An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

করোনার আউটডোর

IMG-20200506-WA0203
Dr. Soumendu Nag

Dr. Soumendu Nag

Doctor in a local self-government hospital.
My Other Posts
  • May 7, 2020
  • 8:20 am
  • One Comment

আমার আউটডোর নিয়ে আমার স্টাফদের অভিযোগ অনেক| সকাল সকাল গল্প করি পেসেন্টদের সাথে| আর বিকেল বেলা ‘আর কত, আর কত’ বলে চিল্লাই-মিল্লাই করতে থাকি| টিকিট করার হরিপদদা খেপে যায়| খেপে যাবারই কথা| তাঁদের অভিযোগ তো মিথ্যে নয়| আমি গল্প করতে করতে রুগী দেখতে ভালোবাসি| এই যেমন ধরুন একপেড়ে পাড়ার টাক বুড়ি| তার ভাগের দু কাঠা জমিতে পুঁই শাকগুলি কতটা লকলকে হলো, বিপি মাপতে মাপতে জিজ্ঞেস করি আমি| বুড়িও তার বাড়িতে শেয়ালে মুরগী নিয়ে যাবার গল্প বলে| তার ফাঁকে ফাঁকে রুগী দেখাও চলে| কোন বৌমা দেখে কোন বৌমা কি বলে সেইসব অভাব অভিযোগ সাংসারিক টুকুর-মুকুর গল্পের ফাঁকে বুড়িও জিজ্ঞেস করে টমেটোম খেলে ইউরিক অ্যাসিড বাড়বে কিনা| এইভাবে সময় বয়ে যায়| ধৈর্য্যচ্যুত রুগীরা ফিসফাস করে| আমি আবার হাত চালাই| লাইনের লেজ বাড়ছে বাইরে|খবর শুনিয়ে যায় কেউ একটা|

অথচ আমার স্বভাব বদলাবার নয়| সুযোগ পেলেই গল্প জুড়ে বসি| সকাল থেকে দূর দূর থেকে হেঁটে আসা মানুষগুলির সাথে বকর বকর করি| ওষুধ খাচ্ছে না কেন সেসব নিয়ে ঝগড়া করি| আগডুম বাগডুম অজুহাত দেয় কেউকেউ| আমিও কপট রাগ দেখাই| বুঝি তো| এই যে মাঝেমধ্যে ওষুধটুকু বাদ দেওয়া, তার গল্পও তো কম কিছু নয়| কারও গরুর বাচ্চা হয়েছে| কয়েকদিন পরথেকেই ঘোষ এসে নিয়ে যাবে কেজি তিন| সেই ভরসায় বসে থাকে সালেমা বিবি| সুগারের ওষুধটা কিনবে| পঞ্চু খুড়োর তেজিয়াল বাঁশ ঝাড় থেকে বিক্রি হলেই পোয়াতি মাইয়াডার আলতাসনু হবে| আমি খুব মন দিয়ে এইসব শুনি| বাঁশগুলো দুদিন আগেই না হয় বেচো| খুড়ো হাসে| এই মাসে তো বেচতে নাই বাবু| মাস ফুরোক|

এই সব গল্পের সরুসরু কুঁচি আলপথ, তাঁদের বিশ্বাস অন্ধবিশ্বাস, সংস্কার কুসংস্কার আমার প্রেসক্রিপশন পাল্টে দেয়| থাক|এট্টুআদটু পাই তো ফুলেছে| আমি আম্লোডিপিনটাই রেখে দিই| সাপ্লাই আছে| পরের মাসে দেখবো খন|

