Skip to content
Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

অনির্বাণের স্মৃতিচারণ

IMG_20200625_205103
Dr. Anirban Jana

Dr. Anirban Jana

Surgeon
My Other Posts
  • June 26, 2020
  • 6:41 am
  • 7 Comments

ডা অনির্বাণ জানার স্মৃতিচারণের আজ সপ্তম পর্ব। করোনা অতিমারী, লকডাউন, আম্পান…ডক্টরস ডায়ালগের স্বাভাবিক ছন্দকে ব্যাহত করেছে। আগের পর্বগুলির সূত্র দেওয়া হল তাই সপ্তম পর্বের আগে।

  1. https://thedoctorsdialogue.com/day-of-a-doctor/
  2. https://thedoctorsdialogue.com/from-rammam-to-joldhaka/
  3. https://thedoctorsdialogue.com/miraculous-escape-from-a-jeep-accident/
  4. https://thedoctorsdialogue.com/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%aa%e0%a6%a6-%e0%a6%a5%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%9a%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a7%87/
  5. https://thedoctorsdialogue.com/mother-in-memory/
  6. https://thedoctorsdialogue.com/anirban-jana-memoirs/

একটা বয়সে পৌঁছে যাওয়ার পর অনেক নির্লিপ্তভাবে অতীতের দিকে তাকানো যায়। আজকের ‘আমি’র থেকে সে অনেক আলাদা, অপরিণত। শীতের রাতে কফির কাপ হাতে ফ্ল্যাটের ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে আলগোছে রাঙা ভাঙা চাঁদের দিকে তাকিয়ে যখন হারানো আমি’কে খুঁজে বেড়াই তখন কোথাও যেন মন বলে এটা তো হবার ছিল। “There’s nowhere you can be that isn’t where you’re meant to be…” জন লেনন মনের ভেতর বলে ওঠে।

অথচ সেই আমিটার কি ভয়ংকর অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই ছিল। জলঢাকা থেকে বদলি হয়ে এলাম ব্যান্ডেল থার্মাল পাওয়ার স্টেশনে। পিজি এন্ট্রান্সে সেবার চান্স না পাওয়ায় একটা মনকষ্ট তো ছিলই, তার ওপর সেই কাটা ঘায়ে দেবার জন্য সবার কাছে নুনের অফুরন্ত সাপ্লাই ছিল। বিদ্যুৎপর্ষদের সিএমও সাহেব বললেন “বিয়ে করাটা ঠিক হয়নি। বউ আর বই একসাথে যায়না।” বাবা ভীষণ অনুতপ্ত – “ইসস, গতবছর রিকাউন্সেলিং-এ ডিসিএইচ আসছিল, এ সুযোগ কি আর আসবে?”

জানি তাঁরা সবাই আমার শুভানুধ্যায়ী। তাঁদেরও আমার জন্য কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু তবু যেন মনে হতো বড়ো অবজ্ঞার পাত্র হয়ে গিয়েছি। কথাগুলো কোনোভাবে স্ত্রীর কানে যেতো। সে বেচারি যেন মরমে মরে থাকতো। সে বছরই বাবার হার্টের কিছু সমস্যা ধরা পড়লো। মায়েরও সুগার ধরা পড়লো সে বছর।

কিন্তু সবথেকে কষ্ট পেলাম অরিজিতের কথায়। অরিজিৎ আমার স্কুল বেলাকার বন্ধু। খুব স্পষ্ট বক্তা। আর কিছুটা নির্ভীকও বটে। ক্লাসের প্রথম তিনজনের মধ্যে আমরা থাকতাম। মনে আছে বড়ো মহারাজ স্বামী সোমানন্দ ক্লাস নিচ্ছেন – ‘মনের ব্যায়াম’। মনঃসংযোগ বাড়ানোর ক্লাস। সমস্ত বাহ্যিক চিন্তাভাবনা থেকে নিজেকে গুটিয়ে এনে দুই ভুরুর মাঝখানে মনকে স্থির করা। বড়ো একটা শতরঞ্জিতে আমরা ক্লাস সেভেনের ছেলেরা বসে আছি। সামনে বড়ো মহারাজ ধ্যানস্থ। আমরাও যে যার মতো মনকে দুই চোখের মাঝখানে আনার চেষ্টা করছি। হঠাৎ কোমরে মারাত্মক খোঁচা। ক্লাসের সবথেকে দুষ্টু ছেলে প্রসূন ঠিক আমার পেছনে ধ্যানমগ্ন। মুখে মিচকে হাসি। আমি আবার ঠেলেঠুলে মনটাকে কোমর থেকে দুভুরুর মাঝখানে তুললাম। আমার পাশে বসেছিল অরিজিৎ। কিছুক্ষণ পরে অরিজিতের চেঁচামেচি – “আমার চুল টানলি কে শীগগির বল, নইলে অনর্থ হয়ে যাবে।”

