এতদিন জানতাম
রাস্তাই একমাত্র রাস্তা
কিন্তু এই প্রথম আমরা জানলাম
ঘরে বসে থাকাও রাস্তা হতে পারে।
তবুও তো রাস্তায় নামতে হয়।
আজ ৭ ই এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। এবারের থিম ছিল ‘ নার্স এবং মিডওয়াইফ’। কিন্তু করোনা ভাইরাস রোগ সবকিছু ওলটপালট করে দিল। বলা যায় নার্সদের গুরুত্ব আরো বাড়িয়ে দিল।
অভিজিৎ মিত্র মেমোরিয়াল চ্যারিটেবল সোসাইটি এই বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালন করে পথসভা, লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে। আমরা মানুষের কাছে যাই।রাষ্ট্রের কাছে ‘সকলের জন্যে স্বাস্থ্যের’ দাবিতে সামিল হবার আহবান করতে।
এবার সেটা সম্ভব ছিল না। তাই আমরা স্থির করি আমাদের এলাকায় বাজার করতে বসা সব্জি বিক্রেতা, ডিম, মুর্গি বিক্রেতা ছোট ব্যবসায়ী, রিক্সাচালকদের কাছে যাবো।
তাদেরকে মাস্ক ব্যবহারের গুরুত্ব বোঝান হয়। যেহেতু সার্জিক্যাল মাস্ক এবং এন ৯৫ মাস্ক ব্যবহার করা, বেশী দাম এবং যোগান কম থাকার কারণে, সবসময় সম্ভব নয়, তাই কম হলেও কিছুটা কার্যকরী কাপড়ের মাস্ক ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা বোঝান হয়। এছাড়া এঁদের প্রত্যেককে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণও করা হয়।
আমাদের জয় হবে।
বিশ্ব হোক করোনা মুক্ত।
ডাক্তার সুমিত দাশ এর লেখাথেকে জানলাম কি অভিনব পন্থায় তাঁর নেতৃত্বে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত হোল হাওড়া সাত্রাগাছি অঞ্চলে।বিনম্র প্রনাম জানাই ডাক্তার বাবুকে এবং সহযোগী বিশ্বজিত মিত্র ও তার সংগঠন অভিজিত মিত্র মেমোরিয়াল চ্যারিটেবল সোসাইটিকে।সত্যই প্রচারের মার্জিত অথচ ভাবগম্ভীর রি কার্যক্রমকে অভনন্দন।