করোনার সময় প্রথম প্রথম আউটডোরের ভিড় একটু কম ছিল| লোকজনের ভয় ছিল| অজানা একটা ভয়| এখন সেসব কেটেছে| মাথা ঝিনঝিন কিংবা পা কনকন নিয়ে দিব্বি লাইন দিচ্ছে লোকজন| লম্বা লাইনের মুখের কাছে দাঁড়িয়ে হাঁক দিচ্ছে সিনুদাঃ জাহানারা মন্ডল, বিন্দুবাসিনী হালদার, জিতেন সাধুখাঁ …টুকুস টুকুস রুগী কমছে| পেছনের লেজও বাড়ছে ঢিলিক ঢিলিক| কার আগে কার পেছনে সেই বিতন্ডার ফাঁকে বিপি মাপার হুস হাস, সুপ্রাচীন ফ্যানটার ঘটর ঘটর ..এমনকি গল্পগুজব এগুচ্ছে সবই|

নীলিমা সন্ন্যাসীর সমস্যা অনেক| প্রাগৈতিহাসিক অন্নপ্রাশনের পর শুরু হওয়া কোষ্ঠকাঠিন্য ছাড়াও তার মরদই তার সবচেয়ে বড় সমস্যা| মালের দোকান বন্ধ|  ৪০০ টাকায় ব্ল্যাকে আনছে ভাগযোগ করে| মেয়ের খুচরো জমানো ঘট, নীলিমার লুকিয়ে ঢুকিয়ে রাখা বিপদ আপদের সঞ্চয় উপড়ে নিচ্ছে সব| আমি এসবও শুনি| তার কোষ্ঠকাঠিন্য আর পেটঘুরঘুরের দীর্ঘ ইতিহাস এবং পিজি হাসপাতালের ধুলোজমা কাগজপত্তরের ভেতরে মানসিক চাপের দীর্ঘমেয়াদি হতাশা খুঁজেখুঁজে পাই| ডিপ্রেশনের ওষুধ খেয়ে মন্দের মধ্যে ভালো থাক সেও| লক ডাউনের ৩ কিলোমিটার পয়দল পার হয়ে ধূলিমাখা মুখে প্রায় পাতলা হয়ে আসা মাস্কের ভেতর থেকে সে হাসে| ভালো আছি বাবু| তাইলে কি আর ওষুধ লাগবে! আমি চমকে উঠি| না না| এখনই বন্ধ করো না কিন্তু| জানি একটু ভালো থাকলেই বন্ধ হবে ওষুধ| তারপর আবারো তিন কিলোমিটারের পায়ে চলা ঘাম আঁচলে মুছতে মুছতে সে আসবে|পেটটা আবার কিরাম কিরাম করে বাবু|হজম হয় না| আমি এসব দেখি| অবসরে বারান্দায় রাতের নিস্তব্ধ হাসপাতাল দেখতে দেখতে হিসেব কষি, কতটুকু এর শরীরের রোগ কতটুকুই বা সামাজিক অর্থনৈতিক সমস্যা ভাবি| সমাধানের তল পাই না| তখনি ডাক আসে| বিনয় কবিরাজ|

তার সমস্যাও তো কম কিছু নয়| প্রেসার আছে| হাঁপের টান আছে| দিন আনে দিন খায়| লোকের বাড়ি জঙ্গল সাফ করা| মাঝে মধ্যে রাজমিস্তিরির জোগালি| কাজ তার অনেক| আজ অবধি সে কখনও আউটডোরে টাইমে আসেনি| টিকিট ফিকিট গুছিয়ে নিয়ে হরিদা যখন সারা দিনের খাটুনির পর সবে একটু উঠি উঠি করছে, আমিও বিপি টিপি গুছিয়ে স্টেথস্কোপ গুছিয়ে ফেলেছি ব্যাগে, তখনি তিনি আসেন| হেলতে দুলতে| গামছায় ঘাম মুছতে মুছতে আকর্ণ হাসেন| পিসারের ওষুধ তো ফুরায় গেছে বাবু|
হরিদা রাগ করে| আমি চেঁচাই| প্রতিদিন এসময় তোমার টাইম হয়! অথচ আগে আসলে তার যোগালদারী, মুনিশের কাজ চলবে কি করে| তাই সে ঐসময়েই আসে| রাগ করতে করতে দেখে দিই আমি| নতুন করে হিসেবে বসে হরিদা| কয়েকটা আম্লোডিপিন, কয়েকটা ডেরিফাইলিন নিয়ে সে দোকানে যায়| খোশমেজাজে| ওভারটাইম খেটে এসে ইনহেলার কিনতে পারবে আজ|

আমিও ব্যাগ গোছাই| গ্ল্যামার-এর কিক স্টার্ট দিয়ে বিকেলের ঢালু রোদ মাখতে মাখতে বাড়ি যাই| কিংবা কোনও চেম্বারের দিকে|দুপাশে বাড়ি ঘর| শুনশান ফুচকা মোড় |একা একা দাঁড়িয়ে থাকা গান্ধী মূর্তি| রাস্তায় লাল কৃষ্ণচূড়া ফুল আল্পনার মত পরে থাকে|একাকী|

এইসব ঘাম, অভাবী আউটডোর, নিঃসঙ্গ নির্জন বিকেল, মানুষের হতাশা, তারই মধ্যে ভালোলাগা, ভালো থাকা এক ঘোর ঘোর কোলাজের মধ্যে ডুবিয়ে নেয় আমায়|

রেল লাইনের ওপারে দিগন্ত লাল করে সূর্য ডোবে| যেভাবে ডুবতো| রোজ| পৃথিবীর নিজের নিয়মে||

PrevPreviousমানসিক রোগনির্ণয়ের জন্য কোন পরীক্ষা-নিরীক্ষা দরকার পড়ে কী?
Nextহাম তুম এক কামরে মে বনধ হেNext

One Response

  1. Arpan Bhattacharya says:
    June 1, 2020 at 10:31 pm

    Sontu kaka aya ki tomar blog web dhoroner kono site

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

মারীর দেশে আলো হোক ভালো হোক

January 18, 2021 No Comments

দিনমাহাত্ম্যে বিশ্বাস নেই। তবু আজকের দিনটা সবদিক থেকে উজ্জ্বল দিন। সকালের রাউন্ডের সময় কেন জানিনা মনে হ’ল চিৎকার চেঁচামেচি তুলনায় অনেক কম। বেশ একটা শান্ত

কোভিভ ভ্যাকসিন কিছু প্রশ্ন কিছু জবাব-

January 18, 2021 No Comments

ভারত একটা গণতান্ত্রিক দেশ। টিকা নেয়া না নেয়া নিজস্ব ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। আমি স্বাস্থ্য কর্মী হিসেবে নিজে নিয়েছি এবং অন্যদের নেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি, গুজবে কান না

করোনা ক্লিনিকে ডা সায়ন্তন ব্যানার্জী ২

January 18, 2021 No Comments

করোনা ক্লিনিকে ডা সায়ন্তন ব্যানার্জী ১

January 17, 2021 No Comments

দিনলিপিঃ খেলা শেষ?

January 17, 2021 No Comments

১৫ই জানুয়ারী, ২০২১ কাল ১৬ ই জানুয়ারী, শনিবার। সাড়ম্বরে ঠান্ডা ঘর থেকে বেরিয়ে আসতে চলেছে বহুচর্চিত ভ্যাক্সিনের দল। দেশ জুড়ে ড্রাই রান সম্পন্ন হয়ে এখন

সাম্প্রতিক পোস্ট

মারীর দেশে আলো হোক ভালো হোক

Dr. Soumyakanti Panda January 18, 2021

কোভিভ ভ্যাকসিন কিছু প্রশ্ন কিছু জবাব-

Dr. Samudra Sengupta January 18, 2021

করোনা ক্লিনিকে ডা সায়ন্তন ব্যানার্জী ২

Dr. Sayantan Banerjee January 18, 2021

করোনা ক্লিনিকে ডা সায়ন্তন ব্যানার্জী ১

Dr. Sayantan Banerjee January 17, 2021

দিনলিপিঃ খেলা শেষ?

Dr. Parthapratim Gupta January 17, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

290414
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।