Facebook Twitter Google-plus Youtube Microphone
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Menu
  • Home
  • About Us
  • Contact Us
Swasthyer Britte Archive
Search
Generic filters
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Menu
  • আরোগ্যের সন্ধানে
  • ডক্টর অন কল
  • ছবিতে চিকিৎসা
  • মা ও শিশু
  • মন নিয়ে
  • ডক্টরস’ ডায়ালগ
  • ঘরোয়া চিকিৎসা
  • শরীর যখন সম্পদ
  • ডক্টর’স ডায়েরি
  • স্বাস্থ্য আন্দোলন
  • সরকারি কড়চা
  • বাংলার মুখ
  • বহির্বিশ্ব
  • তাহাদের কথা
  • অন্ধকারের উৎস হতে
  • সম্পাদকীয়
  • ইতিহাসের সরণি
Search
Generic filters

মারীর শেষে মেঘের দেশে প্রথম দিন

FB_IMG_1649296131405
Dr. Soumyakanti Panda

Dr. Soumyakanti Panda

Paediatrician
My Other Posts
  • April 8, 2022
  • 9:06 am
  • No Comments

শেষ দু’বছর পায়ে শেকল পরানো ছিল। বাড়ি, হাসপাতাল, হোস্টেল এই তিনের মধ্যেই চরকিবাজি খাচ্ছিলাম। পড়াশোনার চাপ ছিল সাংঘাতিক রকম। সব মিলিয়ে হাঁফিয়ে উঠেছিলাম। কোথাও একটু বেরিয়ে পড়ার জন্য মনটা ছটফট করছিল। আমি, রিপন আর ঋতায়ণ মেডিক্যাল কলেজে গলায়-গলায় বড় হয়েছি। সে বন্ধুত্ব এখনও অটুট আছে। সুযোগ পেলেই আমরা বউ-বাচ্চা সমেত ঘুরতে বেরিয়ে পড়ি। বিচ্ছিরি ভাইরাসের খামখেয়ালিপনা আমাদের সমস্ত পরিকল্পনা বারবার বানচাল করে দিচ্ছিল। তৃতীয় ঢেউ পেরিয়ে অবশেষে সুযোগ এলো। কোভিড প্রায় নিয়ন্ত্রণে বললেই চলে। নতুন করে কিছু অঘটন না ঘটলে, ভাইরাসের ভয়ের রাজত্বের দিন শেষ, এ কথা বলাই যায়। ঘুরতে বেরোনো নিয়ে আমার শুধু একটাই ইচ্ছের কথা পিয়ালীকে জানিয়েছিলাম, জানলায় বা ব্যালকনিতে কুয়াশা দেখতে দেখতে চা খেতে চাই। এরপর বাদবাকি পরিকল্পনা পুরোটাই পিয়ালীর। অনেক ভাবনা চিন্তা করার পর ঠিক হ’লো আমরা মেঘালয় ঘুরতে যাচ্ছি। আমি, আরশি, পিয়ালী, রিপন, সুস্মিতা, ওদের মেয়ে ধানসিঁড়ি (নামটা আমার দেওয়া), ঋতায়ণ, উদিতা। সব মিলিয়ে আটজন। আট জন মিলে ঘুরতে বেরোলে যা হয়- ডিউটি অদলবদল, ছুটি জোগাড় করা, আরও নানারকম ‘এবং-কিন্তু’র ভিড়। সব সামলে উঠে রিপন যেদিন জানালো প্লেনের টিকিট কাটা হয়ে গেছে, সেদিন অবশেষে বিশ্বাস হলো, যাওয়াটা তাহলে হচ্ছেই। দোসরা এপ্রিল সকাল ন’টা পঁয়ত্রিশে ফ্লাইট।

আরশি আর পিয়ালী বাড়িতে ছিল। সব বেঁধেছেঁদে আনতে হ’ত। আগের দিন সন্ধ্যে অব্দি রোগী দেখে রাতে বাড়ি ফিরেছিলাম। ভোর ভোর উঠে বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। জানি, অনেকেই হয়তো অবাক হবেন; রিপন ছাড়া আমাদের সবারই এটা প্রথমবার আকাশ পথে ভ্রমণ। রিপনের দ্বিতীয়বার। আমরা সবাই ঘাড় উঁচু করে প্লেন দেখা ‘পাবলিক’। কী কী কাগজপত্র লাগবে, কেমন করে চেক-ইন করবো; সেসব নিয়ে বেশ কিছু সংশয় ছিল। যাইহোক সেগুলো ভালোভাবে কাটিয়ে অবশেষে প্লেনে উঠে পড়ে গেল। শিলংগামী প্লেন। সিনেমা-টিনেমায় প্লেনগুলোকে যেমন দেখায়, প্রথমেই সে ভাবনা বদলে গেল। ইকোনমি ক্লাস। মোটামুটিভাবে হাওড়া-ফুলবাগান মিনিবাসের মত চেহারা। বসার সিট গুলোও মোটামুটি ওরকমই। বেল্ট বাঁধা হ’ল। প্লেন ছুটলো, প্লেন উড়লো। সাময়িক ওজন বেড়ে যাওয়া অনুভব করলাম। আরশি শুধু বলছিল, “মা ভালো লাগছে না। আমাকে জড়িয়ে ধরো।” ওদিকে ধানসিঁড়ি মনের আনন্দে বাবার সাথে কার্টুন দেখছে। ঋতায়ণের সওয়া হানিমুন। ওদের এসময় বিরক্ত করা উচিত নয়। ছোট প্লেন বলেই হয়তো দ্রুত ওঠানামার সময় ওজন পরিবর্তন অনেক বেশি হচ্ছিল। সাথে মেঘের সাথে পাল্লা দেওয়ার কাঁপুনি। প্রথমবার ভ্রমণের অজানা অস্বস্তি তো ছিলই। প্রায় দু’ঘন্টা বাদে নিচে ছবির মতো সবুজ পাহাড় আর মেঘের একান্ত আলাপচারিতা চোখে পড়লো। প্লেন মাটি ছুঁয়েছে। সিঁড়ি বেয়ে নেমে এলাম। চারদিকে পাহাড় ঘেরা ছোট্ট বিমানবন্দর। এই তবে মেঘালয়! মেঘের দেশ!

শিলংয়ের পুলিশ বাজার যেতে হবে। বিমানবন্দর থেকে প্রায় তিরিশ কিলোমিটার। ওলা, উবের এখানে চলে না। ট্যাক্সির অস্বাভাবিক দাম। মারুতি সুজুকির অল্টো গাড়ি হলুদ-কালো রঙ করা। জিনিসপত্র বোঝাই করে দুটো গাড়ি শিলং অভিমুখে চললো। রাস্তার দু’দিকে তাকালে একটাই কথা ভেতর থেকে উঠে আসে- আঃ! শান্তি! চারদিকে উঁচু উঁচু পাইন গাছের জঙ্গল। আর ওই যে ক্রিসমাস ট্রি-গুলো, ওগুলো কি আসলে ফার গাছ? কে জানে। এর আগে পড়ার সময় ‘ইনভার্টেড ফার ট্রি অ্যাপিয়ারেন্স’ নামটা পড়েছিলাম। অ্যানথ্রাক্সের জীবাণু এভাবেই কলোনি গড়ে তোলে। কিংবা চামড়ার রোগ ধরলে… যাক সেসব। ঘুরতে যাওয়ার গল্প বলতে এসে ডাক্তারির নীরস গল্প শুনিয়ে কাজ নেই। ততক্ষণে প্রতি বাঁকে প্রকৃতি নিজের রূপ-রহস্য মেলে ধরছে। স্যাঁতসেঁতে পাহাড় জুড়ে থরে থরে ফার্ন। হঠাৎ আমি চেচিয়ে উঠলাম, “এখানেও শিমুল!” রিপন আর সুস্মিতাও অবাক হয়ে আমার কথায় সম্মতি দিল। পরে বুঝেছি, এ সবই আসলে উদ্ভিদবিদ্যায় আমাদের প্রকাণ্ড জ্ঞানের নিদর্শন। ওই যাকে বলে, অন্ধের হস্তিদর্শন। ওগুলো রডোডেনড্রন ছিল। জানার সাথে সাথেই মনের মধ্যে গৌতম চট্টোপাধ্যায়, ঘামে ভেজা কোলকাতা, পিচগলা রাজপথ উঁকি দিয়ে গেল…

