Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

ল্যামার্ক, অর্জিত বৈশিষ্ট্যের উত্তরাধিকার ও এপিজেনেটিক্স-এর ইতিহাস ১ম পর্ব

12 darwin-lamarck-giraffe_slideshare.net
Dr. Jayanta Das

Dr. Jayanta Das

Dermatologist
My Other Posts
  • March 10, 2021
  • 9:33 am
  • No Comments

প্রথম পর্ব—ল্যামার্কের জিরাফ ও ভাইজম্যানের ইঁদুর

জাঁ ব্যাপতিস্তে ল্যামার্ক। ফরাসী বিজ্ঞানী। তিনি ডারউইনের অনেক আগে বিবর্তনের একটি সুসংহত তত্ত্ব প্রস্তাব করেন। তখন ১৮০৯ সাল, পাশ্চাত্যে রেনেসাঁ শেষ হয়ে প্রথম শিল্পবিপ্লবের সময়। ভারত তথা কলকাতায় পাশ্চাত্য শিক্ষাপ্রসারের একেবারে গোড়ার যুগ চলছে, হিন্দু কলেজ স্থাপিত হবে এর আট বছর পরে। আর কলকাতার মেডিকেল কলেজ স্থাপিত হবে তারও ১৮ বছর পরে। সেই সময়ে জীববিজ্ঞানে অনেক কিছু অজানা ছিল, বিবর্তনের প্রমাণ তেমন যোগাড় হয়নি। জীববিজ্ঞানের সেই প্রাথমিক যুগে ল্যামার্ক বলেছিলেন, জীবের দেহে বিভিন্ন রসের প্রাকৃতিক প্রবণতা থেকে জটিল ও উন্নত জীব সৃষ্টি হয়। আর পরিবেশের সঙ্গে জীবের মানিয়ে নেবার জন্য দরকার প্রয়োজনীয় অভিযোজন।

ল্যামার্ক ভেবেছিলেন, কোনও অঙ্গ একই কাজে বেশি করে ব্যবহার করলে সেই অঙ্গের উন্নতি ও বিকাশ হয়। এর এক জনপ্রিয় উদাহরণ হল জিরাফের লম্বা গলা। জিরাফ মগডালের পাতা খেতে চায়। তাই সে গলা লম্বা করার চেষ্টা করেছে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম চেষ্টার ফলে আস্তে আস্তে জিরাফের গলা লম্বা হয়েছে। এক প্রজন্মে গলা যেটুকু লম্বা হয়েছে, সেটুকু পরের প্রজন্ম উত্তরাধিকার হিসেবে পেয়েছে। সেই প্রজন্ম চেষ্টা করে গলা আরেকটু লম্বা করেছে। এই তত্ত্বকে বলে ব্যবহার ও অব্যবহারের তত্ত্ব। যে অঙ্গ যে কাজে বেশি ব্যবহার করা হবে, সেই অঙ্গ সেই কাজের জন্য বংশানুক্রমে বেশি উপযুক্ত হয়ে উঠবে। (তথ্যসূত্র ১)

অভিযোজনের এই পদ্ধতিগত ধারণা কিন্তু ল্যামার্কের নিজস্ব নয়। এটা প্রকৃতপক্ষে তখনকার দিনের সর্বজনীন ধারণা ছিল। এমনকি এখনও সাধারণভাবে ভাবা হয়, বাবা পণ্ডিত হলে ছেলেও পণ্ডিত হবে। অর্থাৎ কেউ নিজের চেষ্টায় জ্ঞান বাড়ালে, সেই অর্জিত গুণটি পরের প্রজন্মে বজায় থাকবে। ধারণাটি ভুল। অর্জিত গুণ পরের প্রজন্মে যায় না। তবে তখন সময়টা ছিল একটু ভিন্ন। ল্যামার্ক ডারউইনের থেকে ৫৫ বছরের বড় ছিলেন। ল্যামার্কের দুর্ভাগ্য, এই প্রচলিত ভুল ধারণাটি তাঁর নামের সঙ্গে জুড়ে গেল।