কেউ কোনোদিন মহারাজের ক্লাসে টুঁ শব্দ করার সাহস পায়নি, সেখানে অরিজিতের এহেন চিৎকার। মহারাজ তাঁর আয়ত চোখ খুললেন। কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে আবার বন্ধ করে নিলেন।

মহারাজ ঠিক সময়ে ক্লাস শেষ করে চলে গেলেন। আর কি আশ্চর্য, হেডস্যার প্রায় সঙ্গেসঙ্গে ক্লাসে ঢুকে আমাদের তিনজনকে ডেকে নিয়ে গেলেন। সিসি ক্যামেরা বিহীন সেই প্রাগৈতিহাসিক যুগে হেডস্যার কিকরে আমাদের মতো মনুষ্যেতর প্রাণীদের কীর্তিকলাপ টের পেলেন কে জানে! পুরো ঘটনা নির্ভীকভাবে অরিজিৎ বলে গেল। আমি বেকসুর খালাস পেলাম। প্রসূনের ‘মনের ব্যায়াম’-এর পর ‘কানের ব্যায়াম’-এর ক্লাস শুরু হ’ল।

চিরকালই অরিজিৎ স্পষ্টবক্তা। ও প্রায়শই আমাদের বাড়ি ঘুরতে আসতো। একবার মাকে বলে বসলো “কাকিমা, তুমি অনির্বাণের থেকে আমাকে ছোটো ডিম ভেজে দিয়েছো।” মা সঙ্গেসঙ্গে প্লেট দুটো বদলে দিয়েছিল। ও আমার পরের বছর জয়েন্টে চান্স পেয়েছিল। ক্যালকাটা মেডিক্যাল কলেজ থেকে পাস করার সাথে সাথে অপথ্যালমোলজিতে পোস্টগ্র্যাজুয়েশন করে। তারপর সাউথ ইন্ডিয়াতে চলে যায়। সেখান থেকেই বাড়ির ল্যান্ডলাইনে ফোন করেছিল একদিন।- “আসলে তুই কোনও দিনই স্ট্যান্ডার্ড ছেলে ছিলিনা। ভাগ্যক্রমে ডাক্তারিতে চান্স পেয়ে গিয়েছিলি। আর পিজি এন্ট্রান্সে লোক হাসাতে বসিস না।” চোখে জল চলে এসেছিল। অর্ধাঙ্গিনীকে বলেছিলাম, সে তখন সন্তানসম্ভবা। দুঃখ ভাগ করে নিয়েছিলাম সেইদিন।

ব্যান্ডেলে আসার পর একটা সুবিধা হয়েছিল। ওখানে স্বপনদার সাথে দেখা। ডিপিএম করছে। সাথে সাথে পিজিরও প্রস্তুতি নিচ্ছে। বেশ সাহায্য করতো। ব্যান্ডেলে বিদ্যুৎপর্ষদের ছোট হাসপাতাল, দশজনের মতো ডাক্তার। কাজের চাপ সেরকম ছিলনা। আর কাজও ভাগ করে নেওয়া যেতো। ফলে মোটামুটি পড়াশোনা করতে পারছিলাম। ভৌমিকদা, সাঁতরাদারা সবরকম সাহায্য করতেন।

