Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

শুশ্রূষা ও অন্ধকার (পর্ব এক)

Nazi_medical_experiments
Dr. Bishan Basu

Dr. Bishan Basu

Cancer specialist
My Other Posts
  • August 5, 2020
  • 9:11 am
  • 8 Comments

আগেরদিন আন্দ্রেই তারকভস্কির সাক্ষাৎকার শুনছিলাম – ইউটিউবে – আমার চোখে, সম্ভবত, মহোত্তম চিত্রপরিচালক। তাঁর ছবির চরিত্রের মধ্যে তাঁর ছেলেবেলা কতখানি মিশে আছে, এই প্রশ্নের উত্তরে একটা অদ্ভুত ছাড়াছাড়া গলায় বলছিলেন –

…আমার মনে হয় প্রতিটি শিল্পীই তাঁর সৃষ্টির উপাদান তুলে আনেন নিজের শৈশব থেকে… মানে তিনি যে মাধ্যমেই সৃষ্টি করুন না কেন, তার উৎস সেই শৈশব বা কৈশোর, সেই স্মৃতি… যাঁর ছেলেবেলার স্মৃতি তেমনভাবে নেই, বা যিনি ছেলেবেলার স্মৃতিতে ফিরে যেতে পারেন না সেভাবে… আমি ঠিক জানি না, তিনি নিজের শিল্পকে সৃষ্টি করবেন কী করে…

এই সাক্ষাৎকার দেখতে দেখতেই টাটকা পড়া একটি স্মৃতিচারণ আমার মনে আরো একবার ভেসে উঠল। এভা মোজেস কর নিজের ছেলেবেলার কথা বলেছেন, ছেঁড়া ছেঁড়া স্মৃতির টুকরো। না, তাঁর লক্ষ্য কোনো মহৎ শিল্পকর্ম সৃজন নয় – লক্ষ্য নেহাতই আটপৌরে – চিকিৎসক হিসেবে যাঁরা রোগীর সামনে দাঁড়াবেন, তাঁদের নিজের কর্তব্যটুকু মনে করিয়ে দেওয়া।

এভা মোজেসের বয়ানে যাওয়া যাক –

পৃথিবীর কোনো কিছুই কোনো মানুষকে আউশভিৎসের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত করতে পারে না। আপনার সবচেয়ে ভয়ানক দুঃস্বপ্নও মেনগেল-এর ল্যাবরেটরিতে আমার যে বাস্তব অভিজ্ঞতা, তার কাছে নস্যি। আমি তো একটা ছোট্ট মেয়ে ছিলাম, ন’বছর মাত্র বয়স – কিন্তু আমাকে বড় হয়ে উঠতে হয়েছিল দ্রুত। প্রতিমুহূর্তে জীবন আর মৃত্যুর মাঝামাঝি জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয় যে শিশুদের, তাদের যে বেড়ে উঠতেই হয় তাড়াতাড়ি। আমি অনেক জায়গাতেই বলেছি, আমাদের, অর্থাৎ মেনগেল-এর পরীক্ষার যমজ বাচ্চারা (মানে, তার মধ্যে যারা বেঁচে রয়েছি), না, আমাদের কোনো ছেলেবেলা নেই। শৈশব বা কৈশোরের বিস্ময়ের দিনগুলোর কথা বলতেই আমাদের মনে পড়ে খুব উঁচু চিমনি, মাংস পোড়ার গন্ধ, অজস্রবার আমাদের শরীর থেকে রক্ত নেওয়া, অসংখ্য ইনজেকশন, ল্যাবে পরীক্ষার পর পরীক্ষা, উকুন, ইঁদুর আর চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মৃতদেহ।

তারকভস্কি-কথিত পরিণত মানবজীবনের সৃজনশীল চর্চায় বাল্যস্মৃতির অনিবার্য গুরুত্ব মাথায় রেখেই এভা মোজেসের স্মৃতিচারণে এগোতে থাকি –

….১৯৪৪ সালের বসন্তকাল। আমরা এসে পৌঁছাই আউশভিৎস-বির্কেনাউ কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে। সাথে সাথেই আমাদের মায়ের কাছ থেকে আলাদা করে ফেলা হয় – আমরা, অর্থাৎ আমি আর আমার যমজ বোন। আরো দেড়হাজার যমজ ভাইবোনের সাথে আমরা ডাঃ মেনগেল-এর পরীক্ষার বিষয় হয়ে উঠি – না, ঠিক পরীক্ষার বিষয় নয়,,আমরা হয়ে উঠি তাঁর ল্যাবরেটরির আরো একজোড়া গিনিপিগ।…

…সপ্তাহে তিনবার আমাদের রক্তপরীক্ষার জন্যে নিয়ে যাওয়া হত। আমার দুটো হাতই বেঁধে দেওয়া হত – একহাতে ইনজেকশন দেওয়া হত, আরেকহাত থেকে রক্ত নেওয়া হত – একেকবারে অনেকখানি করে রক্ত নেওয়া হত – দুই শিশি বা তারও বেশী। আমি অনেক যমজকে চোখের সামনে অজ্ঞান হয়ে যেতেও দেখেছি – স্রেফ বেশী রক্ত বেরিয়ে যাওয়ার কারণে। পরে শুনেছিলাম, শরীর থেকে নিয়মিত কতখানি রক্ত বেরিয়ে গেলেও মানুষ বেঁচে থাকতে পারে, মেনগেল তখন পরীক্ষা করছিলেন সে নিয়েই।…

…সপ্তাহে আরো তিনবার নিয়ে যাওয়া হত আউশভিৎস ওয়ানের ল্যাবে বিভিন্ন পরীক্ষার জন্যে – গড়ে আট থেকে দশ ঘন্টা চলত সেসব পরীক্ষা। আমাদের সবাইকে – বয়সে সবাই অবশ্য বাচ্চা – উলঙ্গ করে একটা বড় ঘরে দাঁড় করানো হত। শরীরে প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ মাপা হত, ছবি তোলা হত, দাগ দিয়ে রাখা হত, চার্টের সাথে তুলনা করে দেখা হত। আমাদের প্রতিটা নড়াচড়া লিখে রাখা হত। নিজেদের মানুষ নয়, মনে হত স্রেফ একটা রক্তমাংসের ডেলা। আউশভিৎস ওয়ানের ল্যাবের এই পরীক্ষানিরীক্ষার দিনগুলো মানসিকভাবে খুবই কষ্টকর ছিল – কিন্তু যদি জানতে চান, তাহলে বলব, ওই রক্তপরীক্ষার ল্যাবেই আসল প্রাণঘাতী পরীক্ষার কাজগুলো হত।…