ল্যামার্কবাদ বলতে এখন পূর্বসূরীর অর্জিত গুণ উত্তরসূরীতে বর্তানোর কথা বোঝানো হয়। এ নিয়ে ঊনবিংশ শতকের শেষ থেকে বিংশ শতকের প্রথমার্ধে বহু বিতর্ক হয়েছে। ডারউইনবাদের বিকাশের পরেও কেউ কেউ ভেবেছেন, অর্জিত গুণ পরের প্রজন্মে যেতে পারে। ডারউইনবাদীরা তাদের ‘ল্যামার্কবাদী’ আখ্যায় ভূষিত করেছেন। ‘ল্যামার্কবাদী’ কথাটা প্রায় একটা অপমানসূচক সম্বোধনে পরিণত হয়েছে। ল্যামার্কের মূল কৃতিত্ব কিন্তু বিবর্তনকে সমর্থন করা, তার সপক্ষে উদাহরণ দেওয়া ও বিবর্তনের কার্যকারণ সম্পর্ক খুঁজতে চেষ্টা করা। সেটা মানুষ প্রায় ভুলেই গেছে।

আমরা বলি, ডারউইন প্রথম বিবর্তনের বিজ্ঞানসম্মত কারণ ব্যাখ্যা করেন। দেখা যাক জিরাফের গলা লম্বা হওয়া নিয়ে তাঁর ব্যাখ্যা কী ছিল। ডারউইন বললেন, একই জিরাফ পিতামাতার সব সন্তানের গলা সমান লম্বা নয়। যাদের গলা বেঁটে তাদের খাদ্য কম জোটে বলে তারা কম দিন বাঁচে আর তাদের বংশধর কম হয়। যাদের গলা লম্বা তারা গাছের মগডাল থেকে পাতা খেয়ে বেশি দিন বাঁচে ও তাদের বংশধরের সংখ্যা বেশি হয়। এই বংশধরদের গলা গড়ে বেশি লম্বা হয়। এইভাবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে জিরাফদের মধ্যে গলা লম্বা হবার বৈশিষ্ট্য বাড়ে। কিন্তু কীভাবে একটি বৈশিষ্ট্য পরের প্রজন্মে সঞ্চারিত হয় তা ডারউইন বলতে পারেননি। আর ল্যামার্ক সেটাই ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছিলেন। ল্যামার্কের ব্যাখ্যা ভুল ছিল।  (পাদটীকা ও তথ্যসূত্র ২)

ডারউইনের বিবর্তন তত্ত্ব প্রকাশের কিছু পরে, ১৮৬৫ সালে, গ্রেগর যোহান মেন্ডেল-এর বংশগতির পরীক্ষা নিয়ে গবেষণা প্রকাশিত হয়। কিন্তু ৩৫ বছর ধরে তা অনাদৃত ছিল। কয়েকজন বিজ্ঞানী ১৯০০ সালে তার মূল্য প্রথম বুঝতে পারলেন। সেই সূত্র ধরে বংশগতির একক জিন-এর ধারণা প্রতিষ্ঠিত হয়। ডারউইন জিরাফের দুটি শাবকের মধ্যে গলার দৈর্ঘ্যের জন্মগত ফারাক ও সেই ফারাক বংশানুক্রমে প্রবাহিত করার কথা বলেছিলেন। এত দিনে জিনের ধারণার সাহায্যে এই ফারাকের কারণ ও বংশানুক্রমে তা প্রবাহিত হবার প্রকৃত পদ্ধতি বোঝা গেল।

