শান্তির ছেলেরা পাকিস্তানের দালাল
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সেনাবাহিনী যখন পরিকল্পিত ও নিয়ন্ত্রিত আক্রমণে নেমেছে শাসকদলের চেলাচামুন্ডা এবং ভারতবর্ষের গদি মিডিয়া ফেক নিউজের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ভয়ঙ্কর এক যুদ্ধোন্মাদনায় মাতিয়ে তুলল
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সেনাবাহিনী যখন পরিকল্পিত ও নিয়ন্ত্রিত আক্রমণে নেমেছে শাসকদলের চেলাচামুন্ডা এবং ভারতবর্ষের গদি মিডিয়া ফেক নিউজের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ভয়ঙ্কর এক যুদ্ধোন্মাদনায় মাতিয়ে তুলল
কাশ্মীরে যে বীভৎস হত্যালীলা ঘটালো ইসলামিক টেররিস্টরা সেটা আমাদের ভেতর পুড়িয়ে দিয়েছে। মুসলিম মৌলবাদ সারা পৃথিবীর কাছেই এক ভয়ঙ্কর আতঙ্কের কারণ। আমাদের দেশে এই ভয়
এই ২৬ হাজার ছেলেমেয়ের চাকরি যাওয়ার জন্য বিরোধীদের দায়ী করছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যদের দুষছেন। অবশ্য এছাড়া পিঠ বাঁচানোর অন্য কোনো
মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু মহাশয় বছর কয়েক আগে ঘোষণা করেছিলেন, ‘তৃণমূলের ছেলেরাই চাকরি পাবে… কীভাবে পাবে বলব না।’ তা সে কীভাবে সাদা খাতা জমা দিয়ে
শাসক সর্বব্যাপী দুর্নীতিতে আকন্ঠ নিমজ্জিত এ কথা আজ সবাই জানে। এরা শিক্ষাব্যবস্থাকে প্রহসনে পরিণত করেছে, স্বাস্হ্যব্যবস্থার দুর্নীতিতে জাল ওষুধ, জাল স্যালাইন, হাসপাতালের বর্জ্যের পুনর্ব্যাবহার ইত্যাদি
বিচারপতি অনির্বাণ দাস তাঁর রায়ে পুলিশ এবং সিবিআই দুই তদন্তকারী সংস্থার গাফিলতি যেভাবে ছত্রে ছত্রে উল্লেখ করেছেন তা দেখে মনে হবে তাঁরা তদন্ত তদন্ত খেলা
সঞ্জয়ের ফাঁসির রায় হয়নি কেন তা নিয়ে অনেকে উষ্মা প্রকাশ করছেন। অনেকে বলছেন ফাঁসিতে কারা সবচেয়ে লাভবান হবেন? সঞ্জয়ের ফাঁসির রায় হয়নি কেন তা নিয়ে
(এ পোস্টে কারও আগ্রহ হবে না জেনেও বোকার মতো লিখছি। না লিখে কোনো উপায় নেই বলে। ছোট্ট লেখা। চোখে পড়লে একটিবার অন্তত চোখ বুলিয়ে নেবেন।
বাড়িতে ওষুধে আর বিশ্রামে শুয়ে থেকে থেকে শান্ত হয়ে যাচ্ছি এখন। আমার অত্যন্ত প্রিয় একটা প্রেমের গানের দৃশ্যায়ন, সম্পাদনা ইত্যাদি শেষ হয়ে এসেছিল মাস কয়েক
কি অসীম ঘৃণার চাষবাস চলছে এখন। দুই বাংলায়। কিন্তু কেন! একটু বিষদে বলি। এড়িয়ে না গিয়ে পড়ে দেখুন। বাংলাদেশে হিন্দু বিদ্বেষের সঙ্গে ভারত বিদ্বেষ বিষের