…ওই ১৯৪৪ সালেরই জুলাই মাসে একবার আমাকে কিছু একটা ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়। সন্ধে নাগাদ আমি খুব অসুস্থ হয়ে পড়ি। প্রচন্ড জ্বর, কাঁপুনি। নড়াচড়া তো দূর, ঠিক মতো চিন্তাও করতে পারছিলাম না। আমাকে নিয়ে যাওয়া হল রক্তপরীক্ষার ল্যাবে। অন্যান্য দিনের মতো সেদিন আর আমার হাত বাঁধা হল না। আমার জ্বর মাপা হল। আমি প্রাণপণে লুকোনোর চেষ্টা করছিলাম আমার অসুস্থতার ব্যাপারটা – কেননা, অসুস্থতা মানেই হাসপাতাল আর হাসপাতাল থেকে কেউ বেঁচে ফিরত না। কিন্তু আমার জ্বর এতটাই বেশী ছিল, যে, হাসপাতালে আমাকে যেতেই হল। হাসপাতালে ডাঃ মেনগেল আমাকে দেখতে আসতেন। দিনে দুবার। সাথে আরো চারজন ডাক্তার। না, কেউই আমাকে ছুঁয়ে দেখতেন না, শুধুই জ্বরের চার্ট দেখতেন আর নিজেদের মধ্যে আলোচনা করতেন। আমাকে খাবার বা জল বা কোনো ওষুধ কিছুই দেওয়া হত না। একজন ডাক্তার আর সামনেই ব্যঙ্গের সুরে অন্যকে বলছিলেন, খারাপ লাগছে, এটার আয়ু আর বড়জোর হপ্তাদুয়েক। কিন্তু, আমি জানতাম, আমাকে বেঁচে থাকতেই হবে, আমাকে সুস্থ হতেই হবে, আমাকে আমার যমজ বোন মিরিয়মের সাথে দেখা করতেই হবে। কেননা, আমি জানতাম, আমার মৃত্যু হলেই ডাঃ মেনগেল মিরিয়মের হৃদপিণ্ডে ফেনল ইঞ্জেকশন দিয়ে ওকে মেরে ফেলবেন – আর তারপর শবব্যবচ্ছেদ করতে বসবেন – ইঞ্জেকশনের ফলে রোগগ্রস্ত আমার অঙ্গগুলির সাথে মিলিয়ে দেখবেন মিরিয়মের অঙ্গ। আমার এখনও স্পষ্ট মনে পড়ে, হাসপাতালের মেঝেতে শুয়ে আছি আমি – জ্ঞান হারানো আর জ্ঞান ফিরে আসার মাঝে নিজেই নিজেকে বারবার বলছি, আমাকে বাঁচতেই হবে, আমাকে বেঁচে থাকতেই হবে। ঘরের এই প্রান্ত থেকে ওই প্রান্তের জলের কলের কাছে ঘষটে ঘষটে হামাগুড়ি দিয়ে পৌঁছাতাম। আমাকে বাঁচতেই হবে, বেঁচে থাকতেই হবে। এরকম করে দু”সপ্তাহ কাটানোর পর আমার জ্বর ছাড়ে। বোনের সাথে আবারও দেখা হয়। ভাগ্যিশ! এর আর মাত্র ছ’মাসের মাথাতেই আউশভিৎস থেকে আমাদের উদ্ধার করে রাশিয়ান সৈন্যরা।…

মনে করিয়ে দেওয়া যাক, এই স্মৃতিচারণ যিনি করছেন, করছেন ঘটনার চার দশকেরও বেশী সময় পরে। এবং ঘটনার সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র নয় বছর।

ঘটনার ডাক্তার যিনি, তিনি ডাঃ জোসেফ মেনগেল। তৃতীয় রাইখের পতনের পর এভা মোজেসের মতো অনেকেই মুক্তি পান এবং নাৎসি চিকিৎসকদের মধ্যে অনেককেই গ্রেফতার করা হয় ও বিচার হয় তাঁদের। কিন্তু, জোসেফ মেনগেল ধরা পড়েন নি। তিনি পালিয়ে যেতে সক্ষম হন এবং বারবার এদেশ থেকে ওদেশে বাসস্থান বদলাতে হলেও প্রভাবশালী পরিবারের সহযোগিতায় দিব্যি বেঁচেবর্তে থাকতে পারেন। সাঁতার কাটতে কাটতে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মারা যান সাতষট্টি বছর বয়সে।

মৃত্যুর আগে পর্যন্ত ডাঃ মেনগেল ঠিক কীভাবে দেখতে চেয়েছিলেন নিজের অতীতকে, তার নির্ভরযোগ্য কোনো বয়ান নেই – কেননা, জীবদ্দশায় তাঁকে ধরা যায় নি, এবং তাঁর ধনী পরিবার, যাঁরা তাঁর পালিয়ে বেড়ানোর রসদ জোগাচ্ছিলেন, তাঁরা জোসেফ মেনগেলের সাথে যে নিয়মিত চিঠির আদানপ্রদান, সেগুলো নষ্ট করে ফেলেন।

যেটুকু জানা যায়, তার থেকে ডাঃ মেনগেল তাঁর কৃতকর্মের জন্যে কোনোরকম অনুতাপ বোধ করতেন, এমন কোনো প্রমাণ মেলেনা। আউশভিৎস থেকে পালানোর আগে ডাঃ মেনগেল তাঁর তথাকথিত “এক্সপেরিমেন্ট”-এর নোটের খাতাটি জমা রেখেছিলেন বিশ্বাসভাজন এক নার্সের কাছে – এবং পালানোর মুহূর্তে সে খাতা তিনি মনে করে নিয়ে গিয়েছিলেন। এমনকি, পালানোর দিনগুলোতেও, খাতা থেকে তাঁর পরিচিতি প্রকাশ পেয়ে গেলে তিনি নিজেই বিপদে পড়তে পারেন, এমন ঝুঁকি নিয়েও তিনি খাতা সাথে নিয়েই ঘুরতে থাকেন এদেশ থেকে ওদেশে। নিজের “গবেষণা”-র গুরুত্ব তাঁকে অবিস্মরণীয় বৈজ্ঞানিক হিসেবে স্বীকৃতি দেবে, এমনটাই ছিল তাঁর ভাবনা।

মৃত্যুর দুবছর আগে তাঁর সাথে দেখা হয় ছেলে রলফ-এর – যে ছেলের সাথে যুদ্ধশেষের পরে ডাঃ মেনগেল-এর দেখা হয় মাত্র দুবার – প্রথমবার রলফ জানতেও পারেননি, যে, সামনের মানুষটি তাঁর বাবা, আর দ্বিতীয়বার দেখা হয় মৃত্যুর দুবছর আগে। নাৎসিবাদের তীব্র বিরোধী রলফ-এর সামনে বাবা বিন্দুমাত্র অনুতাপ প্রকাশ করেননি – ডাঃ মেনগেল নাকি যা করেছিলেন, সবই একজন অফিসারের কর্তব্য পালন হিসেবে, এবং অবশ্যই বিজ্ঞানের গবেষক হিসেবে।

আর এখান থেকেই আমাদের প্রশ্ন শুরু হতে পারে। চিকিৎসকের দায়িত্ব ঠিক কতদূর অব্দি? চিকিৎসক যদি ক্ষমতা-দ্বারা সংগঠিত অপরাধের অংশ হয়ে থাকেন, বা যদি তাঁর হাত দিয়েই ঘটে থাকে জঘন্যতম অমানবিক পরীক্ষানিরীক্ষা, তখনও কি তিনি যে স্রেফ ক্ষমতার বেতনভুক কর্মীমাত্র ছিলেন, সেই যুক্তি আদপেই প্রযোজ্য??

(চলবে)

PrevPreviousকরোনা অতিমারীতে ওষুধের জন্য হাহাকার ও ভারতের ওষুধ শিল্প দ্বিতীয় পর্ব
Nextসাপেরা দুধ খায় নাNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
8 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Lalita Chatterjee
Lalita Chatterjee
4 years ago

অসাধারণ একটা লেখা ।অদ্ভুত সময়ে এই লেখা অনেক প্রশ্ন তুলে আনে।

0
Reply
মানব মিত্র
মানব মিত্র
4 years ago

সময়োপযোগী তো বটেই, এ লেখা অস্বস্তিকর মৌলিক প্রশ্নের মুখোমুখিও দাঁড় করায়। আমরা আদপে কতটা স্বাধীন, বিবেকী অথবা শিক্ষিত, সে প্রশ্নও উঠে আসে। অন্ধকার ও আলো, ন্যায় অন্যায়, উচিত অনুচিতের সংজ্ঞা আপেক্ষিক কিনা তাও ভাবায়। চলুক লেখা, আমরাও সেই সাথে চলি।

0
Reply
দীপঙ্কর ঘোষ
দীপঙ্কর ঘোষ
4 years ago

আমি ভয় পাচ্ছি । শরীরের ভেতরে কাঁপুনি দিচ্ছে । লেখক তুমি এ কোন দিনের ভবিষ‍্যতের ছবি দ‍্যাখাচ্ছো ?