জিনতত্ত্ব প্রস্তাব করেছে যে ‘জন্মগত গুণাবলী’ পরের প্রজন্মে প্রবাহিত হয়, কিন্তু ‘অর্জিত গুণাবলী’ পরবর্তী প্রজন্মে প্রবাহিত হয় না। পরীক্ষায় তা ‘প্রায়’ প্রমাণিত হয়েছে। ‘প্রায়’ কেন, তা ক্রমশ প্রকাশ্য। জিনতত্ত্ব বলে, আপনি জিমে গিয়ে ব্যায়াম করে সুপুষ্ট মাংসপেশির অধিকারী হতে পারেন, তাতে আপনার পুত্র বা কন্যার পেশল চেহারা হবার সম্ভাবনা বিন্দুমাত্র বাড়ে না। অন্যদিকে, আপনার চেহারা যদি পারিবারিক ধাত অনুসারেই পেশিসমৃদ্ধ হয়, তাহলে আপনার পুত্র বা কন্যা কোনও চেষ্টা ছাড়াও পেশল গঠন পেতে পারে। এই কথাগুলো অজস্র পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে।

ল্যামার্কের তত্ত্বকে ভুল বলে প্রমাণ করার কাজে যারা পরীক্ষানিরীক্ষা করেছিলেন তাদের মধ্যে অগ্রগণ্য ছিলেন জার্মান বিজ্ঞানী আগুস্ট ফ্রেইডরিখ লিওপোল্ড ভাইজম্যান। তিনি ইঁদুর নিয়ে বিবর্তনীয় জীববিজ্ঞানে সবথেকে বিখ্যাত পরীক্ষাটি করেন। কট্টর ডারউইন-পন্থী ও ল্যামার্কবাদ বিরোধী ভাইজম্যান ৯০১-টি ইঁদুর (mouse) ধরে তাদের লেজ কেটে দিয়েছিলেন। পাঁচটি প্রজন্ম ধরে ইঁদুরদের লেজ কেটেও একটিও লেজকাটা ইঁদুর জন্মায়নি। (তথ্যসূত্র ৩) ১৮৮৮ সালে এই পরীক্ষার ফল দেখিয়ে তিনি ঘোষণা করেছিলেন, কোনও অর্জিত বৈশিষ্ট্য বংশপরম্পরায় যেতে পারে না। ভাইজম্যানের পরীক্ষার ফল প্রকাশের পরে মূলধারার জীববিজ্ঞানে ল্যামার্ক অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেলেন।

কিন্তু ভাইজম্যান যে সমস্ত ইঁদুরের লেজ কেটে উঠতে পারেননি, সেটা ২০১৪ সালে প্রমাণিত হবে। তবে সে কথার আগে আমরা একবার যাব নেদারল্যান্ড তথা হল্যান্ডে।

সময় ১৯৪৪ সালের শীতকাল। বিশ্বের আকাশে তখন দুর্যোগের ঘনঘটা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ পর্যায়।

সে কথা পরের পর্বে।

চিত্রসূচি

১) জাঁ ব্যাপতিস্তে ল্যামার্ক (চিত্রঋণ–উইকিপিডিয়া)

২) ল্যামার্কের জিরাফ আর ডারউইনের জিরাফ (চিত্রঋণ—slideshare.net)

পাদটীকা ও তথ্যসূত্র

১) Early Concepts of Evolution: Jean Baptiste Lamarck. The History of Evolutionary Thought. https://evolution.berkeley.edu/evolibrary/article/history_09

২) প্রসঙ্গত, ডারউইন নিজেও একই পিতামাতার সন্তানদের মধ্যে বৈশিষ্ট্যের ফারাক কেমন করে হয় তার ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করেছিলেন। ডারউইনের সেই ব্যাখ্যা ল্যামার্কের ব্যাখ্যার মতই ভুল ছিল। (তথ্যসূত্র Zou Y. Charles Darwin’s Theory of Pangenesis. The Embryo Project Encyclopedia. Published: 2014-07-20. https://embryo.asu.edu/pages/charles-darwins-theory-pangenesis

