Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

করোনার কালে গুটিবসন্ত নির্মূলের কথাঃ সপ্তম পর্ব

Madhusudan
Dr. Jayanta Das

Dr. Jayanta Das

Dermatologist
My Other Posts
  • May 20, 2020
  • 8:50 am
  • No Comments

কথারম্ভ

খবরের কাগজে রোজই করোনা ভাইরাসের একটা ওষুধ বা একটা টিকা আবিষ্কারের বিবরণ আর করোনা টেস্টিং-এর নতুন নতুন পদ্ধতি বেরচ্ছে। মনে হচ্ছে খুব শিগগীরই রোগটির চিকিৎসা সহজ হয়ে যাবে। সত্যিই তা হবে কিনা তা ভবিষ্যতই বলবে। কিন্তু নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন, চীন আর আমেরিকা থেকে নতুন ওষুধ, নতুন পদ্ধতিতে করোনা টেস্টিং আর নতুন টিকা আবিষ্কারের দাবি সবথেকে বেশি উঠছে।১ পাশাপাশি আমাদের দেশ থেকে সস্তায় দ্রুত টেস্টিং-এর দাবি উঠছে। আর পুরনো ওষুধ, যেমন ক্লোরোকুইন, এজিথ্রোমাইসিন ইত্যাদি করোনা-তে কার্যকর, বা বিসিজি টিকা দিয়ে করোনা আটকায়, এইসব প্রমাণ করা পরীক্ষা ও সমীক্ষা প্রকাশিত হচ্ছে।২, ৩ গঙ্গাজল নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের একটি মন্ত্রক পরীক্ষা করতে বলেছিলেন, আমাদের উচ্চতম মেডিক্যাল গবেষণা কেন্দ্র (ICMR) সেটা নাকচ করেছেন।৪

আমাদের গবেষণার প্রবণতা অবাক হবার মতো ব্যাপার নয়। এক-একটা দেশের এক-একটা ঐতিহাসিক পর্যায়ে বিজ্ঞান নিয়ে এক-একরকম কাজ করা সুবিধাজনক হয়। অতীতেও তাই ছিল। তাই একটা পর্যায়ে ভারতে ভ্যারিওলেশন পদ্ধতির উদ্ভব হয়েছিল, আর তারপরে জেনারের ভ্যাক্সিনের মতো বেশি নিরাপদ টিকা আবিষ্কারের কাজটা হয়েছিল পশ্চিম ইউরোপে। কিন্তু ভ্যাক্সিন চালু হবার পরে শিক্ষিত ভারতীয়দের একটা অংশ আমাদের প্রাচীন ভ্যারিওলেশন-এর ইতিহাসকেই ভুলতে বা অস্বীকার করতে চেয়েছে। সেটা খুব স্বাভাবিক নয়—হয়তো সেটা আমাদের হীনমন্যতারই নিদর্শন।

সেই প্রসঙ্গেই পর্ব ৭ এর মূল আলোচনা।

বাংলা ১৪০২ সনে একটি বই রবীন্দ্র পুরষ্কার পায়। বইটির নাম ‘চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাস’, লেখক নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, প্রকাশক প্রতিক্ষণ পাবলিকেশন প্রঃ লিঃ, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৪ সাধারণাব্দ (CE)। প্রায় চার’শ পাতার এই বইতে গুটি বসন্ত নিয়ে লেখা হয়েছে যে ভারতে আয়ুর্বেদশাস্ত্রে এই রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কলমী শাকের রস এবং বাসক পাতা সেবন করার আর রুদ্রাক্ষ ধারণ করার বিধান ছিল। জেনারের টিকা নিয়ে লেখা আছে, অথচ  ভারতীয় ভ্যারিওলেশন সম্পর্কে কোনো উল্লেখ নেই। মনে রাখতে হবে এটা কোনো ব্যতিক্রম নয়। ভারতের এই টিকা সম্পর্কে জানেন এমন লোক খুব কম, যদিও বিংশ শতকের গোড়াতেও ভ্যারিওলেশন বাংলা থেকে পুরো বিলুপ্ত হয়নি।