0
Reply
PRAJNA PARAMITA BHATTACHARJEE
PRAJNA PARAMITA BHATTACHARJEE
4 years ago

একটা মৌলিক প্রশ্ন এবং যে ঘটনা বর্ণিত হলো এই প্রশ্নের গুরুত্ব আরোপে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। আশা করছি পরবর্তী পাঠগুলিতে সমৃদ্ধ হবো নিরন্তর।অনেক কৃতজ্ঞতা।

0
Reply
Anjan Mukhopadhyay
Anjan Mukhopadhyay
4 years ago

সুন্দর একটি প্রতিবেদন
একটা তীক্ষ্ম প্রশ্নের সামনে আমাদের দাঁড় করিয়ে দেয়!
আসলে এইরকমই হওয়া উচিত, সত্যের পথ কুসুমাস্তীর্ণ হয় না …

0
Reply
Partha Das
Partha Das
4 years ago

পরের লেখার অপেক্ষায় রইলাম।

0
Reply
Anish Banerjee
Anish Banerjee
4 years ago

As things become less real, we pass from unreeality to reality. The absence of morality not the benchmark thereof marks these stark, naked times and that in itself is a frightening proposal. A world where science is amoral. But the seed of destruction lies in our birth. We have not been able to transcend the fact that there is only one hominid species. Bats off Bishan.

0
Reply
বিপ্লব ব্যানার্জী
বিপ্লব ব্যানার্জী
4 years ago

চিকিৎসক কেন, কোনো পেশার মানুষ সমাজ/রাষ্ট্র বিচ্ছিন্ন হতে পারেন কি?? (ডঃ) মেনগেল কোনো।বিচ্ছিন্ন একক ভাবনা নয়, নাজি দর্শনের একটা উপাদান মাত্র।

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

সিলেক্টিভ অন্ধ, বধির ও নির্বাক?

May 24, 2025 No Comments

কেমন একটা লালুভুলু প্রোটেক্টেড পরিবেশে বড় হয়েছিলাম। জীবনটা মনে হত রূপকথাই। গল্পের শেষে শয়তান মারা যাবে রাজপুত্রের হাতে। অরণ্যদেব সবাইকে ঢিসুম ঢিসুম করে শুইয়ে দিয়ে

আমার কয়েকটা প্রশ্ন আছে।

May 24, 2025 No Comments

“যারা ওস্কাচ্ছে, তারাই কিন্তু মামলাটা করেছে ওদের বিরুদ্ধে। চাকরি কিন্তু আমাদের জন‍্য যায়নি, চাকরিগুলো যাদের যাবার পথে দাঁড়িয়েছে, সেটার জন‍্য দায়ী যারা, আমি তাদের বলবো

অপারেশন সিঁদুর থেকে অপারেশন কাগার

May 24, 2025 No Comments

অপারেশন সিঁদুর পাহেলগাঁও ঘটনার একমাস পূর্তি উপলক্ষে রাজস্থানের একটি সভায় প্রধানমন্ত্রী যখন পাকিস্তানের মাটিতে জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি করছেন তখন সংবাদ আসছে দক্ষিণ পূর্ব

স্বাস্থ্যের সত্যি মিথ্যে ৯: কৃমি নিয়ে ভুল ধারণা

May 23, 2025 1 Comment

কারো ঘুমের মধ্যে দাঁত কিড়মিড় করলে তার কৃমি হয়েছেঃ একেবারে ভুল ধারণা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ঘুমের মধ্যে দাঁত কিড়মিড় করার কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না।

কাজহারাদের নাটক!

May 23, 2025 No Comments

১৮ই মে, ২০২৫ গান, আবৃত্তি, নাচের মতো নাটকও মানুষের সভ্যতার ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। চিন্তার জগৎকে বিকশিত করার জন্য এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। মানুষ কাজ

সাম্প্রতিক পোস্ট

সিলেক্টিভ অন্ধ, বধির ও নির্বাক?

Dr. Samudra Sengupta May 24, 2025

আমার কয়েকটা প্রশ্ন আছে।

Dr. Amit Pan May 24, 2025

অপারেশন সিঁদুর থেকে অপারেশন কাগার

Bappaditya Roy May 24, 2025

স্বাস্থ্যের সত্যি মিথ্যে ৯: কৃমি নিয়ে ভুল ধারণা

Dr. Aindril Bhowmik May 23, 2025

কাজহারাদের নাটক!

Kushal Debnath May 23, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

555531
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]