৩) August Friedrich Leopold Weismann (1834-1914). Yawen Zou. The Embryo Project Encyclopedia. Published: 2014-05-23. https://embryo.asu.edu/pages/august-friedrich-leopold-weismann-1834-1914

PrevPreviousপেস মেকার – শরীরের বিদ্যুৎ উৎপাদন ও পরিবহন ব‍্যবস্থা
NextদুঃসাহসNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

শিষ্য তথা ছাত্রদের শিক্ষারম্ভ ও শিক্ষাদান – চরক- ও সুশ্রুত-সংহিতা (২য় ভাগ)

June 12, 2025 No Comments

 (সূত্রের জন্য পূর্ববর্তী অংশের লিংক – https://thedoctorsdialogue.com/indoctrination-and-teaching-of-medical-students-in-charaka-and-susutra-samhita/) শিক্ষালাভের পরে চিকিৎসক হিসেবে আত্মপ্রকাশ আগের অধ্যায় শেষ করেছিলাম এই বলে – “উপনয়ন এবং শিক্ষালাভ করার পরে ছাত্ররা/শিষ্যরা

এই বঞ্চনার দিন পার হলেই পাবে জনসমুদ্রের ঠিকানা

June 12, 2025 No Comments

আর জি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের পাশবিক হত্যার পর কেটে গেল দশটি মাস। দুর্নীতি ষড়যন্ত্র পূর্বপরিকল্পিত ধর্ষণ ও হত্যা- কোথাও সন্দেহ বা অস্পষ্টতার জায়গা নেই।

ঊর্মিমুখর: ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ

June 12, 2025 No Comments

আচার্য শীলভদ্র ত্বরাহীন শান্তকণ্ঠে কহিতেছিলেন –“ইহা সত্য যে সমগ্র উত্তরাপথে পাশুপত ধর্মই আদি শৈবধর্ম। এই সনাতন পাশুপত ধর্মের ধ্যান ও কল্পনার মধ্যেই হিন্দুধর্মের শ্রেষ্ঠ বিকাশ

অভয়া স্মরণে

June 11, 2025 No Comments

তবু লড়ে যায় ওরা! তবু লড়ে যায় ওরা! দশ মাস হল। প্রায় তিনশত দিন। বিচারের আশা,অতি ক্ষীণ তবু লড়ে যায় ওরা! বল এমন করে কি

কাউকে অবসাদগ্রস্ত মনে হলে তাঁর পাশে থাকুন – তাঁর একাকিত্ব ও হতাশা দূর করুন – কিন্তু অবশ্যই তাঁকে ডাক্তার দেখাতে বলুন

June 11, 2025 No Comments

কোনও আত্মহত্যার খবর এলেই ফেসবুকে একধরনের বিকৃত সহমর্মিতাবোধের বন্যা বয়ে যায়। বিশেষত, আত্মহত্যার যদি কোনও রগরগে কারণ (পরকিয়া প্রেম ইত্যাদি) খুঁজে না পাওয়া যায়, তাহলে

সাম্প্রতিক পোস্ট

শিষ্য তথা ছাত্রদের শিক্ষারম্ভ ও শিক্ষাদান – চরক- ও সুশ্রুত-সংহিতা (২য় ভাগ)

Dr. Jayanta Bhattacharya June 12, 2025

এই বঞ্চনার দিন পার হলেই পাবে জনসমুদ্রের ঠিকানা

Gopa Mukherjee June 12, 2025

ঊর্মিমুখর: ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ

Dr. Sukanya Bandopadhyay June 12, 2025

অভয়া স্মরণে

Dr. Asfakulla Naiya June 11, 2025

কাউকে অবসাদগ্রস্ত মনে হলে তাঁর পাশে থাকুন – তাঁর একাকিত্ব ও হতাশা দূর করুন – কিন্তু অবশ্যই তাঁকে ডাক্তার দেখাতে বলুন

Dr. Bishan Basu June 11, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

559577
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]