কাঠামোটা তো খাড়া রাখতেই হবে।
যারা আপাত-নিরাপত্তা দেবার পরেও কাজে ফিরছে না তাদের ডিগ্রি বাতিল করার, বাতিল করে সংস্থা থেকে বহিষ্কারের সর্বোচ্চ আদেশ আসাও অসম্ভব নয়।
যেভাবে গ্রামদেশে শেয়াল মারা হয় সুড়ঙ্গের সব মুখে আগুন লাগিয়ে, ধোঁয়া ঢুকিয়ে। সেই ভাবে মেরে ফেলা হবে সামনে থাকা গুলোকে।
আসল কথা ওইটিই। কাঠামোটা। ওইটি টেকানোই আসল। সেই জন্যেই সীমান্ত চৌকি, নানা উর্দির কোতোয়ালি, সংহিতা, দরবার ও টুপি-টিকি-কেতাবাশ্রয়ী সাকার-নিরাকার যত ভজনালয়।
মুখে বলা হবে আইন জনগণের জন্য। আসলে আইন দরকার সিস্টেম টেকানোর জন্য। সর্বোচ্চ সেই দরবারে আবার মুখ খুলতে গেলে দরকার পনেরো লাখ টাকার দালাল। তাও আবার এক আধ জন না, একুশ জন!
★
সে যাই হোক, আজ এখন থেকে আমি শীতঘুমে যাচ্ছি। সিস্টেমের জয় হোক।