জুনিয়র ডাক্তাররা যে আন্দোলন করছেন তার দাবিগুলো যে ন্যায্য এবং তাতে এই ভেঙে পড়া স্বাস্থ্যব্য্যবস্থার কিছু উন্নতি হতে পারে, তাতে উপকৃত হবেন অসংখ্য সাধারণ মানুষ
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সেনাবাহিনী যখন পরিকল্পিত ও নিয়ন্ত্রিত আক্রমণে নেমেছে শাসকদলের চেলাচামুন্ডা এবং ভারতবর্ষের গদি মিডিয়া ফেক নিউজের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ভয়ঙ্কর এক যুদ্ধোন্মাদনায় মাতিয়ে তুলল
কাশ্মীরে যে বীভৎস হত্যালীলা ঘটালো ইসলামিক টেররিস্টরা সেটা আমাদের ভেতর পুড়িয়ে দিয়েছে। মুসলিম মৌলবাদ সারা পৃথিবীর কাছেই এক ভয়ঙ্কর আতঙ্কের কারণ। আমাদের দেশে এই ভয়
এই ২৬ হাজার ছেলেমেয়ের চাকরি যাওয়ার জন্য বিরোধীদের দায়ী করছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যদের দুষছেন। অবশ্য এছাড়া পিঠ বাঁচানোর অন্য কোনো
মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু মহাশয় বছর কয়েক আগে ঘোষণা করেছিলেন, ‘তৃণমূলের ছেলেরাই চাকরি পাবে… কীভাবে পাবে বলব না।’ তা সে কীভাবে সাদা খাতা জমা দিয়ে
শাসক সর্বব্যাপী দুর্নীতিতে আকন্ঠ নিমজ্জিত এ কথা আজ সবাই জানে। এরা শিক্ষাব্যবস্থাকে প্রহসনে পরিণত করেছে, স্বাস্হ্যব্যবস্থার দুর্নীতিতে জাল ওষুধ, জাল স্যালাইন, হাসপাতালের বর্জ্যের পুনর্ব্যাবহার ইত্যাদি
বিচারপতি অনির্বাণ দাস তাঁর রায়ে পুলিশ এবং সিবিআই দুই তদন্তকারী সংস্থার গাফিলতি যেভাবে ছত্রে ছত্রে উল্লেখ করেছেন তা দেখে মনে হবে তাঁরা তদন্ত তদন্ত খেলা
সঞ্জয়ের ফাঁসির রায় হয়নি কেন তা নিয়ে অনেকে উষ্মা প্রকাশ করছেন। অনেকে বলছেন ফাঁসিতে কারা সবচেয়ে লাভবান হবেন? সঞ্জয়ের ফাঁসির রায় হয়নি কেন তা নিয়ে
(এ পোস্টে কারও আগ্রহ হবে না জেনেও বোকার মতো লিখছি। না লিখে কোনো উপায় নেই বলে। ছোট্ট লেখা। চোখে পড়লে একটিবার অন্তত চোখ বুলিয়ে নেবেন।
বাড়িতে ওষুধে আর বিশ্রামে শুয়ে থেকে থেকে শান্ত হয়ে যাচ্ছি এখন। আমার অত্যন্ত প্রিয় একটা প্রেমের গানের দৃশ্যায়ন, সম্পাদনা ইত্যাদি শেষ হয়ে এসেছিল মাস কয়েক
কি অসীম ঘৃণার চাষবাস চলছে এখন। দুই বাংলায়। কিন্তু কেন! একটু বিষদে বলি। এড়িয়ে না গিয়ে পড়ে দেখুন। বাংলাদেশে হিন্দু বিদ্বেষের সঙ্গে ভারত বিদ্বেষ বিষের
জুনিয়র ডাক্তাররা যে আন্দোলন করছেন তার দাবিগুলো যে ন্যায্য এবং তাতে এই ভেঙে পড়া স্বাস্থ্যব্য্যবস্থার কিছু উন্নতি হতে পারে, তাতে উপকৃত হবেন অসংখ্য সাধারণ মানুষ
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে