Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

থ্যালাসেমিকদের বলছি

IMG-20200722-WA0037
Puspendubikash Acharyya

Puspendubikash Acharyya

Volunteer of Thalassaemia Patients Advocacy Group
My Other Posts
  • July 23, 2020
  • 6:45 am
  • One Comment

আমরা একটা দমবন্ধ করা পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। চারদিকে কোভিডের আতঙ্কের মাঝেই যুক্ত হয়েছে রক্ত না পাওয়ার আতঙ্ক। থ্যালাসেমিকদের একটা বড়ো অংশের রক্তের যোগান আসে বেসরকারি ব্লাড ব্যাংকগুলি থেকে। পশ্চিমবঙ্গের সরকারি হাসপাতালে থ্যালাসেমিয়া ম্যানেজম্যান্ট জাতীয় কিংবা আন্তর্জাতিক গাইডলাইন মেনে হয় না। এখন ‘কেন হয় না?’, ‘হওয়া উচিৎ!’ জাতীয় বিতর্কের পাশাপাশি আসল পরিস্থিতি এবং তার থেকে সার্ভাইভ করার অপটিম্যাল স্ট্র্যাটেজি আমাদেরই খুঁজতে হবে।

আমরা যারা অ্যাডাল্ট থ্যালাসেমিক রয়েছি, আমরা আমাদের সমস্যা নিয়ে কতোটা সরব? যাঁরা প্রায় স্বাভাবিক শারীরিক বহির্গঠন পেয়েছেন তাঁরা নিজেদের থ্যালাসেমিক হিসেবে কতোটা পরিচিতি গড়ে তুলেছেন মানুষের সাথে? আবার যাঁরা ছোটো থেকেই সুচিকিৎসার অভাবে শরীরে আমারই মতো মঙ্গলোয়েড ছাপ ধরে রেখেছেন তাঁরাই বা কতোটা মানুষকে বোঝাতে পেরেছেন নিজেদের সমস্যার কথা?

তাই বছরের পর বছর যুগের পর যুগ ধরে থ্যালাসেমিয়া শুধুমাত্র একটা শিশুদের সমস্যা এবং পাড়ার রাজনৈতিক দাদাদের সমাজসেবার উপাদান হিসেবে থেকে গেছে।

আমি একজন থ্যালাসেমিক, বেঁচে থাকার জন্য আমার রক্ত লাগে, ওষুধপত্র লাগে, পরিকাঠামো লাগে। আমি ভোট দিই, সেই ভোটে সরকার আসে, আমারও শ্রমের মূল্য আছে দেশের জিডিপি-তে। আমার বাঁচার অধিকার আছে, সুচিকিৎসা পাওয়ার অধিকার আছে। এই অধিকার পেতে গেলে সবার আগে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে সমাজের কাছে।

“আমি একজন থ্যালাসেমিক। আমার রক্ত লাগে বেঁচে থাকার জন্য। আমার জন্য রক্তদান শিবির করুন।” এই কথাগুলি সোচ্চারে বলতে কেন ভয়? কেন এতো কুণ্ঠা? অন্য কেউ আপনাকে দয়ার পাত্র হিসেবে প্রজেক্ট করার আগে নিজেই নিজের কথা বলে ফেলুন। দেখবেন ভেতর থেকে জিতে যাওয়ার অনুমতি আসবে। আমাদের সামাজিক সম্মান প্রতিষ্ঠা এভাবেই গড়ে নিতে হবে।

আজ পশ্চিমবঙ্গে যতো রক্তদান শিবির হয় তার সিংহভাগের ওপরেই লেখা থাকে “থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুদের সাহায্যার্থে”। অথচ উদ্যোক্তারা থ্যালাসেমিকদের জন্য ঠিক কী ধরনের রক্ত লাগে সেই তথ্যই জানেন না। ন্যাশনাল ব্লাড ট্রান্সফিউশন কাউন্সিল (NBTC) এবং ন্যাশনাল হেল্থ মিশন (NHM)-এর নির্দেশিকায় স্পষ্ট বলা রয়েছে থ্যালাসেমিকদের জন্য ফেনোটাইপ ম্যাচড কনসেনট্রেটেড আর বি সি প্রয়োজন। অথচ বেশিরভাগ ব্লাড ব্যাংকে কম্পোনেন্ট সেপারেটরই নেই। সামান্য একটা ১৫/ ২০ লক্ষ টাকার সেন্ট্রিফিইউজ মেশিন কেনার সামর্থ্য নেই সরকারের?

রাজ্যের ৩০ হাজার থ্যালাসেমিকের জীবনের মূল্য নেই? তাঁদের জন্য দায়বদ্ধতা নেই?

এই সব প্রশ্ন, দাবী, আন্দোলন তোমাকে আমাকেই করতে হবে। একজন থ্যালাসেমিক হয়ে অন্যের সমস্যা বুঝে ওঠার চেষ্টা করতে হবে, মানবিক হতে হবে। সমাজসেবা করবো, খ্যাতির জন্য কাজ করবো এই মানসিকতা পরিত্যাগ করে দীর্ঘমেয়াদি সমাধানের কথা ভাবতে হবে।

