তখন ডাক্তারের মুখে এ কথা গুলি বারবার শুনতে হয়।

PrevPreviousগ্যাস্ট্রোকোলিক রিফ্লেক্স
Nextডাক্তারি বইয়ের ছবি – এক কলঙ্কিত অধ্যায়ের কথাNext

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

প্রাণ আছে, আশা আছে

April 20, 2021 No Comments

প্রায় কুড়ি বাইশ বছর আগের কথা, আমি তখন একটি ছোট হাসপাতালে কর্মরত। কর্মী ইউনিয়নগুলির অত্যুগ্র মনোযোগের জন্যে এই হাসপাতালের বিশেষ খ‍্যাতি। কর্মী ইউনিয়নগুলির নেতৃবৃন্দ হাসপাতালের

প্রসঙ্গঃ শিশুদের কোভিড

April 20, 2021 No Comments

প্রথমেই ভালো দিকটা দিয়ে শুরু করি। বড়দের তুলনায় শিশুদের কোভিড আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম এবং ভাইরাস আক্রান্ত হলেও রোগের ভয়াবহতা তুলনামূলক ভাবে কম। এই লেখায়

দ্বিতীয় ঢেউ এর দিনগুলি ৮

April 20, 2021 No Comments

রোজা শুরু হতেই বমি আর পেটে ব্যথার রোগীরা হাজির হন। পয়লা বৈশাখের আগের দিন দুপুরে চেম্বার করছিলাম। আজ ভোট প্রচারের শেষ দিন। ঠাঁ ঠাঁ রোদ্দুরে

চাই মাস্ক, টিকা, পর্যাপ্ত কোভিড বেড, র‍্যাপিড এন্টিজেন টেস্ট এবং চিকিৎসাকর্মীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা

April 19, 2021 1 Comment

কোভিড 19 এর দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় দেশ এবং রাজ্যের স্বাস্থ্যব্যবস্থা যখন নগ্ন হয়ে পড়েছে, সেই সময় পশ্চিমবঙ্গের চিকিৎসকদের সর্ব বৃহৎ সংগঠন ওয়েস্ট বেঙ্গল ডক্টরস ফোরামের

যদি নির্বাসন দাও

April 19, 2021 No Comments

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কবিতা

সাম্প্রতিক পোস্ট

প্রাণ আছে, আশা আছে

Dr. Aniruddha Kirtania April 20, 2021

প্রসঙ্গঃ শিশুদের কোভিড

Dr. Soumyakanti Panda April 20, 2021

দ্বিতীয় ঢেউ এর দিনগুলি ৮

Dr. Aindril Bhowmik April 20, 2021

চাই মাস্ক, টিকা, পর্যাপ্ত কোভিড বেড, র‍্যাপিড এন্টিজেন টেস্ট এবং চিকিৎসাকর্মীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা

Doctors' Dialogue April 19, 2021

যদি নির্বাসন দাও

Dr. Chinmay Nath April 19, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

312742
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।