প্রায় একই শিরোনামের আরেকটি বই। বইটির নাম ‘চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাস, উনিশ শতকে বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রভাব’, লেখক বিনয়ভূষণ রায়, প্রকাশক সাহিত্যলোক, প্রথম প্রকাশ ২০০৫ সাধারণাব্দ (CE)। চার’শ পাতারও বেশি এই বইতে গুটিবসন্ত নিয়ে অল্পই লেখা হয়েছে। ব্রিটিশ সরকার ১৮৫০ সালে বসন্তরোগ নিয়ে কলকাতায় যে অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেন, তার একজন সদস্য ছিলেন মধুসূদন গুপ্ত। তাঁর বক্তব্য এই বইয়ের ৪০৫ ও ৪০৬ পৃষ্ঠাতে তুলে ধরা হয়েছে। মধুসূদন গুপ্ত বলেছেন (বঙ্গানুবাদ বিনয়ভূষণ রায়ের)—

“ব্যক্তিবিশেষকে বাংলা টিকা দেওয়া বিপজ্জনক। এর দ্বারা একই পরিবারভুক্ত অন্য কেউ আক্রান্ত হতে পারে। কারণ যে সমস্ত শিশুদের টিকা দেওয়া হয়নি, তাদেরই টিকা দেওয়া হয়। কিন্তু বাংলা টিকা নেবার জন্য যে সমস্ত প্রতিবেশী ইংরেজি টিকা নেয়নি তাদের মধ্যে সংক্রামিত হয়ে ক্ষতিকারক হতে পারে। বাংলা টিকার জন্য অনেকেরই মৃত্যু ঘটে।… হিন্দুস্থানি জনসাধারণ দেবী শীতলার অন্ধভক্ত। … বিশ্বনাথ মালী নামে একজন দেশীয় ব্যক্তি (টিকাকর্মী) এই সমস্ত হিন্দুস্থানি ব্যক্তিদের টিকা দিয়ে ১৮৫০ সালে ১২,০০০ টাকা রোজগার করেছিল।” (পাদটীকা ১)

মধুসূদন গুপ্তের বক্তব্যের পরে লেখক বিনয়ভূষণ তাঁর নিজের কথা বলছেন। তার মধ্যে দু-একটা উল্লেখযোগ্য লাইন এইরকম—
“শহর অথবা গ্রামের মধ্যবিত্ত ও নিচু শ্রেণীর হিন্দুদের অবস্থাও একইরকম ছিল। অন্য পরিবারে বাংলা টিকার দৌলতে তদের মধ্যেও বসন্তরোগ সংক্রামিত হত। কারণ টিকাকর্মীরা তাদের পাশের কোনও পরিবারের শিশুকে যখন টিকা দিত তখন ওই রীতি ও নীতি অনুসারে সেই শিশু আক্রান্ত হত এবং মহামারী হিসেবে তা ছড়িয়ে পড়ত।”

