Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

করোনা ডায়েরিজ পর্ব ১

IMG_20200417_224357
Dr. Sukanya Bandopadhyay

Dr. Sukanya Bandopadhyay

Medical Officer, Immuno-Hematology and Blood Bank, MCH
My Other Posts
  • April 18, 2020
  • 5:35 am
  • 3 Comments

কোনো বিশ্বযুদ্ধের সাক্ষী ছিলাম না বলে একটা আফশোস ছিল বোধ হয় মনের কোণে, তাই নিয়তি আমাকে দাঁড় করিয়ে দিল এই সঙ্কটকালের বৃত্তে— সারা বিশ্ববাসী সহনাগরিকদের সঙ্গে।
এই যুদ্ধেই মানবজাতির নির্বাণ, না ফিনিক্স পাখির মতো পুনর্জন্ম, আমি জানি না।
কিন্তু লিখে রেখে যাচ্ছি কিছু কথা, কিছু স্মৃতি—
যদি বেঁচে থাকি, ফিরে দেখব দিনগুলো।
আর যদি না থাকি, তবে—-

পর্ব ১

২৩শে মার্চ ২০২০

পুরো ব্যাপারটা আমার কেমন অবিশ্বাস্য ছেলেখেলার মতো মনে হচ্ছে।
হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরছি। এই তো রাস্তায় লোকজন চলাফেরা করছে স্বাভাবিক ভঙ্গিতেই। দোকান বাজারে ভিড় অবিশ্যি পাতলা। পথে গাড়ি চলাচলও বৌবাজার থেকে বেহালার দিকে যত এগোচ্ছি, তত ক্ষীণ হয়ে আসছে দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু সে তো যে কোনো রাজনৈতিক বনধের দিনেও হয়।

কোথায় কোন দূর দেশে এক প্রায় অচেনা ভাইরাসের প্রকোপ বেড়েছে, তাই আমাদের এখন ঘরবন্দি হয়ে বসে থাকতে হবে?
মন বিদ্রোহ করে উঠল। মাথায় পরপর চিন্তার বিদ্যুৎ খেলে গেল মুহূর্ত কয়েকের মধ্যে— মাসের শেষ হয়ে আসছে, মায়ের ওষুধগুলো কিনে রাখা উচিত, মোবাইলের বিলটার লাস্ট ডেট দিন দুয়েকের মধ্যে, ইলেকট্রিক বিলেরও তাই।
এদিকে, উনবিংশ শতাব্দীর মেজাজি বনেদী বাসিন্দার মতো কোনো এটিএম কার্ড নেই আমার। শুভাকাঙ্ক্ষী প্রিয়জনদের শত অনুরোধ, উপরোধ, এমন কি হুমকির পরেও নেই। এখন, যদি সত্যিই বিল পেমেন্ট কাউন্টারগুলো বন্ধ থাকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য, কি করে টাকা দেবো, ভাবতে গিয়ে ঘেমে উঠলাম।

ঘামতে ঘামতে আর মাথা ঘামাতে ঘামাতেই পৌঁছে গিয়েছি মাসকাবারি দোকানের সামনে। পাঁউরুটি, বিস্কুট, ডিম, এগুলো কেনার ছিল— সকালেই ফুরিয়েছে।
দোকানে ঢুকে হাঁ হয়ে গেলাম। পবনের দোকান ছোট হলে হবে কি, স্টক বেশ ভালো— এই মফস্বল ঘেঁষা শহরতলিতেও বিগবাজার আর স্পেন্সারিয় ব্র্যান্ডের মালপত্র তার পুঁচকে বিপণি আলো করে থাকে! সেই দোকানের প্রতিটি তাক খাঁ খাঁ করছে। ইতিউতি পড়ে আছে কিছু বিস্কুটের প্যাকেট আর বাসনমাজার ভিম বার!

ডিম পাঁউরুটি ব্যাগে ভরতে ভরতে পবন বলল— “ম্যাডাম, কিছু চাল,ডাল আটা নিয়ে রাখুন। দুদিন পরে দিতে পারব কি না জানিনা।”
আমি বললাম—“বাড়িতে যা আছে, মাস পয়লা অবধি চলেই যাবে, তারপর না হয় নেব।”
পবন একটু চুপ করে থেকে বলল—“তখন যদি দিতে না পারি?”
ওর গলায় এমন কিছু একটা ছিল, যাতে আমি থমকে গেলাম একটু।
আর, এই প্রথম বার আমার শিরদাঁড়া বেয়ে একটা শিরশিরে ঠান্ডা পিছল অনুভূতি হিলহিল করতে থাকল— নিচে নামব নামব করেও নামল না শেষ পর্যন্ত।

আমি কি ভয় পেলাম? বিকেল থেকে যে হুড়োহুড়ি চলছিল ব্লাড ব্যাংকে, লকডাউনের খবর জানার পর থেকেই, ডাক্তার- টেকনিশিয়ানদের রোস্টার তৈরি, পিক আপ বাসের লিস্টের জন্য ফোনাফুনি, আপৎকালীন রক্ত স্টকে তুলে রাখা— এই প্রথম সেই সব কাজগুলোকে আর হুজুগ মনে হচ্ছিল না।
নিজের জন্য ঠিক ভয় পাচ্ছিলাম না। কার জন্য ভয় পাচ্ছিলাম, বুঝতে হলে গোয়েন্দা হওয়ার প্রয়োজন নেই।

চাল ডাল আটা তেল আর কিছু ফল সব্জি ভরা বাজারের থলেটা রান্নাঘরের সামনে নামিয়ে দিয়ে, সোজা ঢুকে গেলাম নিচতলার বাথরুমে। জল সাবান দিয়ে ঘষে ঘষে হাতের চামড়া প্রায় তুলে ফেলতে ফেলতে মনে হলো—দুত্তোর চাকরি! যে চাকরি আমার আপনজনের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পারে না, সে চাকরির দরকার নেই আমার! ছেড়ে দেব! কালই!

