Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

একটি মেডিক্যাল ক্যাম্প

IMG-20210901-WA0005
Dr. Sumit Das

Dr. Sumit Das

Psychiatrist
My Other Posts
  • September 1, 2021
  • 9:31 am
  • 14 Comments

“ডাক্তারবাবু দ্যাখেনতো আমার ছেলেটারে।” এক মাঝবয়সী লুঙ্গি গেঞ্জি পরা মানুষ একজন বছর ত্রিশের ছেলেকে আমার সামনের চেয়ারে বসিয়ে বললেন।

-কি হয়েছে? আমি জিজ্ঞাসা করলাম।

-এই শরীরটা দুর্বল, খাচ্ছে না, জ্বরজ্বর। উনি বললেন।

ছেলেটাকে দু একটা কথা জিজ্ঞাসা করে মনে হোলো বুদ্ধির জায়গাটা একটু কম আছে। ডাক্তারি ভাষায় বলে মেন্টাল রিটার্ডেশান।

তাই আবার সেই মানুষটাকে জিজ্ঞাসা করলাম, বাচ্চা ছিল যখন হামা দেয়া, বসা, দাঁড়ানো ঠিক সময়ে হয়েছিল কিনা।

বলল সে জানে না, ওর মাও জানে না।

আমি একটু অবাক এবং বিরক্ত ভাবে বললাম, তার মানে?

তখন যেন গোপন কথা বলছেন এভাবে মুখটা আমার কানের কাছে এনে বললেন, আমি তো ওকে রাস্তায় কুড়িয়ে পেয়েছি। ছ সাত বছর বয়স তখন ওর। আমাদের গ্রামের রাস্তায় কাঁদতে কাঁদতে ঘুরছিল। বাবা মার কথা বলতে পারছে না। বাড়ি নিয়ে এসে মানুষ করলাম।

ওষুধ লিখতে লিখতে মনে মনে মানুষটাকে কুর্নিশ করলাম। নিজের ছেলে মেয়ে থাকা  সত্ত্বেও এভাবে রাস্তার ছেলেকে আপন করে নেওয়া আমরা শহুরে লোকরা ভাবতেই পারিনা। আর ইনি সেটা অবলীলায় করে দেখালেন।

যাওয়ার সময়ঃ

আমাদের মেডিক্যাল ক্যাম্প, ৮.৬.২০২১, মঙ্গলবার, ছিল ইয়স রিলিফ নেটওয়ার্কের সাথে রায়দিঘির কলেজ মোড় থেকে আরো ১৬/১৭ কিলোমিটার দক্ষিণে মৃদঙ্গভাঙ্গা নদীর ধারে মহব্বত নগর গ্রামে।

এবার আমাদের দলটা বেশ বড়ো। ডাক্তারদের মধ্যে মানস, অনিন্দ্য, আপন, শর্মিষ্ঠা আর আমি। স্বাস্থ্যকর্মী অর্পিতা। আর প্রচুর শুকনো খাবার, দুধের কার্টুন নিয়ে সমাজকর্মী প্রীতিদি।

বাইপাসে টেগোর পার্কে দুটো গাড়ির রিপোর্টিং টাইম ছিল সাড়ে সাতটা। বাঙালির টাইমের মর্যাদা দিয়ে মাত্র ১৫ মিনিট লেট করে পৌনে আটটায় একজোট হয়ে আমরা ‘চলো ক্যাম্পে’ বলে স্টার্ট করলাম।

ক্যাম্প শুরুঃ

সাড়ে এগারোয় স্পটে পৌঁছে রুগি দেখলাম প্রায় ১২৫ এর কাছাকাছি। যেমন হয় ঝড়ঝঞ্ঝার পর। কিছু জ্বর, ডায়েরিয়া, চর্মরোগ। তবে অধিকাংশই ক্রনিক সমস্যা। অপুষ্টির বাচ্চা। বড়দের প্রেসার সুগার। বেশ কিছু জীবনযুদ্ধের চাপে সোমাটাইজেসান রোগ, অর্থাৎ নানারকম ব্যথা যন্ত্রণা, অম্বল, ঘুমের সমস্যা। কিন্তু নির্দিষ্ট কোনো রোগ নেই।

যেদিক দিয়ে জল ঢুকেছিল গ্রামের সেই দিকটা একটু ঘুরে দেখলাম। প্রায় আট দশ ফুট উঁচু ভেড়ি ডিঙ্গিয়ে কোথাও বা ভেড়ি ভেঙ্গে জল ঢুকে গেছিল গ্রামে। এক গ্রামবাসী বললেন আয়লা দেখেছেন, আম্ফান দেখেছেন-এত জল কখনো দেখেননি।

একটা মাত্র টিউবওয়েল জলের তলায় চলে গেছিল। ওরা চট প্লাস্টিক দিয়ে কলটাকে মুড়ে দিয়ে নোংরা জল ঢোকা থেকে বাঁচিয়েছিল। প্রথম কিছুদিন সরকার থেকে ড্রামে করে এনে খাবার জলের ব্যবস্থা করেছিল। আমরা যখন গেছি জল সরে গেছে। তবে কিছু পুকুর মাঠ নোনা জলে নষ্ট হয়ে আছে।

দুপুর দুটোয় এখান থেকে উঠে পরের ক্যাম্প পুরকাইৎঘেরিতে যাই। একটা বাচ্চাদের স্কুলে আমরা বসি দুপুরের খাবার খেয়ে। এখানে কমিউনিটি কিচেন চালাচ্ছিল অভিজিৎ, মানোয়ার, অনিমেষ, রাহুল, সংগীতারা বেশ কিছুদিন ধরে। আজকে ওরাই আমাদের সাহায্যকারী স্বেচ্ছাসেবক, ইয়স রিলিফ নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে। নাম লেখা, রুগীকে মাস্ক পরান, ভীড় নিয়ন্ত্রণ করা সব কিছুই করছিল।

দুপুরের খাওয়া দাওয়া সেরে আবার রুগী দেখতে শুরু করলাম বিকেল তিনটে থেকে।

স্কুলটা বেশ সুন্দর করে তৈরি। পার্টিশানের ওপর দিকগুলো ফাঁকা। এছাড়া জানালা আছে। ফুরফুরে হাওয়ার সাথে আমরাও ফুরফুরে মেজাজে রুগী দেখছি। চারজন ডাক্তার দেখছি। বয়সে ছোটো সদ্য ডাক্তার আপন, অর্পিতা আর প্রীতিদির সাথে ফার্মেসি সামলাচ্ছে। রুগি বেশ কম। আমরা অরিজিৎদের বলছি আর কি এবার বাড়ি চলে যাই। ওরা বলছে, বসো রুগী আসবেই।

তাই হোলো চারটের আসপাশে ঢেউ এলো। চারজনেও সামলানোই মুশকিল। সন্ধ্যে হয়ে আসছে। স্কুল ঘর অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে। ফিরতে হবে অনেকখানি। তাই সাড়ে পাঁচটাতে নতুন নাম এন্ট্রি বন্ধ করলাম। ফিরে গেল অন্তত কুড়ি ত্রিশ জন। দেখলাম দুশোর মত।

সন্ধ্যে হয়ে এসেছে। ক্লান্তও আছি।এ ই সময় কয়েকজন বয়স্ক মানুষ ভয়ে ভয়ে এলেন। আমি বসে ছিলাম। একটু দূরেই দেখলাম অনিন্দ্য ব্যাগ ঘাড়ে করে ‘আমি এদের দলের কেউ নই’ মত মুখ করে দাঁড়িয়ে আছে। অগত্যা দেখতে হোলো। আবদারে প্রেসারটাও মেপে দিতে হোলো। পাশের ঘরে তখনো শুনে যাচ্ছি শর্মিষ্ঠা বোঝাচ্ছে কুরকুরে খাবার থেকে সেদ্ধ ডিম খাবার উপকারিতা বেশী। মানস দশ মিনিট ধরে এক বাচ্চার বাবা মাকে বোঝাচ্ছে বুডেসোনাইড শ্বাসনালী কিভাবে খুলে শ্বাস কষ্ট কমায়। মানস হচ্ছে সেই শ্রেণীর ডাক্তার যে পাঁচতারা চেম্বার হোক আর গাছতলায় ক্যাম্প হোক, রোগের মেরিট দেখেই চিকিৎসা করবে, যত সময় লাগে লাগুক।

সব গুছিয়ে নিয়ে ভলান্টিয়ারদের ইচ্ছেতে ওদের সাজানো লাইব্রেরিতে গেলাম। লাইব্রেরিটা মানোয়ারের কাকার উদ্যোগে তৈরি হয়েছিল। মূলত ধর্মীয় বই রাখা হোতো। আমরাও দেখলাম গীতা বাইবেল কোরানের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান। তবে গত একবছর অরিজিতদের মানুষের পাশে থাকার প্রচেষ্টাতে গ্রামের লোককে বোঝাতে পেরেছে অন্য বইও দরকার। এখন গল্প কবিতার বইও আছে। দাবী আসছে কিছু টেক্সট বই রাখার।

ফিরতে ফিরতেঃ

এবার ফেরার পালা। গাড়ি চলছে দ্রুত। আধো অন্ধকারে সাঁতসাঁত করে বেরিয়ে যাচ্ছে গাছপালা বাড়িঘরদোরের সিল্যুট। সবাইকে ঝিমুনিতে পেয়েছে। ভাবছিলাম সত্যি কি একদিন ক্যাম্পে গিয়ে মানুষের খুব উপকার হয়? কেন ক্যাম্প করি?

এর উত্তর সম্ভবত এক এক জনের কাছে এক এক রকম। যে সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখছে সে একরকম ভাবে।যে সমাজসেবা করে সে একরকম ভাবে। যে ভগবানে বিশ্বাসী সে একরকম ভাবে। তবে এই কাজটি যে মানুষের পাশে থাকার সৎ চেষ্টা, এ ব্যাপারে সবাই একমত।

এবার নিজেকে প্রশ্ন করলাম। একদিন ক্যাম্প করে মানুষের কি সত্যিই খুব উপকার হয়? উত্তর… না। তাহলে কেন করি? উত্তর…না করে পারি না তাই!

PrevPreviousএকটা হিসু না ধরে রাখতে পারার ক‍্যাম্প
Nextডা অবন্তিকা ভট্টাচার্যের প্রয়াণে ওয়েস্ট বেঙ্গল ডক্টরস ফোরামের প্রেস বিজ্ঞপ্তিNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
14 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Dipankar Ghosh
Dipankar Ghosh
1 year ago

সৎ স্বীকারোক্তির জন্য ধন্যবাদ।

0
Reply
Deepasree
Deepasree
1 year ago

যত টুকু উপকার হয়, শুন্যের থেকে সেটাই তো বেশি!

0
Reply
বাসুদেব
বাসুদেব
1 year ago

ডাক্তার বাবু আপনার সৎ স্বীকারোক্তি ও অপূর্ব পর্যবেক্ষণ মুগ্ধ করল।নমস্কার।

0
Reply
বাসুদেব
বাসুদেব
1 year ago

ডাক্তার বাবু আপনার সৎ স্বীকারোক্তি ও অপূর্ব পর্যবেক্ষণ মুগ্ধ করল।নমস্কার।আমার email id te vul ache.hobe mookerjeashyamol@gmail.com

0
Reply
Chandrika Bhattacharyya
Chandrika Bhattacharyya
1 year ago

শেষ উত্তর টার জন্য মানুষ এখন ও দিন বদলের স্বপ্ন দেখে!

0
Reply
Subarna Mitra
Subarna Mitra
1 year ago

” Na kore pari na tai” … Sotti ato sohoj kore o ato jotil prosner uttor deoa jay!!

0
Reply
অনিরুদ্ধ কীর্তনীয়া
অনিরুদ্ধ কীর্তনীয়া
1 year ago

অনবদ্য, ভাই।

0
Reply
Shyamal Kumar Saha
Shyamal Kumar Saha
1 year ago

খুব ভাল লাগলো পড়ে। এরকম মানসিকতার সাথে আরো অনেক অনেক camp হোক এই আশা। করুণাময় তোমাদের মঙ্গল করুন ….?

0
Reply
Ratan Kumar Mukherjee
Ratan Kumar Mukherjee
1 year ago

Sobai Jodi, Somaj er proti nijer role ta ektu ektu kore Korey…then we are miles ahead on “road less travelled” and I guess it’s need courage, which you have Sumit Da.

Best wishes to all in the team.

0
Reply
sumit das
sumit das
1 year ago

লেখাটা পড়া এবং উৎসাহ দেওয়ার জন্য সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

0
Reply
রিয়া চক্রবর্তী
রিয়া চক্রবর্তী
1 year ago

এই ভাঙনকালেও কেউ কেউ সাঁকো বাঁধতে ভালোবাসেন। সেই সব আনন্দের অভিযাত্রীদের প্রণাম জানাই।

0
Reply
sutapa bandyopadhyay
sutapa bandyopadhyay
1 year ago

না গিয়ে থাকতে পারেন না তাই জান, এটা আপনার বা আপনাদের তরফের কথা।
“ডাক্তারবাবুরা এসেছিলেন। তাঁরা কত যত্ন করে আমাদের দেখলেন। ওষুধ দিলেন। আমরা ভালো হয়ে যাব। ওরা আবার আসবেন নিশ্চয়ই ।তখন আজ যারা যাওনি তারা জেও গো।”
আমার মনে হল এটাই ওদের তরফের কথা। এটা একদম ঠিক না হলেও ঠিক এর কাছাকাছি অন্তত।

0
Reply
Rumjhum
Rumjhum
1 year ago

এই ক্যাম্প করে অন্তত: কিছু মানুষকে বোঝানো যায় যে সমাজকর্মীরা তাদের পাশে বিপদের দিনে এসে দাঁড়ায়।

0
Reply
Kamalika Basu
Kamalika Basu
1 year ago

Kursinsh tomader…

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

দীপ জ্বেলে যাও ২

March 22, 2023 No Comments

আত্মারাম ও তার সঙ্গীরা রওনা দিল দানীটোলার উদ্দেশ্যে। দল্লিরাজহরা থেকে দানীটোলা বাইশ কিলোমিটার হবে। বিশ না বাইশ, ওরা অত গ্রাহ্য করে না। ওরা জানে এই

ভাইরাস সংক্রমণ শুধুই বায়োলজিকাল? – উত্তর ভাসে বাতাসে

March 21, 2023 1 Comment

পশ্চিমবাংলা এই মুহূর্তে অ্যাডেনভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে বিপর্যস্ত। আইসিএমআর-নাইসেড-এর সম্প্রতি প্রকাশিত যৌথ সমীক্ষা  জানাচ্ছে, ভারতের ৩৮% অ্যাডেনোভাইরাস রোগী পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে। এমনকি সুপরিচিত ব্রিটিশ সংবাদপত্র গার্ডিয়ান-এ একটি

দল্লী রাজহরার ডায়েরী পর্ব-১৬

March 20, 2023 No Comments

৪/৩/১৯৯০ শৈবাল–আমাকে প্রথমে নির্বাচনের খবর। আমরা একটাও জিততে পারিনি। জনকও হেরেছে। ভেড়িয়া ৭০০০ ভোটে জিতেছে। আমরা গ্রামে ১২ হাজার ভোট পেয়েছি। বি. জে. পি. ২১

গ্রামের বাড়ি

March 19, 2023 No Comments

১৪ দিন দশেক পরে দেবাঙ্কন এসে হাজির। বলল, “তোদের কফি ধ্বংস করতে এলাম। বাপরে বাপ, যা গেল! যাক, চার্জশিট হয়ে গেছে। সাংঘাতিক কনস্পিরেসি। সোমেশ্বর নাথ

মহিলাদের জন্য মহিলা টেকনিশিয়ান!

March 18, 2023 No Comments

খবরের কাগজে কত খবরই তো আসে। বড় একটা অবাক হই না। কিন্তু একখানা খবর পড়ে একেবারে চমকে গেলাম। কলকাতার একটি নামকরা কর্পোরেট হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়ে

সাম্প্রতিক পোস্ট

দীপ জ্বেলে যাও ২

Rumjhum Bhattacharya March 22, 2023

ভাইরাস সংক্রমণ শুধুই বায়োলজিকাল? – উত্তর ভাসে বাতাসে

Dr. Jayanta Bhattacharya March 21, 2023

দল্লী রাজহরার ডায়েরী পর্ব-১৬

Dr. Asish Kumar Kundu March 20, 2023

গ্রামের বাড়ি

Dr. Aniruddha Deb March 19, 2023

মহিলাদের জন্য মহিলা টেকনিশিয়ান!

Dr. Bishan Basu March 18, 2023

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

428394
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]