বিনয়ভূষণ রায়ের বইটি অত্যন্ত তথ্যবহুল, খুবই পরিশ্রম করে লেখা আকর পুস্তক, কিন্তু সেখানেও দেশীয় পদ্ধতিতে টিকাকরণ এল কেবলমাত্র নেতিবাচক ভূমিকা নিয়ে। মধুসূদন গুপ্ত সে-সময়ে কথাগুলি ভুল লেখেন নি, কিন্তু তার আগে কয়েক শতক ধরে দেশীয় পদ্ধতি যে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে এসেছে তার উল্লেখ বিনয়ভূষণ কোথাও করলেন না। আর নারায়ণ চন্দ্র চন্দ-র বইটি একটি গবেষণাধর্মী বই, রবীন্দ্র পুরষ্কারে ভূষিত, সেটিতে ভারতে গুটিবসন্তের চিকিৎসার উল্লেখ করা হল, কিন্তু দেশীয় টিকা সম্পর্কে লেখক আদৌ অবহিত বলে মনে হল না। অথচ দেশীয় টিকার গুণ না জানার কথা নয়! এটা জানতে কোনো প্রাচীন পুঁথি পড়তে হয় না, কোনো প্রত্নতাত্ত্বিক উৎখননে যোগ দিতে হয় না। উনবিংশ শতকে বাংলায় স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা নিয়ে বেশ কয়েকটি পত্র-পত্রিকা বেরিয়েছিল, তাতে এই টিকা নিয়ে আলোচনা যথেষ্ট হয়েছিল, সেগুলি সমস্ত পাঠাগার থেকে হারিয়ে যায় নি, এমনকি সেগুলি সংকলিত করে বই বেরিয়েছে। উদাহরণ হিসেবে আমরা প্রদীপ বসু সম্পাদিত “সাময়িকী পুরনো সাময়িকপত্রের প্রবন্ধ সংকলন” প্রথম খণ্ড (আনন্দ পাবলিশার্স, প্রথম সংস্করণ ১৯৯৮) দেখতে পারি। “চিকিৎসক ও সমালোচক” সাময়িকপত্রে লেখা শ্রী সৌরীন্দ্রমোহন গুপ্তের লেখা “প্রাচীন আর্য্যচিকিৎসা বিজ্ঞান” প্রবন্ধটিতে আর্যদের চিকিৎসা ও আয়ুর্বেদ সম্পর্কে অনেক বড় বড় কথা আছে, সেগুলো বিশ্বাস করার দরকার নেই। কিন্তু সেখানে একটি শ্লোক উদ্ধৃত করা হয়েছিল।

“ধেন্যস্তন্য মাণ্ডুচি বা নরাণাঞ্চ মসিচিকা

তাজ্জলম বাহুমূলাচ্চ শাস্ত্র তেন গৃহীতবান।

বাহুমূলে চ শস্ত্রাণি রক্তোৎপত্তি কয়েরঃ চ,

তাজ্জলম রক্ত মিলিতেব স্ফোটকজ্বরঃ সম্ভবেৎ।”

শ্রী সৌরীন্দ্রমোহন গুপ্ত এর অর্থ করেছেন—

“গরুর বাঁট হইতে কিম্বা মনুষ্যের স্কন্ধ হইতে কফোনি পর্য্যন্ত, কোন বসন্ত হইতে, ছুরিকা করিয়া বীজ গ্রহণ পূর্ব্বক, অস্ত্র দ্বারা স্কন্ধ হইতে কফোনির যে কোন স্থানে একটু বিদ্ধ করিয়া দিলে রক্ত বাহির হইবে, তারপর তৎস্থানে সেই বসন্তের বীজ প্রয়োগ করিয়া দিলে জ্বর উৎপন্ন হইবে। তারপর স্থানান্তরে সেই বীজ প্রয়োগে গাত্রে স্বাভাবিক বসন্তের ন্যায় বসন্ত উৎপন্ন হইবে কিন্তু জ্বর হইবে না, সুতরাং কোন প্রকার ঔষধেরও আবশ্যক নাই এবং রোগীকে ইচ্ছানুরূপ পথ্যও প্রদান করা যাইতে পারে। … একবার পূর্বোক্তরূপ টিকা প্রদান করিলে, সমস্ত জীবনে আর বসন্ত হইবার ভয় নাই…।”

