মন্ত্রী নেতা আমলা যখন রোগ বাঁধান,
সরকারী না বেসরকারি, কোথায় যান?
থাকনা যতই বিল বাড়ানোর চোরপকেট,
দেশ চালানোর কর্তারা যান কর্পোরেট।
কোভিডজ্বরে থাকতে হলে একান্তে
এইমস ছেড়ে মন্ত্রী ছোটেন মেদান্তে।
রাজ্যে যদি ভোগেন নেতা ভাইরাসে
পাঁচতারা ঘর তৈরি সদাই বাইপাসে।
লাখ দশেকেই ফুরোচ্ছে আজ দম কাদের?
কেউ কি জানে বিল কত হয় হোমরাদের?
অবশ্য সেই বিল চুকানো রাষ্ট্রদায়
কিংবা ঘুষের ছদ্মবেশে নিখরচায়।
কাজেই দাদা, যতই ছিঁড়ুন গলার শির,
আমরা সবাই ফেসবুকময় কাগজ-বীর।
বরঞ্চ এই সওয়াল অনেক দরকারী,
বেসরকারে যাচ্ছে কেন সরকারই।
অধিকারকে বদলে দিলে পণ্যতে
দেশ বদলায় ব্যবসাদারের জন্নতে।
স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা এখন ঠিক সেটাই,
আমরা সবাই সেই বোকামির বিল মেটাই।
ভালো হলে সরকারি স্কুল হাসপাতাল
নাগরিকের বদলাবে এই মন্দ হাল।
সরকারেরই বেসরকারি চিকিৎসায়,
হচ্ছে প্রমাণ, ঘাটতি আছে সে ইচ্ছায়।
ফেসবুকময় নিষ্ফলা তাই ক্ষোভ থাকে,
বিল পৌঁছায়, পাঁচ ছয় সাত.. দশ লাখে।
অসাধারন।