যেদিন জীবনে প্রথম রক্তদান শিবির করেছিলাম সেদিন বাধ্য হয়ে করেছিলাম। বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ভিক্ষের মতো মানুষের কাছে রক্ত ছেয়েছিলাম। কিছু মানুষ দরজা বন্ধ করে দিয়েছিলেন, কিছু মানুষ থ্যালাসেমিয়ায় কী খাওয়া উচিৎ কী খাওয়া উচিৎ নয় বুঝিয়েছিলেন, কিছু মানুষ রক্তের বদলে অমুক তমুক ওষুধের নাম বলেছিলেন, কিছু মানুষ চায়ে চুমুক দিতে দিতে তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করছিলেন আমার আবেদন আর বলেছিলেন বেসরকারি ব্লাড ব্যাংক রক্ত নিয়ে ব্যবসা করে। এই সমস্ত কিছুই ধৈর্য্য ধরে শুনেছিলাম, দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করেছিলাম সব। হাসিমুখে বোঝানোর চেষ্টা করেছিলাম। ক্যাম্পের দিন এসেছিলেন মানুষ। ওই মানুষদের মধ্যে থেকেই এসেছিলেন। এভাবেই মানুষ থেকে মানুষ আসেন। আমাদের চেষ্টাটুকু করতে হবে।

থ্যালাসেমিকদের কাছে অনুরোধ অন্ততঃ নিজের সমস্যার কথা, নিজের প্রয়োজনের কথা বলুন, লিখুন, সোশ্যাল মিডিয়া একটি খুব বড়ো প্ল্যাটফর্ম, এটিকে ব্যবহার করুন।

PrevPreviousকরোনা অতিমারী থেকে পরিত্রাণের পথ খুঁজতে হবে বিজ্ঞাননির্ভর চেতনায়
NextCOVID-19 pandemic-এ valved mask কতটা ক্ষতিকর?Next
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
1 Comment
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Sahasralochan Sharma
Sahasralochan Sharma
1 year ago

কিছু cancer রোগীর কথা শুনেছি, যাঁরা নিজেদের ও অন‍্যান‍্য ভুক্তভোগীদের সমস‍্যার কথা প্রকাশ‍্যে বলেন, সমবেত প্রচেষ্টার কথা বলেন। থ‍্যালাসেমিকদের বড় অংশই শিশু বা teenager. তাঁদের সমস‍্যার কথা এতো বলিষ্ঠ ভাবে আগে কাউকে বলতে শুনিনি। অত‍্যন্ত প্রতিকূল পরিবেশে বেড়ে উঠা এই শিশুদের লড়াই করতে হয় অকল্পনীয় এক মানসিক প্রতিকূলতার বিরুদ্ধেও, যা বোধহয় কল্পনাও করতে পারি না আমরা। সেই প্রতিকূলতার মধ‍্যে দাঁড়িয়ে পুষ্পেন্দুবিকাশের এই নিবন্ধ পড়ে আমি অভিভূত। শাবাশ পুষ্পেন্দু, শাবাশ। আপনি দৃষ্টান্ত। আপনার কাছ থেকে অনেক প্রত‍্যাশা রইল।

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

নাগরাকাটা গ্যাং

May 24, 2022 No Comments

ঘড়িতে তখন ঠিক দুপুর বারোটা। শেষ সিগারেটটা শেষ করার আগেই ব্যস্ত হয়ে পড়লাম সিগারেটের খোঁজে। এই সব বিপদের সময়ে আমার মুস্কিল আসান আমার অর্থাৎ এসিস্টেন্ট

আহা উত্তাপ কত সুন্দর তুই থার্মোমিটারে মাপলে

May 24, 2022 No Comments

– বাচ্চাটার আঠারো ঘন্টার বেশি জ্বর হয়ে গেল। আপনি অ্যান্টিবায়োটিক না দিয়েই ছেড়ে দিচ্ছেন? বেশ ঝাঁঝের সাথেই কথাটা বললেন মাঝবয়েসী ভদ্রলোক। এসব চিৎকার-চেঁচামেচি, বিরক্তি প্রকাশ

রোগী কল্যাণ সমিতি কি রোগীর কল্যাণ করে?

May 24, 2022 No Comments

ডক্টরস ডায়ালগের ফেসবুক লাইভে ২০শে মে ২০২২ প্রচারিত।

Cardio-Pulmonary Resuscitation বা হৃৎশ্বাস পুনরুজ্জীবন

May 23, 2022 No Comments

প্রায় ১৫ বছর আগে এই ভিডিওটি নির্মাণ করেছিলেন ডা সুব্রত গোস্বামী, যিনি কলকাতায় ইন্টেন্সিভ কেয়ারের পুরোধাদের অন্যতম। তারপর আমাদের জানা-বোঝায় কিছু পরিবর্তন এসেছে–এখন মুখে ফুঁ

Calcutta Medical College (CMC) in the Making of ‘Modern’ Citizenry and Navya-Ayurveda

May 23, 2022 1 Comment

Setting the Theme Following the French Revolution health was added to the rights of people and was assumed that health citizenship should be a characteristic

সাম্প্রতিক পোস্ট

নাগরাকাটা গ্যাং

Dr. Samudra Sengupta May 24, 2022

আহা উত্তাপ কত সুন্দর তুই থার্মোমিটারে মাপলে

Dr. Soumyakanti Panda May 24, 2022

রোগী কল্যাণ সমিতি কি রোগীর কল্যাণ করে?

Doctors' Dialogue May 24, 2022

Cardio-Pulmonary Resuscitation বা হৃৎশ্বাস পুনরুজ্জীবন

Dr. Subrata Goswami May 23, 2022

Calcutta Medical College (CMC) in the Making of ‘Modern’ Citizenry and Navya-Ayurveda

Dr. Jayanta Bhattacharya May 23, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

395593
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।