An Initiative of Swasthyer Britto society

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Close

সঙ্কটপূর্ণ গর্ভাবস্থার অভিজ্ঞতা

IMG_20200128_110047
Doctors' Dialogue

Doctors' Dialogue

আমরা ডাক্তার। কারও কাছে আমরা ভগবান। আবার কেউ ভাবেন আমরা মৃত্যুদূত। কারও আমাদের প্রতি অগাধ বিশ্বাস। কেউ ভাবেন সবটাই ব্যবসা।
My Other Posts
  • January 28, 2020
  • 11:01 am
  • 5 Comments

আমি পোর্শিয়া সাহা, পেশায় একজন চিকিৎসক। আমি ৩৪ বছর বয়সে সন্তানসম্ভবা হই। বয়স একটু বেশি হওয়ায় আমার কিছু সমস্যা হচ্ছিল, যাকে বলে হাই রিস্ক প্রেগন্যান্সি। তাই প্রথম থেকেই একটু সাবধানে ছিলাম। প্রথম তিন মাস থেকেই নানারকম পরীক্ষানিরীক্ষা চলছিল। তবে ভ্রূণের অস্বাভাবিকতা নিয়ে কোনও পরীক্ষা হয়নি। সব পরীক্ষার রিপোর্টই স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু anomaly scan–এ ধরা পড়ে আমার Placenta Previa অর্থাৎ প্ল্যাসেন্টা বা গর্ভফুল জরায়ুর নীচের দিকে রয়েছে যার জন্য প্রেগন্যান্সির দ্বিতীয় অংশে রক্তপাত হতে পারে । শুধু তাই নয়, প্রসবের আগে বা প্রসবের সময় জীবনের ঝুঁকিও থাকে। আর আমার যে পরিস্থিতি ধরা পড়ে তা খুবই বিপজ্জনক ছিল। একজন ডাক্তার হওয়ার জন্য এই বিষয় সম্পর্কে আমার কিছু ধারণা ছিল। তাই আমি এ বিষয়ে খুব সচেতন ছিলাম।

আমার প্রেগন্যান্সির ২৯ সপ্তাহ চলার সময় আচমকাই একদিন রাতে আমার ব্লিডিং শুরু হয়। আমি খুব দুশ্চিন্তায় পড়ে যাই। আমি যে স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের অধীনে চিকিৎসাধীন ছিলাম তাঁকে ফোন করি ও ৩০ মিনিটের মধ্যে নার্সিং হোমে ভরতি হই। সেখানে চিকিৎসাও শুরু হয়। আমি পুরো বিশ্রামে ছিলাম। সে সময় কখনও আমার ব্লিডিং হচ্ছিল আর বন্ধ হচ্ছিল। নিয়ম করে আমার রক্তের হিমোগ্লোবিন মাপা হোত। আমার যদি প্রয়োজন হয় তাই এক ইউনিট রক্ত মজুত রাখা ছিল। পরের দিন ইউএসজি করা হয়। জানতে পারি, তখন আমার প্রেগন্যান্সির ২৯ সপ্তাহ ৪ দিন চলছে আর আমার বাচ্চার অবস্থাও ভালো আছে। বাচ্চা ভালো আছে শুনে আমি একটু নিশ্চিন্ত হই।

সেখানে ভরতি থাকাকালীন ৯ দিন পর ফের ব্লিডিং শুরু হয়। এবার আমার চিকিৎসকও ঘাবড়ে যান। তড়িঘড়ি আমাকে কলকাতার এক নামী হাসপাতালে ভরতি করা হয়। সেখানে মাঝে মধ্যে ব্লিডিং হলেও হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিকই ছিল। ফলে খানিকটা স্বস্তি বোধ করি। আমার সন্তানকে সুস্থভাবে পৃথিবীতে আনার জন্য আমি প্রেগন্যান্সির পুরো সময় অপেক্ষা করতে চাইনি। আমার চিকিৎসকও দুজনের সুস্থতার দিকে নজর রাখছিলেন। প্রেগন্যান্সির ৩২ মাস পেরনোর পর এক রাতে আবার আমার প্রচণ্ড ব্লিডিং শুরু হয় যা ওষুধেও কমছিল না। এবারে আমার ভয় আরও বেড়ে যায়। আমার চিকিৎসক সব সময় আমাকে টেনশন না করতে বললেও আমার মন মানছিল না। শেষ পর্যন্ত আমার সিজার করা হয়। সিজারের সময় ও পরে আমাকে ৪ ইউনিট রক্ত দিতে হয়। তখন রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ছিল ৮.৬ গ্রাম%। সন্তানও প্রিম্যাচিওর হওয়ায় ওজন কম ছিল। তাকে পর্যবেক্ষণ ও চিকিৎসার জন্য এনআইসিইউ তে রাখা হয়। আমার সন্তান সুস্থ থাকায় আমি সিজারের পর খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হতে থাকি। তিনদিন পর আমার বাচ্চাকে এনআইসিইউ থেকে সরিয়ে স্পেশাল কেয়ার বেবি ইউনিট-এ রাখা হয়। সেখানে আরো ১৩ দিন ছিল। শিশুর ওজন কম থাকায় তাকে চামচে করে খাওয়ানো হচ্ছিল। সব রক্তের রিপোর্ট স্বাভাবিক হওয়ার পর এবং যখন আমি বাচ্চাকে দেখাশোনার বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে যাই তখন আমাকে নার্সিংহোম থেকে বাড়িতে ছেড়ে দেওয়া হয়। বাড়ি ফেরার পর আমার প্রিম্যাচিওর বাচ্চাকে সামলাতে বেশ বেগ পেতে হয়। ঈশ্বরের আশীর্বাদে আর চিকিৎসকের পরামর্শ মতো চলায় আমি সব সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারি।