“শহরের উষ্ণতম দিনে
পিচগলা রোদ্দুরে বৃষ্টির বিশ্বাস
তোমায় দিলাম আজ।

আর কীই বা দিতে পারি
পুরনো মিছিলে পুরনো ট্রামেদের সারি
ফুটপাথ ঘেঁষা বেলুন গাড়ি
সুতো বাঁধা যত লাল আর সাদা
ওরাই আমার থতমত এই শহরে
রডোডেনড্রন…
তোমায় দিলাম আজ।”

বাঁক ঘুরতেই উমিয়ম লেক। কৃত্রিম হ্রদ। ১৯৬০-এর দশকের শুরুর দিকে আসাম স্ট্রেট ইলেকট্রিসিটি বোর্ড জলবিদ্যুৎ তৈরীর জন্য হ্রদটি খনন করে। অবাক হচ্ছেন তো? মেঘালয়ের মধ্যে আসাম সরকার কী করছিল? আসলে মেঘালয় রাজ্য ১৯৭২ সালে আসাম ভেঙে তৈরি। তথ্য দিয়ে ভ্রমণকাহিনী ভারাক্রান্ত করবো না। হ্রদের চারদিকের প্রকৃতি যেন দক্ষ শিল্পীর তুলির আঁচড়। যতদূর চোখ যায় দিগন্তজোড়া পাহাড়ের সারি। হ্রদের চারদিকে ইতিউতি ভ্রমণপিপাসুদের ভিড়। শিলংয়ের রাস্তায় একটা অদ্ভুত অভিজাত আলস্য আছে। এমনিতেই ভিড়ভাট্টা, ক্যাঁচম্যাচ অনেক কম। গাড়ি কখনো জ্যামে আটকালে কেউ অকারণে হর্ন দেয় না। রাস্তায় পুচপুচ করে পানের পিক ফেলার প্রশ্নই ওঠে না। শহরের মধ্যে অল্প দূরত্ব ছাড়া ছাড়া ডাস্টবিন। বেশ কিছু ডাস্টবিন সুদৃশ্য বাঁশের তৈরি। কোথাও ল্যাম্পপোস্ট থেকে ঝুড়িভরা ফুল ঝুলছে। বাড়িগুলোও চোখ জুড়িয়ে দেয়। বেশিরভাগ বাড়িতেই এক চিলতে ব্যালকনি। রামধনুকে লজ্জা দেওয়া ফুলের বাহার। পাহাড়ের চরিত্র মেনে রাস্তা কোথাও উঁচু, কোথাও হঠাৎ নিচু। পুলিশ বাজারে যখন এসে পৌঁছোলাম তখন দুপুর। জেল রোডের ওপর ভারত সেবাশ্রম সংঘে থাকার জায়গা ঠিক হয়েছে। পকেট বাঁচানোর জন্য আদর্শ জায়গা। মোটামুটি ভদ্রস্থভাবে থাকার জন্য একদম উপযুক্ত। আমাদের আটজনের কেউই উত্তেজক পানীয় খায় না। কাজেই সেরকম অসুবিধে হয়নি। নিরামিষ খাওয়া অসম্ভব। তাই খাওয়াদাওয়া বাইরেই করে নেবো, ঠিক করলাম। রুমে ঢুকে, স্নান সেরে গুছিয়ে যখন বেরোচ্ছি তখন বেলা প্রায় তিনটে। একটা অদ্ভুত জিনিস আবিষ্কার করলাম- শিলংয়ের স্থায়ী বাসিন্দাদের মধ্যে প্রচুর বাঙালী। বিশেষত ভাতের হোটেল বা জেল রোডের আশেপাশের দোকানগুলোয় নির্দ্বিধায় বাংলা বলা যায়।