এরমধ্যে আমাদের পুত্রসন্তান হ’ল। সিজার করলেন ডাক্তার বেলাল হোসেন। এমারজেন্সি অপারেশন। তড়িঘড়ি করে পৌঁছলাম ওদের কাছে। ওটি থেকে বেরিয়ে অর্ধচেতন অবস্থাতে স্ত্রী আস্তে আস্তে বললো যে ওর বাবার চেম্বারে একটা নতুন হ্যারিসন বই আছে। অর্থাৎ, আমি যেন অযথা সময় নষ্ট না করি।

পেছন ফিরে তাকালে মনে হয়না ফেলে আসা পথটা এতটা অনায়াস ছিলো। অনেক চোখের জল, অনেক ঘাম মিশে আছে তথাকথিত সাফল্যের পেছনে। এটাই কি সাফল্য? আজ সারাদিনের পরিশ্রম, ক্লান্তির পর যখন অন্যরকম টেনশন তাড়া করে তখন মনে হয় “যাহা চাই তাহা ভুল করে চাই…….”। অপারেশনের কমপ্লিকেশন বা কিছু অনভিপ্রেত পেশাগত জটিলতা মনের শান্তি কেড়ে নেয়, কেড়ে নেয় রাতের ঘুম। ল্যাপটপের নীল আলো বলে “হেথাকে তুরে মানাইছেনা রে”। মনে হয় এই দিনটার জন্য সেদিনের পরিশ্রমটা ছিল না।

সেদিন তেরোই ফেব্রুয়ারী। কলকাতায় কোনো একটা কাজে গিয়েছিল বাবা। রেজাল্ট দেখে সেখান থেকেই ফোন করে- “খুব ভালো র‍্যাঙ্ক হয়েছে। মনে হচ্ছে তোমার পছন্দের সাবজেক্ট পেয়ে যাবে।”

সেদিন অনেক রাতে অরিজিতের ফোন। মা ধরেছিল। মায়ের একপাশের কথা কানে আসছিলো – “তুই ঠিকই বলেছিলি, অনির ভেতরের বারুদটা ভিজে যাচ্ছিল। ওকে কাঁদিয়ে দিয়ে ভালোই করেছিলি।… না, না, ও আজ পর্যন্ত জানেনা….. নে, ফোনটা তোর বন্ধুকে দিচ্ছি – কথা বলে নে।”

গলার কাছে কান্নার দলা আটকে আসে। মাকে জিজ্ঞেস করি – “সত্যি, মা?” মা জানতো আমার ভেতরে জেদ জাগানোর জন্য অরিজিৎ অপমান করেছিল।

ঠোঁট কামড়ে কান্না চাপতে চাপতে কানে রিসিভার ধরে বলি – “তোর মতো বদমাশ বন্ধু আছে বলে এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে ইচ্ছে করে, অরিজিৎ।”

PrevPreviousSSU_WBDF এবং ডা ভাস্কর রাও জনস্বাস্থ্য কমিটির উদ্যোগে কুলতলিতে চিকিৎসা শিবির
NextটেলিমেডিসিনNext
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
7 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
স্বাতী চক্রবর্ত্তী
স্বাতী চক্রবর্ত্তী
5 years ago

এত ভালো হয়েছে লেখা টা যে কি বলবো, এই গল্প আমাদেরও মনোবল বাড়াবে, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো ।

0
Reply
anirban jana
anirban jana
Reply to  স্বাতী চক্রবর্ত্তী
5 years ago

ধন্যবাদস্বাতী?

0
Reply
Dr Urmila Bsgchi
Dr Urmila Bsgchi
5 years ago

দারুন লেখনী অনিরুদ্ধ। আরো ও পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।অভিনন্দন জানাই।

0
Reply
anirban jana
anirban jana
Reply to  Dr Urmila Bsgchi
5 years ago

প্রতিবারের মতোএবারেও আমার নাম ভুল লিখেছেন। তবে নামে কি আসে যায়….??

0
Reply
Subodh Kumar Biswas
Subodh Kumar Biswas
5 years ago

ডাক্তার সাহেব, আপনার শুধু এই সিরিজ নয়, অন্যান্য লেখা গুলোর ও প্রশংসা করার ভাষা আমার রসদে নেই। শুধু বলি, অপার মুগ্ধতা নিয়ে আপনার লেখা পড়ি এবং পরেরটা পড়ার অপেক্ষায় থাকি। আর মন বলে যে, আপনাকে বলি- ঐ সার্জিক্যাল ছুরি- কাঁচি ছেড়ে দিয়ে শুধুই কলম তুলে নিন। বাগ্ দেবী তাতে বোধ হয় খুশিই হবেন ! অবশ্য সেক্ষেত্রে আমরা একজন দক্ষ ও দরদী ডাক্তার সাহেবের অভাব বোধ করবো। আপনার লেখা ধার করে বলি, অরিজিতের মত বন্ধু আছে বলে যেমন নতুন করে বাঁচতে ইচ্ছে করে, ঠিক তেমনই আপনার লেখা পড়ে নতুন করে আবার সাহিত্য পড়তে ইচ্ছে করে! ভালো থাকবেন, ডাক্তার সাহেব!

0
Reply
anirban jana
anirban jana
Reply to  Subodh Kumar Biswas
5 years ago

অনেক ধন্যবাদ দাদা। আপনার প্রশংসা আমাকে উদ্বুদ্ধ করে। ♥♥♥

0
Reply
Riyanka Haque
Riyanka Haque
5 years ago

আপনার এই গল্পটা যে আমার কতটা উপকারে লাগলো, বলার ভাষা নেই। “সফলতার চূড়ান্ত শিকড়ে পৌঁছানোর জন্য অপেক্ষা করতে হয় ” আপনার গল্প আমায় মনে করিয়ে দিল।।।।অসংখ্য ধন্যবাদ Sir আপনাকে ???

0
Reply

সম্পর্কিত পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

November 15, 2025 No Comments

চন্দ্রধর দাসকে আপনারা চিনবেন না। অবশ্য কেউ কেউ চিনতেও পারেন, যারা অসমের ডিটেনশন ক্যাম্পে ছুঁড়ে ফেলা তথাকথিত ‘বিদেশি’দের নিয়ে পড়াশোনা করেছেন, সম্পূর্ণ নিরপরাধ হওয়া সত্ত্বেও

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

November 15, 2025 1 Comment

এক সময় পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরের খুব জনপ্রিয় একটা শ্লোগান ছিল – ছোট পরিবার, সুখী পরিবার। ভারতবর্ষের বিপুল জনসংখ্যার কথা মাথায় রেখে পরিবার সীমিতকরণে প্রোৎসাহিত করতেই

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

November 15, 2025 No Comments

সব বাবা-মা ভাবেন অন্যের বাচ্চারা সেক্স করবে, কিন্তু আমার বাচ্চারা ওসব খারাপ কাজ কখনোই করবে না। আমাদের একটা বংশমর্যাদা আছে, শিক্ষা আছে।আমাদের পরিবারে এসব হয়

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

November 14, 2025 No Comments

তিন নাকি চারজন সন্ত্রাসবাদী ধরা পড়েছে, যারা পেশায় চিকিৎসক। এর জন্য সামগ্রিকভাবে চিকিৎসকদের কেউ গালিগালাজ করে যাবেন বলে মনে হয় না। আরেকদিকে মাননীয় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

November 14, 2025 No Comments

টেলিভিশনের খবরে বলছে, “বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার।” টেলি-সাংবাদিক বেশ রসিয়ে বলছেন আর আমি সীতার মতো “ধরণী দ্বিধা হও” বলে পাতাল

সাম্প্রতিক পোস্ট

বাঙালি দেখেও শেখে না, ঠেকেও শেখে না

Dr. Sarmistha Roy November 15, 2025

এই সময়ের আরভ, আতিশীরা এবং স্নোপ্লাউ সিনড্রোম।

Somnath Mukhopadhyay November 15, 2025

আর কতদিন বালিতে মুখ গুঁজে থাকবো?

Dr. Indranil Saha November 15, 2025

দুটি শরীরবিজ্ঞানের আওতার অতীত সম্ভাবনা

Dr. Bishan Basu November 14, 2025

বিস্ফোরণের পিছনে ডি কোম্পানি। ডি মানে দাউদ নয়, ডাক্তার

Dr. Koushik Dutta November 14, 2025

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

590356
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

[wppb-register]