একতলার বাথরুম নিয়মিত ব্যবহার হয় না বহুদিন। বাবা থাকাকালীন, হতো। দেওয়ালের আয়নাটার কাঁচ বড্ড ঝাপসা হয়ে গেছে, ময়লা জমে জমে। মুখে জলের ঝাপটা দিয়ে উপরে তাকাতেই ঘষা কাঁচের মধ্যে দিয়ে আমার বিকৃত প্রতিবিম্ব যেন মুখ ভেংচে উঠল আমাকেই— তুই না ডাক্তার? এত ভিতু তুই? আবার পাবলিকের সামনে বড় বড় জ্ঞানের কথা ঝাড়িস? এই ভয় বুঝি মানায় তোকে? ছিঃ!

পরিচ্ছন্ন হয়ে, পরিশ্রান্ত পায়ে দোতলায় উঠলাম।
টিভির সামনে উবু হয়ে বসে মা। মুখে নির্ভুল আতঙ্ক আর উদ্বেগের আঁকিবুকি!
“জানিস, এইমাত্র টিভিতে বলল, মেডিক্যাল কলেজকে নাকি করোনা হাসপাতাল বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। সব ওয়ার্ড খালি করতে বলা হয়েছে। ওখানে শুধুই করোনা পেশেন্ট বা সন্দেহজনক রুগী ভর্তি হবে বলছে। হ্যাঁ রে, তোদের কি হবে?”

(চলবে)

PrevPreviousকরোনার দিনগুলি ২৩
Nextকোল্যাটারাল ড্যামেজ – করোনাকে সাইড-এফেক্টসNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
3 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Anirban Dutta
Anirban Dutta
3 years ago

লিখুন লিখুন আরো আরো লিখুন, আপ্নাদের কথাগুলো জানুক সবাই।

0
Reply
Sukanya Bandyopadhyay
Sukanya Bandyopadhyay
3 years ago

অসংখ্য ধন্যবাদ।

0
Reply
Maniparna
Maniparna
3 years ago

এটা খুব ভাল হয়েছে। প্রয়োজন ছিল।

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

The Crazy Pavement: A Cocktail Journey to Poet-Hood

September 29, 2023 No Comments

A Non-sense Novelette Chapter 14 Epilogue Years later, when my boss, the Deputy Director in the Animal Resource department, pronounced his intention of bundling me,

ডাক্তারীর স্নাতকোত্তর প্রবেশিকার যোগ্যতামান কমিয়ে আনার নির্দেশে আপনার বিচলিত হওয়ার মতো কিছু নেই?!

September 29, 2023 No Comments

সদ্য দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রকের একটি ঘোষণায় কিঞ্চিৎ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ডাক্তারি পঠনপাঠন সংক্রান্ত ঘোষণা – ডাক্তারির ক্ষেত্রে চিকিৎসকের গাফিলতি ও অর্থলিপ্সা, এই দুই ব্যাপার নিয়ে সার্বিক

বঙ্কুবাবুর বন্ধু

September 29, 2023 No Comments

অ্যাডমিশন ডে চলছিল, সারাদিন রুগী দেখে দেখে ক্লান্ত হয়ে রাতের দিকে ঝিমুনি আসছিল। আমার এক্সপার্ট হাউস স্টাফকে দায়িত্ব দিয়ে অন কল রুমে একটু জিরোতে গেলাম।

খেটে খাওয়া মানুষের লড়াইতে বিদ্যাসাগর আমাদের সাথে থাকবেন

September 28, 2023 No Comments

পায়ে হেঁটে যাতায়াত করাটা বিদ্যাসাগরের চিরাচরিত অভ্যেস ছিল। বোধহয় উপভোগও করতেন। বীরসিংহ থেকে কলকাতা প্রায় বিশ ক্রোশ, হেঁটেই যাতায়াত করতেন। ভোর ভোর যাত্রা শুরু করতেন।

ডাক্তারি করার সবচেয়ে বড় আনন্দ মানুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ কথোপকথন

September 28, 2023 1 Comment

বোধহয় ডাক্তারি করার সবচেয়ে বড় আনন্দ হল মানুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ কথোপকথন। যে সুখ মানুষের কাছে গল্প শুনে পাই, তা আর পাই কোথায়! আজ এক ৭৫

সাম্প্রতিক পোস্ট

The Crazy Pavement: A Cocktail Journey to Poet-Hood

Dr. Asish Kumar Kundu September 29, 2023

ডাক্তারীর স্নাতকোত্তর প্রবেশিকার যোগ্যতামান কমিয়ে আনার নির্দেশে আপনার বিচলিত হওয়ার মতো কিছু নেই?!

Dr. Bishan Basu September 29, 2023

বঙ্কুবাবুর বন্ধু

Dr. Subhanshu Pal September 29, 2023

খেটে খাওয়া মানুষের লড়াইতে বিদ্যাসাগর আমাদের সাথে থাকবেন

Dr. Samudra Sengupta September 28, 2023

ডাক্তারি করার সবচেয়ে বড় আনন্দ মানুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ কথোপকথন

Dr. Aditya Sarkar September 28, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

452325
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]