পরবর্তী অবস্থান কর্মসূচী সম্ভবত নবান্নের দোরগোড়ায় হবে
হাজার হাজার শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের ভাতে মেরে এবং লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ তছনছ করে ন্যূনতম লজ্জা নেই এসএসসি এবং সরকারের। প্রতিশ্রুতির নাটকের পর আমরা দেখলাম প্ল্যান এ
হাজার হাজার শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের ভাতে মেরে এবং লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ তছনছ করে ন্যূনতম লজ্জা নেই এসএসসি এবং সরকারের। প্রতিশ্রুতির নাটকের পর আমরা দেখলাম প্ল্যান এ
রোজ একটি করে মাল্টিভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়া কি স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো? এতে কি আমাদের শরীরের ইমিউনিটি ক্ষমতা বাড়ে? ক্যান্সার বা হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমে? ★উত্তরঃ আজকাল
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ২১শে এপ্রিল সন্ধ্যে ছ’টার মধ্যে এসএসসি-র পক্ষ থেকে চাকরিহারা শিক্ষক শিক্ষিকাদের যোগ্য ও অযোগ্য তালিকা আলাদা করে দেওয়া হবে এই ঘোষণা করা
২১শে এপ্রিল ২০২৫ অভয়া আন্দোলনের চাপে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তর স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে দুর্নীতি ও হুমকি সংস্কৃতির দুই প্রধান নায়ক অভীক দে এবং বিরুপাক্ষ বিশ্বাসকে সাসপেন্ড করে
ভারতবর্ষ আয়রণ ডেফিসিয়েন্সি অ্যানিমিয়ায় জগত সভায় শ্রেষ্ঠ আসন পেয়েছে। ভারতে অর্ধেকের বেশি মহিলা অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতায় ভোগে। শিশুদের মধ্যে এই হার আরও বেশি। অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে
Myself is a science activist.i can try to focous the snakebite activity among the common people students and others.
সরকারি হাসপাতালের দায়বদ্ধ চিকিৎসকদের এরকম কাজের প্রচার হওয়া দরকার। বড়ো হাসপাতালে সাপেকাটা চিকিৎসা অহরহ হচ্ছে। কিন্ত গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসা করিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরা একটা উল্লেখযোগ্য ঘটনা। এরকম ক্ষেত্রে রোগীর সুস্থ হয়ে ওঠা মানে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিজেদের প্রতি আস্থা বাড়বে। গ্রামের অধিবাসীদের হাসপাতালের প্রতি আস্থা বাড়বে। অন্যদিকে তাঁরা অবৈজ্ঞানিক পদক্ষেপ করা থেকে বিরত হবে। রোগী-চিকিৎস সম্পর্কের উন্নতি হবে।