এই শ্লোকটি অর্বাচীন হতে পারে, বা সৌরীন্দ্রমোহন গুপ্তর দাবি বাড়াবাড়ি হতে পারে। মূল কথা হল ১৮৯৫ সালেও অন্তত বৈদ্যসমাজে দেশীয় পদ্ধতিতে টিকাদান অর্থাৎ ভ্যারিওলেশনের পক্ষে লেখালেখি চলেছে, কিন্তু তার এক’শ বছর পরে আমাদের চিকিৎসাশাস্ত্রের গবেষকরা এ ব্যাপারে এমন উদাসীন বা অজ্ঞ হয়ে পড়লেন যে হয় ভ্যারিওলেশনের একদা-প্রবল অস্তিত্ত্বই তাঁরা ভুলে গেলেন কিংবা তাকে কেবলমাত্র নেতিবাচক কাজ বা কুসংস্কার হিসেবে চিহ্নিত করলেন।

অনেকে বলেন ইংরেজরা আমাদের পদ্ধতি ‘চুরি করে’ ভ্যাক্সিন বানিয়েছিল। তাঁরা এটা খেয়াল করেন না, ভারতে বা চীনে দেশীয় পদ্ধতি কয়েক শতক ধরে থাকা সত্ত্বেও তার থেকে নিরাপদ টিকা আবিষ্কারের দিকে পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এর কতগুলো সামাজিক রাজনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক কারণ ছিল—ছোট ছোট গণ্ডীবদ্ধ সমাজ ও রাজত্ব, নানা জাতের টিকাদারদের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের অভাব ও ফলে টিকার তত্ত্ব নিয়ে কোনো নতুন ধারনা না গড়ে শীতলাপূজা আর আপ্তবাক্য আওড়ানো, ইউরোপের বৈজ্ঞানিক সোসাইটির মতো কিছুর অভাব, ইত্যাদি। কিন্তু বিপরীতে, যাঁরা জেনারের ভ্যাক্সিনকে একান্ত পাশ্চাত্যের দান বলে ভাবেন, তাঁরাও কি ইতিহাসকে অস্বীকার করেন না? মজা হল, দেশীয় টিকার ইতিহাসকে এমনকি চেষ্টা করে অস্বীকার করার কাজটুকুও করতে হয়না, কেননা এই ইতিহাসটাই লোপাট হয়ে গেছে! এবং সেই লোপাট করার কাজটা ইউরোপীয়রা একা করেনি। করেছে আমাদের ইউরোপ-মুখী দৃষ্টিভঙ্গিও।

এই করোনা-কালে এই আকালে আমরা কি কেবল ইউরোপ-আমেরিকার দিকে তাকিয়ে থাকার হাত থেকে নিজেদের মুক্ত করতে কোনো ভাবনাই ভাবব না? নাকি, ভ্যারিওলেশনের মতো অত্যন্ত বস্তুবাদী দৃষ্টিভঙ্গির কর্মপ্রণালীর সঙ্গে আমরা যেমন সেকালে শীতলাপুজোর মন্ত্র মিশিয়েছিলাম, আজও আমরা বৈজ্ঞানিক ওষুধের সঙ্গে গঙ্গাজল মিশিয়ে এক বিরিঞ্চিবাবা-ককটেল তৈরির সাধনায় মগ্ন থাকব?

পাদটীকা ১— দেশীয় পদ্ধতিতে টিকাদারের রোজগার খুব খারাপ হত না, তবে বছরে ১২,০০০ টাকা প্রায় অসম্ভব ছিল। সাধারণত এদের আয় হত মাসে এক’শ টাকার নীচে।৫ প্রসঙ্গত, এই সময়ে অবস্থাপন্ন মানুষদের রোজগার কীরকম ছিল? এর ১৫ বছর আগে মেডিক্যাল কলেজ তৈরির সময় ঐ মধুসূদন গুপ্ত ভারতীয় শিক্ষকদের মধ্যে সর্বাধিক বেতন পেতেন, মাসে ষাট টাকা, আর সাহেব অধ্যক্ষ পেতেন তাঁর কুড়িগুণ, মাসে ১২০০ টাকা।

চিত্র পরিচিতি (কেবলমাত্র অব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ব্যবহারযোগ্য)