বাচ্চার ওজন বাড়তে থাকে এবং স্বাভাবিক বিকাশ ঘটতে থাকে। তবে আমার জীবনের এই কঠিন সময়ে আমি চিকিৎসক ছাড়াও পাশে পেয়েছি আমার পরিবার, বন্ধুবান্ধব সবাইকে। আমি এই অভিজ্ঞতা অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করলাম কারণ তা অন্যদেরও সাহায্য করবে কঠিন সময়ের সামনে দাঁড়িয়ে তা জয় করতে।

PrevPreviousবই পড়ুনঃ দুইয়ে দুইয়ে চার নয়
Nextচেম্বারের টুকিটাকিNext

5 Responses

  1. বিকাশ says:
    January 28, 2020 at 1:27 pm

    দিদি, আমরা খুব খুশী।

    Reply
  2. palash Biswas says:
    January 28, 2020 at 3:46 pm

    খুব ভালো থাকো আর পুচকেটা অতি দ্রুত দুরন্ত হোক ।

    Reply
  3. Gopa saha says:
    January 28, 2020 at 4:20 pm

    Khub sundor likhechis….ei lekhata aneker kaje debe

    Reply
  4. Mousona kanrar says:
    January 28, 2020 at 4:48 pm

    খুব ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছিস তুই। তবে এখন শুধু মাতৃত্ব কে উপভোগ কর।

    Reply
  5. Sudipta Rudra says:
    January 28, 2020 at 6:32 pm

    খুব উপকারী লেখা, অনেকে ভরসা পাবে. God bless you both

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সম্পর্কিত পোস্ট

যদি নির্বাসন দাও

April 19, 2021 No Comments

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কবিতা

Existing resource-এর optimum utilization সবচেয়ে জরুরী

April 19, 2021 No Comments

ভারতে করোনাভাইরাস মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ চলছে, প্রবল ও দ্রুত গোষ্ঠী সংক্রমণ ও তার ফলে বহুসংখ্যক পজিটিভ রোগী ও হাসপাতালে বেডের অভাব। এই পরিস্থিতিতে existing resource-এর

আপনি আপনার সন্তানের মৃত‍্যুপরোয়ানা স‌ই করছেন

April 19, 2021 No Comments

ট্রিয়াজ একটি পদ্ধতির নাম এক গুলঞ্চসন্ধ‍্যায় আমাদের হাতুড়ে ফটাশের বোতলে চুমুক দিচ্ছিলেন। ফটাশ দক্ষিণ বঙ্গের ট্রেনে বিক্রি হতো। এটায় শুধুমাত্র সোডা থাকে। এখন পেটের দায়ে

অসুস্থ বোধ করছি খুব

April 18, 2021 No Comments

‘কেউ বাড়াবাড়ি করলে, জায়গায় জায়গায় শীতলখুচি হবে’-র বক্তা পার পেয়ে গেলেন নির্বাচন কমিশনের কাছে। এক মহিলা নেত্রীকে টোন কেটে ব্যঙ্গ সম্বোধন করা প্রধানমন্ত্রী পার পেয়ে

ওয়ার্ক লোড

April 18, 2021 No Comments

রাত ৩ টে। -স্যার ভাগ্য ভালো। এটাই লাস্ট বেড ছিল। -‘ভাগ্য ভালো’ মানে? একে কোভিড পজিটিভ তার ওপর ব্লিডিং হচ্ছে। -ওটিতে জানিয়েছিস? -হ্যাঁ, আপনাকে ৭

সাম্প্রতিক পোস্ট

যদি নির্বাসন দাও

Dr. Chinmay Nath April 19, 2021

Existing resource-এর optimum utilization সবচেয়ে জরুরী

Dr. Tathagata Ghosh April 19, 2021

আপনি আপনার সন্তানের মৃত‍্যুপরোয়ানা স‌ই করছেন

Dr. Dipankar Ghosh April 19, 2021

অসুস্থ বোধ করছি খুব

Dr. Sukanya Bandopadhyay April 18, 2021

ওয়ার্ক লোড

Dr. Indranil Saha April 18, 2021

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

312119
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।