বাজারটা ঘুরে দেখতে দেখতেই সন্ধ্যে হয়ে গেল। পুলিশ বাজার অনেকটা যেন শিলংয়ের ধর্মতলা। পরের দিনের ঘোরার জন্য গাড়ি বুক করা হ’ল। ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে। হাসপাতাল আর ডাক্তার খুঁজতে গিয়ে দেখলাম সেসব বেশ বিরলদৃষ্ট। গুটিকয়েক চেম্বারের সাইনবোর্ড কোথাও কোথাও চোখে পড়ে। ওষুধের দোকানও হাতে গোনা কয়েকটা। অনেক ভোর থেকে যাতায়াতের পরিশ্রমে সবাই ক্লান্ত। খেয়েদেয়ে তাড়াতাড়ি ঘুম। লেপের আদরে ঘুমের কোন গভীরে তলিয়ে গেলাম, কে জানে…

PrevPreviousআয়না
Nextএই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না…Next
0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

সম্পর্কিত পোস্ট

আজ স্বাধীনতা

August 17, 2022 No Comments

স্বাধীনতা মানে … একদিন ছুটি, বিকেলে শপিং … দুপুরে মাংস। স্বাধীনতা দিয়ে মাপব ম্যাপএর সকল দ্রাঘিমা আর অক্ষাংশ! বিদেশীরা গেছে। বাতাস শিখল কালো মালিকের হুকুমশব্দ।

🩸🩸🩸 রক্ত সঞ্চালনের ইতিহাস: মেডিসিন না মার্ডার? শেষ পর্ব

August 17, 2022 No Comments

লম্বকর্ণ ক্যাপ্টেন স্পক (Star Trek) এর রক্তের রং সবুজ। আরশোলার রক্ত সাদা। কিন্তু নীল রক্ত কাদের? প্রথমেই মনে আসতে পারে রাজা উজিরদের কথা। কিন্তু একটা

অভাগিনী

August 17, 2022 No Comments

তখন ভোর হচ্ছে, দু হাজার বাইশের পনেরোই আগস্টের ভোর। কিছুক্ষণ বাদেই তেরঙ্গা পতাকার ঢল নামবে রাস্তাঘাটে। স্টেজে স্টেজে নির্ঘুম শেষমুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে জোর। তবে আপাতত,

মেডিক্যাল কলেজের ইতিহাস (২য় পর্ব) – ১৮৬০ পরবর্তী সময়কাল

August 16, 2022 2 Comments

একাদশ অধ্যায় – উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী – বিস্মৃত বৈজ্ঞানিক, বিস্মরণে আবিষ্কার শুরুর কথা আমরা আগের অধ্যায়ে দেখেছি, ল্যাবরেটরি মেডিসিনের গুরুত্ব মেডিসিনের জগতে সংশয়াতীতভাবে প্রতিষ্ঠিত হবার পরিণতিতে

স্বাধীনতা দিবস_____স্বাধীনতা____

August 16, 2022 No Comments

স্বাধীনতা দিবস নিয়ে ভাবতে বসলে যে কথাটা শুরুতেই স্বীকার করে নিতে হয়, এই বিশেষ দিনটা নিয়ে আমি কখনোই সেভাবে আবেগতাড়িত হয়ে পড়িনি। নাহ্, সেই ছোটবেলাতেও

সাম্প্রতিক পোস্ট

আজ স্বাধীনতা

Dr. Arunachal Datta Choudhury August 17, 2022

🩸🩸🩸 রক্ত সঞ্চালনের ইতিহাস: মেডিসিন না মার্ডার? শেষ পর্ব

Dr. Kanchan Mukherjee August 17, 2022

অভাগিনী

Arya Tirtha August 17, 2022

মেডিক্যাল কলেজের ইতিহাস (২য় পর্ব) – ১৮৬০ পরবর্তী সময়কাল

Dr. Jayanta Bhattacharya August 16, 2022

স্বাধীনতা দিবস_____স্বাধীনতা____

Dr. Bishan Basu August 16, 2022

An Initiative of Swasthyer Britto society

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।

Contact Us

Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas

Address: 

Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097

Leave an audio message

নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন  – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে

Total Visitor

404218
Share on facebook
Share on google
Share on twitter
Share on linkedin

Copyright © 2019 by Doctors’ Dialogue

wpDiscuz

আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।