১) পণ্ডিত মধুসূদন গুপ্ত

তথ্যসূত্র

১) https://www.theverge.com/2020/3/23/21188167/coronavirus-treatment-clinical-trials-drugs-remdesivir-chloroquine-covid, accessed on 11 May, 2020

২) (https://thewire.in/health/experimental-drugs-india-covid-19, accessed on 11 May, 2020

৩) https://www.hindustantimes.com/india-news/mandatory-bcg-vaccination-may-make-covid-19-less-virulent-in-india-study/story-iMvOo11WpAomquZMBi4jRP.html, accessed on 11 May, 2020)

৪) (https://timesofindia.indiatimes.com/life-style/health-fitness/health-news/coronavirus-ganga-water-for-covid-19-treatment-icmr-says-no-to-study-need-more-data/articleshow/75616654.cms, accessed on 11 May, 2020)

৫) Colonizing the Body – State Medicine and Epidemic disease in Nineteenth-Century India, David Arnold. University of California Press, 1993, Page 116-158

৬) অন্যান্য, টেক্সটের মধ্যে উল্লিখিত।

PrevPreviousJoint Platform of Doctors, WB demands Immediate Release fo Dr. Kafeel Khan
Nextডায়াবেটিসের অ থেকে চন্দ্রবিন্দুঃ পর্ব ১৫(হৃদরোগ)Next
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

“মাথা উঁচু রাখাই নিয়ম।”

September 22, 2023 2 Comments

(বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে এই প্রবন্ধটি ভিন্ন শিরোনামে প্রকাশিত হয়েছিল অনলাইন আবহমান ওয়েবজিনে আগস্ট ২০১৯, সংখ্যায়।) চার দশক পার হয়ে গেছে। সেদিন কলকাতার বাতাসে “মুক্ত হবে

ভুল গল্প। সত্যি গল্প

September 22, 2023 No Comments

মেয়ে টা দাড়িয়ে ছিল নির্বাক। বেডে শুয়ে সদ্য খিঁচুনী হওয়া বর। নিস্তেজ। টেবিলের উপর পেপার ওয়েটের নীচে দুজনার রিপোর্ট। দুজনারই এইচ আই ভি পজিটিভ। স্বামীর

কারণ সুধা – হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি

September 22, 2023 No Comments

সেবার শীতে এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটলো। ডেবরা হাসপাতালে জয়েন করার পরে কাছের এক সম্ভ্রান্ত বাড়ির ছেলে এসে আবদার করলেন উনার বাবাকে একবার দেখে দিতে হবে।

রিটায়ার্ড

September 21, 2023 No Comments

সব কোলাহল থেমে গেল। যাকে বলে পিন পতন স্তব্ধতা! নিউটাউনের ফ্ল্যাটে এসে দেখি ওরা নেই। সিকিউরিটিকে জিজ্ঞেস করতে বলল, – “দাদা, ইলাহি কারবার। কমিউনিটি হলে আছে

খুপরির গল্প ১৪: অভিনয়

September 21, 2023 1 Comment

রোজ কত কিছু ঘটে যায়, লেখা হয় না। আসলে লেখার ইচ্ছেও হয় না। খুপরি জীবন ভয়ানক একঘেয়ে হয়ে উঠেছে। বিচিত্র কত অসুখ, মানুষের কত অসহায়তা,

সাম্প্রতিক পোস্ট

“মাথা উঁচু রাখাই নিয়ম।”

Dr. Jayanta Bhattacharya September 22, 2023

ভুল গল্প। সত্যি গল্প

Dr. Soumendu Nag September 22, 2023

কারণ সুধা – হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি

Dr. Subhendu Bag September 22, 2023

রিটায়ার্ড

Dr. Arunachal Datta Choudhury September 21, 2023

খুপরির গল্প ১৪: অভিনয়

Dr. Aindril Bhowmik September 21, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

451445
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]