An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

করোনার দিনগুলি পর্ব ৯

IMG-20200328-WA0018
Dr. Aindril Bhowmik

Dr. Aindril Bhowmik

Medicine specialist
My Other Posts
  • April 4, 2020
  • 9:15 am
  • One Comment

আমি মানসিক রোগের চিকিৎসক নই। তবু বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না, এই দুঃসময়েও যারা বাধ্য হয়ে ডাক্তার দেখাতে আসছেন, তাঁরা অনেকেই আতংক, হতাশা ইত্যাদি নানারকম মানসিক সমস্যায় ভুগছেন।

দু’দিনের সামান্য সর্দি-জ্বর। একটু গরম জলের ভাপ নিলে আর প্যারাসিটামল ট্যাবলেট খেলে দু-তিনদিন বাদে কমে যায়, তাই নিয়েও লোকে আতংকে ডাক্তার দেখাচ্ছেন।।

আরেকদল রোগী আসছেন প্যানিক এটাকে আক্রান্ত হয়ে। বুক ধড়ফড়, বুকে চাপ চাপ ব্যথা, নিশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে। এই রোগীদের মধ্যে অনেকই ফুটপাতের বস্ত্র ব্যবসায়ী। এনারা সারা বছরে চৈত্র সেলের সময়ই দুটো পয়সার মুখ দেখেন। সেই আশায় ধার দেনা করে অনেক মাল তুলেছিলেন।

আরও একরকম রোগী পাচ্ছি। এলকোহল উইথড্রয়াল সিন্ড্রোমের। এনারা সাধারণত নিম্নবিত্ত বা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের। লকডাউনের সময় অতিরিক্ত পয়সা দিয়ে মদ জোগাড় করতে পারছেন না। হাত-পা কাঁপছে, ঘুম হচ্ছে না, বমি হচ্ছে, ভুল বকছেন। দু-এক জনকে হাসপাতালেও ভর্তি করতে বললাম। লকডাউনের চক্করে দু-চারজন মাতাল যদি মদ্যপান ছেড়ে দেন, সেটুকুই লাভ।

তবে মহামারীর মধ্যেও অন্যান্য এমারজেন্সি কিন্তু থেমে নেই। এনারাই পড়েছেন সবচেয়ে সমস্যায়। আজকে একজন বয়স্ক মহিলা এসেছিলেন তার স্বামীর কোলোনোস্কোপি রিপোর্ট নিয়ে। রিপোর্টে ক্যন্সারাস গ্রোথ ধরা পড়েছে। বায়োপ্সি রিপোর্ট এখনো পেন্ডিং। রেক্টাম থেকে ব্লিডিং হয়েই যাচ্ছে। যাকে দেখাচ্ছিলেন তার সাথে যোগাযোগ করতে পারছেন না। নার্সিংহোমে ফোন করেছিলেন, তারা লকডাউনের পরে যোগাযোগ করতে বলেছেন। ওই মহিলা আব্দালপুর থেকে চার কিলোমিটার হেঁটে আমার বাড়িতে এসেছেন। কোনো ভ্যান, রিকশা পাননি। ওনার একমাত্র ছেলে পুনেতে আটকে আছেন, আসতে পারছেন না। কাঁদতে কাঁদতে বলছিলেন, ‘ডাক্তারবাবু, আপনি শুধু ওষুধ দিয়ে এই লকডাউন শেষ হওয়া পর্যন্ত ব্লিডিংটা বন্ধ করে দিন।’

হার্ট এটাক, স্ট্রোক এসব রোগও অন্যান্য সময়ে যেরকম হয়, লক ডাউনের সময়ও তেমনই হচ্ছে। যানবাহনের ব্যবস্থা করতে গিয়ে বাড়ির লোকের নাভিশ্বাস উঠছে। অনেক ছোটো নার্সিং হোম আর রোগী ভর্তি করতে চাইছে না। সরকারি হাসপাতালেও অনেক সময় ভোগান্তি হচ্ছে। থ্যালাসেমিয়া, এপ্লাস্টিক এনিমিয়া, লিউকেমিয়ার রোগী যাদের বেঁচে থাকার জন্য ঘন ঘন রক্ত লাগে, রক্তের অভাবে তাঁরা প্রায় মরতে বসেছেন।

যাইহোক, মহামারীকে ঠেকানোর স্বার্থে এটুকু অসুবিধা আমাদের মেনে নিতেই হবে। এমনিতেই ভারতে বাজেটে সব খাতে ব্যায় ট্যায় হয়ে যাওয়ার পরে যে টুকু খুঁদ কুড়ো পড়ে থাকে, স্বাস্থ্য খাতে সেটুকু বরাদ্দ করা হয়। সেই ভিক্ষার টাকায় সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এখনো যে মহামারীকে একটা পাল্টা লড়াই দিয়ে যাচ্ছে তাই যথেষ্ট।

নিচে এন আর এস হাসপাতালের এক তরুণ চিকিৎসকের ছবিটা দেখুন। কি কিউট না!! PPE এর নামে রেনকোট দেওয়া হচ্ছে। ওই রেনকোট পরে ভ্যাপসা গরমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ভিড়ে ভিড়াক্কার সরকারি হাসপাতালে কাজ করতে হবে। কপালে ঘাম গড়ালেও হাত দিয়ে মোছা যাবেনা। N 95 মাস্ক এখনো কারো জোটেনি। কতজন ভাইবোনের মৃত্যুর পর সেটা এসে পৌঁছাবে এখনই বলা যাচ্ছে না।

দু-চারটে কমিশন খোর, কশাই, গণশত্রু ডাক্তার মরলে ভালই হয়! কিন্তু মুশকিল হল মরার আগে তাঁরা অন্তত কয়েকশো রোগীর মধ্যে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে মরবেন। সেই অসহায় রোগীদের কথা ভেবে অন্তত এই তরুণ হতভাগ্য চিকিৎসকদের জন্য উপযুক্ত PPE দেওয়ার দাবী উঠুক।

তবে এর মধ্যেই আশার আলো, অনেকেই দরিদ্র, দিন আনা দিন খাওয়া মানুষদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। আজ মধ্যমগ্রাম তোমার আমার নামের একটি ফেসবুক গ্রুপের দুই যুবক আমার বাড়ির চেম্বারে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় ওষুধ দিয়ে গেলেন, দরিদ্র রোগীদের দেওয়ার জন্য। বলে গেলেন, আরও ওষুধ জোগাড়ের চেষ্টা করছেন। দু-একদিনের মধ্যেই পৌঁছে দেবেন। গৌড় সেখান থেকে ওষুধ বেছে আজই দোহাড়িয়ায় দু’জন দুস্থ রোগীকে কিছু ওষুধ পৌঁছে দিয়েছে।

PrevPreviousকরোনার দিনগুলি ১০
Nextইংল্যান্ডে করোনাঃ ভারতীয় ডাক্তারদের চোখেNext

One Response

  1. Prof. U. K. Siddhanta says:
    April 4, 2020 at 11:39 am

    I have a query. Since soap destroys the lipid layer and kills covid 19 .Can we gargle with sodi bi carb solution and take alkali mixture, which was prescribed by doctors for flu in earlier days as alkali destoys lipids too ?

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

করোনা রোগ নির্ণয়ে কফ পরীক্ষা?!

January 25, 2021 No Comments

ডক্টরস ডায়লগে নিয়মিত লেখক ডা. নিশান্ত দেব ঘটকের ও অন্যান্যদের একটি প্রবন্ধ চিকিৎসা সংক্রান্ত জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমানে কোভিড ১৯ পরীক্ষার জন্য দুটি পদ্ধতির প্রচলন

করোনা অতিমারীতে ওষুধের জন্য হাহাকার ও ভারতের ওষুধ শিল্প, নবম পর্ব

January 25, 2021 No Comments

১৬ ই জানুয়ারি ২০২১ সালের প্রথমেই দেশের ১লক্ষ ১৮১ জন স্বাস্থ্যকর্মী করোনা গণটিকাকরণে অংশগ্রহণ করেছেন। আশা, আনন্দের সাথে মিশে আছে সংশয়, অস্বচ্ছতা ও বিভ্রান্তি। দেশের

ফর্সা হবার ক্রিম মাখার বিপদ

January 25, 2021 No Comments

রাধানগর বোর্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ইউটিউব চ্যানেল থেকে।

পুস্তকালোচনাঃ ডা নন্দ ঘোষের চেম্বার

January 24, 2021 No Comments

বই– ডা. নন্দ ঘোষের চেম্বার (প্রথম সংস্করণ) লেখক– ডা. সৌম্যকান্তি পন্ডা প্রকাশক– প্রণতি প্রকাশনী মুদ্রিত মূল্য– ১০০ টাকা ––––––––––––––––––––––––––––––––––––––– ১) অন্ধকারের রাজ্যে —— একদিকে চিকিৎসা

ডা ঐন্দ্রিল ভৌমিকের প্রবন্ধ ‘কর্পোরেট’

January 24, 2021 No Comments

সাম্প্রতিক পোস্ট

করোনা রোগ নির্ণয়ে কফ পরীক্ষা?!

Doctors' Dialogue January 25, 2021

করোনা অতিমারীতে ওষুধের জন্য হাহাকার ও ভারতের ওষুধ শিল্প, নবম পর্ব

Rudrasish Banerjee January 25, 2021

ফর্সা হবার ক্রিম মাখার বিপদ

Dr. Sarmistha Das January 25, 2021

পুস্তকালোচনাঃ ডা নন্দ ঘোষের চেম্বার

Aritra Sudan Sengupta January 24, 2021

ডা ঐন্দ্রিল ভৌমিকের প্রবন্ধ ‘কর্পোরেট’

Dr. Sumit Banerjee January 24, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

292978
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।